Sale!

ভাবসম্প্রসারণ গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:=”color: #0000ff;”> 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

ভাবসম্প্রসারণ গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন । গ্রন্থগত বিদ্যা বলতে বোঝায় কেবল বইয়ে লেখা জ্ঞান অর্জন, যা ব্যবহারিক জীবনে প্রয়োগ করা হয় না। অন্যদিকে, পর হস্তে ধন বলতে বোঝায় অন্যের কাছে থাকা সম্পদ, যা নিজের নিয়ন্ত্রণে নেই।

গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন: ভাবসম্প্রসারণ

এই দুটি ধারণার মধ্যে তুলনা করলে দেখা যায় যে, উভয়ই অসম্পূর্ণ এবং জীবনের জন্য সার্থক নয়।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

গ্রন্থগত বিদ্যার অসম্পূর্ণতা:

  • বাস্তব জীবনের সাথে সংযোগহীন: কেবল বই পড়ে জ্ঞান অর্জন করলেও, সেই জ্ঞান বাস্তব জীবনে কীভাবে প্রয়োগ করতে হয় তা শেখা যায় না।
  • অনুশীলনের অভাব: বই পড়ে তত্ত্ব জানা যায়, কিন্তু সেই তত্ত্বগুলো কীভাবে কাজ করে তা বাস্তব অভিজ্ঞতার মাধ্যমে না শিখলে বোঝা যায় না।
  • সৃজনশীলতার অভাব: কেবল বইয়ে যা আছে তাই মুখস্থ করে শেখা গেলেও, নতুন কিছু চিন্তা করার বা সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা অর্জিত হয় না।

পর হস্তে ধনের অসম্পূর্ণতা:

  • নিজের উপর নিয়ন্ত্রণের অভাব: অন্যের কাছে থাকা সম্পদ নিজের ইচ্ছামত ব্যবহার করা যায় না।
  • অস্থায়িত্ব: অন্যের কাছে থাকা সম্পদ যেকোনো সময় হারিয়ে যেতে পারে।
  • মানসিক সন্তুষ্টির অভাব: নিজের অর্জিত সম্পদের চেয়ে পরের কাছে থাকা সম্পদে মানসিক তৃপ্তি পাওয়া যায় না।

সুতরাং, সত্যিকারের জ্ঞান অর্জনের জন্য শুধু বই পড়াই যথেষ্ট নয়, বরং বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতার মাধ্যমে সেই জ্ঞানকে

প্রয়োগ করতে হবে। একইভাবে, নিজের পরিশ্রম ও ত্যাগ স্বীকার করে অর্জিত সম্পদই জীবনে স্থায়ী সুখ ও সন্তুষ্টি বয়ে আনে।

উপসংহারে বলা যায়, গ্রন্থগত বিদ্যা ও পর হস্তে ধন উভয়ই অসম্পূর্ণ। জ্ঞান অর্জনের জন্য বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে এবং নিজের পরিশ্রম ও ত্যাগ স্বীকার করে অর্জিত সম্পদের মাধ্যমেই সুখী ও সমৃদ্ধ জীবন গড়ে তোলা সম্ভব।

 পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

ভাবসম্প্রসারণ: গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন

ভূমিকা:

মানুষের জীবনে জ্ঞান ও সম্পদের গুরুত্ব অপরিসীম। ‘গ্রন্থগত বিদ্যা’ বলতে বোঝায় বইপত্রে লেখা জ্ঞান, আর ‘পর হস্তে ধন’ বলতে বোঝায়

অন্যের কাছে থাকা সম্পদ। এই দুটি বিষয়ের মধ্যে পার্থক্য থাকলেও, উভয়েরই জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

গ্রন্থগত বিদ্যার গুরুত্ব:

  • জ্ঞান অর্জন: গ্রন্থগত বিদ্যা আমাদেরকে বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে সাহায্য করে। বইপত্রের মাধ্যমে আমরা ইতিহাস, বিজ্ঞান, দর্শন, সাহিত্য, শিল্পকলা ইত্যাদি বিষয়ে জানতে পারি।
  • বুদ্ধিবৃদ্ধি: জ্ঞান আমাদের বুদ্ধিবৃদ্ধি করে। নতুন জিনিস শিখলে আমাদের চিন্তাভাবনার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং সমস্যা সমাধানে দক্ষতা অর্জন করি।
  • চরিত্র গঠন: ভালো বই পড়লে আমাদের চরিত্র গঠনে সাহায্য হয়। নীতিবোধ, ন্যায়পরায়ণতা, সহানুভূতি, মানবিকতা ইত্যাদি গুণাবলী আমাদের চরিত্রকে সমৃদ্ধ করে।
  • সমাজের উন্নয়ন: জ্ঞানী মানুষ সমাজের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাদের জ্ঞান ও দক্ষতা সমাজের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে কাজে লাগে।

পর হস্তে ধনের গুরুত্ব:

  • জীবনযাত্রার মান উন্নত: পর্যাপ্ত সম্পদ থাকলে আমাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত হয়। ভালো খাবার, পোশাক, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা ইত্যাদি সুযোগ-সুবিধা আমাদের জীবনকে আরও সুন্দর করে তোলে।
  • স্বাধীনতা: সম্পদ আমাদেরকে আর্থিকভাবে স্বাধীন করে। নিজের ইচ্ছামত জীবনযাপন করতে এবং নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে সম্পদের গুরুত্ব অপরিসীম।
  • সমাজে মর্যাদা: সমাজে সম্পদশালী ব্যক্তিদের সাধারণত বেশি মর্যাদা দেওয়া হয়। সম্পদের মাধ্যমে আমরা সমাজে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান অর্জন করতে পারি।
  • অন্যদের সাহায্য: পর্যাপ্ত সম্পদ থাকলে আমরা অন্যদের সাহায্য করতে পারি। দরিদ্র ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের জীবনে আলো জ্বালাতে পারি।

উপসংহার:

গ্রন্থগত বিদ্যা ও পর হস্তে ধন উভয়ই জীবনে গুরুত্বপূর্ণ। জ্ঞান ছাড়া সম্পদ অর্থহীন, আর সম্পদ ছাড়া জ্ঞান অকার্যকর। সুতরাং, আমাদের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি সম্পদ অর্জনের চেষ্টাও করা উচিত। তবে মনে রাখতে হবে, জ্ঞান ও সম্পদ কেবল ব্যক্তিগত স্বার্থে ব্যবহার করা ।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতেএখনইক্লিক করুন

গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন: ভাবসম্প্রসারণ

ভূমিকা:

“গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন” এই প্রবাদটি আমাদের জীবনের দুটি গুরুত্বপূর্ণ দিক – জ্ঞান ও সম্পদ – সম্পর্কে একটি গভীর বার্তা বহন করে। প্রথম দৃষ্টিতে, দুটি বিষয় একে অপরের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা মনে হতে পারে। কিন্তু ভাবলে দেখা যায়, এদের মধ্যে এক সূক্ষ্ম সম্পর্ক বিদ্যমান।

গ্রন্থগত বিদ্যা:

 বিদ্যা বলতে বোঝায় বই, পুস্তক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইত্যাদির মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান। এটি আমাদের চিন্তাভাবনার ক্ষেত্রকে প্রসারিত করে, বিশ্ব সম্পর্কে আমাদের ধারণাকে সমৃদ্ধ করে এবং জীবনের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য আমাদেরকে সক্ষম করে তোলে।

পর হস্তে ধন:

পর হস্তে ধন বলতে বোঝায় অন্যের কাছে থাকা সম্পদ, যা আমাদের নিজস্ব নয়। এটি আমাদের অস্থায়ী সুখ-সমৃদ্ধি দিতে পারে,

তবে দীর্ঘমেয়াদী সুস্থতা ও পরিতৃপ্তি অর্জনে এটি সাহায্য করতে পারে না।

উভয়ের মধ্যে সম্পর্ক:

গ্রন্থগত বিদ্যা এবং পর হস্তে ধন একে অপরের পরিপূরক। জ্ঞান ছাড়া সম্পদ আমাদের সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারা সম্ভব নয়।

আবার, সম্পদ ছাড়া জ্ঞানকে বাস্তবে প্রয়োগ করা কঠিন হতে পারে।

উদাহরণ:

  • একজন ডাক্তার যার জ্ঞান আছে কিন্তু চিকিৎসার সরঞ্জাম নেই, সে রোগীদের সুস্থ করতে পারবে না।
  • একজন ধনী ব্যক্তি যার জ্ঞান নেই, সে তার সম্পদ দিয়ে ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারে এবং নিজেকে ও অন্যদের ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

উপসংহার:

সুতরাং, গ্রন্থগত বিদ্যা এবং পর হস্তে ধন উভয়ই জীবনে গুরুত্বপূর্ণ। জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি সম্পদ অর্জনের জন্যও আমাদের চেষ্টা করতে হবে। তবে, মনে রাখতে হবে যে, জ্ঞানই আসল সম্পদ। সম্পদ আমাদের সাহায্য করতে পারে, কিন্তু জ্ঞানই আমাদের জীবনকে সুন্দর ও সার্থক করে তোলে।

কিছু প্রশ্ন চিন্তাভাবনার জন্য:

  • আপনার মতে, জ্ঞান কিংবা সম্পদের মধ্যে কোনটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ?
  • আপনি কিভাবে জ্ঞান অর্জন করতে পারেন?
  • আপনি কিভাবে আপনার জ্ঞানকে বাস্তবে প্রয়োগ করতে পারেন?
  • সম্পদ অর্জনের সময় আপনার কি কি বিষয় মাথায় রাখা উচিত?

শেষ কথা:

“গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন” এই প্রবাদটি আমাদের জীবনের দিকনির্দেশনায় সাহায্য করতে পারে। জ্ঞান ও সম্পদের

সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবনকে আরও সুন্দর ও সার্থক করে তুলতে পারি।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “ভাবসম্প্রসারণ গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন”

Your email address will not be published. Required fields are marked *