Sale!

মুক্তিবাহিনীর উপ প্রধান সেনাপতি কে ছিলেন

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 1,500.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:”color: #0000ff;”&gt; 01622913640&lt;/span>

&gt;&gt

; সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পে

য়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !&lt;/p>

982 in stock

Description

মুক্তিবাহিনীর উপ প্রধান সেনাপতি কে ছিলেন । মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনীর দু’জন উপ প্রধান সেনাপতি ছিলেন:

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

মুক্তিবাহিনীর উপ প্রধান সেনাপতি কে ছিলেন

১) মেজর জেনারেল (অবসর) এম. এ. রব:

  • তিনি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সেনাপতি এবং সর্বোচ্চ সামরিক কর্মকর্তা।
  • ১৯৭১ সালের ৭ই এপ্রিল তাকে মুক্তিবাহিনীর উপ-সর্বাধিনায়ক হিসেবে মনোনীত করা হয়।
  • ১৯৭১ সালের ১১ই জুলাই তাকে মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি নিযুক্ত করা হয়।
  • তিনি ছিলেন একজন দক্ষ সামরিক কৌশলবিদ এবং তার নেতৃত্বে মুক্তিবাহিনী অনেক গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধে জয়লাভ করে।
  • স্বাধীনতার পর তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রথম প্রধান সেনাপতি হন।

২) গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অবসর) এ. কে. খন্দকার:

  • তিনি ছিলেন মুক্তিবাহিনীর বিমান বাহিনীর প্রধান।
  • তাকে ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল মুক্তিবাহিনীর উপ-সর্বাধিনায়ক (বিমান) হিসেবে মনোনীত করা হয়।
  • তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় বিমান বাহিনীর গঠন ও বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
  • স্বাধীনতার পর তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম প্রধান হন।

উল্লেখ্য যে:

  • মুক্তিযুদ্ধের শুরুর দিকে মুক্তিবাহিনীর কোন স্পষ্ট কমান্ড গঠন ছিল না।
  • বিভিন্ন সেক্টরে স্থানীয় নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ পরিচালনা করতেন।
  • ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসে মুজিবনগরে মুক্তিযুদ্ধের একটি সরকার গঠিত হয়।
  • এই সরকার মুক্তিবাহিনীর একটি কেন্দ্রীয় কমান্ড গঠন করে এবং এম. এ. রবকে এর উপ-সর্বাধিনায়ক হিসেবে মনোনীত করে।

মুক্তিবাহিনীর উপ প্রধান সেনাপতি: গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকারের বিস্তারিত জীবনী

পরিচয়:

গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার ছিলেন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে তিনি মুক্তিবাহিনীর উপ প্রধান সেনাপতি হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

প্রাথমিক জীবন ও কর্মজীবন:

  • ১৯২৫ সালে ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন।
  • ১৯৪৩ সালে ভারতীয় বিমান বাহিনীতে যোগদান করেন।
  • দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশ বিমান বাহিনীর অংশ হিসেবে বার্মা অভিযানে অংশগ্রহণ করেন।
  • ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে যোগদান করেন।
  • ১৯৬৬ সালে স্কোয়াড্রন লিডার পদে পদোন্নতি লাভ করেন।

মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা:

  • ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে তিনি ভারতে পালিয়ে যান এবং মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন।
  • ১১ জুলাই ১৯৭১ সালে তাকে মুক্তিবাহিনীর উপ প্রধান সেনাপতি হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।
  • তিনি বিভিন্ন যুদ্ধ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
  • বিশেষ করে, তিনি কেন্দ্রীয় মুখ্য সদর দপ্তর (সিসিএইচকিউ) স্থাপন ও পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
  • মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য তাকে বীর উত্তম উপাধি দেওয়া হয়।

মুক্তিযুদ্ধের পর:

  • মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
  • ১৯৭৩ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন।
  • ২০০২ সালে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।

উল্লেখযোগ্য অবদান:

  • মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনীর সংগঠন ও পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন।
  • বিভিন্ন যুদ্ধ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন।
  • মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ও উৎসাহিতকরণ।
  • বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গঠন ও বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন।

মূল্যায়ন:

গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার ছিলেন একজন দক্ষ সামরিক কর্মকর্তা এবং দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধে তার অবদান অসামান্য এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে তার ভূমিকা অপরিসীম।

মুক্তিবাহিনীর উপ প্রধান সেনাপতি: গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার

পরিচয়:

  • নাম: গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার
  • পদবী: মুক্তিবাহিনীর উপ প্রধান সেনাপতি
  • জন্ম: ১৯২৫ সাল
  • মৃত্যু: ১৯৯৯ সাল
  • উল্লেখযোগ্য পদবী:
    • বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য
    • বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান (১৯৭১-১৯৭৩)

মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা:

  • ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে তিনি ভারতে পালিয়ে যান এবং মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন।
  • ১১ জুলাই ১৯৭১ সালে তাকে মুক্তিবাহিনীর উপ প্রধান সেনাপতি হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।
  • তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অপারেশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
  • উল্লেখযোগ্য অবদান:
    • মুক্তিযুদ্ধের সময় বিমান বাহিনীর গঠন ও পরিচালনা
    • ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাথে সমন্বয় সাধন
    • যুদ্ধকৌশল প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন
    • মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ও অনুপ্রেরণা

বীরত্ব ও সম্মাননা:

  • মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য সাহস ও দক্ষতার জন্য তাকে বীর উত্তম উপাধি দেওয়া হয়।
  • স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে তার অবদানের জন্য তাকে আরও বেশ কিছু সম্মাননা দেওয়া হয়।

মুক্তিযুদ্ধের পর:

  • মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
  • ১৯৭৩ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন।
  • অবসর জীবনে তিনি একজন সমাজসেবী হিসেবে কাজ করেন।

উত্তরাধিকার:

  • গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলাদেশের একজন জাতীয় নায়ক।
  • মুক্তিযুদ্ধে তার অবদান অমূল্য এবং চিরস্মরণীয়।
  • তিনি আজও বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা।

পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়

আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি

আরও পড়ুন: মেয়েদের যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটের নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “মুক্তিবাহিনীর উপ প্রধান সেনাপতি কে ছিলেন”

Your email address will not be published. Required fields are marked *