Description
স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ ভাবসম্প্রসারণ । “স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ” – এই উক্তিটি আমাদের মনে জাগিয়ে তোলে স্বার্থপরতার ভয়াবহ পরিণাম। স্বার্থপর ব্যক্তি কেবল নিজের সুখ-স্বার্থের কথা ভাবে, অন্যের প্রতি তার কোনো সহানুভূতি থাকে না। ফলে সে সমাজের প্রতি বিমুখ হয়ে পড়ে, তার চিন্তাভাবনা সংকীর্ণ হয়ে যায় এবং জীবনের প্রকৃত মূল্যবোধ হারিয়ে ফেলে।
স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ: ভাবসম্প্রসারণ
স্বার্থপরতার প্রভাব:
পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
- সমাজের প্রতি বিমুখতা: স্বার্থপর ব্যক্তি কেবল নিজের সুযোগ-সুবিধা নিয়েই চিন্তিত থাকে। সে অন্যদের সাহায্য করতে চায় না, বরং তাদের থেকে লাভবান হওয়ার চেষ্টা করে। ফলে সে সমাজের প্রতি বিমুখ হয়ে পড়ে এবং সমাজের কল্যাণে কোনো ভূমিকা পালন করতে পারে না।
- চিন্তাভাবনার সংকীর্ণতা: স্বার্থপর ব্যক্তির চিন্তাভাবনা কেবল নিজের চারপাশের সীমাবদ্ধ স্বার্থের মধ্যে আবদ্ধ থাকে। সে অন্যদের দৃষ্টিভঙ্গি বুঝতে পারে না এবং বিশ্বাস করে যে তার চিন্তাই সঠিক। ফলে তার চিন্তাভাবনা সংকীর্ণ হয়ে যায় এবং সে নতুন ধারণা গ্রহণ করতে পারে না।
- জীবনের প্রকৃত মূল্যবোধ হারানো: স্বার্থপর ব্যক্তি কেবল অর্থ-সম্পদ ও भौतिक सुख-সুবিধায় মগ্ন থাকে। সে জীবনের প্রকৃত মূল্যবোধ, যেমন ভালোবাসা, সহানুভূতি, সততা ইত্যাদি উপেক্ষা করে। ফলে তার জীবন অর্থহীন ও অসন্তোষপূর্ণ হয়ে ওঠে।
উপসংহার:
“স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ” – এই উক্তিটি আমাদের সতর্ক করে দেয় স্বার্থপরতার বিপদ সম্পর্কে। স্বার্থপরতা আমাদের জীবনকে ধ্বংস করে ফেলতে পারে। তাই আমাদের সকলের উচিত স্বার্থপরতার বিরুদ্ধে লড়াই করা এবং সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে কাজ করা।
কিছু অতিরিক্ত চিন্তা:
- স্বার্থপরতা কেবল ব্যক্তির জন্যই ক্ষতিকর নয়, বরং সমাজের জন্যও ক্ষতিকর।
- স্বার্থপর ব্যক্তিরা অন্যদের মধ্যে বিভেদ ও দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করে।
- আমরা শিক্ষা, সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সামাজিক মূল্যবোধের চর্চার মাধ্যমে স্বার্থপরতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারি।
উদাহরণ:
- একজন ধনী ব্যক্তি যিনি তার সম্পদ দরিদ্রদের সাহায্য করার পরিবর্তে নিজের বিলাসবহুল জীবনযাপনে ব্যয় করেন, তিনি স্বার্থপর।
- একজন রাজনীতিবিদ যিনি জনগণের পরিবর্তে নিজের স্বার্থের জন্য কাজ করেন, তিনি স্বার্থপর।
- একজন শিক্ষক যিনি তার ছাত্রদের শেখানোর
স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ: ভাবসম্প্রসারণ
ভূমিকা:
“স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ” – এই উক্তিটিতে, কবি স্বার্থপর মানুষের প্রতি তার অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। স্বার্থপর মানুষ কেবল নিজের সুখ-স্বার্থে মগ্ন থাকে, অন্যের প্রতি তার কোনো সহানুভূতি বা করুণা থাকে না।
স্বার্থপরতার প্রভাব:
- সমাজে বিভেদ সৃষ্টি করে: স্বার্থপর মানুষ কেবল নিজের কথা ভাবে, অন্যের কথা ভাবতে চায় না। এর ফলে সমাজে বিভেদ সৃষ্টি হয়।
- মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটায়: স্বার্থপর মানুষ মানবিক মূল্যবোধের তোয়াক্কা করে না। তারা কেবল নিজের সুবিধার জন্য অন্যদের ব্যবহার করে।
- পরিবার ও সমাজে অশান্তি সৃষ্টি করে: স্বার্থপর মানুষ পরিবার ও সমাজে অশান্তি সৃষ্টি করে। তারা কেবল নিজের ইচ্ছা পূরণের জন্য অন্যদের সাথে ঝগড়া-বিবাদ করে।
সমাধান:
- সচেতনতা বৃদ্ধি: সমাজের সকল স্তরের মানুষের মধ্যে স্বার্থপরতার ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।
- শিক্ষার মাধ্যমে মানবিক মূল্যবোধ শিক্ষা: শিক্ষার মাধ্যমে মানুষকে মানবিক মূল্যবোধ শিক্ষা দেওয়া প্রয়োজন। যাতে তারা স্বার্থপরতার পরিবর্তে পরোপকারিতার পথে আগাতে পারে।
- সামাজিক আইন প্রণয়ন: স্বার্থপর মানুষদের দমন করার জন্য কঠোর সামাজিক আইন প্রণয়ন করা প্রয়োজন।
উপসংহার:
“স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ” – এই উক্তিটি আমাদের সকলকে স্মরণ করিয়ে দেয় যে, স্বার্থপরতা একটি ক্ষতিকর গুণ। স্বার্থপরতার পরিবর্তে আমাদের সকলের পরোপকারী হওয়া উচিত। কারণ, পরোপকারিতার মাধ্যমেই ব্যক্তি ও সমাজের কল্যাণ নিশ্চিত করা সম্ভব।
কিছু অতিরিক্ত চিন্তা:
- স্বার্থপর মানুষ কেবল নিজের সুখ-স্বার্থে মগ্ন থাকে বলে তাদের বোকা বলা যায় না। বরং, তাদের মধ্যে মানবিকতার অভাব থাকে।
- স্বার্থপর মানুষদের পরিবর্তন করা সম্ভব। তাদের প্রতি সহানুভূতি ও ভালোবাসা দেখানোর মাধ্যমে তাদের মন জয় করা সম্ভব।
- আমরা সকলেই যদি পরোপকারী হই, তাহলে পৃথিবী হয়ে উঠবে একটি সুন্দর ও বাসযোগ্য স্থান।
উদাহরণ:
- একজন ধনী ব্যক্তি যদি তার সম্পদ দরিদ্রদের সাহায্য করার জন্য ব্যবহার করে, তাহলে সে একজন স্বার্থপর ব্যক্তি হতে পারে না।
- একজন রাজনীতিবিদ যদি জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করে।
স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ
ভূমিকা:
“স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ” এই উক্তিটি আমাদের মনে জাগিয়ে তোলে এক স্বার্থপর মানুষের চিত্র, যে নিজের সুখ-স্বার্থ ছাড়া অন্য কিছু ভাবতে চায় না। এই উক্তিটি ব্যবহার করে আমরা স্বার্থপরতার বিভিন্ন দিক তুলে ধরতে পারি, এবং সমাজে এর ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা করতে পারি।
স্বার্থপরতার লক্ষণ:
- নিজের সুখ-স্বার্থই প্রধান: স্বার্থপর ব্যক্তি কেবল নিজের সুখ-স্বার্থের কথা ভাবে। অন্যের কষ্ট-সুখ, চাহিদা-অভাব তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়।
- অন্যের প্রতি অনাগ্রহ: স্বার্থপর ব্যক্তি অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল হয় না। তাদের কষ্টে তার মন গলে না, বরং নিজের সুবিধার কথা ভাবে।
- ঈর্ষা ও লালসা: স্বার্থপর ব্যক্তি অন্যের উন্নতিতে ঈর্ষা করে এবং তাদের লাভের পথে বাধা সৃষ্টি করে।
- অন্যের অধিকার লঙ্ঘন: স্বার্থপর ব্যক্তি নিজের সুবিধার জন্য অন্যের অধিকার লঙ্ঘন করতে পিছপা হয় না।
- মিথ্যাচার ও প্রতারণা: স্বার্থপর ব্যক্তি নিজের স্বার্থ রক্ষার জন্য মিথ্যা বলে এবং প্রতারণা করে।
সমাজে স্বার্থপরতার প্রভাব:
- সামাজিক বন্ধন দুর্বল করে: স্বার্থপরতার কারণে মানুষের মধ্যে বিশ্বাস ও সহমর্মিতা কমে যায়। ফলে সমাজে বন্ধন দুর্বল হয়ে পড়ে।
- অসামাজিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পায়: স্বার্থপর ব্যক্তিরা নিজের সুবিধার জন্য অসামাজিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়।
- পরিবারে অশান্তি সৃষ্টি করে: স্বার্থপর ব্যক্তিরা পরিবারে অশান্তি ও ঝগড়া সৃষ্টি করে।
- রাষ্ট্রের ক্ষতি করে: স্বার্থপর ব্যক্তিরা রাষ্ট্রের সম্পদ লুণ্ঠন করে এবং দেশের ক্ষতি করে।
উপসংহার:
“স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ” এই উক্তিটি আমাদের স্বার্থপরতার ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সচেতন করে তোলে। স্বার্থপরতা ব্যক্তি ও সমাজের জন্য ক্ষতিকর। আমাদের সকলের উচিত স্বার্থপরতার বিরুদ্ধে লড়াই করা এবং পরস্পর সহযোগিতা ও সহমর্মিতার মাধ্যমে একটি সুন্দর সমাজ গড়ে তোলা।
এই উক্তিটির ভাব আরও সম্প্রসারণ করার জন্য আমরা নিম্নলিখিত বিষয়গুলি আলোচনা করতে পারি:
- স্বার্থপরতার বিপরীত গুণাবলী কী কী?
- আমরা কীভাবে স্বার্থপরতা দূর করতে পারি?
- স্বার্থপরতার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আমাদের কি কি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত?
পড়ুনঃ ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
Reviews
There are no reviews yet.