Sale!

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:=”color: #0000ff;”> 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত । সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত এই বক্তব্যটি সম্পূর্ণ সত্য নয়, তবে এতে কিছুটা যৌক্তিকতা রয়েছে।

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত

সাধারণত সুশিক্ষিত বলতে বোঝায় যারা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করেছে এবং ডিগ্রি, সনদপত্র ইত্যাদি অর্জন করেছে। অন্যদিকে, স্বশিক্ষিত বলতে বোঝায় যারা নিজের চেষ্টায়, কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সাহায্য ছাড়াই জ্ঞান অর্জন করেছে।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

কিছু ক্ষেত্রে সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা স্বশিক্ষিতও হতে পারে। অনেক সুশিক্ষিত ব্যক্তি তাদের পড়াশোনার বাইরেও নিজেদের আগ্রহের বিষয়ে জ্ঞান অর্জনের জন্য অনেক সময় ও শ্রম দেন। তারা বই পড়ে, বিভিন্ন কোর্স করে, অনলাইন রিসোর্স ব্যবহার করে এবং বিশেষজ্ঞদের সাথে যোগাযোগ করে নতুন জিনিস শেখেন।

অন্যদিকে, অনেক স্বশিক্ষিত ব্যক্তিও অত্যন্ত জ্ঞানী ও দক্ষ হতে পারেন। তারা তাদের জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের জন্য বিভিন্ন অভিজ্ঞতা, অনুশীলন এবং কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে অর্জন করে।

তবে, স্বীকার করতে হবে যে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থা কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা প্রদান করে। প্রথমত, এটি একটি কাঠামোগত পরিবেশ প্রদান করে যেখানে শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর মনোযোগ দিতে পারে এবং অভিজ্ঞ শিক্ষকদের কাছ থেকে শিক্ষা লাভ করতে পারে। দ্বিতীয়ত, এটি শিক্ষার্থীদের অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সাথে যোগাযোগ করার এবং তাদের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করার সুযোগ করে দেয়। তৃতীয়ত, এটি শিক্ষার্থীদের ডিগ্রি ও সনদপত্র প্রদান করে যা তাদের কর্মজীবনে এগিয়ে যেতে সাহায্য করতে পারে।

অবশেষে, বলা যায় যে সুশিক্ষা এবং স্বশিক্ষা উভয়ই জ্ঞান অর্জনের গুরুত্বপূর্ণ উপায়। কোনটি “ভালো” তা নির্ভর করে ব্যক্তির ব্যক্তিগত পরিস্থিতি, লক্ষ্য এবং শেখার পছন্দের উপর।

উল্লেখ্য, কিছু বিখ্যাত স্বশিক্ষিত ব্যক্তির মধ্যে রয়েছেন:

  • আব্রাহাম লিঙ্কন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ১৬তম রাষ্ট্রপতি, যিনি আইনজীবী হওয়ার আগে নিজেকে আইন সম্পর্কে শিখিয়েছিলেন।
  • হেলেন কেলার: একজন আমেরিকান লেখক, বক্তা, রাজনৈতিক কর্মী এবং শিক্ষাবিদ, যিনি জন্মগতভাবে বধির ও অন্ধ ছিলেন, তিনি নিজেকে ব্রেইল এবং মৌখিক ভাষা শিখিয়েছিলেন।
  • বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন: তিনি জার্মানিতে জন্মগ্রহণ করেন এবং সুইজারল্যান্ডে বড় হন। তিনি জার্মানির নাগরিক হওয়ার

এই বক্তব্যটি সম্পূর্ণ সত্য নয়।

সুশিক্ষিত বলতে বোঝায় যিনি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করেছেন।

স্বশিক্ষিত বলতে বোঝায় যিনি নিজের চেষ্টায়, কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সাহায্য ছাড়াই জ্ঞান অর্জন করেছেন।

দুটি পদ্ধতিরই সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে:

সুশিক্ষিতদের সুবিধা:

  • গঠিত জ্ঞান: প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থা একটি কাঠামো প্রদান করে যার মাধ্যমে জ্ঞান সুগঠিত ও সুসম্পন্নভাবে শেখানো হয়।
  • দক্ষ শিক্ষক: শিক্ষকরা তাদের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ এবং শিক্ষার্থীদের জটিল ধারণা বুঝতে সাহায্য করতে পারেন।
  • মূল্যায়ন ও স্বীকৃতি: প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ডিগ্রি ও সার্টিফিকেট প্রদান করে যা কর্মক্ষেত্রে স্বীকৃত।

স্বশিক্ষিতদের সুবিধা:

  • স্বাধীনতা: তারা নিজস্ব আগ্রহ অনুসারে শিখতে পারে।
  • প্রেরণা: নিজেরাই শিখতে বেছে নেওয়ার কারণে তাদের শেখা বেশি প্রेरित হয়।
  • বাস্তব জ্ঞান: তারা তাদের জ্ঞানকে বাস্তব জগতের সমস্যা সমাধানে প্রয়োগ করতে পারে।

অসুবিধা:

সুশিক্ষিতদের অসুবিধা:

  • কঠোরতা: প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থা নমনীয় নাও হতে পারে এবং ব্যক্তিগত চাহিদা পূরণ করতে ব্যর্থ হতে পারে।
  • সীমাবদ্ধতা: প্রতিষ্ঠানের পাঠ্যক্রম সীমিত হতে পারে এবং সর্বশেষ জ্ঞান অন্তর্ভুক্ত নাও করতে পারে।
  • খরচ: প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যয়বহুল হতে পারে।

স্বশিক্ষিতদের অসুবিধা:

  • অনির্দেশিতা: নিজের শেখা পরিচালনা করা কঠিন হতে পারে এবং ভুল পথে যেতে পারে।
  • মূল্যায়নের অভাব: তাদের জ্ঞান ও দক্ষতা মূল্যায়ন করার জন্য কোন আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থা নাও থাকতে পারে।
  • স্বীকৃতির অভাব: কর্মক্ষেত্রে তাদের জ্ঞান ও দক্ষতা স্বীকৃত নাও হতে পারে।

উপসংহার:

সুশিক্ষা ও স্বশিক্ষা উভয়েরই মূল্য রয়েছে। কোন পদ্ধতিটি “ভালো” তা নির্ভর করে ব্যক্তির চাহিদা, লক্ষ্য এবং শেখাশোনার ধরণের উপর। অনেকেই তাদের জ্ঞান অর্জনের জন্য উভয় পদ্ধতিরই মিশ্রণ ব্যবহার করে।

মনে রাখবেন:

  • শেখা একটি জীবনযাত্রার প্রক্রিয়া।
  • জ্ঞান অর্জনের কোন একক “সঠিক” উপায় নেই।
  • সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল নিয়মিত শেখা এবং নিজেকে উন্নত করা।

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত

এই বক্তব্যটি সম্পূর্ণ সত্য নয়, তবে কিছুটা সত্যতা ধারণ করে।

সুশিক্ষিত বলতে বোঝায় যিনি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করেছেন। এই শিক্ষা ব্যবস্থায় স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থায় একজন শিক্ষার্থী শিক্ষক, অধ্যাপক, বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে জ্ঞান অর্জন করে থাকেন।

স্বশিক্ষিত বলতে বোঝায় যিনি নিজের চেষ্টায়, কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থার সাহায্য ছাড়াই জ্ঞান অর্জন করেছেন।

কিছু ক্ষেত্রে সুশিক্ষিত লোকেরা স্বশিক্ষিতও হতে পারেন। যেমন, একজন শিক্ষার্থী যিনি কেবলমাত্র ডিগ্রি অর্জনের জন্য পড়াশোনা করেন, তিনি প্রকৃত অর্থে শিক্ষিত হন না। বরং, যিনি ডিগ্রির পাশাপাশি নিজের আগ্রহানুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করেন, তারাই প্রকৃত অর্থে শিক্ষিত ও স্বশিক্ষিত হয়ে ওঠেন।

অন্যদিকে, অনেক স্বশিক্ষিত ব্যক্তি আছেন যারা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থার বাইরে থেকেও অসাধারণ জ্ঞান অর্জন করেছেন। তাদের জ্ঞান ঐতিহ্য, অভিজ্ঞতা, পর্যবেক্ষণ, আগ্রহ, এবং নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে অর্জিত হয়।

সুতরাং, সুশিক্ষিত ও স্বশিক্ষিত উভয়ই জ্ঞান অর্জনের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। কোনটি উন্নত তা নির্ধারণ করা কঠিন। জ্ঞান অর্জনের প্রকৃত উপায় হলো নিজের আগ্রহ অনুসরণ করা, নিয়মিত জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করা এবং জ্ঞানকে বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করা।

উপসংহারে, বলা যায় যে, সুশিক্ষিত ও স্বশিক্ষিত উভয়ই সমাজের জন্য মূল্যবান। তাদের জ্ঞান ও দক্ষতা সমাজের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

  • শিক্ষা প্রণালীর ভূমিকা:

    • শিক্ষা ব্যবস্থা আমাদের জ্ঞানের ভিত্তি স্থাপন করে, নিয়মিত মূল্যায়ন ও পরীক্ষার মাধ্যমে জ্ঞান পরীক্ষা করে এবং
    • विভিন্ন ধরনের দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করে।
    • শিক্ষকরা আমাদেরকে জটিল ধারণা বুঝতে, সমস্যা সমাধানে দক্ষতা অর্জনে এবং
    • সৃজনশীলভাবে চিন্তা করতে শেখান।
  • স্বশিক্ষার গুরুত্ব:

    • সুশিক্ষিত ব্যক্তিরাও নিজেদের জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করার জন্য স্বশিক্ষার উপর নির্ভর করে।
    • নতুন বিষয় শেখা, দক্ষতা বৃদ্ধি এবং
    • আধুনিক জ্ঞানের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য তারা বই পড়ে, অনলাইন কোর্স করে এবং
    • বিভিন্ন কর্মশালায় অংশগ্রহণ করে।

সুতরাং, সুশিক্ষা ও স্বশিক্ষা একে অপরের পরিপূরক।

কিছু ব্যক্তি যারা औपचारिक শিক্ষা অর্জন করেননি তারাও তাদের জ্ঞান, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার মাধ্যমে অত্যন্ত জ্ঞানী ও দক্ষ হতে পারেন।

তবে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই, औपचारिक শিক্ষা ব্যবস্থা ব্যক্তিদের জ্ঞান অর্জন ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য একটি দ্রুত ও কার্যকর পথ প্রদান করে।

উপসংহারে, সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা স্বশিক্ষার মাধ্যমে তাদের জ্ঞান ও দক্ষতা আরও বৃদ্ধি করে। औपचारिक শিক্ষা ব্যবস্থা জ্ঞান অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলেও, জীবনের যেকোনো পর্যায়ে স্বশিক্ষার মাধ্যমে শেখা চালিয়ে যাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সুশিক্ষিত এবং স্বশিক্ষিত দুটি আলাদা ধারণা।

সুশিক্ষিত ব্যক্তি হলেন যিনি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে, যেমন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদিতে পড়াশোনা করে জ্ঞান অর্জন করেছেন। এই ব্যবস্থা তাদেরকে একটি নির্দিষ্ট কাঠামো, পাঠ্যক্রম এবং শিক্ষকের মাধ্যমে জ্ঞান প্রদান করে।

অন্যদিকে, স্বশিক্ষিত ব্যক্তি নিজের উদ্যোগে, ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার বাইরে জ্ঞান অর্জন করে থাকেন। তাদের শেখা হয়তো বই পড়া, অনলাইন কোর্স করা, বিশেষজ্ঞদের সাথে কাজ করা, অথবা নিজের অভিজ্ঞতা থেকে।

উভয় ধরণের শিক্ষারই নিজস্ব সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে:

সুশিক্ষিত ব্যক্তিদের সুবিধা হল যে তারা একটি সুগঠিত জ্ঞান ভিত্তি অর্জন করে থাকেন। তাদের জ্ঞানের উৎস স্পষ্ট থাকে এবং তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা সহজেই যাচাই করা যায়।

স্বশিক্ষিত ব্যক্তিদের সুবিধা হল যে তারা তাদের আগ্রহ অনুযায়ী শিখতে পারে এবং তাদের শেখা আরও নমনীয় হয়। তারা ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এড়াতে পারে।

কোন ধরণের শিক্ষা “ভালো” তা নির্ভর করে ব্যক্তির লক্ষ্য এবং পরিস্থিতির উপর।

অনেক সুশিক্ষিত ব্যক্তিই জীবদ্দশা ধরে স্বশিক্ষা চালিয়ে যান। তারা নতুন জিনিস শিখতে এবং তাদের জ্ঞানের ভিত্তি প্রসারিত করতে আগ্রহী থাকে।

সুতরাং, এটা বলা ঠিক নয় ।

বরং, দুটি ধরণের শিক্ষাই একে অপরের পরিপূরক হতে পারে এবং জ্ঞান অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

এই ধারণাটি সম্পূর্ণ সত্য নয়।

স্বশিক্ষিত ব্যক্তিরা নিজেদের জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করে থাকেন, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার উপর নির্ভরশীল না থেকে। অন্যদিকে, সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করে থাকেন।

তবে, অনেক সুশিক্ষিত ব্যক্তিই জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে স্বশিক্ষার মাধ্যমে তাদের জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি করে থাকেন। প্রকৃতপক্ষে, সুশিক্ষিত ব্যক্তিদের জন্য স্বশিক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, কারণ এটি তাদেরকে তাদের জ্ঞানের ভিত্তি প্রসারিত করতে এবং নতুন দক্ষতা অর্জন করতে সাহায্য করে।

সুশিক্ষা ও স্বশিক্ষার মধ্যে পার্থক্য:

  • প্রাপ্তির মাধ্যম: সুশিক্ষা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রাপ্ত হয়, যখন স্বশিক্ষা নিজের চেষ্টায় অর্জিত হয়।
  • কাঠামো: সুশিক্ষা একটি কাঠামোবদ্ধ ও নিয়ন্ত্রিত প্রক্রিয়া, যখন স্বশিক্ষা আরও নমনীয় ও ব্যক্তিগতকৃত।
  • মূল্যায়ন: সুশিক্ষায় পরীক্ষা ও মূল্যায়নের মাধ্যমে জ্ঞান পরীক্ষা করা হয়, যখন স্বশিক্ষায় ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ও প্রয়োগের উপর জোর দেওয়া হয়।

উভয়েরই গুরুত্ব:

সুশিক্ষা ও স্বশিক্ষা উভয়ই জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সুশিক্ষা একটি শক্তিশালী ভিত্তি প্রদান করে,

যখন স্বশিক্ষা ব্যক্তিকে তার নিজস্ব আগ্রহ ও লক্ষ্য অনুসরণ করতে সাহায্য করে।

সর্বোত্তম ফলাফলের জন্য:

সর্বোত্তম ফলাফল অর্জনের জন্য, ব্যক্তিদের উচিত সুশিক্ষা ও স্বশিক্ষার মিশ্রণ গ্রহণ করা। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা একটি শক্তিশালী ভিত্তি প্রদান করে, যখন স্বশিক্ষা ব্যক্তিকে জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল হতে সাহায্য করে।

উপসংহার:

 ধারণাটি ভুল। সুশিক্ষা ও স্বশিক্ষা উভয়ই জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ব্যক্তিদের উচিত তাদের নিজস্ব চাহিদা ও লক্ষ্য অনুসারে উভয়ের মিশ্রণ গ্রহণ করা।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত”

Your email address will not be published. Required fields are marked *