Description
শিক্ষিত কাকে বলে । শিক্ষিত কাকে বলে – এর উত্তর নির্ভর করে কোন দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করা হচ্ছে তার উপর।
শিক্ষিত কাকে বলে
সাধারণ অর্থে, শিক্ষিত ব্যক্তি হলেন যে ব্যক্তি জ্ঞান অর্জন করেছেন এবং তা ব্যবহার করতে পারেন। জ্ঞান অর্জনের মাধ্যম হতে পারে ঔপচারিক শিক্ষা ব্যবস্থা, যেমন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়; অথবা অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থা, যেমন পরিবার, সমাজ, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি। জ্ঞান ব্যবহারের ক্ষেত্রও ব্যাপক, ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে পেশাগত জীবন, সামাজিক জীবন সকল ক্ষেত্রেই জ্ঞান ব্যবহার করা সম্ভব।
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
শিক্ষিত ব্যক্তির কিছু বৈশিষ্ট্য:
- জ্ঞান: বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান রাখা, বিশেষ করে নিজের পছন্দের বিষয়ে গভীর জ্ঞান থাকা।
- চিন্তাভাবনা: সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা করতে পারা, সমস্যা সমাধান করতে পারা, সিদ্ধান্ত নিতে পারা।
- যোগাযোগ: স্পষ্ট ও সংক্ষিপ্তভাবে যোগাযোগ করতে পারা, লেখালেখি ও বক্তৃতা করতে পারা।
- সমস্যা সমাধান: সমস্যা সমাধানের দক্ষতা থাকা, নতুন ধারণা তৈরি করতে পারা।
- শিক্ষা: নতুন জিনিস শিখতে আগ্রহী থাকা, নিজেকে আপডেট রাখা।
- নীতিবোধ: নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন হওয়া, ন্যায় ও সত্যের পক্ষে থাকা।
- সহানুভূতি: অন্যের প্রতি সহানুভূতি ও সম্মান প্রদর্শন করা।
- সামাজিক দায়িত্ব: সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল হওয়া, সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখা।
শিক্ষার ধরন:
- ঔপচারিক শিক্ষা: স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে গ্রহণ করা শিক্ষা।
- অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা: পরিবার, সমাজ, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি থেকে অর্জিত শিক্ষা।
- জীবনজ্ঞান: ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে অর্জিত জ্ঞান।
শিক্ষার গুরুত্ব:
- ব্যক্তিগত উন্নয়ন: শিক্ষা ব্যক্তির জ্ঞান, দক্ষতা ও চরিত্রের উন্নয়নে সহায়তা করে।
- পেশাগত উন্নয়ন: ভালো চাকরি ও সফল পেশাগত জীবনের জন্য শিক্ষা অপরিহার্য।
- সামাজিক উন্নয়ন: শিক্ষিত সমাজ উন্নত ও সমৃদ্ধ সমাজ।
- জাতীয় উন্নয়ন: শিক্ষিত জাতি উন্নত ও সমৃদ্ধ জাতি।
উপসংহার:
শিক্ষিত ব্যক্তি হলেন জ্ঞানী, দক্ষ, নীতিবোধ সম্পন্ন এবং সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল ব্যক্তি। শিক্ষা ব্যক্তি, সমাজ ও জাতির উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য।
শিক্ষিত ব্যক্তি বলতে বোঝায় এমন একজন ব্যক্তি যিনি জ্ঞান অর্জন করেছেন এবং তা তাদের জীবনে ব্যবহার করেন। শিক্ষার ধরন বিভিন্ন হতে পারে, তবে সাধারণত এতে औपचारिक शिक्षा এবং অনौपचारिक शिक्षा দুটোই অন্তর্ভুক্ত থাকে।
औपचारिक शिक्षा বলতে বোঝায় স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদিতে অধ্যয়ন করার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন।
শিক্ষিত ব্যক্তির কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল:
- জ্ঞান: শিক্ষিত ব্যক্তিরা বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান রাখেন। তারা বিশ্ব সম্পর্কে ধারণা রাখেন এবং বিভিন্ন বিষয় নিয়ে যুক্তিসঙ্গতভাবে চিন্তা করতে সক্ষম হন।
- দক্ষতা: শিক্ষিত ব্যক্তিরা বিভিন্ন দক্ষতা অর্জন করেন যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে সফল হতে সাহায্য করে। এই দক্ষতাগুলোর মধ্যে রয়েছে যোগাযোগ, সমস্যা সমাধান, সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ।
- মূল্যবোধ: শিক্ষিত ব্যক্তিরা নীতিবান ও নৈতিক হন। তারা সততা, ন্যায়বিচার, সম্মান, এবং সহানুভূতির মতো মূল্যবোধে বিশ্বাস করেন।
- সচেতনতা: শিক্ষিত ব্যক্তিরা তাদের চারপাশের বিশ্ব সম্পর্কে সচেতন থাকেন। তারা বর্তমান ঘটনা সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে তাদের নিজস্ব মতামত গঠন করতে সক্ষম হন।
- দায়িত্বশীলতা: শিক্ষিত ব্যক্তিরা তাদের নিজেদের এবং তাদের সম্প্রদায়ের প্রতি দায়িত্বশীল হন। তারা তাদের সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখতে চান।
শিক্ষা ব্যক্তির জন্য এবং সমাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষিত ব্যক্তিরা তাদের সম্প্রদায়ের উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তারা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নেও অবদান রাখেন।
শিক্ষিত ব্যক্তি হওয়ার জন্য জ্ঞান অর্জন এবং তা ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষা একটি জীবনযাত্রা এবং এটি কখনোই থামে না।
কিছু অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা:
- শিক্ষার কোন একক সংজ্ঞা নেই। বিভিন্ন সমাজ ও সংস্কৃতিতে শিক্ষিত ব্যক্তির ধারণা ভিন্ন হতে পারে।
- শিক্ষা কেবল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি জীবনের যেকোনো ক্ষেত্র থেকে অর্জিত হতে পারে।
- শিক্ষিত হওয়ার জন্য সর্বদা নতুন জিনিস শেখা এবং জ্ঞান অর্জনের জন্য উন্মুক্ত থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
শিক্ষিত কাকে বলে, এর কোন একক সংজ্ঞা নেই। বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে এর ব্যাখ্যা করা যেতে পারে।
জ্ঞানের দিক থেকে:
- যিনি জ্ঞান অর্জন করেছেন, তিনি শিক্ষিত। জ্ঞান কেবল স্কুল-কলেজের পাঠ্যপুস্তকের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং জীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে ধারণা লাভকেও এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
- বিজ্ঞান, সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন, শিল্প, সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞান থাকা একজন শিক্ষিত ব্যক্তির বৈশিষ্ট্য।
দক্ষতার দিক থেকে:
- যিনি জ্ঞানকে কাজে লাগাতে পারেন, তিনি শিক্ষিত। শুধু জ্ঞান থাকাই যথেষ্ট নয়, বরং সেই জ্ঞান ব্যবহার করে সমস্যা সমাধান, সিদ্ধান্ত গ্রহণ, নতুন কিছু তৈরি ইত্যাদি করতে পারা একজন শিক্ষিত ব্যক্তির গুণ।
- যোগাযোগ দক্ষতা, সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, সমস্যা সমাধানের দক্ষতা, সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা ইত্যাদি একজন শিক্ষিত ব্যক্তির কাছে থাকা প্রয়োজন।
চরিত্রের দিক থেকে:
- যিনি নীতিবান, সৎ, সহানুভূতিশীল, দায়িত্বশীল, ন্যায়পরায়ণ ইত্যাদি গুণাবলী সম্পন্ন, তিনি শিক্ষিত। শুধু জ্ঞান ও দক্ষতা থাকাই যথেষ্ট নয়, বরং ভালো চরিত্রের অধিকারী হওয়াও একজন শিক্ষিত ব্যক্তির জন্য অপরিহার্য।
- মানবাধিকার, পরিবেশ, সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধ ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা থাকা এবং সে অনুযায়ী আচরণ করা একজন শিক্ষিত ব্যক্তির বৈশিষ্ট্য।
সামাজিক দিক থেকে:
- যিনি সমাজের একজন উৎপাদনশীল সদস্য এবং সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখেন, তিনি শিক্ষিত। শুধু নিজের ব্যক্তিগত উন্নতির কথা ভাবাই যথেষ্ট নয়, বরং সমাজের জন্যও কাজ করা একজন শিক্ষিত ব্যক্তির কর্তব্য।
- অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া, সহযোগিতা করা, সামাজিক ন্যায়বিচারের পক্ষে কাজ করা ইত্যাদি একজন শিক্ষিত ব্যক্তির বৈশিষ্ট্য।
সুতরাং, শিক্ষিত ব্যক্তি বলতে বোঝায় এমন একজন ব্যক্তি যিনি জ্ঞান অর্জন করেছেন, সেই জ্ঞানকে কাজে লাগাতে পারেন, নীতিবান ও সৎ চরিত্রের অধিকারী, এবং সমাজের একজন উৎপাদনশীল সদস্য।
এই ব্যাখ্যার পাশাপাশি, মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে শিক্ষা একটি সারাজীবন প্রক্রিয়া। জ্ঞান অর্জন ও নিজেকে উন্নত করার প্রচেষ্টা সবসময়ই চালিয়ে যাওয়া উচিত।
শিক্ষিত কাকে বলে
শিক্ষিত ব্যক্তির সংজ্ঞা ব্যাপক এবং বহুমুখী, কারণ শিক্ষার ধারণা ক্রমবর্ধমান ও বিকশিত হচ্ছে।
ঐতিহ্যবাহী দৃষ্টিকোণ থেকে:
- জ্ঞান অর্জন: যিনি পড়তে, লিখতে এবং গণনা করতে পারেন তাদেরকে শিক্ষিত বলা হয়।
- শিক্ষাগত প্রতিষ্ঠানে ভর্তি: যারা স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন এবং নির্দিষ্ট ডিগ্রি অর্জন করেছেন তাদেরকে শিক্ষিত বলা হয়।
- পেশাগত দক্ষতা: যারা নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং পেশাদার দক্ষতা অর্জন করেছেন তাদেরকে শিক্ষিত বলা হয়।
আধুনিক দৃষ্টিকোণ থেকে:
- জীবন দক্ষতা: যারা সমস্যা সমাধান, যোগাযোগ, সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার মতো জীবন দক্ষতা অর্জন করেছেন তাদেরকে শিক্ষিত বলা হয়।
- সামাজিক দায়িত্ব: যারা সচেতন নাগরিক হিসেবে নিজেদের দায়িত্ব পালন করে, সমাজের প্রতি অবদান রাখে এবং মানবিক মূল্যবোধ ধারণ করে তাদেরকে শিক্ষিত বলা হয়।
- সার্বক্ষণিক শিক্ষার্থী: যারা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্র থেকে নতুন জ্ঞান অর্জনের প্রতি আগ্রহী এবং ক্রমাগত শিখতে থাকে তাদেরকে শিক্ষিত বলা হয়।
শিক্ষিত ব্যক্তির কিছু গুণাবলী:
- জ্ঞানপিপাসু: নতুন জ্ঞান অর্জনের প্রতি আগ্রহী এবং কৌতূহলী মনোভাব ধারণ করে।
- সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা: তথ্য বিশ্লেষণ করতে, প্রশ্ন উত্থাপন করতে এবং যুক্তিসঙ্গত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে সক্ষম।
- যোগাযোগ দক্ষতা: স্পষ্ট, সংক্ষিপ্ত এবং কার্যকরভাবে নিজের ভাব প্রকাশ করতে পারে।
- সমস্যা সমাধানের দক্ষতা: জটিল সমস্যা সমাধানের জন্য কৌশলগত চিন্তাভাবনা এবং সৃজনশীল সমাধান খুঁজে বের করতে সক্ষম।
- সহানুভূতি ও সহযোগিতা: অন্যদের সাথে সহানুভূতি প্রদর্শন করে, দলগতভাবে কাজ করতে সক্ষম এবং পারস্পরিক সম্মান বজায় রাখে।
- আত্ম-সচেতনতা: নিজের শক্তি, দুর্বলতা এবং পক্ষপাত সম্পর্কে সচেতন থাকে এবং নিজেকে উন্নত করার চেষ্টা করে।
উপসংহারে:
শিক্ষিত ব্যক্তি শুধুমাত্র জ্ঞান অর্জনকারী ব্যক্তি নয়, বরং একজন সচেতন, দায়িত্বশীল এবং সার্বক্ষণিক শিক্ষার্থী যিনি নিজের এবং সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখে।
পড়ুনঃ ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
Reviews
There are no reviews yet.