Sale!

ভাবসম্প্রসারণ ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়

Original price was: 1,500.00৳ .Current price is: 1,150.00৳ .

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

ভাবসম্প্রসারণ ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় । ভাব: ক্ষুধার্ত অবস্থায় মানুষের চোখে পৃথিবী কেমন দেখায় তার একটি বর্ণনা।

ভাবসম্প্রসারণ: ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়

সম্প্রসারিত ভাব:

 পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

  • ক্ষুধার তীব্রতা: তীব্র ক্ষুধার কাছে পৃথিবীর সকল সৌন্দর্য ফিকে হয়ে যায়।
  • মৌলিক চাহিদার প্রাধান্য: খাদ্য, মানুষের মৌলিক চাহিদা, এই অনুভূতি তীব্রভাবে জাগ্রত করে।
  • বাস্তবতার প্রতি দৃষ্টি: ক্ষুধার্ত মানুষ পৃথিবীকে তার নগ্ন বাস্তবতায় দেখে, অপ্রয়োজনীয় সৌন্দর্যের আড়াল ভেদ করে।
  • মানসিক অবস্থা: ক্ষুধা মানুষের মেজাজ ও চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করে, বিরক্তি, অস্থিরতা, এবং একাগ্রতার অভাব তৈরি করে।
  • খাদ্যের প্রতি আকাঙ্ক্ষা: ক্ষুধার্ত ব্যক্তির মনে খাবারের প্রতি তীব্র আকাঙ্ক্ষা জাগ্রত থাকে, যা তাকে চারপাশের সবকিছুতে খাবার খুঁজে পেতে উদ্বুদ্ধ করে।
  • সামাজিক বৈষম্যের প্রতি ইঙ্গিত: পৃথিবীতে খাদ্যের অসম বন্টনের প্রতি ইঙ্গিত থাকতে পারে, যেখানে অনেকেই ক্ষুধার্ত থাকে, অন্যদিকে কেউ কেউ অপচয় করে।

উপমা:

  • পূর্ণিমার চাঁদকে ঝলসানো রুটির সাথে তুলনা করে ক্ষুধার তীব্রতাকে তুলে ধরা হয়েছে।
  • পৃথিবীকে গদ্যময় বলে বর্ণনা করে তার সৌন্দর্যের অভাব প্রকাশ করা হয়েছে।

উপসংহার:

এই ভাবকবিতাটি ক্ষুধার্ত মানুষের মানসিক অবস্থা এবং পৃথিবী সম্পর্কে তার অনুভূতির একটি তীব্র ও স্পষ্ট চিত্র তুলে ধরে।

ক্ষুধা কেবল শারীরিক চাহিদা নয়, বরং এটি মানসিক ও আবেগগত দিক থেকেও মানুষকে প্রভাবিত করে।

“ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়” – ভাবসম্প্রসারণ:

কবিতার মূল ভাব:

এই কবিতার মূল ভাব হলো ক্ষুধার তীব্রতা ও মানবজীবনের বাস্তবতা চিত্রায়ন।

ক্ষুধার্ত মানুষের জন্য পৃথিবী হয়ে ওঠে শুধুমাত্র গদ্যময়, কোন রোমান্টিকতা বা সৌন্দর্য নেই

বিস্তারিত বিশ্লেষণ:

  • ক্ষুধার রাজ্য: কবিতার শুরুতেই বলা হয়েছে পৃথিবী ক্ষুধার রাজ্য। এর অর্থ হলো পৃথিবীতে অনেক মানুষ অন্নহীন, তাদের পেট ভরার মতো খাবার নেই। এই ক্ষুধা তাদের জীবনকে করে তোলে বেদনাদায়কঅসহ্য
  • গদ্যময় পৃথিবী: ক্ষুধার্ত মানুষের জন্য পৃথিবী হারিয়ে ফেলে তার সৌন্দর্যরোমান্টিকতা। তাদের চোখে পৃথিবী তখন শুধুমাত্র কঠোর বাস্তবতা ছাড়া আর কিছুই নয়।
  • পূর্ণিমা চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি: এই উপমাটি ক্ষুধার তীব্রতাকে আরও তীব্র করে তুলেছে। পূর্ণিমা চাঁদ যা সাধারণত সৌন্দর্যের প্রতীক, ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে তা ঝলসানো রুটি হয়ে ওঠে। এটি তাদের অপূর্ণ ইচ্ছাবেদনার প্রতীক।
  • কবিতার ভাষা: কবিতার ভাষা সরলস্পষ্ট। কবি কোন অলংকার ব্যবহার করেননি, বরং সরাসরি ভাষায় ক্ষুধার্ত মানুষের বেদনাদুর্দশা তুলে ধরেছেন।

কবিতার তাৎপর্য:

এই কবিতা আমাদের সমাজের বাস্তবতা সম্পর্কে সচেতন করে তোলে। অনেক মানুষ আজও অন্নহীন, তাদের মৌলিক চাহিদা পূরণের মতো সামর্থ্য নেই। এই কবিতা তাদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব সম্পর্কে স্মরণ করিয়ে দেয়।

উপসংহার:

“ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়” কবিতাটি মানবজীবনের এক বেদনাদায়ক সত্য তুলে ধরে। কবি ক্ষুধার্ত মানুষের

বেদনাদুর্দশা চিত্রায়ণের মাধ্যমে আমাদের সমাজের বাস্তবতা সম্পর্কে সচেতন করতে চেয়েছেন।

আরও কিছু বিষয়:

  • এই কবিতাটি সুকান্ত ভট্টাচার্য রচিত।
  • এটি বাংলা কবিতা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ রচনা
  • এই কবিতাটি অনেকবার পাঠ্যপুস্তকে নির্বাচিত হয়েছে।

আশা করি এই ভাবসম্প্রসারণটি আপনার কাজে লেগেছে।

ভাবসম্প্রসারণ: ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়

ভূমিকা:

“ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়” – এই বাক্যটি একটি শক্তিশালী রূপক যা ক্ষুধার তীব্রতা এবং এর মানবিক অভিজ্ঞতার উপর প্রভাবকে বর্ণনা করে। ভাবসম্প্রসারণের মাধ্যমে, আমরা এই রূপকের গভীর অর্থ অন্বেষণ করতে পারি এবং ক্ষুধার বিভিন্ন দিক উন্মোচন করতে পারি।

ক্ষুধার রাজ্য:

ক্ষুধা হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে ক্ষুধা মানুষের চিন্তাভাবনা ও অনুভূতিকে আয়ত্ত করে নেয়। এটি শারীরিক ও মানসিক কষ্টের একটি অবস্থা যেখানে খাদ্য ছাড়া অন্য কিছু ভাবা কঠিন হয়ে পড়ে।

গদ্যময় পৃথিবী:

গদ্য হলো সাহিত্যের একটি শৈলী যা সাধারণত বাস্তবতাবাদী এবং বর্ণনামূলক হয়। যখন পৃথিবীকে গদ্যময় বলা হয়, তখন এটি বোঝায় যে এর সৌন্দর্য ও আকর্ষণ ম্লান হয়ে গেছে।

ক্ষুধার প্রভাব:

ক্ষুধার্ত ব্যক্তির জন্য, পৃথিবী তার মৌলিক চাহিদা পূরণের উপর কেন্দ্রিত হয়ে যায়। খাবার ছাড়া অন্য কিছু ভাবা কঠিন হয়ে পড়ে।

পৃথিবীর সৌন্দর্য ও আকর্ষণ তখন অপ্রয়োজনীয় মনে হয়।

রূপকের তাৎপর্য:

এই রূপকটি আমাদের ক্ষুধার শক্তি এবং মানব জীবনে এর প্রভাব সম্পর্কে সচেতন করে তোলে। এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে খাদ্য শুধুমাত্র আমাদের টিকে থাকার জন্যই প্রয়োজনীয় নয়, বরং এটি আমাদের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক অভিজ্ঞতার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

উপসংহার:

“ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়” রূপকটি একটি শক্তিশালী বার্তা বহন করে যা আমাদের ক্ষুধার্ত মানুষের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে এবং তাদের দুর্দশার বিরুদ্ধে লড়াই করতে অনুপ্রাণিত করে।

কিছু অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা:

  • এই রূপকটি কিভাবে বিভিন্ন সংস্কৃতিতে প্রযোজ্য?
  • ক্ষুধার বিরুদ্ধে লড়াই করতে আমরা ব্যক্তি ও সমাজ হিসেবে কী পদক্ষেপ নিতে পারি?
  • শিল্প ও সাহিত্য কীভাবে ক্ষুধার অভিজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারে?

“ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়”: ভাবসম্প্রসারণ

কবিতাটির বিষয়বস্তু:

এই কবিতার মূল বিষয়বস্তু হলো ক্ষুধার্ত মানুষের বেদনাদায়ক জীবন। কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য এখানে ক্ষুধার্ত মানুষের

বেদনা, হতাশা, অসহায়তা এবং তীব্র অনুভূতি কে বাস্তবসম্মত ভাষায় ফুটিয়ে তুলেছেন।

কবিতাটির বিশ্লেষণ:

  • প্রথম চরণ: “ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়” – এই চরণে কবি পৃথিবীকে ক্ষুধার রাজ্য হিসেবে বর্ণনা করেছেন। এখানে গদ্যময় শব্দটি ব্যবহার করে কবি কবিতার সৌন্দর্য ও রসবোধের অভাব নির্দেশ করেছেন।
  • দ্বিতীয় চরণ: “পূর্ণিমা-চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি” – এই চরণে কবি পূর্ণিমা চাঁদকে ঝলসানো রুটি এর সাথে তুলনা করেছেন। এটি ক্ষুধার্ত মানুষের চোখে পৃথিবীর বিকৃত রূপ তুলে ধরে।
  • তৃতীয় চরণ: “ক্ষুধার্ত মানুষের চোখে কবিতা নেই” – এই চরণে কবি স্পষ্টভাবে বলেছেন যে ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে কবিতা বা সাহিত্যের কোন মূল্য নেই। তাদের একমাত্র চিন্তা হলো কিভাবে পেট ভরা যাবে
  • চতুর্থ চরণ: “তাদের কাছে জীবন কেবল কঠিন যুদ্ধ” – এই চরণে কবি ক্ষুধার্ত মানুষের জীবনকে কঠিন যুদ্ধ এর সাথে তুলনা করেছেন। তাদের প্রতিদিন জীবন ধারণের জন্য সংগ্রাম করতে হয়।

কবিতাটির তাৎপর্য:

এই কবিতাটি ক্ষুধার্ত মানুষের বেদনাদায়ক জীবনের একটি চিত্র তুলে ধরে। কবি সমাজের ধনী ও দরিদ্র মানুষের মধ্যে

বিদ্যমান বৈষম্য highlighted করেছেন। এই কবিতা আমাদের ক্ষুধার্ত মানুষের প্রতি সহানুভূতি ও সহায়তার বার্তা দেয়।

কবিতাটির ভাবসম্প্রসারণের কিছু দিক:

  • ক্ষুধার্ত মানুষের বেদনাদায়ক অভিজ্ঞতা: কবিতাটিতে কবি ক্ষুধার্ত মানুষের শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রণা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছেন। ক্ষুধার কারণে তাদের কাজ করার শক্তি থাকে না এবং তারা হতাশায় ভুগতে থাকে
  • ক্ষুধার্ত মানুষের প্রতি সমাজের উদাসীনতা: কবিতাটিতে কবি সমাজের ধনী মানুষের উদাসীনতাক্ষুধার্ত মানুষের প্রতি তাদের অবহেলা বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
  • ক্ষুধা দূরীকরণের জন্য সমাধানের আহ্বান: কবিতাটির শেষে কবি ক্ষুধা দূরীকরণের জন্য

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ খ দিয়ে ছেলেদের নাম / খ দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “ভাবসম্প্রসারণ ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়”

Your email address will not be published. Required fields are marked *