Sale!

ভাবসম্প্রসারণ ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি

Original price was: 750.00৳ .Current price is: 500.00৳ .

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

981 in stock

Description

ভাবসম্প্রসারণ ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি ।

ভাবসম্প্রসারণ ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি

কবি: সুকান্ত ভট্টাচার্য

কবিতা: হে মহাজীবন

পঙক্তি: ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি

ভাব:

এই পঙক্তিটিতে কবি ক্ষুধার্ত মানুষের চোখে পৃথিবীর বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন। ক্ষুধার তীব্রতা এতটাই যে, তাদের কাছে পৃথিবীর সমস্ত সৌন্দর্য, রোমান্টিকতা, কবিতা-সাহিত্য সবকিছুই ম্লান হয়ে গেছে। তাদের চোখে পৃথিবী কেবল একটি গদ্যময় জায়গা, যেখানে শুধুই তীব্র ক্ষুধার অনুভূতিই বাস্তব।

পূর্ণিমার চাঁদ, যা সাধারণত রোমান্টিকতা ও সৌন্দর্যের প্রতীক, তাও ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে ঝলসানো রুটির মতো দেখায়। কারণ তাদের কাছে এখন চাঁদের আলোয় রোমান্টিকতা উপভোগ করার মতো অবস্থা নেই, তাদের একমাত্র চিন্তা হলো ক্ষুধা মিটানো।

বিশ্লেষণ:

  • এই পঙক্তিতে কবি প্রতীক ব্যবহারের মাধ্যমে ক্ষুধার্ত মানুষের মানসিক অবস্থা ফুটিয়ে তুলেছেন।
  • বিপরীতার্থী শব্দের ব্যবহারের মাধ্যমে তীব্র বৈসাদৃশ্য তৈরি করেছেন।
  • ভাষা সরল ও সাবলীল।

উপসংহার:

এই পঙক্তিটি কেবল ক্ষুধার্ত মানুষের বেদনাই তুলে ধরে না, বরং সমাজের অসাম্য ও দারিদ্র্যের তীব্র সমালোচনাও করে।কবি আমাদের মনে করিয়ে দেন যে, সমাজের সকল মানুষের যেন পর্যাপ্ত খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা হয়, সেদিকে লক্ষ্য দেওয়া আমাদের সকলের কর্তব্য।

“ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি” – ভাবসম্প্রসারণ

কবিতাংশটির মূল ভাব:

এই কবিতাংশে ক্ষুধার তীব্রতার কাছে পৃথিবীর সমস্ত সৌন্দর্য ম্লান হয়ে গেছে বলে বর্ণনা করা হয়েছে। যখন মানুষ তীব্র ক্ষুধার্ত হয়, তখন তার কাছে পৃথিবীর সকল রঙিন সৌন্দর্যও গোপন হয়ে যায়। কবিতায় পৃথিবীকে “গদ্যময়” বলা হয়েছে, যার অর্থ হল সৌন্দর্যহীন, রসহীন। আর পূর্ণিমার উজ্জ্বল চাঁদকে তুলনা করা হয়েছে “ঝলসানো রুটির” সাথে। ঝলসানো রুটির মতো, চাঁদও ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে আকর্ষণীয় হারিয়ে ফেলেছে।

বিস্তারিত ভাব:

  • ক্ষুধার তীব্রতা: কবিতায় বলা হয়নি যে ক্ষুধার্ত কে, তবে ধারণা করা যায় একজন অভাবী মানুষের কথা বলা হচ্ছে। তার ক্ষুধা এতটাই তীব্র যে তার চোখে পৃথিবীর কোন সৌন্দর্যই টিকে থাকছে না।
  • পৃথিবীর রূপ: ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে পৃথিবী যেন রঙ হারিয়ে ফেলেছে। সবকিছুই তার চোখে একই রকম মনে হচ্ছে।
  • চাঁদের উপমা: পূর্ণিমার চাঁদ সাধারণত সৌন্দর্যের প্রতীক। কিন্তু ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে চাঁদও তার আকর্ষণ হারিয়ে ফেলেছে। ঝলসানো রুটির মতো, চাঁদও তাকে ক্ষুধার কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।
  • মানুষের মানসিক অবস্থা: ক্ষুধার্ত মানুষ শুধু শারীরিকভাবেই কষ্ট পাচ্ছে না, মানসিকভাবেও সে ভেঙে পড়েছে। তার মনে হচ্ছে পৃথিবীতে তার জন্য কোন সুখ নেই।

কবিতাংশের তাৎপর্য:

এই কবিতাংশটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলি পূরণ না হলে তার পক্ষে জীবনের সৌন্দর্য উপভোগ করা সম্ভব নয়।

ক্ষুধা, দারিদ্র্য, অসুস্থতা ইত্যাদি সমস্যাগুলি মানুষকে মানসিকভাবে ভেঙে ফেলে এবং তার জীবন থেকে আনন্দ কেড়ে নেয়।

কিছু প্রশ্ন চিন্তার জন্য:

  • কবিতাংশে ক্ষুধার্ত ব্যক্তির চোখে পৃথিবী কেমন দেখাচ্ছে?
  • কবি ঝলসানো রুটির উপমা কেন ব্যবহার করেছেন?
  • কবিতাংশের শেষ ‍লাইনটির তাৎপর্য কী?
  • এই কবিতাংশটি সমাজ সম্পর্কে আমাদের কী বার্তা দেয়?

উপসংহার:

“ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি” – এই কবিতাংশটি ক্ষুধার্ত মানুষের বেদনার একটি মর্মস্পর্শ

“ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়,

কাহিনী:

এক ক্ষুধার্ত মানুষের চোখে পৃথিবী যেন তার ক্ষুধার প্রতিফলন। সবকিছুই তার কাছে গদ্যময়, অর্থহীন মনে হচ্ছে।

তার চোখে পূর্ণিমার উজ্জ্বল চাঁদও যেন ঝলসানো রুটির মতো দেখাচ্ছে। ক্ষুধার তীব্রতা তার মনের সকল সৌন্দর্যবোধকে ম্লান করে দিয়েছে।

বিশ্লেষণ:

এই ছোট্ট বাক্যটিতে ক্ষুধার্ত মানুষের মানসিক অবস্থার চিত্র অত্যন্ত তীব্রভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

  • “ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়”: এই বাক্যংশটি ব্যবহার করে কবি বোঝাতে চেয়েছেন যে, ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে পৃথিবীর সকল সৌন্দর্য হারিয়ে গেছে। তার চোখে পৃথিবী যেন এক বিরাট গদ্যের মতো মনে হচ্ছে, যেখানে কোন রস, কোন আবেগ নেই।
  • “পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি”: পূর্ণিমার উজ্জ্বল চাঁদ সাধারণত রোমান্টিকতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়। কিন্তু ক্ষুধার্ত মানুষের চোখে সেই চাঁদও যেন ঝলসানো রুটির মতো দেখাচ্ছে। কারণ, তার কাছে এখন শুধু খাবারই একমাত্র বাস্তবতা।

উপসংহার:

“ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি” – এই বাক্যটি ক্ষুধার্ত মানুষের বেদনাদায়ক অভিজ্ঞতার চিত্র অত্যন্ত স্পষ্টভাবে তুলে ধরে।

এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, মানুষের শারীরিক চাহিদা পূরণ না হলে তার মানসিক অবস্থা কতটা নাজুক হয়ে পড়ে।

অন্যান্য দিক:

  • এই বাক্যটিতে ব্যবহৃত ভাষা অত্যন্ত আলঙ্কারিক। “গদ্যময়” এবং “ঝলসানো রুটি” – এই দুটি উপমা ক্ষুধার্ত মানুষের মানসিক অবস্থার চিত্রকে আরও তীব্র করে তুলেছে।
  • এই বাক্যটির মধ্যে এক ধরণের বিরোধাবহতা লক্ষ্য করা যায়। “পৃথিবী” এবং “চাঁদ” – এই দুটি বিষয় সাধারণত সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়। কিন্তু ক্ষুধার্ত মানুষের চোখে এগুলোও যেন বিকৃত রূপ ধারণ করে।
  • এই বাক্যটি আমাদের সামাজিক বাস্তবতার দিকেও ইঙ্গিত করে। সমাজে এখনও অনেক মানুষ আছে যারা নিয়মিত খাদ্যের অভাবে ভুগছে।
  • তাদের জন্য পৃথিবী সত্যিই “ক্ষুধার রাজ্য”। 

    পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

    আরো পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

    আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “ভাবসম্প্রসারণ ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি”

Your email address will not be published. Required fields are marked *