Sale!

ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম । ভাবসম্প্রসারণ বাংলা দ্বিতীয় পত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পরীক্ষায় ভালো করার জন্য, এই অংশে পূর্ণ নম্বর পেতে হলে, নিয়ম মেনে লেখাটা জরুরি।

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম:

নিয়মগুলো হল:

১. ভাব বোঝা:

  • প্রথমে, দেওয়া ভাবটি স্পষ্টভাবে বুঝতে হবে। এর অর্থ, গভীরভাবে চিন্তা করে বের করতে হবে যে লেখক আসলে কী বলতে চাইছেন।
  • শব্দের অর্থ, বাক্য গঠন, ব্যাকরণ, ব্যঞ্জনা ইত্যাদি বিষয় বিবেচনা করে ভাবটি স্পষ্ট করে নিতে হবে।
    • শুধুমাত্র লেখার অর্থ বোঝা যথেষ্ট নয়, বরং লেখকের আসল উদ্দেশ্য, ভাবের গভীরতা, বার্তা ইত্যাদি বুঝতে হবে।

    উদাহরণ:

    • ধরা যাক, ভাবটি হল “শিক্ষাই জাতির মুক্তির চাবিকাঠি”।
    • শুধু শিক্ষার গুরুত্ব বোঝা যথেষ্ট নয়, বরং শিক্ষা কীভাবে জাতিকে মুক্ত করতে পারে, শিক্ষার মাধ্যমে কী কী অর্জন করা সম্ভব, শিক্ষা ছাড়া জাতির অবস্থা কেমন হবে ইত্যাদি বিষয়গুলো ভাবতে হবে।

২. ভাব বিশ্লেষণ:

  • ভাব বুঝে গেলে, পরবর্তী পদক্ষেপ হলো ভাবটিকে বিশ্লেষণ করা।
  • এর জন্য ভাবের বিভিন্ন দিক উন্মোচন করতে হবে।
  • যেমন, ভাবের মূল বক্তব্য কী, এর সাথে সম্পর্কিত উপ-ভাবগুলো কী কী, এই ভাবের গুরুত্ব কতটুকু ইত্যাদি বিষয় বিশ্লেষণ করতে হবে।

উদাহরণ:

  • উপরের উদাহরণে, “শিক্ষাই জাতির মুক্তির চাবিকাঠি” ভাবটি বিশ্লেষণ করতে হলে,
  • শিক্ষার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন, জ্ঞানের মাধ্যমে চিন্তা-ভাবনা ও বিচার-বিশ্লেষণ ক্ষমতা বৃদ্ধি,
  • সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার মাধ্যমে কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাস দূরীকরণ,
  • সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে জীবনে উন্নতি,
  • দেশের উন্নয়নে অবদান রাখা ইত্যাদি বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে।

৩. উপকরণ সংগ্রহ:

  • ভাব বিশ্লেষণ করার পর, ভাবটিকে সমৃদ্ধ করার জন্য বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করতে হবে।
  • এর জন্য যুক্তি, তথ্য, উপমা, উদাহরণ, প্রবাদ, বাক্য, গল্প, কবিতা ইত্যাদি ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • উপকরণগুলো নির্বাচনের সময় প্রাসঙ্গিকতা, নির্ভুলতা এবং গুরুত্বের দিক বিবেচনা করতে হবে।

৪. ভাব সম্প্রসারণ:

  • সংগৃহীত উপকরণগুলো ব্যবহার করে সুসঙ্গত ও যুক্তিযুক্তভাবে ভাবটিকে সম্প্রসারণ করতে হবে।
  • ভাবের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে লেখাটিকে আকর্ষণীয় ও তথ্যপূর্ণ করে তুলতে হবে।
  • ভাষা সাবলীল, স্পষ্ট ও বানানগত ভুলমুক্ত হতে হবে।

৫. সুন্দর ও সাবলীল ভাষা:

  • ভাবসম্প্রসারণ লেখার সময় সাবলীল ও সুন্দর ভাষা ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ।
  • এর জন্য বিভিন্ন রকমের শব্দ, বাক্য গঠন, অলঙ্কার ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • তবে, ভাষা সহজবোধ্য ও প্রাসঙ্গিক হতে হবে।

৬. সুগঠিত রচনা:

  • ভাবসম্প্রসারণ লেখার সময় রচনার গঠন সুসম্পন্ন হতে হবে।
  • লেখার শুরু, মধ্য ও শেষ ভাগ স্পষ্টভাবে পৃথক হতে হবে।
  • প্রতিটি ভাগে যুক্তিযুক্তভাবে বিষয়বস্তু উপস্থাপন করতে হবে।

৭. নির্দিষ্ট শব্দ সংখ্যা:

  • ভাবসম্প্রসারণ লেখার জন্য নির্দিষ্ট শব্দ সংখ্যা থাকে।
  • পরীক্ষার নির্দেশাবলীতে শব্দ সংখ্যা উল্লেখ থাকে।
  • নির্দেশিত শব্দ সংখ্যার মধ্যে লেখা শেষ করতে হবে।

৮. উপসংহার:

  • শেষ অনুচ্ছেদে মূল ভাব ও সম্প্রসারিত ভাবের সারসংক্ষেপ তুলে ধরতে হবে।
  • উপসংহারটি স্পষ্ট ও চিন্তা-উদ্দীপক হতে হবে।

ভাবসম্প্রসারণ লেখার সময় আরও কিছু বিষয় মনে রাখা উচিত:

  • ভাবসম্প্রসারণ লেখার সময় ব্যাকরণ ও বানানের ভুল এড়াতে হবে।
  • লেখাটি সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে তুলতে বিভিন্ন অলংকার ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • লেখাটি সংক্ষিপ্ত ও স্পষ্ট হতে হবে।
  • লেখার সময় নিজস্ব মতামত বা অনুভূতি যোগ করা যাবে না।

ভাবসম্প্রসারণ লেখার অনুশীলন করার জন্য কিছু টিপস:

  • বিভিন্ন বিষয়ের উপর ছোট ছোট বাক্য, প্রবাদ, কবিতার চরণ সংগ্রহ করুন এবং সেগুলোর ভাবসম্প্রসারণ লিখুন।
  • ভাবসম্প্রসারণ লেখার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করুন।
  • অন্যদের লেখা ভাবসম্প্রসারণ পড়ুন এবং সেগুলো বিশ্লেষণ করুন।
  • নিয়মিত অনুশীলন করুন।

অতিরিক্ত টিপস:

  • নিয়মিত অনুশীলন: নিয়মিত লেখার অনুশীলন আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি করবে।
  • পর্যালোচনা ও সম্পাদনা: আপনার রচনা সম্পূর্ণ করার পরে, ভুলত্রুটি ধরার জন্য এবং উন্নতির জন্য পর্যালোচনা করুন।
  • প্রতিক্রিয়া গ্রহণ: অন্যদের কাছ থেকে আপনার রচনা সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া নিন এবং তা ব্যবহার করে উন্নতি করুন।

ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম: বিস্তারিত আলোচনা

ভূমিকা:

ভাবসম্প্রসারণ বলতে বোঝায় কোনো ছোট বাক্য, প্রবাদ, কবিতার চরণ ইত্যাদির মূল অর্থ ধরে রেখে, গভীর ভাব বিশ্লেষণ করে সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা করা। শিক্ষা ক্ষেত্রে, বিশেষ করে বাংলা বিষয়ে, ভাবসম্প্রসারণ লেখার উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। কারণ এটি শিক্ষার্থীদের ভাব বোঝার, বিশ্লেষণ করার এবং স্পষ্টভাবে প্রকাশ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম:

১. মূল ভাব নির্ধারণ:

  • ভাবসম্প্রসারণ লেখার প্রথম পদক্ষেপ হল মূল ভাব নির্ধারণ করা।
  • এর জন্য, বাক্যটির বিভিন্ন অংশ যেমন: কর্তা, কর্ম, বিশেষণ, ক্রিয়া ইত্যাদি বিশ্লেষণ করতে হবে।
  • বাক্যটির মূল বার্তা কী তা বোঝার চেষ্টা করতে হবে।

উদাহরণ:

  • বাক্য: “শিক্ষাই জীবনের প্রদীপ।”
  • মূল ভাব: শিক্ষা জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

২. ভাব বিশ্লেষণ:

  • মূল ভাব নির্ধারণের পর, সেই ভাবের বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ করতে হবে।
  • ভাবের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রশ্ন তৈরি করে উত্তর খুঁজে বের করতে হবে।
  • যেমন: বাক্যটির মাধ্যমে লেখক কী বোঝাতে চেয়েছেন? বাক্যটির তাৎপর্য কী? বাক্যটির সাথে বাস্তব জীবনের মিল কোথায়? ইত্যাদি।

উদাহরণ:

  • বাক্য: “শিক্ষাই জীবনের প্রদীপ।”
  • ভাব বিশ্লেষণ:
    • শিক্ষা কীভাবে জীবনের প্রদীপের মতো কাজ করে?
    • শিক্ষা ছাড়া জীবন কেমন হয়?
    • শিক্ষার গুরুত্ব কী কী?

৩. ভাব সম্প্রসারণ:

  • মূল ভাব ও ভাব বিশ্লেষণের ভিত্তিতে ভাব সম্প্রসারণ করতে হবে।
  • বিভিন্ন যুক্তি, বিশ্লেষণ, উপমা, উদাহরণ ব্যবহার করে ভাবকে স্পষ্ট ও সহজ করে তুলতে হবে।
  • ভাষা সাবলীল ও সহজবোধ্য হতে হবে।

উদাহরণ:

  • বাক্য: “শিক্ষাই জীবনের প্রদীপ।”
  • ভাব সম্প্রসারণ:
    • শিক্ষা জীবনের প্রদীপের মতো কারণ শিক্ষা আমাদের জ্ঞান আলো দান করে।
    • জ্ঞানের আলোয় আমরা জীবনের বিভিন্ন পথ দেখতে পাই এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারি।
    • শিক্ষা আমাদের মনকে উন্নত করে, চরিত্র গঠনে সাহায্য করে এবং জীবনে সফল হতে সহায়তা করে।
    • যেমন, একজন অশিক্ষিত মানুষ অন্ধকারে পথ হারিয়ে বেড়ায়, অন্যদিকে একজন শিক্ষিত মানুষ জ্ঞ

Rules for Writing Expressions

There are a few key rules to follow when writing expressions:

  • Understanding the building blocks: Expressions are built from numbers, variables (which represent unknown values), and mathematical operators. Operators show how the numbers and variables are combined. The most common operators are:
    • Addition (+)
    • Subtraction (-)
    • Multiplication (*) This can also be implied by simply placing the number next to the variable with no symbol between them (e.g. 3x).
    • Division (/)
  • Order of Operations (PEMDAS): PEMDAS stands for Parentheses, Exponents, Multiplication and Division (from left to right), Addition and Subtraction (from left to right). This order dictates which operations are performed first in a complex expression that contains multiple operators.
  • Clarity and Conciseness: Use parentheses to group terms and make your expression clear, especially when dealing with PEMDAS. Strive to write the expression in a way that is easy to understand.

Here are some additional tips:

  • Pay attention to wording: When translating a word problem into an expression, identify the key phrases that indicate operations. For example, “sum” means addition, “difference” means subtraction, “product” means multiplication, and “divided by” means division.
  • Use consistent notation: Decide whether to use a slash (/) or a fraction bar (-) for division, and stick with it throughout your expression.

By following these rules, you can write clear, concise, and accurate mathematical expressions.

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম”

Your email address will not be published. Required fields are marked *