Sale!

জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে এ উক্তিটি কার

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 1,950.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:style=”color: #0000ff;”> 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

979 in stock

Description

জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে এ উক্তিটি কার । “জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে” এই উক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের বিখ্যাত কবিতা “বঙ্গভূমির প্রতি” থেকে গৃহীত।

জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে এ উক্তিটি কার

এই কবিতায়, কবি প্রকৃতির সৌন্দর্য্য ও বঙ্গভূমির প্রতি গভীর ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন। একই সাথে, জীবনের অস্থায়িত্ব ও মৃত্যুর অনিবার্যতার দিকেও তিনি দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

উক্ত পংক্তিগুলোতে কবি জিজ্ঞেস করছেন, “যারা জন্মগ্রহণ করেছে তাদের সকলকেই কি একদিন মৃত্যুবরণ করতে হবে না? অমরত্ব কে লাভ করেছে? কোথায় এবং কখন?”

এই প্রশ্নগুলোর মাধ্যমে কবি জীবনের সার্বিকতা ও মৃত্যুর অনিবার্যতাকে তুলে ধরেছেন।

উল্লেখ্য, এই উক্তিটি কেবল মাইকেল মধুসূদন দত্তেরই নয়, বরং বিশ্ব সাহিত্যের বিভিন্ন রচনায়ও পাওয়া যায়। বিভিন্ন লেখক জীবনের অস্থায়িত্ব ও মৃত্যুর অনিবার্যতা সম্পর্কে তাদের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশের জন্য এই ধারণাটি ব্যবহার করেছেন।

জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে । জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে, চিরস্থির কবে নীর, হায় রে জীবন-নদে” – এই চিরন্তন প্রশ্নটি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত তার “বঙ্গভূমির প্রতি” কবিতায় উত্থাপন করেছেন।

জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে

এই পংক্তিগুলি জীবনের নश्वরতা ও মৃত্যুর অনিবার্যতার বেদনাদায়ক সত্যকে তুলে ধরে। কবি প্রশ্ন করছেন যে, যদি জন্মগ্রহণই করতে হয়, তাহলে কেউ কি অমর হতে পারে? কখনো কি মৃত্যুর হাত থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব? চিরস্থায়ী শান্তি কি কখনো অর্জন করা যাবে?

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

এই প্রশ্নগুলির কোন সহজ উত্তর নেই। জীবন ও মৃত্যু চিরন্তন রহস্য যা মানুষকে বারবার ভাবিয়ে তোলে। কবির এই পংক্তিগুলি আমাদেরকে এই রহস্য সম্পর্কে চিন্তা করতে এবং জীবনের অর্থ ও উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন করতে উৎসাহিত করে।

এই বিখ্যাত পংক্তিগুলি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় ও চিন্তা-উদ্দীপক উক্তি হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি বারবার উদ্ধৃত ও অনুবাদ করা হয়েছে এবং বাংলা সংস্কৃতিতে গভীরভাবে প্রোথিত।

বিস্তারিত আলোচনা:

  • জীবনের নश्वরতা: এই পৃথিবীতে সকল জীবন্ত প্রাণীর জীবন একদিন শেষ হবে। আমরা জন্মগ্রহণ করি, বেড়ে উঠি, জীবনযাপন করি, এবং অবশেষে মৃত্যুর মুখোমুখি হই। কবি এই সত্যটিকে বেদনাদায়কভাবে তুলে ধরেছেন।
  • মৃত্যুর অনিবার্যতা: মৃত্যু এড়ানো অসম্ভব। এটি প্রকৃতির একটি নিয়ম যা সকলের জন্য প্রযোজ্য। ধনী, দরিদ্র, শক্তিশালী, দুর্বল – সকলকেই একদিন মরতে হবে। কবি এই অনিবার্যতাকে স্বীকার করেছেন এবং এর প্রতি তার দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
  • অমরত্বের প্রশ্ন: কবি জিজ্ঞাসা করেন, “অমর কে কোথা কবে?” কেউ কি চিরকাল বেঁচে থাকতে পারে? মৃত্যুর হাত থেকে মুক্তি পাওয়া কি সম্ভব? এই প্রশ্নগুলির কোন সহজ উত্তর নেই। কবি হয়তো অমরত্বের ধারণার প্রতি আকৃষ্ট ছিলেন, কিন্তু একই সাথে তিনি জানতেন যে এটি কেবল একটি কল্পনা।
  • চিরস্থায়ী শান্তির অনুসন্ধান: কবি “চিরস্থির কবে নীর” এই প্রশ্নের মাধ্যমে চিরস্থায়ী শান্তির আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেছেন। জীবনের অশান্তি ও দুঃখ-কষ্ট থেকে মুক্তি পেয়ে সে চায় চিরস্থায়ী শান্তি লাভ করতে। কিন্তু এই শান্তি কি এই পৃথিবীতেই পাওয়া সম্ভব?

উদাহরণ:

  • হিন্দু ধর্মগ্রন্থে মৃত্যুর পরের জীবনের ধারণা রয়েছে। আত্মা মৃত্যুর পরও বেঁচে থাকে এবং পুনর্জন্ম লাভ করে। কিছু লোক বিশ্বাস করে যে যারা ভালো কাজ করে তারা পরকালে স্বর্গে যাবে, আর যারা মন্দ কাজ করে তারা নরকে যাবে।
  • গ্রীক পুরাণে অমরত্বের দেবতা ছিলেন। কেবল দেবতারাই অমর ছিল, আর মানুষ ছিল নश्वর। কিছু মানুষ, যেমন টাইথনস ও জায়ান্টস, দেবতাদের চেয়ে বেশি দীর্ঘজীবী ছিল, কিন্তু তারাও অবশেষে মারা গেছে।
  • আধুনিক বিজ্ঞানে অমরত্ব অর্জনের জন্য বিভিন্ন গবেষণা চলছে। কিছু বিজ্ঞানী বিশ্বাস করেন যে একদিন আমরা প্রযু

কিছু অতিরিক্ত তথ্য:

  • এই কবিতাটি ১৮৬১ সালে রচিত হয়েছিল।
  • এটি বঙ্গভূমির প্রতি কবির গভীর ভালোবাসা ও দেশপ্রেমের প্রকাশ।
  • কবিতাটিতে তিনি বাংলার ইতিহাস, সংস্কৃতি ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বর্ণনা করেছেন।
  • “জন্মিলে মরিতে হবে” পংক্তিটি কবিতার অন্যতম বিখ্যাত ও স্মরণীয় অংশ।

আশা করি এই তথ্যগুলি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে সাহায্য করবে।

জন্মিলে মরিতে হবে

জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে, চিরস্থির কবে নীর, হায় রে জীবন-নদে” – এই চিরস্মরণীয় পঙ্কিগুলি বাংলা সাহিত্যের巨匠 মাইকেল মধুসূদন দত্তের অমর কবিতা “বঙ্গভূমির প্রতি” থেকে উদ্ধৃত।

এই কবিতাটিতে কবি জন্ম ও মৃত্যুর নিয়ম, জীবনের অস্থায়িত্ব, এবং চিরস্থায়ী শুধুমাত্র মহান আত্মার বার্তা বহন করেছেন।

অমর কে কোথা কবে: এই প্রশ্নের উত্তর কবিতায় সরাসরি দেওয়া হয়নি। কবি হয়তো জিজ্ঞাসা করছেন যে, এই বিশ্বে কি সত্যিই অমর কেউ আছে? যদি থাকে, তবে তারা কোথায় বাস করে এবং কখন মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে?

চিরস্থির কবে নীর: এই বাক্যটি জীবনের অস্থায়িত্বের উপর আরও জোর দেয়। নদীর স্রোতের মতো জীবনও ক্রমাগত বয়ে চলেছে। এক মুহূর্তও থেমে থাকে না। এই চলমান জীবনে কখনই স্থায়িত্ব নেই।

হায় রে জীবন-নদে: এই বিস্ময়সূচক বাক্যটি জীবনের প্রতি কবির দুঃখ ও হতাশার প্রকাশ করে। জীবনের এই অস্থায়িত্ব কবিকে ব্যথিত করেছে।

উপসংহার:

এই পঙ্কিটি আমাদের জীবনের বাস্তবতার কথা মনে করিয়ে দেয়। আমরা সকলেই একদিন মৃত্যুর মুখোমুখি হব।

জীবন অত্যন্ত মূল্যবান এবং অস্থায়ী। তাই প্রতিটি মুহূর্তকে আমাদের সর্বোচ্চভাবে কাজে লাগানো উচিত।

জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে

জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে, চিরস্থির কবে নীর, হায় রে জীবন-নদী!” – এই চিরন্তন প্রশ্নটির উত্তর লেখা নেই কোন লিপিতে, জানা নেই কোন বিজ্ঞানে।

মরন হল জীবনের অনিবার্য সত্য। জন্মগ্রহণের সাথে সাথেই আমাদের মৃত্যুর যাত্রা শুরু হয়ে যায়। কে, কোথায়,

কবে মরবে তা নির্ধারণ করে ভাগ্যের পরিহাস।

মাইকেল মধুসূদন দত্ত তার “বঙ্গভূমির প্রতি” কবিতায় এই পংক্তিগুলি লিখে জীবনের চঞ্চলতা ও অনিশ্চয়তার কথা তুলে ধরেছেন।

অমর কে?

  • যারা বীরত্বের মাধ্যমে ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন।
  • যাদের সাহিত্যকর্ম অমরত্ব লাভ করেছে।
  • যাদের ভালোবাসা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ছড়িয়ে পড়েছে।

কোথায়?

  • যেখানে সত্য, ন্যায় ও প্রেম বিরাজ করে।
  • যেখানে মানুষের মন উদার ও সহানুভূতিশীল।
  • যেখানে জীবনের সৌন্দর্য ও মহত্ব উপলব্ধি করা যায়।

কবে?

  • যখন আমরা পরকল্পনার বাইরে বাস্তবতাকে স্পর্শ করি।
  • যখন আমরা নিজের সীমাবদ্ধতাকে ছাড়িয়ে উঠতে চেষ্টা করি।
  • যখন আমরা অন্যের জন্য নিঃস্বার্থভাবে কাজ করি।

চিরস্থির কবে নীর?

  • যখন আমরা মৃত্যুর ভয়ে ভুলে যাই জীবনের আনন্দ।
  • যখন আমরা লোভ, ঈর্ষা ও ঘৃণায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ি।
  • যখন আমরা ভুলে যাই যে আমরা সকলেই একই স্রষ্টার সৃষ্টি।

হায় রে জীবন-নদী!

  • কত দ্রুত বয়ে চলে এই জীবনের ধারা!
  • কত সহজেই চলে যায় সুন্দর মুহূর্তগুলি!
  • কত কষ্ট ও যন্ত্রণা ভেসে ওঠে এই নদীর স্রোতে!

তবুও জীবন থেমে থাকে না। মৃত্যু এসে যাবেই একদিন। কিন্তু আমাদের কর্তব্য হলো এই অল্প সময়কে সার্থক করে তোলা।

সত্য, ন্যায় ও প্রেমের পথে চলে অমরত্বের সন্ধান করা।

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে এ উক্তিটি কার”

Your email address will not be published. Required fields are marked *