Sale!

গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন । ভাবসম্প্রসারণ গ্রন্থগত বিদ্যা আর

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:<span style=”color: #0000ff;”> 01622913640</span>

&gt;> সারাদেশে ক্যাশ

অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

982 in stock

Description

গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন । ভাবসম্প্রসারণ, গ্রন্থগত বিদ্যা এবং তাদের মধ্যে সম্পর্ক:

গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন

ভাবসম্প্রসারণ:

  • কল্পনাশক্তি ব্যবহার করে নতুন ধারণা ও চিন্তাভাবনার সৃষ্টি।
  • লেখার মাধ্যমে ভাব প্রকাশের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • বিভিন্ন সৃজনশীল কাজের মূল ভিত্তি।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

গ্রন্থগত বিদ্যা:

  • লেখা জ্ঞানের সংগ্রহ।
  • বিভিন্ন বিষয়ের উপর গ্রন্থ, নিবন্ধ, প্রবন্ধ ইত্যাদির সমাহার।
  • জ্ঞান আহরণের মাধ্যমে ভাবসম্প্রসারণে সহায়তা করে।

সম্পর্ক:

  • ভাবসম্প্রসারণের জন্য গ্রন্থগত বিদ্যা অপরিহার্য।
  • গ্রন্থগত জ্ঞান ভাবনাকে সমৃদ্ধ করে এবং নতুন ধারণার সৃষ্টিতে সহায়তা করে।
  • লেখার মাধ্যমে গ্রন্থগত জ্ঞানের প্রয়োগ ভাবসম্প্রসারণের ক্ষেত্রে আরও কার্যকর করে তোলে।

উদাহরণ:

  • একজন লেখক যখন কোন উপন্যাস রচনা করেন, তখন তিনি তার কল্পনাশক্তি ব্যবহার করে নতুন চরিত্র, ঘটনা ও পরিবেশ তৈরি করেন।
  • কিন্তু, ঐ লেখক যদি ইতিহাস, সমাজ, বিজ্ঞান, দর্শন ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞান রাখেন, তাহলে তার লেখা আরও সমৃদ্ধ ও বাস্তবসম্মত হবে।
  • কারণ, গ্রন্থগত জ্ঞান লেখককে তার ভাবনাকে আরও স্পষ্ট ও সুসঙ্গতভাবে প্রকাশ করতে সাহায্য করবে।

উপসংহার:

ভাবসম্প্রসারণ এবং গ্রন্থগত বিদ্যা একে অপরের পরিপূরক। লেখার মাধ্যমে জ্ঞান আহরণ ও প্রয়োগের মাধ্যমে আমরা আমাদের ভাবনাকে আরও সমৃদ্ধ ও প্রভাবশালী করে তুলতে পারি।

ভাবসম্প্রসারণ গ্রন্থগত বিদ্যা আর

আমাদের চিন্তাভাবনার পরিধি বৃদ্ধি করা ভাবসম্প্রসারণ, নতুন ধারণা ও দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করা। এটি কল্পনাশক্তি, সৃজনশীলতা এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার মাধ্যমে অর্জিত হয়।

গ্রন্থগত বিদ্যা বলতে বোঝায় বই, প্রবন্ধ, গবেষণাপত্র ইত্যাদি লেখালেখি থেকে জ্ঞান অর্জন। এটি বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে ধারণা প্রদান করে এবং আমাদের জ্ঞানের ভিত্তি তৈরি করে।

প্রয়োগিক জ্ঞান বলতে বোঝায় বাস্তব জীবনে জ্ঞান প্রয়োগ করার ক্ষমতা। এটি অভিজ্ঞতা, পর্যবেক্ষণ এবং অনুশীলনের মাধ্যমে অর্জিত হয়।

এই তিনটি ধারণা একে অপরের সাথে সম্পর্কিত এবং পরস্পর পরিপূরক।

  • ভাবসম্প্রসারণ আমাদেরকে নতুন ধারণা তৈরি করতে সাহায্য করে যা পরে গ্রন্থগত বিদ্যা এবং প্রয়োগিক জ্ঞান দ্বারা সমৃদ্ধ করা যেতে পারে।
  • গ্রন্থগত বিদ্যা আমাদেরকে ভাবসম্প্রসারণ করার জন্য উপকরণ সরবরাহ করে এবং প্রয়োগিক জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করে।
  • প্রয়োগিক জ্ঞান আমাদেরকে ভাবসম্প্রসারণ এবং গ্রন্থগত বিদ্যা-র মূল্য বুঝতে সাহায্য করে।

উদাহরণ:

  • একজন শিক্ষার্থী যিনি ভাবসম্প্রসারণ করতে চান তারা বিভিন্ন বিষয়ের উপর বই পড়তে পারেন (গ্রন্থগত বিদ্যা), বিভিন্ন সংস্কৃতি ও পরিবেশ অন্বেষণ করতে পারেন এবং নতুন ধারণা নিয়ে অন্যদের সাথে আলোচনা করতে পারেন।
  • একজন প্রকৌশলী যিনি গ্রন্থগত বিদ্যা অর্জন করেছেন তাদের প্রয়োগিক জ্ঞান অর্জনের জন্য একটি প্রকল্পে কাজ করার প্রয়োজন হতে পারে।
  • একজন শিল্পী যাদের প্রয়োগিক জ্ঞান রয়েছে তারা তাদের ভাবসম্প্রসারণ করতে নতুন মাধ্যম ও কৌশল অন্বেষণ করতে পারেন।

উপসংহার:

ভাবসম্প্রসারণ, গ্রন্থগত বিদ্যা এবং প্রয়োগিক জ্ঞান সকলেরই জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই তিনটি ধারণার মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করে আমরা জ্ঞানী, সৃজনশীল এবং সফল ব্যক্তি হতে পারি।

গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন

ভাবসম্প্রসারণ:

  • সংজ্ঞা: ভাবসম্প্রসারণ হলো একটি লেখার প্রক্রিয়া যেখানে লেখক একটি মূল ধারণা বা বিষয়কে আরও বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করে, নতুন তথ্য এবং উদাহরণ যোগ করে, এবং বিষয়ের বিভিন্ন দিক অন্বেষণ করে।
  • উদ্দেশ্য: ভাবসম্প্রসারণের উদ্দেশ্য হলো পাঠকের জ্ঞান বৃদ্ধি করা, তাদের বোঝাপড়া গভীর করা, এবং বিষয়ের প্রতি আগ্রহ জাগানো।
  • উপাদান: ভাবসম্প্রসারণের মধ্যে থাকতে পারে:
    • বিস্তারিত তথ্য: সংজ্ঞা, ব্যাখ্যা, উদাহরণ, পরিসংখ্যান, তথ্যসূত্র ইত্যাদি।
    • বিশ্লেষণ: বিষয়ের বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করা, কারণ-প্রভাব সম্পর্ক ব্যাখ্যা করা, এবং বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ তুলে ধরা।
    • মূল্যায়ন: বিষয়ের গুরুত্ব, প্রাসঙ্গিকতা, এবং প্রভাব নির্ধারণ করা।
    • তুলনা ও বিপরীত: বিষয়টিকে অন্যান্য ধারণা বা বিষয়ের সাথে তুলনা করা।
    • উদাহরণ: বিষয়টিকে স্পষ্ট করার জন্য বাস্তব জীবনের উদাহরণ ব্যবহার করা।

গ্রন্থগত বিদ্যা:

  • সংজ্ঞা: গ্রন্থগত বিদ্যা হলো লেখার একটি শাখা যা বিভিন্ন ধরনের লেখার নিয়ম ও কৌশল সম্পর্কে জ্ঞান প্রদান করে।
  • উদ্দেশ্য: গ্রন্থগত বিদ্যার উদ্দেশ্য হলো লেখকদের আরও কার্যকরভাবে লিখতে সাহায্য করা, তাদের যোগাযোগ দক্ষতা উন্নত করা, এবং বিভিন্ন ধরনের পাঠ্য তৈরি করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
  • উপাদান: গ্রন্থগত বিদ্যার মধ্যে থাকতে পারে:
    • বাক্য গঠন: বাক্যের বিভিন্ন অংশ, যেমন বিষয়, কর্ম, বিশেষণ ইত্যাদির ব্যবহার সম্পর্কে জ্ঞান।
    • অনুচ্ছেদ গঠন: অনুচ্ছেদের বিভিন্ন অংশ, যেমন ভূমিকা, মূল ধারণা, এবং উপসংহার গঠনের নিয়ম।
    • শৈলী: বিভিন্ন ধরনের লেখার শৈলী, যেমন আনুষ্ঠানিক, অনানুষ্ঠানিক, বর্ণনামূলক, ব্যাখ্যামূলক, ইত্যাদি সম্পর্কে জ্ঞান।
    • উদ্ধৃতি: উৎস থেকে তথ্য ব্যবহার করার নিয়ম ও রীতি।
    • প্রুফরিডিং: বানান, ব্যাকরণ, এবং বিরামচিহ্নের ভুল শোধন করার প্রক্রিয়া।

পার্থক্য:

  • ভাবসম্প্রসারণ একটি নির্দিষ্ট বিষয় বা ধারণাকে আরও বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, যখন গ্রন্থগত বিদ্যা লেখার নিয়ম ও কৌশল সম্পর্কে জ্ঞান প্রদান করে।

ভাবসম্প্রসারণ, গ্রন্থগত বিদ্যা এবং বাস্তব জ্ঞান: তিন অবিচ্ছেদ্য সঙ্গী

গ্রন্থগত বিদ্যা এবং বাস্তব জ্ঞান – এই তিনটি ধারণা আমাদের জীবনে এক অপরের পরিপূরক হিসেবে কাজ করে।

আমাদের চিন্তাভাবনার ক্ষেত্রকে বিস্তৃত করে ভাবসম্প্রসারণ , নতুন দৃষ্টিভঙ্গি অর্জনে সাহায্য করে এবং সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করে। গ্রন্থগত বিদ্যা আমাদের জ্ঞানের ভাণ্ডার সমৃদ্ধ করে, বিশ্ব সম্পর্কে ধারণা দেয় এবং ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করে। বাস্তব জ্ঞান আমাদেরকে তাত্ত্বিক জ্ঞানকে বাস্তব জগতের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে শেখায় এবং সমস্যা সমাধানে দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করে।

এই তিন ধারণার মধ্যে সম্পর্ক:

  • ভাবসম্প্রসারণ: গ্রন্থগত বিদ্যা ও বাস্তব জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে আমাদের ভাবসম্প্রসারণ ঘটে। নতুন জ্ঞান আমাদের চিন্তাভাবনাকে আরও সমৃদ্ধ করে এবং নতুন দৃষ্টিভঙ্গি অর্জনে সাহায্য করে।
  • গ্রন্থগত বিদ্যা: ভাবসম্প্রসারণ আমাদেরকে বিভিন্ন বিষয়ে জানতে আগ্রহী করে তোলে এবং নতুন জ্ঞান অর্জনের জন্য অনুপ্রাণিত করে। বাস্তব জ্ঞান আমাদেরকে বুঝতে সাহায্য করে যে, আমরা যে জ্ঞান অর্জন করছি তার বাস্তব প্রয়োগ কী।
  • বাস্তব জ্ঞান: ভাবসম্প্রসারণ আমাদেরকে সমস্যা সমাধানের জন্য নতুন নতুন উপায় খুঁজে পেতে সাহায্য করে। গ্রন্থগত বিদ্যা আমাদেরকে জ্ঞানের ভিত্তি প্রদান করে যা বাস্তব সমস্যা সমাধানে কাজে লাগানো যায়।

উপসংহার:

ভাবসম্প্রসারণ, গ্রন্থগত বিদ্যা এবং বাস্তব জ্ঞান – এই তিনটি ধারণা একে অপরের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। আমাদের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করতে এবং জীবনে সফল হতে এই তিনটি ধারণার উপর জোর দেওয়া উচিত।

কিছু টিপস:

  • ভাবসম্প্রসারণ: নতুন জিনিস শিখুন, ভ্রমণ করুন, বিভিন্ন সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হন, এবং নতুন মানুষের সাথে দেখা করুন।
  • গ্রন্থগত বিদ্যা: বই পড়ুন, বিভিন্ন বিষয়ে কোর্স করুন, এবং জ্ঞান অর্জনে আগ্রহী থাকুন।
  • বাস্তব জ্ঞান: বাস্তব জগতের অভিজ্ঞতা অর্জন করুন, বিভিন্ন প্রকল্পে অংশগ্রহণ করুন, এবং আপনার জ্ঞানকে কাজে লাগান।

এই তিনটি ধারণার উপর জোর দিয়ে আপনি আপনার জীবনকে আরও সমৃদ্ধ এবং সার্থক করে তুলতে পারেন।

ভাবসম্প্রসারণ, গ্রন্থগত বিদ্যা এবং তাদের মধ্যে পার্থক্য:

ভাবসম্প্রসারণ:

  • সংজ্ঞা: ভাবসম্প্রসারণ হলো একটি লেখার ধরন যেখানে লেখক একটি নির্দিষ্ট ধারণা বা বিষয়কে বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করে, বিশ্লেষণ করে এবং উদাহরণ দিয়ে স্পষ্ট করে।
  • উদ্দেশ্য:
    • পাঠকের জ্ঞান বৃদ্ধি করা।
    • জটিল বিষয়কে সহজ করে বোঝানো।
    • পাঠককে বিষয়টি সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট ধারণা দেওয়া।
  • বৈশিষ্ট্য:
    • স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত ভাষা ব্যবহার।
    • যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা এবং বিশ্লেষণ।
    • প্রাসঙ্গিক উদাহরণ ব্যবহার।
    • বিষয়ের উপর গভীর জ্ঞান প্রদর্শন।

গ্রন্থগত বিদ্যা:

  • সংজ্ঞা: গ্রন্থগত বিদ্যা হলো লেখার বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জ্ঞানের একটি শাখা, যার মধ্যে রয়েছে রচনা, বিন্যাস, শৈলী, এবং প্রযুক্তি।
  • উদ্দেশ্য:
    • লেখকদের আরও কার্যকরভাবে লিখতে সাহায্য করা।
    • লেখার মান উন্নত করা।
    • স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত যোগাযোগের দক্ষতা বৃদ্ধি করা।
  • বৈশিষ্ট্য:
    • লেখার বিভিন্ন নীতি ও নিয়মাবলী সম্পর্কে জ্ঞান।
    • ভাষা ও ব্যাকরণের সঠিক ব্যবহার।
    • বিভিন্ন ধরনের লেখার সাথে পরিচিতি।
    • লেখার সমালোচনা ও সম্পাদনার দক্ষতা।

পার্থক্য:

  • ভাবসম্প্রসারণ একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর জ্ঞান প্রদানের উপর জোর দেয়, যখন গ্রন্থগত বিদ্যা লেখার কারিগরি দিকগুলির উপর জোর দেয়।
  • ভাবসম্প্রসারণ লেখার একটি ধরন, যখন গ্রন্থগত বিদ্যা লেখার বিষয়ে জ্ঞানের একটি শাখা।
  • ভাবসম্প্রসারণ পাঠকের জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত হয়, যখন গ্রন্থগত বিদ্যা লেখার মান উন্নত করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

উভয়ের সম্পর্ক:

  • ভাবসম্প্রসারণ এবং গ্রন্থগত বিদ্যা একে অপরের সাথে সম্পর্কিত।
  • কার্যকরভাবে ভাবসম্প্রসারণ করতে হলে, লেখকের গ্রন্থগত বিদ্যার জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।
  • গ্রন্থগত বিদ্যার জ্ঞান লেখককে আরও স্পষ্ট, সংক্ষিপ্ত এবং কার্যকরভাবে ভাব প্রকাশ করতে সাহায্য করে।

উদাহরণ:

  • ভাবসম্প্রসারণের উদাহরণ: একটি বিজ্ঞান বিষয়ক প্রবন্ধে, লেখক বিষয়টির বিভিন্ন দিক সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করতে পারেন, যেমন ইতিহাস, তত্ত্ব, গবেষণা, এবং প্রয়োগ।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন । ভাবসম্প্রসারণ গ্রন্থগত বিদ্যা আর”

Your email address will not be published. Required fields are marked *