Description
জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে ভাবসম্প্রসারণ ।
পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে ভাবসম্প্রসারণ
ভূমিকা:
“জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে” – এই পঙ্কটি বাংলা সাহিত্যের একটি বিখ্যাত উক্তি। এটি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের “মেঘদূত” কাব্য থেকে গৃহীত।
এই পঙ্কটিতে কবি জীবনের নश्वরতা এবং অমরতার ধারণা নিয়ে তীক্ষ্ণ প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন।
জীবনের নश्वরতা:
মানুষের জীবন অত্যন্ত নাজুক এবং স্বল্পস্থায়ী। আমরা সকলেই একদিন মৃত্যুর মুখোমুখি হব। জন্মের পর থেকেই আমরা মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। কেউই অমর নয়, এমনকি দেবতা, রাক্ষস, ঋষি-মুনিও মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পায়নি। প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী, জন্মের পর মৃত্যু আসা অবশ্যম্ভাবী।
অমরতার প্রশ্ন:
কিন্তু মানুষ সর্বদা অমরতার স্বপ্ন দেখেছে। আমরা মৃত্যুর ভয় পাই এবং চিরকাল বেঁচে থাকতে চাই। কবি এই পঙ্কটির মাধ্যমে প্রশ্ন তুলেছেন, “অমর কে কোথা কবে?” অর্থাৎ, অমরত্ব কোথায় পাওয়া যায়? কে অমর হতে পারে?
কবির দৃষ্টিভঙ্গি:
কবির মতে, জীবনের নश्वরতা স্বীকার করেই আমরা সুন্দরভাবে বাঁচতে পারি। মৃত্যুর ভয়ে জীবনকে অপচয় করা উচিত নয়। বরং, আমাদের উচিত জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে উপভোগ করা এবং সার্থকভাবে কাজ করে যাওয়া। কবি বিশ্বাস করেন, যারা কৃতিত্বের মাধ্যমে মানুষের মনে চিরস্থায়ী স্মৃতি রেখে যান, তারাই প্রকৃত অর্থে অমর হন।
উপসংহার:
“জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে” – এই পঙ্কটি আমাদের জীবনের নश्वরতা এবং অমরতার ধারণা নিয়ে চিন্তা করতে বাধ্য করে। এটি আমাদেরকে শেখায় যে, জীবন অত্যন্ত মূল্যবান এবং আমাদের উচিত প্রতিটি মুহূর্তকে সর্বোচ্চভাবে কাজে লাগানো। কৃতিত্বের মাধ্যমেই আমরা অমরত্ব লাভ করতে পারি।
অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা:
- কবি কি মৃত্যুর পরবর্তী জীবনে বিশ্বাস করতেন?
- কীভাবে আমরা আমাদের জীবনকে সার্থক করে তুলতে পারি?
- সমাজের জন্য কীভাবে অবদান রাখলে আমরা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকতে পারি?
উৎস:
“জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে” পঙ্কটি বাংলা সাহিত্যের একটি বিখ্যাত উক্তি। এটি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের “মেঘদূত” কাব্য থেকে গৃহীত।
কিছু অতিরিক্ত তথ্য:
- এই পঙ্কটি “মেঘদূত” কাব্যের ষষ্ঠ সর্গ-এ অবস্থিত।
- এই পঙ্কটির মাধ্যমে কবি জীবনের নश्वরতা এবং অমরতার ধারণা নিয়ে তীক্ষ্ণ প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন।
- কবির মতে, কৃতিত্বের মাধ্যমেই মানুষ প্রকৃত অর্থে অমর হতে পারে।
আশা করি এই তথ্যগুলি আপনার কাজে লাগবে।
জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে: ভাবসম্প্রসারণ
ভূমিকা:
“জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে” – এই পঙ্কটি বাংলা সাহিত্যের এক অমর সত্য। কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত তার বিখ্যাত কাব্য “মেঘদূত” -এ এই পঙ্কতির মাধ্যমে জীবনের চিরন্তন নিয়মকে তুলে ধরেছেন।
শরীরের মৃত্যু:
মানুষের জীবন নশ্বর। জন্মের পর একদিন সকলকেই মৃত্যুর মুখোমুখি হতে হয়। শরীরের মৃত্যু অটুট সত্য। রাজা, মন্ত্রী, ধনী, দরিদ্র – সকলকেই একদিন এই পৃথিবী ত্যাগ করতে হবে।
অমরত্বের অন্বেষণ:
মৃত্যুর ভয় মানুষকে অমরত্বের অন্বেষণে প্ররোচিত করে। ঔষধি, ধ্যান, যজ্ঞ – বিভিন্ন উপায়ে মানুষ চিরকাল বেঁচে থাকার চেষ্টা করে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সকলকেই হতাশ হতে হয়।
কর্মের মাধ্যমে অমরতা:
শারীরিকভাবে অমর না হলেও, কর্মের মাধ্যমে মানুষ অমরত্ব লাভ করতে পারে।
যারা পৃথিবীতে কৃতিত্বের অধিকারী হন, তাদের কাজ ও স্মৃতি চিরকাল টিকে থাকে।
জীবনের সার্থকতা:
মৃত্যুকে স্মরণে রেখে জীবনকে সার্থক করে তোলা উচিত। ন্যায়-নীতি, সত্য, সাহস, দানশীলতা – এই গুণাবলী ধারণ করে জীবনযাপন করলে
মানুষ মৃত্যুর পরেও সমাজে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
উপসংহার:
“জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে” – এই পঙ্কতি আমাদের জীবনের চিরন্তন সত্যকে স্মরণ করিয়ে দেয়। শারীরিক মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী, কিন্তু কর্মের মাধ্যমে আমরা অমরত্ব লাভ করতে পারি। ন্যায়-নীতি ও সৎকর্মের মাধ্যমে জীবনকে সার্থক করে তুলে আমরা মৃত্যুর পরেও সমাজে স্মরণীয় হয়ে থাকতে পারি।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:
- এই ভাবসম্প্রসারণে কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের “মেঘদূত” কাব্য থেকে উদ্ধৃতি ব্যবহার করা হয়েছে।
- জীবনের চিরন্তন সত্য, অমরত্বের অন্বেষণ, কর্মের মাধ্যমে অমরত্ব লাভ এবং জীবনের সার্থকতা – এই বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
- ভাবসম্প্রসারণটি সহজ ও সাবলীল ভাষায় লেখা হয়েছে।
আশা করি এই ভাবসম্প্রসারণটি আপনার ভালো লেগেছে।
পড়ুনঃ ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
Reviews
There are no reviews yet.