Sale!

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় কবিতা

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:=”color: #0000ff;”> 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় কবিতা ।

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় কবিতা

গদ্যময় কবিতা

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

সূচনা

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী, আঁধারে ঢাকা আকাশ। কঙ্কালসার দেহে জীবনের আকাঙ্ক্ষা লাশ।

মধ্য

শিশুর কান্না, মায়ের বুকে নেই দুধের ফোঁটা। বৃদ্ধের করুণ চাহনি, হাতে নেই খাবারের মুঠো।

ধনীরা লুণ্ঠন করে, গরিবেরা মরে ক্ষুধায়। নীতি নৈতিকতা হারিয়ে, মানুষ হয়েছে পশু।

শেষ

কবে এই অন্ধকার যাবে, কবে আসবে সুন্দর দিন? ক্ষুধার রাজ্য ভেঙে, কবে হবে ন্যায়ের জয়?

উপসংহার

আশা ত্যাগ করো না, মানুষের মনে আছে বিদ্রোহের শিখা। একদিন ক্ষুধার রাজ্য ভেঙে, হবে ন্যায়ের জয়গান।

বিঃদ্রঃ

এই কবিতাটি সুকান্ত ভট্টাচার্য রচিত “হে মহাজীবন” কবিতা থেকে অনুপ্রাণিত। কবিতাটিতে ক্ষুধার্ত মানুষের বেদনার চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এখানে দেখানো হয়েছে কিভাবে ক্ষুধা মানুষকে অমানুষ করে তোলে। কবিতার শেষে কবি আশা প্রকাশ করেছেন যে একদিন এই অন্ধকার যাবে এবং ন্যায়ের জয় হবে।

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী

**গদ্যময় কবিতা**

**সূর্য**: উদয় হলো,
কিন্তু আলো নেই,
জ্বলছে শুধু ক্ষুধার আগুন।

**পৃথিবী**: ধূসর আকাশের নিচে,
বিরান মাঠ,
শুষ্ক নদী,
মৃত গাছপালা।

**বাতাস**:
শুধু শোনা যায় ক্ষুধার্ত কান্না,
বিলাপ,
হতাশার চিৎকার।

**মানুষ**:
শারীরিক কঙ্কাল,
চোখে শুধু আকাঙ্ক্ষা,
মুখে শুধু প্রার্থনা,
খাবারের জন্য।

**প্রাণী**:
মৃত,
বা পালিয়ে গেছে অন্যত্র।

**সভ্যতা**:
ধ্বংসস্তূপে পরিণত,
কোনো আইন নেই,
কোনো নিয়ম নেই,
শুধু ক্ষুধার নিয়ম চলে।

*ভবিষ্যৎ*
অন্ধকার,
অজানা।

**শুধু একটি প্রশ্ন**:
এই ক্ষুধার রাজ্য থেকে কি কোনোদিন মুক্তি আসবে?

**শেষ কথা**:

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী –
একটি ভয়ঙ্কর কল্পনা।
কিন্তু এটাও সত্য যে,
ক্ষুধা বিশ্বের অনেক মানুষের জন্য একটি বাস্তবতা।
আমাদের সকলের উচিত এই সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করা,
যাতে সকলের জন্য খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।

 

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী

কবিতা: হে মহাজীবন

কবি: সুকান্ত ভট্টাচার্য

গদ্যময় অনুবাদ:

ক্ষুধার্ত মানুষের চোখে পৃথিবী যেন গদ্যময় হয়ে উঠে। পূর্ণিমা চাঁদ যেন তাদের কাছে ঝলসানো রুটির মতো দেখায়।

কবি এই কবিতায় ক্ষুধার্ত মানুষের বেদনাকে তীব্রভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে পৃথিবীর সৌন্দর্যও হারিয়ে যায়। তাদের চোখে পৃথিবী শুধুই খাদ্যের অভাবে ভরা মরুভূমি।

এই কবিতা আমাদেরকে সমাজের বঞ্চিত মানুষদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে অনুপ্রাণিত করে। তাদের ক্ষুধা মেটাতে আমাদের সকলেরই দায়িত্ব রয়েছে।

কবিতার কিছু উল্লেখযোগ্য দিক:

  • ক্ষুধার প্রতীক: কবিতায় ক্ষুধাকে বিভিন্ন প্রতীকের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। যেমন, পৃথিবীকে গদ্যময় বলা হয়েছে, এবং পূর্ণিমা চাঁদকে ঝলসানো রুটির সাথে তুলনা করা হয়েছে। এই প্রতীকগুলি ক্ষুধার্ত মানুষের তীব্র যন্ত্রণাকে আরও তীব্র করে তোলে।
  • ভাষার ব্যবহার: কবিতায় সহজ ও সরল ভাষার ব্যবহার করা হয়েছে। এতে করে কবিতার ভাব পাঠকের কাছে সহজেই পৌঁছে যায়।
  • সামাজিক বার্তা: এই কবিতা শুধু ক্ষুধার বর্ণনা করে না, বরং সমাজের একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরে। কবিতা আমাদেরকে সমাজের বঞ্চিত মানুষদের প্রতি সচেতন হতে এবং তাদের সাহায্য করার জন্য উদ্যোগী হতে অনুপ্রাণিত করে।

উপসংহার:

“ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী” বাংলা কবিতার এক অমূল্য সম্পদ। এই কবিতা ক্ষুধার্ত মানুষের বেদনাকে তীব্রভাবে ফুটিয়ে তুলেছে এবং সমাজের বঞ্চিত মানুষদের প্রতি আমাদের দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছে।

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়

**কবি:** সুকান্ত ভট্টাচার্য

**কবিতা:**

হে মহাজীবন, আর এ কাব্য নয়,
এবার কঠিন, কঠোর গদ্যে আনো,
পদ-লালিত্য-ঝঙ্কার মুছে যাক,
গদ্যের কড়া হাতুড়িকে আজ হানো!

প্রয়োজন নেই, কবিতার স্নিগ্ধতা –
কবিতা তোমায় দিলাম আজকে ছুটি,
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়,
গদ্যই হোক আজ আমার অস্ত্র, বন্ধু!

ঝলসে যাওক গান্ধর্বিক সুর,
শুকিয়ে যাক রসাত্মক কল্পনা,
শুধু ক্ষুধারই ডঙ্কা বাজিয়ে যাক,
জীবনের ভয়াবহতা হোক প্রকাশ!

**সম্ভাব্য ব্যাখ্যা:**

এই কবিতাটিতে, কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য ক্ষুধার দ্বারা বিধ্বস্ত পৃথিবীর একটি চিত্র তুলে ধরেছেন। কবিতার শুরুতে, তিনি কবিতার মৃদু ভাষা ছেড়ে দিয়ে “কঠিন, কঠোর গদ্য” ব্যবহার করার আহ্বান জানান। কারণ, ক্ষুধার্ত মানুষের জন্য কবিতার সৌন্দর্য অর্থহীন। তাদের প্রয়োজন কঠোর বাস্তবতার ভাষা, যা তাদের দুর্দশার তীব্রতা প্রকাশ করতে পারে।

কবি আরও বলেন যে, ক্ষুধার্ত পৃথিবীতে সঙ্গীত ও কল্পনার কোন স্থান নেই। শুধু ক্ষুধার ডঙ্কা বাজছে, যা জীবনের ভয়াবহ দিকগুলিকে তুলে ধরে। এই কবিতাটি সমাজের অসমতা ও দারিদ্র্যের একটি তীব্র সমালোচনা, যা মানুষকে অমানবিক জীবনে ধাবিত করে।

**কিছু উল্লেখযোগ্য বিষয়:**

* কবিতাটিতে ব্যবহৃত ভাষা তীব্র ও আবেগপ্রবণ।
* ক্ষুধার্ত পৃথিবীর বর্ণনা বাস্তবসম্মত ও হৃদয়বিদারক।
কবিতাটি সমাজের অসমতা ও দারিদ্র্যের একটি শক্তিশালী সমালোচনা।

**আপনার কি এই কবিতা সম্পর্কে আরও কিছু জানার আছে?**

আমি আপনাকে কবিতার বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আরও তথ্য দিতে পারি, যেমন ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট, ব্যবহৃত বিষয়বস্তু, বা কবির জীবন ও কর্ম।

আপনার যদি অন্য কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে নির্দ্বিধায় জিজ্ঞাসা করুন।

 পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় কবিতা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *