পুরুষাঙ্গের যত্ন

পুরুষাঙ্গের যত্ন। গোপনাঙ্গের যত্নে করণীয়

সৌন্দর্য বজায় রাখতে আমরা সকলেই চুল এবং ত্বকের যত্ন নিই, শরীরের যত্ন নিতে শরীরচর্চা এবং ডায়েট ও মেনটেইন করি কিন্তু গোপনাঙ্গ! গোপনাঙ্গের যত্ন কি আমরা সঠিক নিয়মে করে থাকি? আমাদের সকলের ধারণা গোপনাঙ্গ মানেই গোপনীয়তা তাই রূপচর্চা নিয়ে আমরা সরাসরি আলোচনা করলেও গোপনাঙ্গের আলোচনা আমরা গোপন করে যাই কিংবা আলোচনা থেকে বিরত থাকি। মেয়েদের ব্রা কালেকশন মাত্র ৮০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন  – এখনই ব্রা কিনুন

কিন্তু গোপনাঙ্গ আমাদের শরীরের সব থেকে সংবেদনশীল অর্থাৎ সেনসিটিভ জায়গা, যা পরিষ্কার রাখলে শরীরের বিভিন্ন রকম রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। গোপনাঙ্গ সঠিকভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন না রাখলে ইনফেকশন, চুলকানি, জ্বালার মতো সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। আজ তাই গোপনাঙ্গের সঠিক নিয়মে যত্ন নিতে পারি সে রকম রইল কিছু টিপস। মোটা ও লম্বা হওয়ার ঔষধ মাত্র ২২০ টাকা থেকে শুরু ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন  – এখনই ঔষধ কিনুন

পুরুষাঙ্গের যত্ন

পুরুষাঙ্গের যত্ন

পুরুষাঙ্গের যত্ন নেয়ার ৬ টি উপায়।

১। সকালে ঘুম থেকে উঠেই গোসল করে নিন। পুরুষাঙ্গ এবং তাঁর চার পাশের জায়গায় বেশী করে পানি ঢালুন।

২। পুরুষাঙ্গের আশ পাশের চুল শেভ না করাই ভালো। কাচি দিয়ে ছোট করে কাটুন বা ইলেকট্রিক রেজার দিয়ে কাটুন। কারণ পুরো শেভ চুল ওঠার সময় জ্বালা পোড়া হতে পারে।

৩। নিয়মিত পাউডার ব্যবহার করুন।

৪। বাইরে থেকে এসে ঠাণ্ডা পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে পেনিস থেকে পা পর্যন্ত মুছে নিন।

৫। ছুটির দিনে শসা বাটা পেনিসে পাঁচ মিনিট লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৬। ঘামের অসহ্য গন্ধ দূর করার জন্য ওয়েট টিস্যু দিয়ে মাঝে মাঝে পুরুষাঙ্গের ও আশপাশের জায়গা মুছে নিতে পারেন। পুরুষাঙ্গে এ ঘামাচি বা গোটা হওয়া গরমে খুবই স্বাভাবিক ।

পুরুষাঙ্গের যত্ন

গোপনাঙ্গের যত্নে করণীয়

গোপনাঙ্গ যেন শুকনো থাকে : গোপনাঙ্গ ভেজা থাকলে সেখান থেকে কিন্তু নানা রকম সমস্যা হয়। নানা রকম ছত্রাক আক্রমণের সুযোগ পেয়ে যায়। এছাড়াও ঐসব অংশ ঢাকা থাকার জন্য ঘাম বেশি হয়। তাই এই সব জায়গা নিয়মিত ধুয়ে শুকিয়ে নেবেন।

পারফিউম বা বডি স্প্রে ব্যবহার করবেন না: প্রাতঃকর্ম যেমন আমাদের শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বার করে ঠিক তেমনি ডিসচার্জ আমাদের গোপনাঙ্গের বর্জ্য পদার্থ বের করে দেয়। তাই আমাদের যৌনাঙ্গ বা পুরুষাঙ্গ দিয়ে ডিসচার্জ হওয়া এবং সেখান থেকে স্মেল হওয়া খুব স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। তাই সেই স্মেল বা গন্ধ ঢাকতে কোনোরকম কেমিক্যাল জাতীয় পারফিউম, ট্যালকম পাউডার, বডি স্প্রে ব্যবহার করবেন না। এর ফলে ত্বক ফুলে যাওয়া, লাল হয়ে যাওয়া এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেটা করবেন তা হল, টয়লেটের পর জায়গাটা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

ব্লিচিং: আমাদের যৌনাঙ্গ বা পুরুষাঙ্গ শরীরের বাকি অংশের তুলনায় কিছুটা কালো হয়। তবে বারবার রেজার ব্যবহার বা কেমিক্যাল জাতীয় প্রোডাক্টের ব্যবহার জায়গাটাকে অনেক বেশি কালো করে, তা থেকে বিরত থাকুন। তবে নর্ম্যাল কালো রঙকে ফর্সা করার জন্য অনেকে ব্লিচিং জাতীয় প্রোডাক্ট ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এই ধরনের প্রোডাক্টের ব্যবহার গোপনাঙ্গের ক্ষতি করে।

পুরুষাঙ্গের যত্ন

ডায়েট মেনে চলতে হবে : গোপনাঙ্গ ঠিক রাখতে পি এইচ ব্যালেন্স খুব জরুরি। আর এর জন্য কিন্তু ডায়েট মেনে চলতেই হবে। যদি অ্যাসিড কিংবা হজমের সমস্যা থাকে তাহলে ভ্যাজাইনাল ইনফেকশন বেশি হয়। সেই সঙ্গে দুর্গন্ধও বের হয়। আর তাই এই সব মশলাদার খাবার একেবারেই এড়িয়ে চলুন। ফল, টকদই, শাকসবজি বেশি করে খান। শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিকমতো গড়ে তোলা জরুরি।

বেশি করে পানি খান: শরীর যতো বেশি আর্দ্র রাখতে পারবেন ততো ভালো। এতে ভ্যাজাইনা সুস্থ থাকে আর বেশি করে পানি খেলে ইউরিন ইনফেকশনও এড়িয়ে চলা যায়।

খুব টাইট পোশাক নয়: এখনকার ব্যস্ত জীবনে আমরা সকলেই প্রায় বেশিরভাগ সময়টা বাইরে কাটাই। সেই কারণে নিজেদের মেনটেইন করা, সুন্দর দেখানো আবশ্যক। তাই আমরা অনেকেই টাইট ফিটিংস্ ড্রেস পরতে পছন্দ করি। সারাদিন আমরা যাই পোশাক পরি না কেন, রাত্রে অবশ্যই ঢিলে ঢালা সুতির পোশাক পরা উচিৎ। কারন আমরা যেমন শ্বাস – প্রশ্বাস নিই, তেমনি আমাদের ত্বকেরও শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রয়োজন বিশেষ করে গোপনাঙ্গের। আমাদের ত্বক শ্বাস নিতে পারলে ত্বক সুস্থ থাকে, কোমল এবং সুন্দর হয়ে ওঠে। যারা সারাদিন ঘরে থাকেন তাদের উচিৎ সারাদিনের পোশাক বদলে রাত্রে পরিষ্কার পোশাক পরে শোওয়া।

সঙ্গমের সময় সাবধানতা: সঙ্গম অর্থাৎ সেক্সের আমরা অনেকেই প্রোটেকশন ব্যবহার করি। সেটা অবশ্যই খুব ভালো। কিন্তু অনেকেই আমরা প্রোটেকশন নিতে পছন্দ করি না। সেক্ষেত্রে অবশ্যই সেক্সের আগে এবং পরে যৌনাঙ্গ এবং পুরুষাঙ্গ ভালো করে পরিষ্কার করা উচিৎ। সেক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেক কম।

ডাক্তারি পরামর্শ: সাদা পানির মত বা ঋতুস্রাবের মতো সাদা গাঢ় রঙের হালকা গন্ধযুক্ত ডিসচার্জ হওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু যদি তার বদলে অন্য রঙের ডিসচার্জ, দই বা ময়দা ড্যালা বা চটচটে, আঁশানি বা দুর্গন্ধযুক্ত ডিসচার্জ এবং যন্ত্রণা হয় তবে সাথে সাথে ডাক্তারি পরামর্শ নিন। এছাড়াও যদি যৌনাঙ্গ বা পুরুষাঙ্গে এলার্জি, চুলকানি, ফুলে ওঠা, ব্যাথা হওয়া, জ্বালা করা বা পুঁজ হওয়া এই জাতীয় সমস্যা হয় তবে অতি অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

বিশেষ সাবধানতা-মেন্স বা ঋতুস্রাব: মাসিক বা পিরিয়ডের সময় নিজের প্রতি একটু বেশি খেয়াল রাখুন। পিরিয়ড বা ঋতুস্রাবের সময় ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ভয় বেশি থাকে। সারাদিন একটা স্যানিটারি প্যাড ব্যবহার করলে ভিজে জায়গায় ব্যাকটেরিয়া বাসা বাঁধতে পারে। যোনিতে ইনফেকশনের সম্ভাবনা থাকতে পারে। তাই প্রতি ৫ – ৬ ঘন্টা অন্তর প্যাড বদলান।

সামান্যতম সচেতনেতাই একমাত্র পারে আমাদের সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন করাতে, কাজেই আমাদের সকলেরই উচিত নিজেদের সুস্থ রাখতে উপরিল্লিখিত উপায়গুলিতে একটু নজর দেওয়া প্রয়োজন।

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান বডি লোশন কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ বীর্য ঘন ও গাঢ় করার সেলেনিয়াম ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্থায়ী সেক্স বাড়ানোর ঔষধ – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট করার ভিগা স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন