Description
দুই বিঘা জমি কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর ।
দুই বিঘা জমি কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর
কবিতা:
শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই
আর সবই গেছে ঋণে।
বাবু বলিলেন, “বুঝেছ উপেন,
এ জমি লইব কিনে।”
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
প্রশ্ন:
- উপেনের কত বিঘা জমি ছিল?
- কেন উপেনের জমি বিক্রি করতে হয়েছিল?
- কে জমি কিনতে চেয়েছিল?
- উপেন কি জমি বিক্রি করতে রাজি হয়েছিল?
উত্তর:
- উপেনের মাত্র দুই বিঘা জমি ছিল।
- ঋণের কারণে উপেনের জমি বিক্রি করতে হয়েছিল।
- জমি কিনতে চেয়েছিলেন বাবু।
- না, উপেন জমি বিক্রি করতে রাজি হতে চায়নি।
অন্যান্য প্রশ্ন:
- কবিতায় কোন সময়ে ঘটনা ঘটেছিল?
- উপেনের পেশা কি ছিল?
- উপেনের পরিবারে কারা ছিল?
- বাবু কে ছিলেন?
- উপেন কিভাবে জমি রক্ষা করার চেষ্টা করেছিল?
- শেষ পর্যন্ত উপেনের কি হয়েছিল?
উত্তর:
- কবিতাটি সম্ভবত ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগে ঘটেছিল।
- উপেন একজন কৃষক ছিলেন।
- উপেনের পরিবারে ছিল তার স্ত্রী এবং দুই ছেলে।
- বাবু ছিলেন একজন জমিদার।
- উপেন আইনি লড়াই করে এবং রাজাকে অনুনয় বোঝানোর চেষ্টা করে জমি রক্ষা করার চেষ্টা করেছিলেন।
- শেষ পর্যন্ত, উপেন তার জমি হারিয়ে ফেলে এবং সন্ন্যাসী হয়ে যান।
বিশ্লেষণ:
“দুই বিঘা জমি” কবিতাটি গ্রামীণ বাংলার দরিদ্র কৃষকদের শোষণের একটি চিত্র তুলে ধরে। কবিতায় উপেন নামক একজন কৃষকের কাহিনী বলা হয়েছে, যে ঋণের কারণে তার দুই বিঘা জমি হারিয়ে ফেলে। উপেন তার জমি রক্ষা করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত সে শক্তিশালী জমিদারদের কাছে হেরে যায়। এই কবিতাটি শ্রেণীবিভেদ, দারিদ্র্য এবং নির্যাতনের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী প্রতিবাদ।
দুই বিঘা জমি কবিতা: প্রশ্ন ও উত্তর
কবিতা:
শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই, আর সবই গেছে ঋণে। বাঁশি বাজিয়ে এলো রাজা, জমি নিলেন বিনে।
প্রশ্ন:
- কবিতার কাহিনীকার কে?
- তার কত জমি ছিল?
- কেন তার জমি চলে গেল?
- কে তার জমি ছিনিয়ে নিয়েছে?
- কবিতাটির মূল ভাব কী?
উত্তর:
- কবিতার কাহিনীকার উপেন।
- তার দুই বিঘা জমি ছিল।
- ঋণের বোঝা বেড়ে যাওয়ায় তার জমি চলে যায়।
- জমিদার তার জমি ছিনিয়ে নিয়েছে।
- শোষিত ও নির্যাতিত মানুষের বেদনাদায়ক জীবন কবিতাটির মূল ভাব।
অন্যান্য প্রশ্ন:
- কবিতায় কীভাবে শ্রেণীবিভেদ চিত্রিত হয়েছে?
- উপেন-এর সংগ্রাম কবিতায় কীভাবে ফুটে উঠেছে?
- কবিতার ভাষা ও রীতি সম্পর্কে আপনার কি মতামত?
- দুই বিঘা জমি কবিতা বাংলা সাহিত্যে কেন গুরুত্বপূর্ণ?
উত্তর:
- জমিদার ও কৃষকের মধ্যে বিদ্যমান অসাম্য কবিতায় স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে।
- অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই ও নিজের জমি ফিরে পাওয়ার জন্য উপেন-এর সংগ্রাম কবিতায় বীভৎসভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
- সরল ভাষা ও আঞ্চলিক শব্দব্যবহার কবিতাকে আরও বাস্তবসম্মত করে তুলেছে।
- শোষিত মানুষের প্রতি সহানুভূতি ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এই কবিতাকে বাংলা সাহিত্যে অমূল্য সম্পদ করে তুলেছে।
আরও তথ্য:
- দুই বিঘা জমি কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত।
- এটি ১৯৩২ সালে প্রকাশিত হয়।
- এই কবিতা অবলম্বনে বিমল রায় ১৯৫৩ সালে একই নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।
আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার জন্য সহায়ক হবে। আপনার যদি আরও কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে নির্দ্বিধায় জিজ্ঞাসা করুন।
দুই বিঘা জমি কবিতা: প্রশ্ন ও উত্তর
কবিতা:
শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই আর সবই গেছে ঋণে। বাবু বলিলেন, “বুঝেছ উপেন, এ জমি লইব কিনে।”
প্রশ্ন:
- উপেনের কত বিঘা জমি ছিল?
- কেন উপেনের জমি বিক্রি করতে হয়েছিল?
- কে জমি কিনতে চেয়েছিল?
- উপেন কি জমি বিক্রি করতে রাজি হয়েছিল?
উত্তর:
- উপেনের মাত্র দুই বিঘা জমি ছিল।
- ঋণের কারণে উপেনের জমি বিক্রি করতে হয়েছিল।
- জমি কিনতে চেয়েছিলেন বাবু।
- না, উপেন জমি বিক্রি করতে রাজি হতে চায়নি।
অন্যান্য প্রশ্ন:
- কবিতায় কোন সময়ে ঘটনা ঘটেছিল?
- উপেনের পেশা কি ছিল?
- উপেনের পরিবারে কারা ছিল?
- বাবু কে ছিলেন?
- উপেন কিভাবে জমি রক্ষা করার চেষ্টা করেছিল?
- শেষ পর্যন্ত উপেনের কি হয়েছিল?
উত্তর:
- কবিতাটি সম্ভবত ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগে ঘটেছিল।
- উপেন একজন কৃষক ছিলেন।
- উপেনের পরিবারে ছিল তার স্ত্রী এবং দুই ছেলে।
- বাবু ছিলেন একজন জমিদার।
- উপেন আইনি লড়াই করে এবং রাজাকে অনুনয় বোঝানোর চেষ্টা করে জমি রক্ষা করার চেষ্টা করেছিলেন।
- শেষ পর্যন্ত, উপেন তার জমি হারিয়ে ফেলে এবং সন্ন্যাসী হয়ে যান।
বিশ্লেষণ:
“দুই বিঘা জমি” কবিতাটি গ্রামীণ বাংলার দরিদ্র কৃষকদের শোষণের একটি চিত্র তুলে ধরে। কবিতায় উপেন নামক একজন কৃষকের কাহিনী বলা হয়েছে, যে ঋণের কারণে তার দুই বিঘা জমি হারিয়ে ফেলে। উপেন তার জমি রক্ষা করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত সে শক্তিশালী জমিদারদের কাছে হেরে যায়। এই কবিতাটি শ্রেণীবিভেদ, দারিদ্র্য এবং নির্যাতনের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী প্রতিবাদ।
দুই বিঘা জমি কবিতা: প্রশ্ন ও উত্তর
কবিতা:
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত “দুই বিঘা জমি” কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের একটি অমূল্য সম্পদ। এটি গ্রাম বাংলার একজন নিরক্ষর কৃষক, রাখালের জমি হারানোর লড়াইয়ের গল্প বলে।
প্রশ্ন:
- কবিতার কেন্দ্রীয় চরিত্র কে?
উত্তর: কবিতার কেন্দ্রীয় চরিত্র হলেন রাখাল, একজন নিরক্ষর কৃষক যিনি তার দুই বিঘা জমি রক্ষা করার জন্য লড়াই করেন।
- রাখালের জমি কীভাবে হারানোর ঝুঁকিতে পড়ে?
উত্তর: রাখাল তার জমি জমিদারের কাছে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন। জমিদার তার ঋণ পরিশোধ করতে না পারলে রাখালকে তার জমি ত্যাগ করতে হবে।
- রাখাল কীভাবে তার জমি রক্ষা করার চেষ্টা করে?
রাখাল বিভিন্ন উপায়ে তার জমি রক্ষা করার চেষ্টা করে। সে জমিদারের কাছে ক্ষমা চায়, অন্যান্য গ্রামবাসীদের কাছ থেকে সাহায্য চায় এবং এমনকি আইনি সাহায্য নেওয়ার চেষ্টা করে।
- রাখালের লড়াইয়ের পরিণতি কী?
রাখাল শেষ পর্যন্ত তার জমি হারিয়ে ফেলে। জমিদার তার ক্ষমতা ও প্রভাব ব্যবহার করে রাখালকে পরাজিত করে।
- কবিতাটি আমাদের কী শিক্ষা দেয়?
“দুই বিঘা জমি” কবিতাটি আমাদের নির্যাতিতদের প্রতি সহানুভূতি ও সহানুভূতির শিক্ষা দেয়। এটি আমাদের শক্তিশালীদের বিরুদ্ধে ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই করার গুরুত্বও দেখায়।
উল্লেখযোগ্য বিষয়:
- “দুই বিঘা জমি” কবিতাটি কেবল রাখালের জমি হারানোর গল্প নয়। এটি ঔপনিবেশিক যুগে ভারতের গ্রামীণ সমাজের শোষণ ও অবিচারের একটি চিত্র।
- কবিতাটিতে ব্যবহৃত ভাষা সরল ও সাবলীল, যা গ্রামীণ বাংলার মানুষের কথ্য ভাষার প্রতিফলন।
- কবিতাটিতে প্রতীক ও রূপকের ব্যবহার রয়েছে যা গল্পের তীব্রতা ও গভীরতা বৃদ্ধি করে।
আরও প্রশ্ন:
- রাখালের চরিত্র কীভাবে বাংলার মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে?
- কবিতাটিতে নারীর ভূমিকা কী?
- “দুই বিঘা জমি” কবিতাটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব কী?
পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম
Reviews
There are no reviews yet.