Description
জন্মিলে মরিতে হবে কবিতা ।
জন্মিলে মরিতে হবে কবিতা
## জন্মিলে মরিতে হবে
জন্মিলে মরিতে হবে,
এই নিয়ম সকলের,
রাজা হোক, রাঙ্ক হোক,
কেউই এর ব্যতিক্রম নয় ভাই।
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
শিশু হোক, বৃদ্ধ হোক,
সকলেরই আছে
এই জন্ম মৃত্যুর দরজা,
কেউই পারে না এড়াতে।
ফুল ফোটে, মরে যায়,
সূর্য ওঠে, অস্ত যায়,
সৃষ্টির নিয়ম এই,
জন্ম মৃত্যুর এই খেলা।
কিন্তু কেন এই কষ্ট,
এই দুঃখ এই যন্ত্রণা,
কেন এই জন্ম মৃত্যুর
এই বেদনাদায়ক রহস্য?
হয়তো এর উত্তর
কোনোদিনই জানা যাবে না,
হয়তো এটাই
জীবনের রহস্যের অংশ।
তবুও আমরা বাঁচব,
কষ্ট সহ্য করব,
আশা ছেড়ে যাব না,
সুন্দর করে বাঁচার চেষ্টা করব।
সবার প্রতি ভালোবাসা ছড়িয়ে দিব,
জীবনকে করে তুলব সুন্দর,
এই জন্ম মৃত্যুর
এই খেলায় হেরে যাব না।
**কবিতাটির লেখক**
এই কবিতাটির লেখক কে তা নিশ্চিতভাবে বলা যায় না।
কিছু মতামত অনুসারে, এটি বাংলা লোকসাহিত্যের একটি অংশ,
আবার কিছু মনে করে এটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা।
তবে, কে লিখেছেন তা নির্বিশেষে,
এই কবিতাটি জীবনের একটি গভীর সত্যকে
স্পষ্ট করে তুলেছে।
জন্ম ও মৃত্যু হল জীবনের দুটি অপরিহার্য দিক,
এবং আমাদের সকলেরই
এই নিয়ম মেনে চলতে হবে।
**কবিতাটির বিশ্লেষণ**
এই কবিতাটিতে
জন্ম ও মৃত্যুর নিয়মকে
একটি সহজ ও সরল ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে।
কবি প্রথমে বলেছেন যে,
জন্মিলে মরতে হবে,
এই নিয়ম সকলের জন্য প্রযোজ্য।
রাজা, রাঙ্ক, শিশু, বৃদ্ধ –
কেউই এর ব্যতিক্রম নয়।
তারপর তিনি প্রশ্ন তুলেছেন
যে, কেন এই জন্ম মৃত্যুর
এই কষ্ট, এই যন্ত্রণা?
কিন্তু এই প্রশ্নের কোনো উত্তর
কবি নিজেও দিতে পারেননি।
তবুও তিনি বলেছেন,
আমাদের হতাশ হয়ে যাওয়া উচিত নয়।
আমাদের সকলেরই
জীবনকে সুন্দর করে বাঁচার চেষ্টা করা উচিত।
সবার প্রতি ভালোবাসা ছড়িয়ে দিলে
এই জন্ম মৃত্যুর
এই খেলায়ও আমরা হেরে যাব না।
**উপসংহার**
“জন্মিলে মরিতে হবে”
এই কবিতাটি জীবনের
একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরে।
এই কবিতাটি আমাদের
জীবনের প্রতি একটি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি
াপন করে তোলার জন্য অনুপ্রাণিত করে।
জন্মিলে মরিতে হবে
জন্মিলে মরিতে হবে,
এই নিয়ম জগতের সবে।
শুরু আছে, শেষ আছে,
কোন কিছুই চিরস্থায়ী নেবে।
ফুল ফুটে, মরে যায়,
পাতা ঝরে, নতুন আসে।
সূর্য ওঠে, অস্ত যায়,
দিন রাতের খেলা চলে।
মানুষ জন্মে, বেড়ে ওঠে,
বৃদ্ধ হয়, শেষে মরে যায়।
সুখ দুঃখ, আনন্দ বেদনা,
জীবনের সাথে মিশে থাকে।
মৃত্যু ভয়ের নয়,
একটি স্বাভাবিক ঘটনা।
মৃত্যুর পর পরবর্তী জীবন,
বিশ্বাস করার বিষয়।
কর্মফলের নীতি অনুসারে,
পরকালে ভালো মন্দ ফল পাওয়া যায়।
সুতরাং, জীবনে সৎ ও ন্যায়পরায়ণ হওয়া,
পরকালের জন্যে ভালো কাজ করা।
মৃত্যুকে স্মরণে রেখে,
জীবনকে সার্থক করে গড়ে তোলা,
এটাই জীবনের মূল উদ্দেশ্য।
**কবি:** অজানা
**উৎস:** বাংলা লোকগান
জন্মিলে মরিতে হবে
কবি: মাইকেল মধুসূদন দত্ত
জন্মিলে মরিতে হবে,
অমর কে কোথা কবে,
চিরস্থির কবে নীর,
হায় রে জীবন-নদে!
কত সুন্দর এই পৃথিবী,
কত রূপের রঙ,
কত গান গায় পাখি,
কত ফুল ফোটে অঙ্গ।
কিন্তু এ সবই কি মিথ্যা,
স্বপ্নের মতো ক্ষণস্থায়ী,
এত সৌন্দর্য কি শেষে হবে মৃত্যুর শিকারী?
জন্মগ্রহণ করে মানুষ,
কত আশা, কত স্বপ্ন,
কত ভালোবাসা, স্নেহ,
সব মিছে হবে একদিন।
শরীর ক্ষীণ হবে,
মন হবে দুর্বল,
চোখের আলো হবে নিভে,
থেমে যাবে সব গল্প।
তবুও কি জীবন বৃথা,
না কি এর আছে মর্ম,
মৃত্যুর পরে কি আছে,
না কি সব শেষ এখানে?
বিশ্লেষণ:
এই কবিতায় মাইকেল মধুসূদন দত্ত জীবনের অস্থায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। কবি প্রকৃতির সৌন্দর্য ও জীবনের সুন্দর দিকগুলো তুলে ধরেছেন। কিন্তু একই সাথে তিনি মৃত্যুর অনিবার্যতার কথাও বলেছেন। কবির প্রশ্ন হল, এত সুন্দর জীবন কি শেষে মৃত্যুর শিকার হবে? জন্মগ্রহণ করে মানুষেরা কত আশা, স্বপ্ন, ভালোবাসা নিয়ে আসে, কিন্তু সবকিছুই একদিন শেষ হয়ে যাবে।
কবিতার শেষে কবি জীবনের মর্ম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। মৃত্যুর পরে কি আছে, না কি সব শেষ হয়ে যায়? এই প্রশ্নের উত্তর কবি নিজে দেননি। তিনি পাঠকদের ভাবতে বলেছেন জীবনের অর্থ কী এবং মৃত্যুর পরে আমাদের কী হবে।
কবিতার তাৎপর্য:
এই কবিতা আমাদের জীবনের অস্থায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন করে তোলে। জীবন খুবই সুন্দর, কিন্তু তা খুবই ক্ষণস্থায়ীও। তাই আমাদের উচিত জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে উপভোগ করা এবং জীবনকে সার্থক করে তোলার জন্য চেষ্টা করা।
উল্লেখযোগ্য:
- এই কবিতাটি “বঙ্গভূমির প্রতি” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।
- এই কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় কবিতা।
- এই কবিতাটি বারবার গান, নাটক ও চলচ্চিত্রে ব্যবহৃত হয়েছে।
জন্মিলে মরিতে হবে কবিতা
**কবি:** মাইকেল মধুসূদন দত্ত
জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে,
চিরস্থির কবে নীর, হায় রে জীবন – নদে!
কত রঙে রাঙিয়েছ, কত ফুলে ফুলায়েছ,
কতবার বন্ধু করেছ, কতবার ছাড়িয়েছ!
কতবার হেসেছ, কতবার কেঁদেছ, কতবার গেয়েছ,
কতবার লুটেছ, কতবার হারিয়েছ, কতবার খেয়েছ!
কতবার ভালোবেসেছ, কতবার ঘৃণা করেছ,
কতবার আশা করেছ, কতবার হতাশ হয়েছ!
কতবার জিতেছ, কতবার হেরেছ, কতবার লড়েছ,
কতবার শিখেছ, কতবার ভুলেছ, কতবার বেঁচেছ!
সবই শেষে হবে ধূলো, সবই হবে থামা,
কেউ রইবে না, কেউ ডাকবে না, কেউ শুনবে না!
তবুও জীবন সুন্দর, তবুও গান গাওয়া যায়,
তবুও হাসা যায়, তবুও ভালোবাসা যায়!
**মন্তব্য:**
এই কবিতায় কবি জীবনের অনিশ্চয়তা এবং অস্থায়িত্বের কথা বলেছেন। জন্মের পর সকলেরই মৃত্যু হবে, এটা এক অমোঘ সত্য। কিন্তু এই সত্য জেনেও জীবনকে সুন্দর করে গড়ে তোলা সম্ভব। হাসি, কান্না, ভালোবাসা, ঘৃণা, আশা, হতাশা – এই সকলই জীবনের অংশ। সবকিছুই শেষে থেমে যাবে, কিন্তু তবুও জীবন সুন্দর। তবুও গান গাওয়া যায়, হাসা যায়, ভালোবাসা যায়।
এই কবিতাটি আমাদেরকে জীবনের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে সাহায্য করে। জন্মিলে মরিতে হবে কবিতা
পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম
Reviews
There are no reviews yet.