নানান দেশের নানান ভাষা

এশিয়া:

• চীন: ম্যান্ডারিন (সর্বোচ্চ ব্যবহৃত ভাষা), ক্যান্টোনিজ, উইঘুর, হিন্দি, বাংলা, ইত্যাদি।
• ভারত: হিন্দি (সরকারি ভাষা), বাংলা, তেলেগু, তামিল, মারাঠি, গুজরাটি, উর্দু, ওড়িয়া, মালয়ালম, পাঞ্জাবি, অসমীয়া, কাশ্মীরি, নেপালি, ইত্যাদি।
• পাকিস্তান: উর্দু (সরকারি ভাষা), পাঞ্জাবি, সিন্ধি, পাশতু, বেলুচি, ইত্যাদি।
• জাপান: জাপানি (সরকারি ভাষা), রিউকুয়ান।
• ইন্দোনেশিয়া: ইন্দোনেশিয়ান (সরকারি ভাষা), জাভানিজ, সুন্দানিজ, বালিনিজ, ইত্যাদি।
• ফিলিপাইন: ফিলিপিনো (সরকারি ভাষা), সেবুয়ানো, তাগালগ, ওয়ারে, ইলোকানো, হিলিগায়নোন, ইত্যাদি।

ইউরোপ:

• রাশিয়া: রাশিয়ান (সরকারি ভাষা), ইংরেজি, জার্মান, ফরাসি, ইত্যাদি।
• ইংল্যান্ড: ইংরেজি (সরকারি ভাষা), ওয়েলশ, স্কটিশ গ্যালিক, কর্নিশ।
• ফ্রান্স: ফরাসি (সরকারি ভাষা), জার্মান, অক্সিটান, ব্রেটন।
• স্পেন: স্প্যানিশ (সরকারি ভাষা), কাতালান, গ্যালিসিয়ান, বাস্ক।
• জার্মানি: জার্মান (সরকারি ভাষা), বারভেরিয়ান, স্যাক্সন, ফ্রিজিয়ান।
• ইতালি: ইতালীয় (সরকারি ভাষা), সিসিলিয়ান, সার্ডিনিয়ান, লোম্বার্ড।

আফ্রিকা:

• আলজেরিয়া: আরবি (সরকারি ভাষা), বারবার।
• নাইজেরিয়া: ইংরেজি (সরকারি ভাষা), হাউসা, ইয়োরুবা, ইগবো।
• ইথিওপিয়া: আমহারিক (সরকারি ভাষা), ওরোমো, তিগ্রিনিয়া, সোমালি।
• দক্ষিণ আফ্রিকা: ইংরেজি (সরকারি ভাষা), আফ্রিকান্স, জুলু, কোসা, সোথো, ত্সোয়ানা, Xhosa।

আমেরিকা:

• মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র: ইংরেজি (সরকারি ভাষা), স্প্যানিশ, ফরাসি, জার্মান, চীনা, ইত্যাদি।
• কানাডা: ইংরেজি (সরকারি ভাষা), ফরাসি, চীনা, পাঞ্জাবি।
• ব্রাজিল: পর্তুগিজ (সরকারি ভাষা), স্প্যানিশ, জার্মান, ইতালীয়।
• আর্জেন্টিনা: স্প্যানিশ (সরকারি ভাষা), ইতালীয়, জার্মান।

এই তালিকা সম্পূর্ণ নয়। বিশ্বে আরও অনেক ভাষা রয়েছে।

“নানান দেশের নানান ভাষা” – এই পঙক্তিটি বাংলা সাহিত্যের একটি বিখ্যাত উক্তি। কবি রামনিধি গুপ্ত তার “স্বদেশীয় ভাষা” কবিতায় এই লাইনটি লিখেছিলেন।

এই লাইনটির মূল বার্তা হল, স্বদেশীয় ভাষার গুরুত্ব ও মর্যাদা। কবি মনে করেন, নানা দেশের নানা ভাষা থাকলেও, নিজের মাতৃভাষার চেয়ে সুন্দর ও মধুর কিছুই নেই।

এই লাইনটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, আমাদের মাতৃভাষা আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের বাহক। মাতৃভাষার মাধ্যমেই আমরা আমাদের চিন্তা-ভাবনা স্পষ্টভাবে প্রকাশ করতে পারি এবং অন্যদের সাথে সহজে যোগাযোগ করতে পারি।

মাতৃভাষা শেখা আমাদের নৈতিক কর্তব্য। আমাদের উচিত আমাদের সন্তানদের মাতৃভাষা শেখানো এবং তাদের মধ্যে মাতৃভাষার প্রতি ভালোবাসা জাগ্রত করা।

এই লাইনটির ব্যাখ্যায় আরও কিছু কথা বলা যায়:

• ভাষা বৈচিত্র্য: পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরণের মানুষ বাস করে এবং তারা বিভিন্ন ভাষায় কথা বলে। এই ভাষা বৈচিত্র্যই আমাদের বিশ্বকে সমৃদ্ধ করে তোলে।
• সাংস্কৃতিক পরিচয়: ভাষা আমাদের সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমাদের ভাষার মাধ্যমেই আমরা আমাদের ঐতিহ্য, রীতিনীতি, এবং মূল্যবোধ প্রকাশ করি।
• জ্ঞান ভাণ্ডার: ভাষার মাধ্যমেই আমরা জ্ঞান অর্জন করি এবং তা অন্যদের সাথে ভাগ করে নেই।
• আন্তর্জাতিক যোগাযোগ: ভাষা আমাদেরকে বিশ্বের অন্যান্য মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে সাহায্য করে।

উপসংহার:

“নানান দেশের নানান ভাষা” এই লাইনটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, মাতৃভাষা আমাদের জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমাদের উচিত আমাদের মাতৃভাষাকে সমৃদ্ধ করা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তা তুলে ধরা।

নানান দেশের নানান ভাষা

এই পৃথিবীতে বহু ভাষার সমাহার। প্রতিটি ভাষাই অনন্য সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং জ্ঞানের ধারক।

কত ভাষা আছে?

• এথনোলজ অনুসারে, বিশ্বে ৭,১৫১ টি জীবন্ত ভাষা রয়েছে।
• এর মধ্যে, ২৩ টি ভাষায় আধা বিশ্বের মানুষ কথা বলে।
• বাংলা বিশ্বের ৭ম सर्वाधिक ব্যবহৃত ভাষা।

কিছু উল্লেখযোগ্য ভাষা:

• চীনা: বিশ্বের सर्वाधिक ব্যবহৃত ভাষা।
• স্প্যানিশ: দ্বিতীয় सर्वाधिक ব্যবহৃত ভাষা।
• ইংরেজি: আন্তর্জাতিক যোগাযোগের ভাষা।
• ফরাসি: বিশ্বের অনেক দেশের সরকারি ভাষা।
• হিন্দি: ভারতের सर्वाधिक ব্যবহৃত ভাষা।
• আরবি: ইসলাম ধর্মের ভাষা।

ভাষার গুরুত্ব:

• ভাষা আমাদের চিন্তাভাবনা প্রকাশের মাধ্যম।
• সংস্কৃতি বহন করে।
• জ্ঞান লাভ ও শেয়ার করার মাধ্যম।
• মানুষের ঐক্য ও বন্ধন তৈরি করে।

বাংলা ভাষা:

• আমাদের মাতৃভাষা।
• সাহিত্য, সঙ্গীত, কবিতা ইত্যাদির সমৃদ্ধ ভাণ্ডার।
• স্বাধীনতা সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

উপসংহার:

• ভাষা আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
• বিভিন্ন ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান আমাদেরকে বিশ্ব সম্পর্কে আরও ভালোভাবে বুঝতে সাহায্য করে।
• আমাদের মাতৃভাষা বাংলা ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন ও সমৃদ্ধ করা আমাদের কर्तব্য।

নানান দেশের নানান ভাষা শেখা আমাদের জ্ঞান বৃদ্ধি করে, সংস্কৃতি সম্পর্কে ধারণা দেয় এবং বিশ্ব সম্পর্কে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত করে।

নানান দেশের নানান ভাষা

বিশ্বে প্রচুর ভাষা রয়েছে, প্রায় ৭,১৫১ টি। প্রতিটি ভাষার নিজস্ব ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং সৌন্দর্য রয়েছে। কিছু ভাষা লক্ষ লক্ষ মানুষের দ্বারা বলা হয়, অন্যদিকে কিছু ভাষা মাত্র কয়েকশ মানুষের দ্বারা বলা হয়।

ভাষা আমাদের চিন্তাভাবনা, অনুভূতি প্রকাশ করতে এবং অন্যদের সাথে যোগাযোগ করতে সাহায্য করে। এটি আমাদেরকে শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে। ভাষা আমাদের পরিচয় এবং আমাদের সম্প্রদায়ের সাথে সংযোগের অনুভূতি প্রদান করে।

কিছু উল্লেখযোগ্য ভাষা:

• চীনা: বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বলা ভাষা, প্রায় ১.৩ বিলিয়ন মানুষ এটি কথা বলে।
• স্প্যানিশ: ৫০০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের মাতৃভাষা এবং বিশ্বের অন্যতম প্রধান আন্তর্জাতিক ভাষা।
• ইংরেজি: ৫০০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের মাতৃভাষা এবং বিশ্বের সবচেয়ে ব্যাপকভাবে শেখা ভাষা।
• হিন্দি: ৩৪০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের মাতৃভাষা এবং ভারতের সবচেয়ে বেশি বলা ভাষা।
• আরবি: ২৭০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের মাতৃভাষা এবং মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার একটি প্রধান ভাষা।
• বাংলা: ২৭০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের মাতৃভাষা এবং বাংলাদেশ ও ভারতের একটি প্রধান ভাষা।

ভাষা সম্পর্কে কিছু মজার তথ্য:

• বিশ্বের প্রায় অর্ধেক মানুষ এশিয়াতিক ভাষায় কথা বলে।
• ইউরোপে সবচেয়ে বেশি বলা ভাষা হল রাশিয়ান।
• দক্ষিণ আমেরিকায় সবচেয়ে বেশি বলা ভাষা হল পর্তুগিজ।
• আফ্রিকায় সবচেয়ে বেশি বলা ভাষা হল সোয়াহিলি।
• অস্ট্রেলিয়ায় সবচেয়ে বেশি বলা ভাষা হল ইংরেজি।

ভাষা সংরক্ষণ:

অনেক ভাষা বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে। ভাষা হারানো মানে একটি সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য হারানো। আমাদের সকলেরই বিলুপ্তপ্রায় ভাষাগুলি সংরক্ষণ এবং প্রচার করার জন্য কাজ করা উচিত।

আপনি কিভাবে ভাষা শিখতে পারেন:

• ভাষা শেখার অনেক উপায় আছে, যেমন ভাষা কোর্স, ভাষা অ্যাপ, এবং ভাষা বিনিময় প্রোগ্রাম।
• নতুন ভাষা শেখা কঠিন হতে পারে, তবে এটি একটি ফলপ্রসূ অভিজ্ঞতা হতে পারে।
• নতুন ভাষা শেখা আপনাকে নতুন সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে এবং নতুন লোকেদের সাথে যোগাযোগ করতে সাহায্য করবে।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম