Sale!

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা । আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

Original price was: 3,000.00৳ .Current price is: 1,150.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:&amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;lt;span style=”color: #0000ff;”&amp;gt; 01622913640&amp;amp;lt;/span>

&gt;&amp;gt; সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !</p>

&amp;gt;> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

<p>&gt;> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

SKU: (55) ম্যাজিক কনডম কোডঃ 110 Category: Tags: ,

Description

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা । ভূমিকা: প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি আমরা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করি। এই দিবসটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আমাদের ভাষা আন্দোলনের স্মরণে পালিত হয়।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:

১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ঢাকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার দাবিতে শান্তিপূর্ণ মিছিল করে। পাকিস্তান সরকার তাদের দাবিকে উপেক্ষা করে নিরপরাধ ছাত্রদের উপর গুলি চালায়। এই ঘটনায় রফিক, জব্বার, সালাম, বরকত ও সফিউরসহ বেশ কয়েকজন শহীদ হন। তাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমেই বাংলা ভাষা রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস:

১৯৯৯ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। এর মাধ্যমে পৃথিবীর সকল ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি সম্মান ও মর্যাদা প্রদর্শন করা হয়।

তাৎপর্য:

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, মাতৃভাষা আমাদের পরিচয়ের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি আমাদের চিন্তা-ভাবনা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের বাহন। মাতৃভাষা শুধু শিক্ষা ও যোগাযোগের মাধ্যমই নয়, বরং এটি আমাদের জাতীয় ঐক্য ও সংহতির প্রতীক।

উপসংহার:

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের মাধ্যমে আমরা আমাদের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাতে পারি এবং আমাদের

মাতৃভাষার প্রতি ভালোবাসা ও গর্ব প্রকাশ করতে পারি। আমাদের সকলের উচিত মাতৃভাষা চর্চা ও রক্ষায় সচেষ্ট হওয়া।

মনে রাখবেন:

  • এই রচনাটিতে আপনি আপনার নিজস্ব মতামত ও অনুভূতি যুক্ত করতে পারেন।
  • বিভিন্ন ঐতিহাসিক তথ্য ও ঘটনা যুক্ত করে রচনাকে আরও সমৃদ্ধ করতে পারেন।
  • আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরার জন্য বিভিন্ন উদাহরণ ব্যবহার করতে পারেন।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস: এক ভাষার গৌরব, এক জাতির অহংকার

ভূমিকা:

প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি আমরা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করি। এই দিবসটি আমাদের মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রকাশের একটি বিশেষ দিন। ১৯৫২ সালের এই দিনেই বাংলা ভাষার অধিকার রক্ষার জন্য ঢাকার শহীদ মিনারে রক্ত ঝরিয়েছিলেন আমাদের ভাষা সৈনিকরা। তাদের আত্মত্যাগের স্মরণে এবং বিশ্বের সকল মানুষের মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই এই দিবসটি পালিত হয়।

মাতৃভাষার গুরুত্ব:

মাতৃভাষা আমাদের চিন্তা-ভাবনার বাহন, সংস্কৃতির ধারক, এবং জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। এটি আমাদের পরিচয়ের মূল চাবিকাঠি। মাতৃভাষার মাধ্যমেই আমরা আমাদের চিন্তা-ভাবনা স্পষ্টভাবে প্রকাশ করতে পারি, নতুন জ্ঞান অর্জন করতে পারি এবং বিশ্বের সাথে সহজে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারি।

ভাষা আন্দোলন ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস:

১৯৫২ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দিতে চায়। এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদে ঝাঁপিয়ে পড়ে বাঙালি জাতি। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ঢাকার শহীদ মিনারে বাংলা ভাষার অধিকারের জন্য রক্ত ঝরান নিরপরাধ ছাত্ররা। তাদের আত্মত্যাগের ফলে বাংলা ভাষা পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।

ভাষা আন্দোলনের এই ঘটনা বিশ্বব্যাপী সাড়া ফেলে। ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা

(ইউনেস্কো) ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।

আমাদের কর্তব্য:

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের মাধ্যমে আমরা আমাদের মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রকাশ করি। কিন্তু মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য শুধু একটি দিন পালন করলেই হবে না। আমাদের প্রতিদিনই আমাদের মাতৃভাষাকে সমৃদ্ধ করার জন্য কাজ করতে হবে।

উপসংহার:

মাতৃভাষা আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি আমাদের চিন্তা-ভাবনার বাহন, সংস্কৃতির ধারক, এবং জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের মাধ্যমে আমরা আমাদের মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রকাশ করি এবং আমাদের ভাষা সৈনিকদের আত্মত্যাগকে স্মরণ করি। আমাদের সকলের কর্তব্য হলো আমাদের মাতৃভাষাকে সমৃদ্ধ করা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্ম

দুধ ম্যাসাজ করার পদ্ধতি – মেয়েদের

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা

ভূমিকা:

প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি আমরা বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করি। এই দিনটি আমাদের

মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান জানাতে, এবং ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণ করার জন্য উৎসর্গীকৃত।

ইতিহাস:

১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি, ঢাকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা মাতৃভাষা বাংলার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন শুরু করে। ঔপনিবেশিক শাসনামলে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে তারা প্রতিবাদ করে।

এই আন্দোলন তীব্র হয়ে উঠে এবং পুলিশের গুলিতে রফিক, জব্বার, সালাম, বরকত ও সফিউরসহ বেশ কয়েকজন নিরপরাধ ছাত্র শহীদ হয়। তাদের আত্মত্যাগ বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম প্রেরণা স্তম্ভে পরিণত হয়।

আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি:

১৯৯৯ সালে, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।

গুরুত্ব:

ভাষা আমাদের পরিচয়, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের বাহন। মাতৃভাষা আমাদের চিন্তা-ভাবনা, অনুভূতি প্রকাশের মাধ্যম।

ভাষা শুধু যোগাযোগের মাধ্যম নয়, বরং এটি আমাদের জ্ঞান, শিক্ষা ও অগ্রগতির চাবিকাঠি।

বাংলা ভাষার অবদান:

বাংলা ভাষা সাহিত্য, কবিতা, সঙ্গীত, দর্শন, বিজ্ঞান – সকল ক্ষেত্রেই সমৃদ্ধ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নজরুল ইসলাম, শওকত ওসমান, হুমায়ুন আজাদ – এই মহান লেখকদের অবদান বিশ্ব সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে।

আমাদের কর্তব্য:

আমাদের মাতৃভাষা বাংলাকে সমৃদ্ধ ও লালন-পালন করা আমাদের কর্তব্য। আমাদের শিশুদের মাতৃভাষার প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জাগ্রত করতে হবে। আমাদের সকলের উচিত বিশ্বব্যাপী ভাষাগত বৈচিত্র্য রক্ষায় ভূমিকা রাখা।

উপসংহার:

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস শুধু একটি দিবস পালনের চেয়ে অনেক বেশি। এটি আমাদের ভাষার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ, এবং ভাষাগত বৈচিত্র্য রক্ষার প্রতিশ্রুতি।

আসুন আমরা সকলে মিলে মাতৃভাষা বাংলাকে আরও সমৃদ্ধ ও গৌরবময় করে তুলি।

কিছু উক্তি:

  • “ভাষা হলো জাতির আত্মা।” – কবি নজরুল ইসলাম
  • “ভাষার চেয়ে বড় সম্পদ আর কিছু নেই।” – **কবি রবীন্দ্রনাথ

ছেলেদের কাম শক্তি বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস: শহীদের স্মরণে ভাষার মর্যাদা রক্ষা

ভূমিকা:

প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি আমরা ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ পালন করি। এই দিনটি আমাদের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আমাদের মাতৃভাষার জন্য আত্মত্যাগী শহীদদের স্মরণে পালিত হয়।

ইতিহাসের পটভূমি:

১৯৫২ সালে, তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) ছিল পাকিস্তানের একটি প্রদেশ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের নেতৃত্বে বাঙালিরা তাদের মাতৃভাষা বাংলাকে পূর্ব পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতির দাবি করে।

ভাষা আন্দোলনের ঝড়:

১৯৫২ সালের ৪ঠা মার্চ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিল বের করে। পুলিশ তাদের উপর গুলি চালায়। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন নিহত হয়। এর প্রতিবাদে সারা প্রদেশে ব্যাপক আন্দোলন শুরু হয়।

২১শে ফেব্রুয়ারির রক্তাক্ত ঘটনা:

১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি, ছাত্ররা আবারও মিছিল বের করে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিকটে পুলিশ নিরস্ত্র ছাত্রদের উপর গুলি চালায়। রফিক, জব্বার, শফিউর, সালাম, বরকতসহ অনেক শহীদ হন। তাদের আত্মত্যাগ ভাষা আন্দোলনে নতুন প্রাণের সঞ্চার করে।

ভাষা আন্দোলনের বিজয়:

ভাষা আন্দোলন তীব্রতর হতে থাকে। পরিশেষে, ১৯৫৬ সালে পাকিস্তান সরকার বাংলাকে পূর্ব পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি:

১৯৯৯ সালে, জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (ইউনেস্কো) ২১শে ফেব্রুয়ারিকে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে।

ভাষার গুরুত্ব:

মাতৃভাষা আমাদের চিন্তা-ভাবনা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের বাহন। এটি আমাদের পরিচয়ের মূল ভিত্তি। শিক্ষা, জ্ঞান ও বিশ্বের সাথে যোগাযোগের জন্য মাতৃভাষা অপরিহার্য।

ভাষার উপর হুমকি:

বর্তমানে বিশ্বে প্রায় ৬০০০ ভাষা বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে। প্রযুক্তির অগ্রগতি, বৈশ্বিকায়ন এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ ভাষার প্রভাবের কারণে অনেক ভাষা হারিয়ে যাচ্ছে।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস: বিস্তারিত আলোচনা

ভূমিকা:

প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি আমরা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করি। এই দিবসটি আমাদের মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান জানাতে এবং ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণ করার জন্য উৎসর্গীকৃত।

ইতিহাসের পটভূমি:

১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা মাতৃভাষা বাংলার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন শুরু করে। ঔপনিবেশিক শাসনামলে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে তারা প্রতিবাদ করে।

এই আন্দোলন তীব্র হয়ে ওঠে এবং পুলিশের গুলিতে রফিক, জব্বার, সালাম, বরকত ও সফিউরসহ বেশ কয়েকজন নিরপরাধ ছাত্র শহীদ হয়। ভাষা আন্দোলনের এই শহীদদের আত্মত্যাগ বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম প্রেরণা স্তম্ভে পরিণত হয়।

আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি:

১৯৯৯ সালে, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।

ভাষার গুরুত্ব:

ভাষা আমাদের চিন্তা-ভাবনা, অনুভূতি প্রকাশের মাধ্যম। এটি আমাদের পরিচয়, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের বাহন।

ভাষা শুধু যোগাযোগের মাধ্যম নয়, বরং এটি আমাদের জ্ঞান, শিক্ষা ও অগ্রগতির চাবিকাঠি।

বাংলা ভাষার অবদান:

বাংলা ভাষা সাহিত্য, কবিতা, সঙ্গীত, দর্শন, বিজ্ঞান – সকল ক্ষেত্রেই সমৃদ্ধ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নজরুল ইসলাম, শওকত ওসমান, হুমায়ুন আজাদ – এই মহান লেখকদের অবদান বিশ্ব সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে।

ভাষা আন্দোলনের প্রভাব:

ভাষা আন্দোলন শুধুমাত্র বাংলা ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যই লড়াই করেনি, বরং এটি বাঙালি জাতির

মুক্তি আকাঙ্ক্ষার প্রতীক হয়ে ওঠে। এই আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের পথকে সুগম করে তুলে।

বর্তমান প্রেক্ষাপট:

আজ বিশ্বে প্রায় ৭০০০ টিরও বেশি ভাষা বিদ্যমান।

অনেক ভাষা বিলুপ্তির ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।

আমাদের ভাষাগত বৈচিত্র্য রক্ষা করা এবং সকল ভাষার সম্মান ও মর্যাদা রক্ষা করা আমাদের কর্তব্য।

আমাদের কর্তব্য:

  • আমাদের মাতৃভাষা বাংলাকে সমৃদ্ধ ও লালন-পালন করা আমাদের কর্তব্য।
  • আমাদের শিশুদের মাতৃভাষার প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জাগ্রত করতে হ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস: শহীদের স্মরণে ভাষার মর্যাদা রক্ষা

ভূমিকা:

প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি আমরা ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ পালন করি। এই দিনটি আমাদের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আমাদের মাতৃভাষার জন্য আত্মত্যাগী শহীদদের স্মরণে পালিত হয়।

ইতিহাস:

১৯৫২ সালের এই দিনে, তৎকালীন পাকিস্তান সরকার উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে।

এর প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা মুখর হয়ে ওঠে।

ভাষা আন্দোলন:

ভাষার অধিকার রক্ষার জন্য ছাত্রদের আন্দোলন তীব্র হতে থাকে। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি, পুলিশ নিরস্ত্র ছাত্রদের উপর গুলি চালায়। রফিক, জব্বার, শফিউর, সালাম, বরকতসহ অনেক শহীদ হন। তাদের আত্মত্যাগ ভাষা আন্দোলনে নতুন প্রাণের সঞ্চার করে।

আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি:

১৯৯৯ সালে, জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (ইউনেস্কো) ২১শে ফেব্রুয়ারিকে

‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে।

ভাষার গুরুত্ব:

মাতৃভাষা আমাদের চিন্তা-ভাবনা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের বাহন। এটি আমাদের পরিচয়ের মূল ভিত্তি।

শিক্ষা, জ্ঞান ও বিশ্বের সাথে যোগাযোগের জন্য মাতৃভাষা অপরিহার্য।

কর্তব্য:

আমাদের মনে রাখতে হবে, শহীদদের আত্মত্যাগের মাধ্যমেই আমরা আজ আমাদের মাতৃভাষায় কথা বলতে, লিখতে ও শিক্ষা গ্রহণ করতে পারছি। তাদের স্মরণে আমাদের মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে এবং ভাষার মর্যাদা রক্ষা করতে হবে।

উপসংহার:

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস শুধু একটি দিবস পালন নয়, বরং এটি আমাদের ভাষার প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্যের স্মরণ করিয়ে দেয়। আমাদের সকলের উচিত মাতৃভাষাকে সমৃদ্ধ ও

শেষ কথা:

ভাষা শুধুমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম নয়, এটি একটি সংস্কৃতি, একটি ঐতিহ্য। মাতৃভাষার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধাশীল হওয়া উচিত এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতি বহন করে নিয়ে যাওয়া উচিত। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা

পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়

আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি

আরও পড়ুন: মেয়েদের যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটের নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা । আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস”

Your email address will not be published. Required fields are marked *