Description
সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত ব্যাখ্যা কর । সুশিক্ষিত এবং স্বশিক্ষিত – এই দুটি শব্দ একই অর্থ বহন করে না।
সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত ব্যাখ্যা কর
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
সুশিক্ষিত ব্যক্তি হলেন যিনি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে, যেমন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদিতে অধ্যয়ন করে জ্ঞান অর্জন করেছেন। তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রमाणিত ডিগ্রি, সনদপত্র ইত্যাদির মাধ্যমে প্রমাণিত হয়।
অন্যদিকে, স্বশিক্ষিত ব্যক্তি নিজের প্রচেষ্টায়, কোন ঔপচারিক শিক্ষা ব্যবস্থার সাহায্য ছাড়াই জ্ঞান অর্জন করেন। তাদের জ্ঞানের উৎস হতে পারে বই, লেখা, ইন্টারনেট, অভিজ্ঞতা, অন্যান্য ব্যক্তির সাথে আলোচনা ইত্যাদি।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য:
- শিক্ষা ব্যবস্থা: সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে শিক্ষা লাভ করে, যেখানে স্বশিক্ষিত ব্যক্তিরা নিজেরাই শেখে।
- পরিমাপযোগ্যতা: সুশিক্ষিত ব্যক্তিদের জ্ঞান ডিগ্রি, সনদপত্রের মাধ্যমে পরিমাপ করা যায়, যেখানে স্বশিক্ষিত ব্যক্তিদের জ্ঞানের পরিমাপ করা কঠিন।
- শৃঙ্খলা: ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থা শৃঙ্খলা ও নির্দেশিকা প্রদান করে, যেখানে স্বশিক্ষিত ব্যক্তিদের নিজেদের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হয় এবং শেখার পথ নির্ধারণ করতে হয়।
- সুযোগ: সুশিক্ষিত ব্যক্তিদের কর্মসংস্থানের বাজারে প্রায়শই বেশি সুযোগ থাকে, কারণ তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রমাণিত থাকে।
উদাহরণ:
- সুশিক্ষিত: একজন ডাক্তার, যিনি মেডিকেল স্কুলে পড়াশোনা করে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
- স্বশিক্ষিত: একজন কম্পিউটার প্রোগ্রামার, যিনি কোন ঔপচারিক শিক্ষা ছাড়াই বই, অনলাইন টিউটোরিয়াল এবং অন্যান্য সম্পদের মাধ্যমে প্রোগ্রামিং শিখেছেন।
উল্লেখ্য:
- অনেক সুশিক্ষিত ব্যক্তিই স্বশিক্ষার মাধ্যমেও জ্ঞান অর্জন করেন।
- আজকের দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে, স্বশিক্ষার গুরুত্ব ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
- শেষ পর্যন্ত, জ্ঞান অর্জনের যেকোনো উপায়ই মূল্যবান, তা ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে হোক বা স্বশিক্ষার মাধ্যমে।
উপসংহার:
সুশিক্ষিত এবং স্বশিক্ষিত – এই দুটি শব্দ ভিন্ন ধারণা বহন করে। ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।
সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত ব্যাখ্যা:
শিক্ষা এবং স্বশিক্ষা দুটি আলাদা ধারণা হলেও, সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা প্রায়শই স্বশিক্ষিত হয়ে ওঠে।
শিক্ষা বলতে বোঝায় প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান অর্জন, যা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদির মাধ্যমে লাভ করা হয়। এই প্রক্রিয়া শিক্ষক, প্রশিক্ষক, পাঠ্যক্রম এবং মূল্যায়নের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
অন্যদিকে, স্বশিক্ষা হল নিজের উদ্যোগে জ্ঞান অর্জন। এতে কোন প্রাতিষ্ঠানিক নির্দেশিকা বা মূল্যায়ন ব্যবস্থা থাকে না। বই পড়া, অনলাইন কোর্স করা, বিশেষজ্ঞদের সাথে কথা বলা, অভিজ্ঞতা থেকে শেখা ইত্যাদির মাধ্যমে স্বশিক্ষা অর্জন করা হয়।
সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা প্রায়শই স্বশিক্ষিত হয়ে ওঠে কারণ:
- তারা জ্ঞানপিপাসু: সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা কেবল পাঠ্যক্রমে সীমাবদ্ধ থাকে না, বরং নতুন জিনিস শিখতে আগ্রহী থাকে।
- তারা সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা করে: তারা শুধুমাত্র যা শেখানো হয় তা মুখস্থ করে না, বরং তথ্য বিশ্লেষণ করে এবং নিজস্ব ধারণা গঠন করে।
- তারা স্বাধীন শিক্ষার্থী: তারা নিজেদের শেখার দায়িত্ব নেয় এবং তাদের জন্য সবচেয়ে কার্যকর শেখা পদ্ধতি খুঁজে বের করে।
- তারা অনুপ্রাণিত: তারা জ্ঞান অর্জনের জন্য আর্থিক লাভ বা সনদপত্রের চেয়ে বেশি কিছুর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়।
সুশিক্ষা এবং স্বশিক্ষার মধ্যে পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও, উভয়ই জ্ঞান অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করে, যা তারা স্বশিক্ষার মাধ্যমে আরও বিকাশ করতে পারে।
উল্লেখ্য যে, সকল সুশিক্ষিত ব্যক্তি স্বশিক্ষিত হয় না, এবং সকল স্বশিক্ষিত ব্যক্তি সুশিক্ষিত হয় না। তবে, দুটি ধারণার মধ্যে একটি স্পষ্ট সম্পর্ক রয়েছে এবং একে অপরকে পরিপূরক করে।
সংক্ষেপে, সুশিক্ষিত লোকেরা প্রায়শই স্বশিক্ষিত হয় কারণ তারা জ্ঞানপিপাসু, সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা করে, স্বাধীন শিক্ষার্থী এবং জ্ঞান অর্জনের জন্য আন্তরিকভাবে অনুপ্রাণিত।
সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত ব্যাখ্যা:
সুশিক্ষিত এবং স্বশিক্ষিত – এই দুটি শব্দ একই অর্থ বহন করে না।
সুশিক্ষিা ব্যক্তি বলতে বোঝায় যিনি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে, যেমন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদিতে পড়াশোনা করে জ্ঞান অর্জন করেছেন।
অন্যদিকে, স্বশিক্ষিত ব্যক্তি নিজের চেষ্টায়, কোন আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থার সাহায্য ছাড়াই জ্ঞান অর্জন করে।
কিন্তু, অনেক সুশিক্ষিত ব্যক্তিই আসলে স্বশিক্ষিতও বটে। কারণ, ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার বাইরেও তারা বিভিন্ন উপায়ে জ্ঞান অর্জন করে থাকে।
উদাহরণস্বরূপ:
- বই পড়া
- অনলাইন কোর্স করা
- বিভিন্ন ওয়ার্কশপ ও সেমিনারে অংশগ্রহণ
- অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সাথে কাজ করা
- নিজের গবেষণা করা
এইভাবে অর্জিত জ্ঞান একজন সুশিক্ষিত ব্যক্তির জ্ঞানকে আরও সমৃদ্ধ করে তোলে।
তাই বলা যায় যে, প্রকৃত অর্থে একজন সুশিক্ষিত ব্যক্তি হলেন একজন জীবনজাত শিক্ষার্থী। তারা কখনোই শেখা বন্ধ করে না, বরং নতুন জ্ঞান অর্জনের জন্য সর্বদা আগ্রহী থাকে।
সুতরাং, সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা কেবল ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জনে সীমাবদ্ধ থাকে না, বরং নিজস্ব চেষ্টায়ও জ্ঞান অর্জন করে থাকে।
এই অর্থে, অনেক সুশিক্ষিত ব্যক্তিই বলা যায় স্বশিক্ষিত।
সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত ব্যাখ্যা করে না:
কারণ:
- শিক্ষা ব্যবস্থার ভূমিকা:
- কাঠামোগত জ্ঞান:
- সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে জ্ঞানের একটি নির্দিষ্ট কাঠামো লাভ করে।
- এতে বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান, গবেষণা পদ্ধতি, সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা অন্তর্ভুক্ত থাকে।
- স্বশিক্ষিত ব্যক্তিরা এই কাঠামোগত জ্ঞান অর্জনে সীমাবদ্ধ থাকতে পারে।
- পেশাদার যোগ্যতা:
- অনেক পেশা, যেমন চিকিৎসা, আইন এবং প্রকৌশল,
- ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি বা সার্টিফিকেশন প্রয়োজন।
- স্বশিক্ষিত ব্যক্তিরা এই পেশাগুলিতে প্রবেশের জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জন করতে পারে না।
- কাঠামোগত জ্ঞান:
- সামাজিক স্বীকৃতি:
- ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি সামাজিক মর্যাদা এবং বিশ্বাসযোগ্যতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়।
- স্বশিক্ষিত ব্যক্তিরা এই সামাজিক স্বীকৃতি থেকে বঞ্চিত হতে পারে।
- শৃঙ্খলা ও নির্দেশনা:
- ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলা ও নির্দেশনা প্রদান করে।
- স্বশিক্ষিত ব্যক্তিদের নিজস্ব শেখা পরিচালনা করার জন্য
- আরও বেশি আত্ম-প্রেরণা এবং শৃঙ্খলার প্রয়োজন হতে পারে।
তবে,
- স্বশিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ:
- ঐতিহ্যবাহী শিক্ষার পাশাপাশি স্বশিক্ষা জ্ঞান অর্জনের একটি মূল্যবান মাধ্যম।
- এটি ব্যক্তিদের তাদের আগ্রহ ও চাহিদা অনুযায়ী জ্ঞান অর্জনে স্বাধীনতা প্রদান করে।
- lifelong learning-এর জন্য এটি অপরিহার্য।
- অনেক সফল ব্যক্তি স্বশিক্ষিত:
- বিখ্যাত वैज्ञानिक, লেখক, শিল্পী এবং উদ্যোক্তারা ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার বাইরে উল্লেখযোগ্য জ্ঞান অর্জন করেছেন।
- তাদের অভিজ্ঞতা প্রমাণ করে যে স্বশিক্ষা সাফল্যের জন্য একটি বাধা নয়।
উপসংহার:
সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত ব্যাখ্যা করে না কারণ ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থা জ্ঞান, যোগ্যতা এবং সামাজিক স্বীকৃতি প্রদান করে যা স্বশিক্ষার মাধ্যমে অর্জন করা কঠিন হতে পারে।
তবে, স্বশিক্ষা জ্ঞান অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম এবং lifelong learning-এর জন্য অপরিহার্য। ঐতিহাসিকভাবে অনেক সফল ব্যক্তি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার বাইরে উল্লেখযোগ্য ।
কারণ:
- শিক্ষার উৎস:
- সুশিক্ষিত:
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়) থেকে
- শিক্ষক, প্রশিক্ষক, অধ্যাপকের মাধ্যমে
- নির্ধারিত পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে
- সনদ, ডিগ্রি অর্জন করে
- স্বশিক্ষিত:
- নিজের প্রচেষ্টায়, আগ্রহ এবং অনুপ্রেরণায়
- বই, লেখা, ইন্টারনেট, অভিজ্ঞতা
- নির্দিষ্ট লক্ষ্য ছাড়াই
- অনিয়মিত
- সুশিক্ষিত:
- শিক্ষার ধরণ:
- সুশিক্ষিত:
- তত্ত্ব, ধারণা, নীতি
- পরীক্ষা, মূল্যায়ন
- নির্দিষ্ট দক্ষতা
- স্বশিক্ষিত:
- ব্যবহারিক জ্ঞান, দক্ষতা
- সমস্যা সমাধান
- সৃজনশীলতা
- সুশিক্ষিত:
- জ্ঞানের প্রয়োগ:
- সুশিক্ষিত:
- নির্দিষ্ট ক্ষেত্র, পেশা
- সীমাবদ্ধ
- স্বশিক্ষিত:
- বহুমুখী
- জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে
- সুশিক্ষিত:
উদাহরণ:
- একজন ডাক্তার চিকিৎসা বিদ্যালয়ে সুশিক্ষিত হয়ে ডিগ্রি অর্জন করেন।
- একজন লেখক স্বশিক্ষিত হয়ে লেখার দক্ষতা অর্জন করেন।
তবে:
- অনেকে সুশিক্ষিত হয়েও স্বশিক্ষিত হিসেবে জ্ঞান অর্জন করেন।
- আবার অনেকে স্বশিক্ষিত হয়েও পেশাগত যোগ্যতা অর্জন করেন।
পরিশেষে:
- সুশিক্ষা ও স্বশিক্ষা – উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ।
- জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে ব্যক্তিগত ও সামাজিক উন্নয়ন সম্ভব।
মনে রাখবেন:
- শিক্ষা কখনো থেমে থাকে না।
- জ্ঞান অর্জনের প্রক্রিয়া জীবনজুড়ে চলতে থাকে।
পড়ুনঃ ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
Reviews
There are no reviews yet.