Description
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি । “ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি” – এই উক্তিটি কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য রচিত “বুদ্ধদেবের বসু” কাব্য থেকে গৃহীত।
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি
এই লাইনগুলি ক্ষুধার তীব্রতা এবং মানবজীবনের বাস্তবতা চিত্রিত করে। ক্ষুধার তীব্রতা এতটাই যে, পৃথিবীর সমস্ত সৌন্দর্য গদ্যময় মনে হচ্ছে। পূর্ণিমার চাঁদ, যা সাধারণত রোমান্টিক এবং সুন্দর বলে বিবেচিত হয়, তা ক্ষুধার্ত ব্যক্তির কাছে ঝলসানো রুটির মতো দেখায়।
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
এই উক্তিটি আমাদের মানবজীবনের বাস্তবতা সম্পর্কে স্মরণ করিয়ে দেয়।
সৌন্দর্য এবং আনন্দ প্রয়োজনের উপর নির্ভর করে। যখন মৌলিক চাহিদাগুলি পূরণ হয় না, তখন সবকিছুই অপ্রয়োজনীয় এবং অর্থহীন মনে হতে পারে।
এই লাইনগুলির তাৎপর্য নিম্নরূপ:
- ক্ষুধার তীব্রতা মানুষকে বাস্তবতাবাদী করে তোলে।
- সৌন্দর্য ক্ষুধার্ত মানুষের জন্য অর্থহীন।
- মানবজীবনের বাস্তবতা কঠোর এবং অপ্রীতিকর হতে পারে।
এই লাইনগুলি পাঠককে মানবজীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে চিন্তা করতে
প্ররোচিত করে।
“ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি” – এই পঙ্ক্তিটি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত “বুদ্ধদেবের কাছে” কবিতা থেকে উদ্ধৃত।
এই কবিতায় কবি ক্ষুধার্ত মানুষের চোখে পৃথিবীর বর্ণনা করেছেন। ক্ষুধার তীব্রতায় তাঁর কাছে পৃথিবীর সকল সৌন্দর্য ম্লান হয়ে গেছে।
- “ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়”: এই বাক্যটিতে কবি বর্ণনা করেছেন যে, ক্ষুধার কারণে পৃথিবীর সকল রোমান্টিকতা, সৌন্দর্য এবং কাব্যিকতা হারিয়ে গেছে। তার চোখে পৃথিবী এখন শুধুমাত্র এক বিশাল, শুষ্ক এবং বিরক্তিকর স্থান।
- “পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি”: এই বাক্যটিতে কবি পূর্ণিমার চাঁদের সাথে ঝলসানো রুটির তুলনা করেছেন। ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে পূর্ণিমার চাঁদও এখন শুধুমাত্র খাবারের একটি প্রতীক।
এই দুটি বাক্য মিলে কবি ক্ষুধার্ত মানুষের অসহায়তা, বেদনা এবং হতাশার চিত্র তুলে ধরেছেন।
কিছু অতিরিক্ত তথ্য:
- এই কবিতাটি “বুদ্ধদেব” কাব্যগ্রন্থে প্রকাশিত হয়েছিল।
- এই কবিতায় কবি বুদ্ধের প্রতি শ্রদ্ধা এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
- কবি মনে করেন যে, বুদ্ধের শিক্ষা মানুষকে ক্ষুধা, দারিদ্র্য এবং অন্যান্য দুঃখ-কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে।
আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার জন্য সহায়ক হবে।
“ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি”
এই লাইনটি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত “বুদ্ধদেবের বন্দনা” কবিতা থেকে উদ্ধৃত। এই লাইনে কবি ক্ষুধার্ত মানুষের চোখে পৃথিবীর বর্ণনা করেছেন।
ভাষ্য:
- “ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়”: যখন মানুষ ক্ষুধার্ত থাকে, তখন তার চোখে পৃথিবীর সকল সৌন্দর্য ম্লান হয়ে যায়। পৃথিবী তখন তার কাছে শুধুমাত্র এক বিরাট গদ্যের মত মনে হয়, যেখানে কোন রস, কোন আবেগ নেই।
- “পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি”: পূর্ণিমার চাঁদ আকাশে উজ্জ্বলভাবে জ্বলে যখন একজন মানুষ ক্ষুধার্ত থাকে, তখন তার কাছে সেই চাঁদ ঝলসানো রুটির মত মনে হয়। ক্ষুধার জ্বালায় তার চোখ যেন ঝলসে যায়, এবং সেই ঝলসানো চোখে সে চাঁদকেও ঝলসানো দেখতে পায়।
সারসংক্ষেপে:
এই লাইন দুটি ক্ষুধার্ত মানুষের চোখে পৃথিবীর বেদনাদায়ক বাস্তবতা তুলে ধরে। ক্ষুধার তীব্রতার কাছে পৃথিবীর সমস্ত সৌন্দর্য ম্লান হয়ে যায়।
কিছু অতিরিক্ত তথ্য:
- এই লাইনটি বাংলা সাহিত্যের একটি বিখ্যাত উক্তি।
- এটি অনেক কবিতা, গান এবং অন্যান্য সাহিত্যকর্মে ব্যবহৃত হয়েছে।
- এই লাইনটির মাধ্যমে কবি আমাদের সামাজিক বৈষম্য এবং দারিদ্র্যের ভয়াবহতা সম্পর্কে সচেতন করতে চেয়েছেন।
আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার জন্য সহায়ক হবে।
আপনার যদি আরও কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে নির্দ্বিধায় জিজ্ঞাসা করুন।
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়
এই লাইনটি কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য রচিত “বুদ্ধদের বসুর” কবিতা থেকে উদ্ধৃত।
এই লাইনটিতে কবি ক্ষুধার তীব্রতার বর্ণনা দিয়েছেন। ক্ষুধার কারণে পৃথিবী যেন তার সকল সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলেছে, ম্লান হয়ে গেছে। কবির চোখে পৃথিবী তখন আর মনোরম কাব্যের মতো নয়, বরং গদ্যের মতো শুষ্ক ও বিরক্তিকর।
পূর্ণিমার উজ্জ্বল চাঁদও ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে ঝলসানো রুটির মতো প্রতীয়মান হচ্ছে। চাঁদের আলো যেন ক্ষুধার্ত মানুষের পেটে আগুন জ্বালাচ্ছে।
এই লাইনটিতে কবি ক্ষুধার্ত মানুষের অসহায়তা ও দুর্দশার চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন। ক্ষুধা মানুষকে এমন দশায় নিয়ে যেতে পারে যেখানে সে পৃথিবীর সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে না, বরং সবকিছুই তার কাছে অন্ধকার ও বিষণ্ণ মনে হয়।
কিছু উল্লেখযোগ্য দিক:
- এই লাইনে ব্যবহৃত “গদ্যময়” শব্দটি পৃথিবীর সৌন্দর্যের অভাবকে তুলে ধরতে সাহায্য করেছে। কবিতা ও গদ্যের মধ্যে পার্থক্য হলো কবিতায় থাকে ছন্দ ও लय, যা গদ্যে থাকে না। ক্ষুধার কারণে পৃথিবী যেন তার সকল ছন্দ ও लय হারিয়ে ফেলেছে, তাই কবি এটিকে “গদ্যময়” বলে অভিহিত করেছেন।
- “ঝলসানো রুটি” উপমাটি ক্ষুধার তীব্রতাকে তীব্রভাবে ফুটিয়ে তুলেছে। ঝলসানো রুটি যেমন খেতে অসুবিধাজনক, তেমনি ক্ষুধাও মানুষের জীবনকে অসহ্য করে তোলে।
- এই লাইনটি কেবল ক্ষুধার বর্ণনাই করে না, বরং এর মাধ্যমে কবি সমাজের অসাম্য ও দারিদ্র্যের সমালোচনাও করেছেন। সমাজে যদি সকলের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য থাকত, তাহলে কেউ ক্ষুধার্ত হত না এবং পৃথিবী এতটা “গদ্যময়” ও “বিষণ্ণ” মনে হত না।
উপসংহার:
“ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি” – এই লাইটি একটি শক্তিশালী বর্ণনা যা ক্ষুধার্ত মানুষের অসহায়তা ও দুর্দশার চিত্র ফুটিয়ে তোলে। এটি কেবল একটি কবিতার লাইন নয়, বরং সমাজের একটি বাস্তব সমস্যার প্রতি আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন
পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
Reviews
There are no reviews yet.