Sale!

অর্থই অনর্থের মূল ভাব সম্প্রসারণ । ভাবসম্প্রসারণ অর্থই অনর্থের মূল

Original price was: 2,500.00৳ .Current price is: 2,250.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:”color: #0000ff;”> 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !&amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;lt;/p&amp;amp;gt;&amp;amp;lt;p&amp;amp;gt;&amp;amp;gt;&amp;amp;gt; ডেলি

ভারি

খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !</p>

&gt;প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক কর

ে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !</p>

<p>>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয়

করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !&lt;/p>

983 in stock

Description

অর্থই অনর্থের মূল ভাব সম্প্রসারণ । ভূমিকা: “অর্থই অনর্থের মূল” – এই প্রবাদটি আমাদের জীবনে অর্থের ভূমিকা সম্পর্কে একটি গভীর বার্তা বহন করে। প্রথম নজরে, এটি মনে হতে পারে যে অর্থ অর্জন করা ভালো, কারণ এটি আমাদের অনেক সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে। তবে, এই প্রবাদটি আমাদের সতর্ক করে যে অর্থের প্রতি অতিরিক্ত মোহ আমাদের জীবনে বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।

অর্থই অনর্থের মূল: ভাব সম্প্রসারণ

অর্থের ইতিবাচক দিক:

  • জীবনযাত্রার মান উন্নত করে: অর্থ আমাদের খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান এবং চিকিৎসা যত্নের মতো মৌলিক চাহিদাগুলি পূরণ করতে সাহায্য করে। এটি আমাদের আরাম এবং বিলাসিতার জিনিসপত্র কিনতেও দেয় যা আমাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করে।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

  • শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ: অর্থ আমাদের ভালো শিক্ষা অর্জন এবং উন্নত কর্মসংস্থানের সুযোগ পেতে সাহায্য করে। এর ফলে আমরা আমাদের দক্ষতা বিকাশ করতে এবং সমাজে অবদান রাখতে পারি।
  • আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি: অর্থনৈতিক নিরাপত্তা আমাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করতে পারে এবং আমাদের জীবনে ঝুঁকি নিতে এবং আমাদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে অনুপ্রাণিত করতে পারে।
  • পরোপকারের সুযোগ: অর্থ আমাদের অন্যদের সাহায্য করতে এবং বিশ্বকে আরও ভালো জায়গা করে তুলতে দেয়। আমরা দাতব্য প্রতিষ্ঠানে দান করতে পারি, স্বেচ্ছাসেবক হতে পারি, অথবা এমন ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে পারি যা ইতিবাচক সামাজিক প্রভাব ফেলে।

অর্থের নেতিবাচক দিক:

  • লোভ ও ঈর্ষা: অর্থের প্রতি অতিরিক্ত মোহ লোভ ও ঈর্ষার জন্ম দিতে পারে। এটি মানুষকে অনৈতিক কাজ করতে এবং অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতামূলক ও বিরোধপূর্ণ আচরণ করতে পারে।
  • অসৎ উপায়ে অর্থ অর্জন: অর্থের প্রয়োজনে অনেকেই অসৎ উপায়ে অর্থ অর্জনের দিকে ঝুঁকে পড়ে, যেমন চুরি, প্রতারণা, বা দুর্নীতি।
  • সুখের মায়াবী ধারণা: অনেকে ভুল করে মনে করেন যে অর্থই সুখের একমাত্র উৎস। তারা যখন অর্থ অর্জন করে তখনও তারা অসন্তুষ্ট থাকে এবং আরও বেশি অর্থের জন্য ছুটে বেড়ায়।
  • পারিবারিক ও সামাজিক সমস্যা: অর্থের প্রতি অতিরিক্ত মনোযোগ পারিবারিক ও সামাজিক সমস্যার দিকে ধাবিত করতে পারে। এটি মানুষকে তাদের প্রিয়জনদের থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলতে পারে এবং সম্পর্কের অবনতি ঘটাতে পারে।

অর্থই অনর্থের মূল: ভাব সম্প্রসারণ

ভূমিকা:

“অর্থই অনর্থের মূল” – এই প্রবাদটি আমাদের জীবনে অর্থের ভূমিকা সম্পর্কে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে। প্রথম দৃষ্টিতে, অর্থ অপরিহার্য বলে মনে হতে পারে, কারণ এটি আমাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে এবং আমাদের চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করে।

অর্থের ইতিবাচক দিক:

  • জীবনযাত্রার মান উন্নত করে: অর্থ আমাদের খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে সাহায্য করে।
  • সুযোগ সৃষ্টি করে: অর্থ আমাদের ভ্রমণ, নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন এবং ব্যক্তিগত ও পেশাগত উন্নয়নের জন্য সুযোগ তৈরি করে।
  • অন্যকে সাহায্য করতে দেয়: অর্থ আমাদের দাতব্য প্রতিষ্ঠানে দান করতে এবং অন্যদের প্রতি সহানুভূতি ও করুণা প্রদর্শন করতে দেয়।
  • সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি করে: কিছু সমাজে, অর্থ সম্মান ও মর্যাদার সাথে যুক্ত, যা ব্যক্তি ও পরিবারের জন্য সুবিধাজনক হতে পারে।

অর্থের নেতিবাচক দিক:

  • অসৎ উপায়ে অর্থ অর্জন: অনেকে অর্থ লাভের জন্য অনৈতিক ও অবৈধ পন্থা অবলম্বন করে, যেমন দুর্নীতি, চুরি, এবং প্রতারণা।
  • অর্থের প্রতি অতিরিক্ত মোহ: অর্থের প্রতি অতিরিক্ত মোহ মানুষকে লোভী, স্বার্থপর এবং অন্যায় কাজ করতে পরিচালিত করতে পারে।
  • অসাম্য বৃদ্ধি: অর্থের বৈষম্য সমাজে বিভাজন ও অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে।
  • পরিবেশগত ক্ষতি: অতিরিক্ত অর্থ লাভের জন্য প্রাকৃতিক সম্পদের অপব্যবহার ও পরিবেশের ক্ষতি হতে পারে।
  • মানসিক সমস্যা: অর্থের প্রতি অতিরিক্ত মনোযোগ মানসিক চাপ, উদ্বেগ, বিষণ্ণতা এবং অন্যান্য মানসিক সমস্যার দিকে ধাবিত করতে পারে।

উপসংহার:

“অর্থই অনর্থের মূল” প্রবাদটি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে অর্থ একটি হাতিয়ার, এবং যেকোনো হাতিয়ারের মতো, এটি ভালো বা মন্দের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। অর্থের ইতিবাচক দিকগুলি উপভোগ করার জন্য, আমাদের অবশ্যই এর নেতিবাচক দিকগুলি সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে এবং নীতিবান ও দায়িত্বশীল উপায়ে অর্থ ব্যয় করতে হবে।

অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা:

  • অর্থ ছাড়াও জীবনে আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আছে, যেমন ভালোবাসা, বন্ধুত্ব, পরিবার, স্বাস্থ্য এবং সুখ।
  • আমাদের অর্থের প্রতি স্বাস্থ্যকর সম্পর্ক গড়ে তোলা উচিত, যাতে এটি আমাদের নিয়ন্ত্রণ করে

অর্থই অনর্থের মূল ভাব সম্প্রসারণ

ভূমিকা:

“অর্থই অনর্থের মূল” – এই প্রবাদটি বহু পুরনো এবং সমাজের বিভিন্ন স্তরে প্রচলিত। এই প্রবাদের মাধ্যমে অর্থের অতিরিক্ত গুরুত্বের প্রতি সতর্কতা প্রকাশ করা হয় এবং অতিরিক্ত অর্থের প্রতি আসক্তির বিরূপ পরিণামগুলো তুলে ধরা হয়।

অর্থের গুরুত্ব:

অর্থ অবশ্যই জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমাদের প্রয়োজনীয়তা পূরণ, জীবনযাত্রার মান উন্নত করা

এবং ভবিষ্যতের জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য অর্থ অপরিহার্য।

অতিরিক্ত অর্থের প্রতি আসক্তির বিপদ:

কিন্তু যখন অর্থের প্রতি আসক্তি বেড়ে যায়, তখন তা বিপজ্জনক পরিণতি ডেকে আনতে পারে। অর্থের জন্য মানুষ নীতিবোধ হারিয়ে ফেলতে পারে, অন্যায়ভাবে অর্থ উপার্জনের চেষ্টা করতে পারে, এমনকি সহিংসতার আশ্রয় নিতেও পারে। অতিরিক্ত অর্থের প্রতি আসক্তি মানুষকে পারিবারিক ও সামাজিক সম্পর্ক থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলতে পারে।

অর্থের সঠিক ব্যবহার:

অতএব, অর্থের প্রতি সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলা জরুরি। অর্থকে আমাদের জীবনের একটি হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা উচিত, জীবনের লক্ষ্য হিসেবে নয়। আমাদের মনে রাখা উচিত যে, অর্থের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হলো সুখী ও সুন্দর জীবনযাপন।

উপসংহার:

“অর্থই অনর্থের মূল” প্রবাদটি আমাদের অর্থের প্রতি সতর্ক থাকার বার্তা দেয়। অর্থকে আমাদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে,

অর্থ আমাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না।

অতিরিক্ত দিক:

  • অর্থের অপব্যবহার সমাজে অসাম্য ও বৈষম্য বৃদ্ধি করে।
  • অতিরিক্ত অর্থের প্রতি আসক্তি মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।
  • অর্থের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হলো ভালোবাসা, সহানুভূতি, সৎতা ও নীতিবোধ।

উদাহরণ:

  • রাম অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের জন্য অনৈতিক পন্থা অবলম্বন করে এবং শেষ পর্যন্ত কারাগারে নিহত হয়।
  • শ্যামা তার ধনসম্পদের প্রতি এতটাই আসক্ত ছিল যে সে তার পরিবার ও বন্ধুদের অবহেলা করে।
  • জீবন ধারণের জন্য অর্থ অপরিহার্য হলেও, জীবনের প্রকৃত সুখ অর্থের মাধ্যমে পাওয়া যায় না।

উপসংহারে, “অর্থই অনর্থের মূল” প্রবাদটি আমাদের সারাজীবন মনে রাখা উচিত।

অর্থকে আমাদের জীবনের দাস হিসেবে ব্যবহার করা উচিত, না আমাদের নিজেদেরকে অর্থের দাস হিসেবে।

ভাবসম্প্রসারণ অর্থই অনর্থের মূল

ভাবসম্প্রসারণ বলতে বোঝায় আমাদের চিন্তাভাবনার প্রসার ঘটানো, নতুন ধারণা তৈরি করা,

এবং বিষয়বস্তুর গভীরতর বোঝাপড়া অর্জন করা। অন্যদিকে, অনর্থ বলতে বোঝায় অর্থহীনতা, অযৌক্তিকতা, এবং বিশৃঙ্খলা।

এই বক্তব্যটির অর্থ হল ভাবসম্প্রসারণের অতিরিক্ত প্রবণতা অনেক সময় অর্থহীনতা ও বিশৃঙ্খলার দিকে ধাবিত করতে পারে।

ব্যাখ্যা:

  • যখন আমরা অতিরিক্ত ভাবনা করি, তখন আমরা বিষয়বস্তু থেকে দূরে সরে যেতে পারি এবং অপ্রাসঙ্গিক ধারণায় আটকে যেতে পারি।
  • অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা আমাদেরকে সিদ্ধান্ত নিতে বা পদক্ষেপ নিতে বাধাগ্রস্ত করতে পারে কারণ আমরা সব সম্ভাব্য পরিণতি বিশ্লেষণ করতে চাই।
  • অতিরিক্ত ভাবনা আমাদেরকে উদ্বেগ ও মানসিক চাপে ভুগতে পারে কারণ আমরা নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে থাকি।

তবে, এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ভাবসম্প্রসারণ একটি ইতিবাচক গুণও হতে পারে।

  • যখন আমরা সৃজনশীলভাবে চিন্তা করি, তখন আমরা নতুন সমাধান তৈরি করতে পারি এবং সমস্যা সমাধানে আরও কার্যকর হতে পারি।
  • গভীরভাবে চিন্তাভাবনা আমাদেরকে বিশ্বকে আরও ভালভাবে বুঝতে এবং আরও সচেতন সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করতে পারে।

সুতরাং, ভাবসম্প্রসারণের প্রভাব নির্ভর করে ব্যক্তির চিন্তাভাবনার প্রক্রিয়া এবং নিয়ন্ত্রণের উপর।

সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ যাতে ভাবসম্প্রসারণ আমাদেরকে জ্ঞান ও বোঝাপড়া বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে, অর্থহীনতা ও বিশৃঙ্খলার দিকে ধাবিত না করে।

উদাহরণ:

  • একজন বিজ্ঞানী যিনি একটি নতুন আবিষ্কার করার চেষ্টা করছেন তিনি সমস্যা সমাধানের জন্য বিভিন্ন ধারণা নিয়ে ভাবসম্প্রসারণ করতে পারেন।
  • একজন লেখক যিনি একটি উপন্যাস লিখছেন তিনি তাদের চরিত্র এবং প্লট সম্পর্কে বিভিন্ন সম্ভাবনা নিয়ে ভাবতে পারেন।
  • তবে, যদি একজন ব্যক্তি একটি পরীক্ষার জন্য অতিরিক্ত চিন্তা করেন, তবে তারা উদ্বিগ্ন হতে পারেন এবং তাদের কার্যক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।

“ভাবসম্প্রসারণ অর্থই অনর্থের মূল” এই বাক্যটি একটি গভীর দার্শনিক ধারণা প্রকাশ করে। এর বিভিন্ন ব্যাখ্যা সম্ভব,

যার মধ্যে কয়েকটি নীচে আলোচনা করা হল:

১) অতিরিক্ত চিন্তাভাবনার ক্ষতিকর প্রভাব:

  • ভাবসম্প্রসারণের মাধ্যমে আমরা বিষয়বস্তুকে নানা দিক থেকে বিশ্লেষণ করতে পারি। কিন্তু অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা আমাদেরকে বিভ্রান্ত করতে পারে এবং মূল বিষয় থেকে দূরে সরিয়ে দিতে পারে।
  • যেমন, কোন সমস্যার সমাধান করার সময়, যদি আমরা অতিরিক্ত সম্ভাবনা নিয়ে ভাবতে থাকি,
  • তাহলে আমরা সিদ্ধান্ত নিতে দেরি করতে পারি অথবা ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারি।
  • অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা মানসিক চাপ ও উদ্বেগের কারণ হতে পারে।

২) অর্থের অনিশ্চয়তা:

  • ভাবসম্প্রসারণের মাধ্যমে আমরা বিষয়বস্তুর নানা দিক সম্পর্কে জানতে পারি। কিন্তু এই জ্ঞান আমাদেরকে বিভ্রান্ত করতে পারে এবং আমাদের মনে অনিশ্চয়তা তৈরি করতে পারে।
  • যেমন, জীবনের অর্থ সম্পর্কে ভাবতে গেলে আমরা বিভিন্ন দর্শন ও মতবাদ সম্পর্কে জানতে পারি। কিন্তু এই জ্ঞান আমাদের মনে আরও প্রশ্ন তৈরি করতে পারে এবং আমাদেরকে সঠিক উত্তর খুঁজে পেতে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।
  • অর্থের অনিশ্চয়তা মানসিক অস্থিরতা ও হতাশার কারণ হতে পারে।

৩) কর্মহীনতা:

  • ভাবসম্প্রসারণের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন সম্ভাবনা সম্পর্কে জানতে পারি। কিন্তু অতিরিক্ত সম্ভাবনার কথা ভাবতে গেলে আমরা পদক্ষেপ নিতে দেরি করতে পারি অথবা কোন পদক্ষেপই নিতে নাও পারি।
  • যেমন, কোন ব্যবসা শুরু করার আগে যদি আমরা সব সম্ভাব্য ঝুঁকি ও বাধা সম্পর্কে ভাবতে থাকি, তাহলে আমরা কখনোই ব্যবসা শুরু করতে নাও পারি।
  • কর্মহীনতা অগ্রগতি ও সাফল্যের পথে বাধা সৃষ্টি করে।

৪) সৃজনশীলতার বাধা:

  • ভাবসম্প্রসারণের মাধ্যমে আমরা নতুন ধারণা ও সমাধান খুঁজে পেতে পারি। কিন্তু অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা আমাদের সৃজনশীলতাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।
  • যেমন, কোন শিল্পকর্ম তৈরি করার সময়, যদি আমরা সব সম্ভাব্য সমালোচনার কথা ভাবতে থাকি, তাহলে আমরা আমাদের সৃজনশীল প্রকাশকে সীমাবদ্ধ করে ফেলতে পারি।
  • সৃজনশীলতার অভাব ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

উপসংহার:

ভাবসম্প্রসারণ একটি মূল্যবান দক্ষতা যা আমাদেরকে শিখতে, বাড়তে এবং সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করতে পারে। তবে, এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে অতিরিক্ত ভাবনা বিপরীত প্রভাব ফেলতে পারে।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “অর্থই অনর্থের মূল ভাব সম্প্রসারণ । ভাবসম্প্রসারণ অর্থই অনর্থের মূল”

Your email address will not be published. Required fields are marked *