Sale!

অসির চেয়ে মসি বড় । অসির চেয়ে মসি বড় ভাবসম্প্রসারণ

Original price was: 1,500.00৳ .Current price is: 1,150.00৳ .

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

অসির চেয়ে মসি বড় । “অসির চেয়ে মসি বড়” – এই বাক্যটি একটি প্রতীকী বাক্য, যার অর্থ হলো শক্তি, সৃষ্টিশীলতা, জ্ঞানের ক্ষেত্রে কলম (মসি) অস্ত্র (অসি) থেকেও বেশি শক্তিশালী।

অসির চেয়ে মসি বড়

ইতিহাস জুড়ে আমরা দেখেছি কীভাবে কলম বিপ্লব এনেছে, যুদ্ধ জিতেছে, সামাজিক পরিবর্তন এনেছে, অন্ধকারকে দূর করে আলো ছড়িয়েছে।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

অস্ত্র দিয়ে শরীরকে বন্দি করা যায়, কিন্তু মনের স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া যায় না।

কলমের মাধ্যমে লেখা শব্দ চিরকাল টিকে থাকে, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে জ্ঞান ও বার্তা বহন করে।

অসি রক্তপাত করে, মসি জ্ঞানের আলো ছড়ায়।

সুতরাং, “অসির চেয়ে মসি বড়” এই বাক্যটি কেবল একটি তুলনা নয়, বরং জ্ঞান ও শান্তির প্রতি বিশ্বাসের প্রকাশ।

কিছু সম্ভাব্য অর্থ:

  • শক্তির তুলনা: অসিকে প্রায়শই শক্তি ও হিংসাত্মকতার প্রতীক হিসেবে দেখা হয়, অন্যদিকে মসিকে বুদ্ধিমত্তা ও জ্ঞানের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই ব্যাখ্যা অনুসারে, বাক্যটির অর্থ হল জ্ঞান ও বুদ্ধিমত্তা শেষ পর্যন্ত শক্তি ও হিংসাত্মকতাকে পরাজিত করবে।
  • সৃষ্টিশীলতার বিজয়: অসিকে ধ্বংসের হাতিয়ার হিসেবে দেখা যেতে পারে, যেখানে মসিকে সৃষ্টির হাতিয়ার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই ব্যাখ্যা অনুসারে, বাক্যটির অর্থ হল সৃজনশীলতা ও জ্ঞান ধ্বংস ও বিশৃঙ্খলার চেয়ে বেশি শক্তিশালী।
  • সত্যের বিজয়: অসিকে মিথ্যা ও প্রতারণার প্রতীক হিসেবে দেখা যেতে পারে, যেখানে মসিকে সত্য ও ন্যায়বিচারের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই ব্যাখ্যা অনুসারে, বাক্যটির অর্থ হল সত্য ও ন্যায়বিচার শেষ পর্যন্ত মিথ্যা ও প্রতারণাকে পরাজিত করবে।

উল্লেখ্য যে:

  • এই বাক্যটির কোন একক সঠিক ব্যাখ্যা নেই, এবং এর অর্থ ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে ভিন্ন হতে পারে।
  • বাক্যটির ব্যবহার প্রসঙ্গের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।
  • এই বাক্যটি কেবল একটি প্রবাদ বাক্য, এবং এটিকে অক্ষরে অক্ষরে নেওয়া উচিত নয়।

কিছু উদাহরণ:

  • সাহিত্য: কবি, লেখকদের লেখা কবিতা, উপন্যাস, গল্প মানুষকে অনুপ্রাণিত করে, শিক্ষিত করে, সমাজকে বদলে ফেলে।
  • বিজ্ঞান: বিজ্ঞানীদের গবেষণা, আবিষ্কার মানবজাতির জ্ঞানের ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করে, নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দেয়।
  • ইতিহাস: ইতিহাসবিদদের লেখা বই আমাদের অতীত সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে, ভুল থেকে শিক্ষা নিতে শেখায়।
  • সাংবাদিকতা: সাংবাদিকদের লেখা সংবাদ, প্রবন্ধ সমাজের নানা ঘটনা সম্পর্কে আমাদের অবগত রাখে, সচেতন করে তোলে।

পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

উপসংহার:

“অসির চেয়ে মসি বড়” এই বাক্যটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে জ্ঞান, শান্তি, সৃজনশীলতা অস্ত্রের চেয়েও বেশি শক্তিশালী।

কলমের মাধ্যমে আমরা বিশ্বকে আরও ভালো জায়গা করে তুলতে পারি।

অসির চেয়ে মসি বড়

“অসির চেয়ে মসি বড়” – এই প্রবাদটি কেবলমাত্র একটি বাক্য নয়, বরং সমাজের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে একটি গভীর বার্তা বহন করে।

শারীরিক দিক থেকে:

  • অসি, অস্ত্র হিসেবে পরিচিত, ধারালো এবং শক্তিশালী। এটি শারীরিক ক্ষতি করতে পারে, এমনকি প্রাণহানির কারণ হতে পারে।
  • মসি, লেখার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি ধারণা প্রকাশ করে, জ্ঞান বিতরণ করে এবং শিল্পকর্ম তৈরি করে।

সামাজিক দিক থেকে:

  • অসি প্রায়শই সহিংসতা, যুদ্ধ এবং দমনের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়।
  • মসি শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং সৃজনশীলতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়।

বাস্তব জীবনে:

  • অসি যদিও তাৎক্ষণিকভাবে শক্তি প্রদান করতে পারে, দীর্ঘমেয়াদে এর প্রভাব বিধ্বংসী হতে পারে।
  • মসি ধৈর্য, পরিশ্রম এবং জ্ঞানের মাধ্যমে ধীরে ধীরে শক্তি তৈরি করে, যা সমাজের স্থায়ী উন্নয়নে অবদান রাখে।

উপসংহারে:

“অসির চেয়ে মসি বড়” এই প্রবাদটি আমাদের শেখায় যে, সহিংসতা ও ধ্বংসের চেয়ে শিক্ষা, জ্ঞান এবং সৃজনশীলতাই সমাজের দীর্ঘমেয়াদী কল্যাণে অধিক গুরুত্বপূর্ণ।

কিছু উদাহরণ:

  • ঔপনিবেশিক যুগে, অসি দিয়ে অনেক দেশ দখল করা হয়েছিল, কিন্তু মসির মাধ্যমে জ্ঞান ও সংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়েছিল।
  • বর্তমান সময়ে, সন্ত্রাসবাদ ও যুদ্ধের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মসির শক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে, শান্তি ও বোঝাপড়ার বার্তা ছড়িয়ে দিতে।

মনে রাখবেন:

এই প্রবাদটির ব্যাখ্যা বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে করা যেতে পারে। আপনার নিজস্ব ব্যাখ্যা তৈরি করতে এবং এর গভীর অর্থ উপলব্ধি করতে সময় নিন।

কয়েকটি উল্লেখযোগ্য দিক:

১) জ্ঞান ও শিক্ষার আলো:

  • সাহিত্য: কবি, লেখকদের লেখা কবিতা, উপন্যাস, গল্প মানুষকে অনুপ্রাণিত করে, শিক্ষিত করে, নতুন চিন্তাভাবনার দরজা খুলে দেয়।
  • বিজ্ঞান: বিজ্ঞানীদের গবেষণা, আবিষ্কার মানবজাতির জ্ঞানের ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করে, নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দেয়।
  • ইতিহাস: ইতিহাসবিদদের লেখা বই আমাদের অতীত সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে, ভুল থেকে শিক্ষা নিতে শেখায়।
  • ধর্মগ্রন্থ: বিভিন্ন ধর্মের ধর্মগ্রন্থ মানুষকে নীতিবোধ, নৈতিকতা শেখায়, পথ দেখায়।

২) সামাজিক পরিবর্তন:

  • সাংবাদিকতা: সাংবাদিকদের লেখা সংবাদ, প্রবন্ধ সমাজের নানা অন্যায়, অবিচার তুলে ধরে, মানুষকে সচেতন করে, পরিবর্তনের দাবি জানায়।
  • সাহিত্যকর্ম: অনেক লেখক তাদের সাহিত্যকর্মের মাধ্যমে সামাজিক বৈষম্য, অত্যাচার, নিপীড়নের বিরুদ্ধে קול উঠিয়েছেন, সমাজে পরিবর্তন আনতে ভূমিকা রেখেছেন।
  • বিপ্লবীদের লেখা: বিপ্লবীদের লেখা, বক্তৃতা জনগণকে অনুপ্রাণিত করে, স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে উৎসাহিত করে।

৩) শান্তি ও সহাবস্থান:

  • শান্তি চুক্তি: বিভিন্ন দেশের মধ্যে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর করতে কলমের ভূমিকা অপরিসীম।
  • সহযোগিতা: বিভিন্ন ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, সমঝোতার জন্য কলম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • মানবাধিকার: মানবাধিকার রক্ষার জন্য আইন, নীতিমালা প্রণয়নে কলমের ভূমিকা অপরিহার্য।

উদাহরণ:

  • মহাত্মা গান্ধী: অহিংস প্রতিরোধের মাধ্যমে ভারতকে স্বাধীন করতে তিনি কলমের শক্তি ব্যবহার করেছিলেন।
  • মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র: নৃতাত্ত্বিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তিনি তার লেখা ও বক্তৃতার মাধ্যমে জনগণকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন।
  • নেल्सন ম্যান্ডেলা: বর্ণবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তিনি তার লেখা ও বক্তৃতার মাধ্যমে জনগণকে

অসির চেয়ে মসি বড় ভাবসম্প্রসারণ

“অসির চেয়ে মসি বড়” – এই ছোট্ট বাংলা প্রবাদটিতে লুকিয়ে আছে এক বিশাল জ্ঞানের ভাণ্ডার। প্রথম নজরে, এটি কেবল একটি তুল্যমূলক বাক্য বলে মনে হতে পারে, যেখানে অসি এবং মসির মধ্যে আকারের পার্থক্য নির্দেশ করা হচ্ছে। কিন্তু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করলে, আমরা এর অন্তর্নিহিত অর্থের ব্যাপকতা উপলব্ধি করতে পারি।

শক্তি বনাম জ্ঞান:

প্রথমত, এই প্রবাদটি শক্তি এবং জ্ঞানের মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরে। অসি প্রতীক করে শারীরিক শক্তি, যা অস্থায়ী এবং সীমিত। অন্যদিকে, মসি প্রতীক করে জ্ঞান, যা চিরস্থায়ী এবং অসীম। এই প্রবাদটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, দীর্ঘমেয়াদী সাফল্যের জন্য শারীরিক শক্তির চেয়ে জ্ঞান অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

ধ্বংস বনাম সৃষ্টি:

দ্বিতীয়ত, এই প্রবাদটি ধ্বংস এবং সৃষ্টির মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরে। অসি ব্যবহার করা হয় ধ্বংস করার জন্য, যুদ্ধ করার জন্য, এবং প্রাণ কেড়ে নেওয়ার জন্য। অন্যদিকে, মসি ব্যবহার করা হয় সৃষ্টি করার জন্য, শিক্ষা দেওয়ার জন্য, এবং নতুন ধারণা তৈরি করার জন্য। এই প্রবাদটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, সৃষ্টিশীলতা এবং জ্ঞানই সমাজের অগ্রগতির জন্য প্রয়োজনীয়, ধ্বংসাত্মক শক্তি নয়।

সত্যের বিজয়:

তৃতীয়ত, এই প্রবাদটি সত্যের বিজয়ের কথা বলে। অসি দিয়ে মিথ্যা কথা প্রচার করা সম্ভব, কিন্তু সত্যকে চিরকাল ঢাকা দিয়ে রাখা যায় না। অন্যদিকে, মসির মাধ্যমে লেখা সত্য কথা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ছড়িয়ে পড়ে এবং চিরস্থায়ী হয়ে থাকে। এই প্রবাদটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, সত্য সবসময়ই মিথ্যা কে পরাজিত করবে, এবং ন্যায়বিচার অবশেষে জয়ী হবে।

শিক্ষার গুরুত্ব:

চতুর্থত, এই প্রবাদটি শিক্ষার গুরুত্বের উপর জোর দেয়। অশিক্ষিত মানুষ শুধুমাত্র শারীরিক শক্তির উপর নির্ভর করে, যা তাদেরকে সহজেই শোষণের শিকার করে তোলে। অন্যদিকে, শিক্ষিত মানুষ জ্ঞানের শক্তি ব্যবহার করে নিজেদের এবং সমাজের উন্নয়ন করতে পারে। এই প্রবাদটি আমাদের শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব দিতে এবং জ্ঞান অর্জনের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে উৎসাহিত করে।

সর্বোপরি, “অসির চেয়ে মসি বড়” প্রবাদটি আমাদের জীবনের বিভিন্ন দিকে প্রযোজ্য একটি মূল্যবান শিক্ষা प्रदान করে। এটি আমাদের শক্তি এবং জ্ঞানের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে, ধ্বংসের পরিবর্তে সৃষ্টিতে মনোযোগ দিতে, সত্যের বি

অসির চেয়ে মসি বড়: ভাবসম্প্রসারণ

“অসির চেয়ে মসি বড়” – এই ছোট্ট বাংলা প্রবাদটিতে লুকিয়ে আছে অসীম জ্ঞান ও শক্তির বার্তা। প্রথম দৃষ্টিতে, এটি একটি সাধারণ বাক্য মনে হতে পারে, কিন্তু গভীরভাবে বিবেচনা করলে এর ব্যাপক অর্থ উন্মোচিত হয়।

অসি প্রতীক করে শারীরিক শক্তি, যা অস্ত্র, যুদ্ধ, এবং বিধ্বংসের সাথে যুক্ত। মসি প্রতীক করে জ্ঞান, শিক্ষা, এবং সৃষ্টি। এই প্রবাদটি বলে যে, শারীরিক শক্তি যতই প্রবল হোক না কেন, জ্ঞানের শক্তি তার চেয়েও বেশি।

কিভাবে জ্ঞান শারীরিক শক্তিকে ছাড়িয়ে যায়?

  • জ্ঞান ধ্বংসকে সৃষ্টিতে রূপান্তর করতে পারে: অসি ধ্বংস করে, কিন্তু জ্ঞান দিয়ে নতুন কিছু তৈরি করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, একজন বিজ্ঞানী তার জ্ঞান ব্যবহার করে নতুন প্রযুক্তি তৈরি করতে পারেন যা মানুষের জীবনকে উন্নত করতে পারে।
  • জ্ঞান স্থায়ী, শারীরিক শক্তি নয়: অসি ভেঙে যেতে পারে, যুদ্ধে পরাজিত হতে পারে, কিন্তু জ্ঞান প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে চলে আসে এবং সময়ের সাথে সাথে আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে।
  • জ্ঞান সকলকে লাভবান করে: অসি শুধুমাত্র শক্তিশালীদেরই নিয়ন্ত্রণে থাকে, কিন্তু জ্ঞান সকলের জন্য উন্মুক্ত। শিক্ষার মাধ্যমে যে কেউ জ্ঞান অর্জন করতে পারে এবং নিজেকে উন্নত করতে পারে।

উপসংহার:

“অসির চেয়ে মসি বড়” এই প্রবাদটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, জ্ঞানই সত্যিকারের শক্তি। শারীরিক শক্তি অস্থায়ী এবং সীমিত, কিন্তু জ্ঞান চিরস্থায়ী এবং সকলের জন্য উন্মুক্ত। জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমেই আমরা ব্যক্তিগত ও সামাজিক উন্নয়ন অর্জন করতে পারি।

এই প্রবাদটির কিছু বাস্তব জীবনের প্রয়োগ:

  • শিক্ষার গুরুত্ব: শিক্ষা আমাদের জ্ঞান অর্জন করতে এবং আমাদের সম্ভাব্যতা বিকশিত করতে সাহায্য করে।
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতি: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতি জ্ঞানের উপর নির্ভর করে, যা আমাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারে।
  • সচেতনতা বৃদ্ধি: জ্ঞানের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন বিষয়ে সচেতন হতে পারি এবং সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারি।

শেষ কথা:

“অসির চেয়ে মসি বড়” এই প্রবাদটি একটি মূল্যবান শিক্ষা দেয় যা আজও প্রাসঙ্গিক। জ্ঞান অর্জনে আমাদের সকলেরই গুরুত্ব দিয়ে চেষ্টা করা উচিত, যাতে আমরা নিজেদের এবং সমাজের উন্নয়নে

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “অসির চেয়ে মসি বড় । অসির চেয়ে মসি বড় ভাবসম্প্রসারণ”

Your email address will not be published. Required fields are marked *