Sale!

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম pdf । এসাইনমেন্ট প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

500.00৳ 

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

981 in stock

Description

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম pdf । প্রতিবেদন হল নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার মাধ্যমে তৈরি একটি লিখিত নথি। প্রতিবেদন বিভিন্ন উদ্দেশ্যে লেখা হয়, যেমন: তথ্য প্রদান, সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করা, অগ্রগতি নিরূপণ করা, সমস্যা সমাধান করা ইত্যাদি।

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

প্রতিবেদন লেখার সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম মেনে চলা উচিত:

১. উদ্দেশ্য নির্ধারণ: প্রতিবেদন লেখার আগে স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করতে হবে যে প্রতিবেদনটির উদ্দেশ্য কী। প্রতিবেদনটি কার জন্য লেখা হচ্ছে, তাদের কাছ থেকে কী আশা করা হচ্ছে, তা স্পষ্টভাবে বুঝতে হবে।

২. পাঠক বিবেচনা: প্রতিবেদনটি কারা পড়বে তা বিবেচনা করে লেখার ভাষা ও শৈলী নির্ধারণ করতে হবে। যদি পাঠক বিশেষজ্ঞ হয়, তাহলে জটিল শব্দ ও বাক্য ব্যবহার করা যেতে পারে। কিন্তু যদি পাঠক সাধারণ মানুষ হয়, তাহলে সহজ ভাষা ও বাক্য ব্যবহার করতে হবে।

৩. তথ্য সংগ্রহ: প্রতিবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। তথ্য সংগ্রহের বিভিন্ন উৎস ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন: বই, নিবন্ধ, ওয়েবসাইট, সাক্ষাৎকার, জরিপ ইত্যাদি।

৪. তথ্য বিশ্লেষণ: সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করতে হবে এবং প্রয়োজনে তথ্যগত সারণী, চিত্র, গ্রাফ ইত্যাদি ব্যবহার করে উপস্থাপন করতে হবে।

৫. প্রতিবেদন গঠন: প্রতিবেদন একটি সুগঠিত ও সুসঙ্গতভাবে লেখা উচিত। প্রতিবেদনের বিভিন্ন অংশ হল:

  • শিরোনাম: প্রতিবেদনের বিষয়বস্তু স্পষ্টভাবে প্রকাশ করে এমন একটি আকর্ষণীয় শিরোনাম দিতে হবে।
  • ভূমিকা: ভূমিকায় প্রতিবেদনের উদ্দেশ্য, বিষয়বস্তু এবং পদ্ধতি সম্পর্কে সংক্ষিপ্তসার দেওয়া হয়।
  • মূল অংশ: মূল অংশে প্রতিবেদনের বিস্তারিত বিষয়বস্তু উপস্থাপন করা হয়।
  • উপসংহার: উপসংহারে প্রতিবেদনের প্রধান তথ্য ও সিদ্ধান্ত সংক্ষিপ্তভাবে উপস্থাপন করা হয়।
  • সুপারিশ: প্রয়োজনে প্রতিবেদনে সুপারিশ অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
  • পরিশিষ্ট: প্রতিবেদনের সাথে সম্পর্কিত অতিরিক্ত তথ্য পরিশিষ্টে দেওয়া হয়।

৬. ভাষা ও শৈলী: প্রতিবেদনের ভাষা ও শৈলী স্পষ্ট, সংক্ষিপ্ত ও সাবলীল হতে হবে। জটিল শব্দ ও বাক্য এড়িয়ে চলতে হবে।

৭. বানান ও ব্যাকরণ: প্রতিবেদনে কোন বানান ভুল বা ব্যাকরণগত ত্রুটি থাকা উচিত নয়।

৮. রূপরেখা: প্রতিবেদন লেখার আগে একটি

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

ভূমিকা:

প্রতিবেদন হল একটি লিখিত বিবৃতি যা কোন নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করে। প্রতিবেদন বিভিন্ন উদ্দেশ্যে লেখা হয়, যেমন: তথ্য প্রদান, সমস্যা সমাধান, সিদ্ধান্ত গ্রহণ, অগ্রগতি পর্যালোচনা ইত্যাদি। প্রতিবেদন লেখার সময় কিছু নিয়ম মেনে চললে তা আরও কার্যকর ও তথ্যপূর্ণ হয়।

পড়ুনঃ লুব্রিকেন্ট জেল কিনতে এখনই ক্লিক করুন

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম:

১. শিরোনাম:

প্রতিবেদনের শিরোনাম স্পষ্ট, সংক্ষিপ্ত এবং তথ্যপূর্ণ হতে হবে। শিরোনামে প্রতিবেদনের বিষয়বস্তু স্পষ্টভাবে প্রকাশ পেতে হবে।

২. ভূমিকা:

ভূমিকায় প্রতিবেদনের বিষয়বস্তু, উদ্দেশ্য, এবং গুরুত্ব সংক্ষেপে বর্ণনা করা হয়।

৩. মূল অংশ:

মূল অংশে প্রতিবেদনের বিস্তারিত তথ্য সরবরাহ করা হয়। তথ্যগুলো সুশৃঙ্খল ও যুক্তিযুক্তভাবে উপস্থাপন করা উচিত।

৪. উপসংহার:

উপসংহারে প্রতিবেদনের মূল বিষয়বস্তু সংক্ষেপে পুনরায় তুলে ধরা হয়। প্রয়োজনে, সুপারিশও অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

৫. ভাষা:

প্রতিবেদনের ভাষা স্পষ্ট, সহজবোধ্য এবং আনুষ্ঠানিক হতে হবে। জটিল শব্দ ও বাক্য এড়িয়ে চলা উচিত।

৬. বিন্যাস:

প্রতিবেদন সুন্দর ও আকর্ষণীয়ভাবে বিন্যাস করা উচিত। শিরোনাম, উপশিরোনাম, বুলেট পয়েন্ট, টেবিল, চিত্র ইত্যাদি ব্যবহার করে প্রতিবেদন আরও সুসঙ্গত ও পঠনযোগ্য করা যায়।

৭. তথ্যসূত্র:

প্রতিবেদনে ব্যবহৃত তথ্যের উৎস উল্লেখ করা উচিত।

৮. সম্পাদনা:

প্রতিবেদন লেখা শেষে তা ভালোভাবে সম্পাদনা করা উচিত। বানান, ব্যাকরণ, এবং যতিচিহ্নের ভুলগুলো সংশোধন করা উচিত।

প্রতিবেদন লেখার ধরণ:

বিভিন্ন ধরণের হতে পারে, যেমন:

  • আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন: এই ধরণের প্রতিবেদন সরকারী, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা সংস্থায় ব্যবহৃত হয়।
  • অনানুষ্ঠানিক প্রতিবেদন: এই ধরণের প্রতিবেদন ব্যক্তিগত বা অভ্যন্তরীণ উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়।
  • কারিগরি প্রতিবেদন: এই ধরণের প্রতিবেদন বিশেষজ্ঞদের জন্য লেখা হয় এবং এতে জটিল তথ্য ও বিশ্লেষণ থাকে।
  • বৈজ্ঞানিক প্রতিবেদন: এই ধরণের প্রতিবেদন গবেষণা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফলাফল তুলে ধরে।

কিছু টিপস:

  • প্রতিবেদন লেখার আগে বিষয়বস্তু সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন।
  • প্রতিবেদনের উদ্দেশ

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম (PDF)

ভূমিকা:

প্রতিবেদন হলো নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার একটি লিখিত নথি। বিভিন্ন ক্ষেত্রে, যেমন: শিক্ষা, ব্যবসা, সরকার, গবেষণা প্রভৃতিতে প্রতিবেদন লেখার প্রয়োজন হয়।

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম:

১. শিরোনাম:

  • স্পষ্ট, সংক্ষিপ্ত এবং আকর্ষণীয় হতে হবে।
  • প্রতিবেদনের বিষয়বস্তু স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত করতে হবে।

২. ভূমিকা:

  • প্রতিবেদনের প্রেক্ষাপট ও উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করতে হবে।
  • প্রতিবেদনে আলোচিত বিষয়ের গুরুত্ব তুলে ধরতে হবে।

৩. মূল অংশ:

  • বিষয়বস্তু সুগঠিত ও যুক্তিসঙ্গতভাবে উপস্থাপন করতে হবে।
  • প্রয়োজনীয় তথ্য, পরিসংখ্যান, চিত্র, সারণী ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে।
  • ভাষা স্পষ্ট, সংক্ষিপ্ত এবং সহজবোধ্য হতে হবে।

৪. উপসংহার:

  • প্রতিবেদনের মূল বিষয়গুলি সংক্ষেপে তুলে ধরতে হবে।
  • প্রয়োজনে সুপারিশ বা পরামর্শ দিতে হবে।

৫. তথ্যসূত্র:

  • প্রতিবেদনে ব্যবহৃত তথ্যের উৎস উল্লেখ করতে হবে।

৬. বিন্যাস:

  • প্রতিবেদন সুন্দর ও আকর্ষণীয়ভাবে বিন্যাস করতে হবে।
  • ফন্ট, লাইন স্পেসিং, মার্জিন ইত্যাদি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।

৭. ভাষা:

  • ভাষা স্পষ্ট, সংক্ষিপ্ত, সাবলীল ও ত্রুটিমুক্ত হতে হবে।
  • প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞদের মতামত ব্যবহার করতে হবে।

৮. প্রুফরিডিং:

  • প্রতিবেদন প্রেরণের পূর্বে ভালোভাবে প্রুফরিডিং করতে হবে।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

  • প্রতিবেদনের উদ্দেশ্য ও পাঠকদের সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরি।
  • নির্দিষ্ট গাইডলাইন বা ফর্ম্যাট অনুসরণ করা উচিত (যদি থাকে)।
  • সময়সীমা মেনে চলতে হবে।
  • সৃজনশীল ও আকর্ষণীয় উপায়ে প্রতিবেদন উপস্থাপন করা যেতে পারে।

উপসংহার:

উপরে উল্লেখিত নিয়মগুলি অনুসরণ করলে আপনি একটি সুগঠিত ও কার্যকর প্রতিবেদন লিখতে পারবেন। মনে রাখবেন, প্রতিবেদন লেখার দক্ষতা অনুশীলনের মাধ্যমে উন্নত করা যায়।

এসাইনমেন্ট প্রতিবেদন লেখার নিয়ম:

ভূমিকা:

একটি ভালো এসাইনমেন্ট প্রতিবেদন শুধু তথ্য উপস্থাপন করে না, বরং পাঠককে বিষয় সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা দেয়। এটি লেখকের গবেষণা, বিশ্লেষণ এবং যুক্তি করার দক্ষতা প্রদর্শন করে।

নিয়মাবলী:

১. কাঠামো:

  • শিরোনাম: এটি আকর্ষণীয় এবং তথ্যপূর্ণ হওয়া উচিত।
  • ভূমিকা: এটি প্রতিবেদনের বিষয়বস্তু পরিচয় করিয়ে দেবে এবং পাঠকের আগ্রহ জাগাবে।
  • মূল অংশ: এটি বিষয়বস্তুর বিস্তারিত আলোচনা ধারণ করবে। প্রতিটি ধারণাকে সাব-হেডিং এবং প্যারাগ্রাফে ভাগ করা উচিত।
  • উপসংহার: এটি প্রতিবেদনের প্রধান বিষয়গুলি সংক্ষিপ্তসার করবে এবং একটি চূড়ান্ত মন্তব্য প্রদান করবে।
  • তথ্যসূত্র: এটি ব্যবহৃত সমস্ত উৎসের তালিকা করবে।

২. লেখার ধরন:

  • স্পষ্ট, সংক্ষিপ্ত এবং সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।
  • জটিল শব্দ এবং বাক্য গঠন এড়িয়ে চলুন।
  • সঠিক ব্যাকরণ এবং বানান ব্যবহার করুন।
  • আপনার লেখা যেন সুগঠিত এবং সুসঙ্গত হয়।

৩. বিষয়বস্তু:

  • নির্দেশাবলী মনোযোগ সহকারে অনুসরণ করুন।
  • সমস্ত প্রাসঙ্গিক তথ্য অন্তর্ভুক্ত করুন।
  • আপনার দাবিগুলি সমর্থন করার জন্য প্রমাণ প্রদান করুন।
  • বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি বিবেচনা করুন।
  • আপনার নিজস্ব মতামত এবং বিশ্লেষণ প্রদান করুন।

৪. ফর্ম্যাটিং:

  • একটি সুন্দর এবং পঠনযোগ্য ফর্ম্যাট ব্যবহার করুন।
  • উপযুক্ত ফন্ট, ফন্ট সাইজ এবং লাইন স্পেসিং ব্যবহার করুন।
  • শিরোনাম এবং সাব-হেডিংগুলি ব্যবহার করে আপনার লেখাটি সাজান।
  • টেবিল, চিত্র এবং গ্রাফ ব্যবহার করুন (যদি প্রযোজ্য হয়)।
  • পৃষ্ঠা নম্বর এবং আপনার নাম অন্তর্ভুক্ত করুন।

৫. সময়সীমা:

  • নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে আপনার প্রতিবেদন জমা দিন।

কিছু অতিরিক্ত টিপস:

  • আপনার প্রতিবেদন জমা দেওয়ার আগে তা শুধরে দেখুন।
  • অন্যদের কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া নিন।
  • প্রয়োজনে আপনার শিক্ষকের সাথে পরামর্শ করুন।

উপসংহার:

এই নিয়মগুলি অনুসরণ করে আপনি একটি ভালো মানের এসাইনমেন্ট প্রতিবেদন তৈরি করতে পারবেন যা আপনার শিক্ষক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম pdf

এসাইনমেন্ট প্রতিবেদন লেখার নিয়ম:

একটি ভালো এসাইনমেন্ট প্রতিবেদন লেখার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম মেনে চলা উচিত। নীচে সেগুলো তুলে ধরা হলো:

১. নির্দেশাবলী মেনে চলা:

  • প্রথমেই, প্রদত্ত এসাইনমেন্টের নির্দেশাবলী সাবধানে পড়ুন এবং বুঝুন।
  • নির্ধারিত বিষয়, আকার, শব্দ সংখ্যা, সময়সীমা, ফরম্যাটিং ইত্যাদি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা রাখুন।
  • নির্দেশিকা অনুসারে প্রতিবেদন তৈরি করুন।

২. কাঠামো:

  • প্রতিবেদন একটি সুগঠিত কাঠামো অনুসরণ করে লেখা উচিত।
  • সাধারণত, একটি প্রতিবেদনে নিম্নলিখিত অংশগুলো থাকে:
    • শিরোনাম: এটি আকর্ষণীয় এবং তথ্যপূর্ণ হওয়া উচিত।
    • ভূমিকা: এখানে বিষয়ের প্রেক্ষাপট, গুরুত্ব এবং প্রতিবেদনের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করা হয়।
    • মূল অংশ: এখানে নির্দিষ্ট তথ্য, বিশ্লেষণ এবং আলোচনা উপস্থাপন করা হয়।
    • উপসংহার: এখানে প্রতিবেদনের প্রধান বিষয়গুলি সারসংক্ষেপে তুলে ধরা হয় এবং প্রয়োজনে সুপারিশ দেওয়া হয়।
  • প্রতিটি অংশ স্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত এবং 서로 সুসঙ্গত হওয়া উচিত।

৩. স্পষ্টতা ও সংক্ষিপ্ততা:

  • ভাষা সহজ, সাবলীল এবং স্পষ্ট হওয়া উচিত।
  • জটিল শব্দ ও বাক্য গঠন এড়িয়ে চলুন।
  • তথ্য সংক্ষিপ্তভাবে এবং সাবলীলভাবে উপস্থাপন করুন।
  • অপ্রয়োজনীয় বিবরণ এড়িয়ে চলুন।

৪. তথ্যের যাচাই:

  • প্রতিবেদনে ব্যবহৃত তথ্য সঠিক এবং নির্ভরযোগ্য হওয়া নিশ্চিত করুন।
  • বিশ্বস্ত উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন এবং তথ্যসূত্র উল্লেখ করুন।
  • তথ্যের ব্যাখ্যা নিরপেক্ষ এবং বস্তুনিষ্ঠ হওয়া উচিত।

৫. ভাষা ও বানান:

  • প্রতিবেদন ভুলমুক্ত বাংলা ভাষায় লেখা উচিত।
  • বানান, ব্যাকরণ এবং লিপিবিদ্যা সঠিকভাবে ব্যবহার করুন।
  • যতিচিহ্ন ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করুন।

৬. ফরম্যাটিং:

  • প্রতিবেদন সুন্দর ও আকর্ষণীয়ভাবে ফরম্যাট করা উচিত।
  • উপযুক্ত ফন্ট, ফন্ট সাইজ, লাইন স্পেসিং, মার্জিন ইত্যাদি ব্যবহার করুন।
  • শিরোনাম, উপশিরোনাম, তালিকা, চিত্র, টেবিল ইত্যাদি ব্যবহার করে প্রতিবেদনকে আরও সুবিন্যস্ত করুন।

৭. সময়সীমা:

  • নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়া উচিত।
  • দেরি করলে শিক্ষকের কাছে যথাযথ কারণ দর্শান । প্রতিবেদন লেখার নিয়ম pdf

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “প্রতিবেদন লেখার নিয়ম pdf । এসাইনমেন্ট প্রতিবেদন লেখার নিয়ম”

Your email address will not be published. Required fields are marked *