Sale!

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় ভাবসম্প্রসারণ

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:yle=”color: #0000ff;”> 01622913640</h2>

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

ক্ষুধার্তক্ষুধার্তক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় ভাবসম্প্রসারণ । ভূমিকা: “ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী” – এই বাক্যটি আমাদের মনে এক ভয়ঙ্কর চিত্র তুলে ধরে যেখানে মানুষ ক্ষুধার্ত, দুর্বল এবং অসহায়। এই গদ্যময় ভাবসম্প্রসারণে আমরা এই ক্ষুধার্ত পৃথিবীর বর্ণনা দেব, এর কারণগুলি অন্বেষণ করব এবং সম্ভাব্য সমাধানগুলি বিবেচনা করব।

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় ভাবসম্প্রসারণ

ক্ষুধার্ত পৃথিবীর চিত্র:

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

  • শস্যক্ষেত নীরব: এক সময় যেখানে সোনালী ধানের ক্ষেত দুলত, এখন সেখানে শুধুই ফাটা মাটি ও কাঁটা। দীর্ঘদিনের খরা, ঝড়, বা অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে শস্য উৎপাদন কমে গেছে।
  • মানুষের কঙ্কালসার দেহ: ক্ষুধার্ত মানুষেরা রাস্তায় ঘুরে বেড়ায়, তাদের চোখে ক্ষুধার জ্বালা। অনেকেই অপুষ্টিতে ভুগছে, তাদের শরীর কঙ্কালসার হয়ে গেছে।
  • হাহাকার আর কান্নার শব্দ: সর্বত্র শোনা যায় ক্ষুধার্ত মানুষের হাহাকার আর কান্নার শব্দ। শিশুরা মায়ের কোলে কাঁদছে, তাদের ক্ষুধার জন্য তাদের মায়েরা অসহায়।
  • নৈতিকতার পতন: ক্ষুধার্ত মানুষেরা তাদের নৈতিকতা হারিয়ে ফেলে। খাদ্যের জন্য তারা যেকোনো অন্যায় কাজ করতে প্রস্তুত।

কারণ:

  • জলবায়ু পরিবর্তন: দীর্ঘদিনের খরা, ঝড়, বন্যা, এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে শস্য উৎপাদন কমে গেছে।
  • যুদ্ধ ও সংঘাত: যুদ্ধ ও সংঘাতের কারণে কৃষিকাজ ব্যাহত হচ্ছে এবং খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে।
  • অসাম্য: পৃথিবীর সম্পদের বন্টন অসম। ধনীরা যথেষ্ট খাদ্য পায়, কিন্তু দরিদ্ররা খাদ্যের অভাবে ভুগছে।
  • জনসংখ্যা বৃদ্ধি: দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে খাদ্যের চাহিদাও বাড়ছে, কিন্তু উৎপাদন সেই সাথে তাল মিলিয়ে চলছে না।

সমাধান:

  • জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই: জীবাশ্ম জ্বালানির উপর নির্ভরতা কমিয়ে এবং নবায়নযোগ্য ऊर्जার ব্যবহার বৃদ্ধি করে আমাদের জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে।
  • শান্তিপূর্ণ সমাধান: যুদ্ধ ও সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধান খুঁজে বের করতে হবে যাতে কৃষিকাজ নিরাপদে চালিয়ে যেতে পারে।
  • সম্পদের ন্যায়সঙ্গত বন্টন: সম্পদের ন্যায়সঙ্গত বন্টন নিশ্চিত করতে হবে যাতে সকলের খাদ্যের প্রাপ্যতা থাকে।
  • খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি: কৃষি প্রযুক্তি উন্নত করে এবং

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী: ভাবসম্প্রসারণ

ভূমিকা:

“ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী” – এই ছোট্ট বাক্যটিতে লুকিয়ে আছে অগাধ দুঃখ, কষ্ট, অনাহারের তীব্র চিত্র। ক্ষুধা – মানুষের মৌলিক চাহিদা, যখন তা পূরণ না হয়, তখন পৃথিবী হয়ে ওঠে নরক। এই গদ্যময় ভাবসম্প্রসারণে আমরা ক্ষুধার্ত পৃথিবীর সেই ভয়াবহ চিত্রই তুলে ধরবো।

ক্ষুধার্ত মানুষের চিত্র:

  • শরীর কঙ্কালসার: দীর্ঘদিন ধরে অপুষ্টিতে ভুগছে মানুষ। তাদের চোখে ক্ষুধার জ্বালা, গালে অস্থিরতা, শরীরের হাড়গুলো উঠে এসেছে।
  • হতাশ মন: ক্ষুধার যন্ত্রণায় তাদের মন ভেঙে পড়েছে। আশা হারিয়ে ফেলেছে তারা।
  • অন্ধকার ভবিষ্যৎ: ক্ষুধার্ত মানুষের সামনে ভবিষ্যৎ অন্ধকার। তারা জানে না কাল কি হবে, কি খাবে।

ক্ষুধার্ত পরিবারের চিত্র:

  • শিশুদের কান্না: ক্ষুধায় শিশুরা কাঁদছে। তাদের মায়েরা অ helpless, তাদের কাছেও কিছু নেই।
  • বৃদ্ধদের অসহায়তা: বৃদ্ধরা অসহায় হয়ে পড়েছে। তাদের শক্তি নেই কাজ করার, খাবার সংগ্রহ করার।
  • গৃহহীন মানুষের দুর্দশা: অনাহারে মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে পথে বসবাস করছে।

সমাজের ক্ষুধার্ত চিত্র:

  • অস্থিরতা ও সংঘাত: ক্ষুধার্ত মানুষ অস্থির হয়ে ওঠে। খাবারের জন্য তারা একে অপরের সাথে লড়াই করে।
  • নৈতিকতার অবক্ষয়: ক্ষুধার্ত মানুষ নৈতিকতা হারিয়ে ফেলে। চুরি, ডাকাতি, খুনোখুনি বৃদ্ধি পায়।
  • মৃত্যুর মিছিল: ক্ষুধার্ত মানুষ মারা যাচ্ছে। রাস্তায়গুলো মৃতদেহে ভরে যাচ্ছে।

উপসংহার:

“ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী” – এই বাক্যটি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় ক্ষুধার ভয়াবহতা। আমাদের দরিদ্র ও অভাবী মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। তাদের খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়ে তোলার জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

এই ভাবসম্প্রসারণে আমরা ক্ষুধার্ত পৃথিবীর কিছু চিত্র তুলে ধরেছি। কিন্তু ক্ষুধার প্রভাব এর চেয়ে অনেক বেশি। ক্ষুধা শুধু শরীরকেই নষ্ট করে না, তা মানুষের মন, সমাজ, এমনকি পুরো পৃথিবীকেই ধ্বংস করে।

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়

সুকান্ত ভট্টাচার্য রচিত এই কবিতাটির মূল ভাব হলো, ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে পৃথিবীর সৌন্দর্য ও কবিতা হারিয়ে যায়, তাদের চোখে পৃথিবী কেবল গদ্যময় হয়ে ওঠে।

এই ভাবটি কবি নিম্নলিখিত চিত্রকল্পের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন:

  • “ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়”: এই বাক্যটিই কবিতার মূল ভাব বহন করে। ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে পৃথিবীর সব সৌন্দর্য অর্থহীন হয়ে যায়। তাদের কাছে কেবল অন্নই জরুরি, অন্য সবকিছুই অপ্রয়োজনীয়।
  • “পূর্ণিমা চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি”: এই উপমাটির মাধ্যমে কবি দেখিয়েছেন যে, ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে পূর্ণিমার চাঁদও রুটির মতো দেখায়। তাদের চোখে চাঁদের কোন রোমান্টিকতা থাকে না, বরং তারা কেবল রুটির কথা ভাবে।
  • “কবিতা যেন গদ্যের খেলা”: কবিতা সৌন্দর্য ও আবেগের মাধ্যমে মানুষের মনকে উর্ধ্বমুখী করে। কিন্তু ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে কবিতার এই সৌন্দর্য বোধগম্য হয় না। তাদের কাছে কবিতা কেবল শব্দের খেলা, যার কোন অর্থ নেই।
  • “অন্নহীন দিন যেন কাল রাত্রি”: অন্ন ছাড়া মানুষের জীবন অন্ধকারময় হয়ে ওঠে। তাদের কাছে দিনও রাতের মতোই কঠিন ও অসহ্য।

উপসংহারে বলা যায়, এই কবিতা ক্ষুধার্ত মানুষের বেদনাময় জীবনের একটি চিত্র তুলে ধরে। কবি কোন সহানুভূতি প্রকাশ না করেই বাস্তব চিত্রটি আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন।

কবিতাটির কিছু বিশেষ দিক:

  • শব্দচয়ন: কবিতায় ব্যবহৃত শব্দগুলো সহজ ও সাবলীল। কোন কঠিন শব্দ ব্যবহার করা হয়নি, যা পাঠকদের বোঝার জন্য সহজ করে তোলে।
  • ছন্দ: কবিতাটিতে কোন নির্দিষ্ট ছন্দ নেই। মুক্ত ছন্দে লেখা এই কবিতাটিতে ভাব প্রকাশ পেয়েছে সাবলীলভাবে।
  • ভাষা: কবিতার ভাষা সরল ও সাবলীল। কোন আলংকারিক ভাষার ব্যবহার নেই, যা কবিতাটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।

ভাবসম্প্রসারণ ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়

কবি: সুকান্ত ভট্টাচার্য

কবিতাংশ:

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়,

পূর্ণিমা চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি।

ভাব:

এই কবিতাংশে কবি ক্ষুধার্ত মানুষের চোখে পৃথিবীর বর্ণনা করেছেন। ক্ষুধার তীব্র যন্ত্রণায় মানুষের কাছে পৃথিবীর সকল সৌন্দর্য ম্লান হয়ে যায়। কবিতার ভাষায়, পৃথিবী যেন আর কবিতা নয়, বরং গদ্যের মতো নিরানন্দ ও বিষাদময়।

বিশ্লেষণ:

  • ক্ষুধার রাজ্য: কবি এখানে পৃথিবীকে “ক্ষুধার রাজ্য” বলে অভিহিত করেছেন। এর অর্থ হল পৃথিবীতে মানুষের ক্ষুধা একটি ব্যাপক ও মারাত্মক সমস্যা।
  • গদ্যময়: ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে পৃথিবীর সকল সৌন্দর্য ও রহস্য হারিয়ে যায়। তাদের চোখে পৃথিবী কেবল নিরানন্দ ও বাস্তব।
  • পূর্ণিমা চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি: এই উপমাটি ক্ষুধার তীব্রতাকে তুলে ধরে। পূর্ণিমা চাঁদের আলো যেন ঝলসানো রুটির মতো তীব্র ও অসহ্য।

উপসংহার:

এই কবিতাংশে কবি ক্ষুধার্ত মানুষের চরম দুর্দশার চিত্র তুলে ধরেছেন। ক্ষুধার যন্ত্রণায় মানুষের জীবন হয়ে ওঠে অসহ্য ও বেদনাদায়ক।

অন্যান্য বিষয়:

  • এই কবিতাংশটি বিভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে।
  • কবি এখানে শুধুমাত্র শারীরিক ক্ষুধার কথা বলছেন না, বরং মানসিক ক্ষুধা ও আকাঙ্ক্ষার কথাও বলতে পারেন।
  • এই কবিতাংশটি সমাজের অসাম্য ও দারিদ্র্যের সমালোচনা হিসেবেও দেখা যেতে পারে।

আশা করি এই ভাবসম্প্রসারণটি আপনার কাজে লাগবে।

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ খ দিয়ে ছেলেদের নাম / খ দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় ভাবসম্প্রসারণ”

Your email address will not be published. Required fields are marked *