Sale!

জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 1,500.00৳ .

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে । “জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে, চিরস্থির কবে নীর, হায় রে জীবন -নদে?”

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

এই বিখ্যাত পঙ্কতিটি মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত-এর অমর কবিতা “বঙ্গভূমির প্রতি” থেকে উদ্ধৃত।

জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে

এই কবিতায়, কবি প্রকৃতির অমরত্ব এবং মানুষের জীবনের সাময়িকতার বিপরীততার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছেন। “জন্মিলে মরিতে হবে” বাক্যটি জীবনের এই নश्वরতাকে তুলে ধরে। “অমর কে কোথা কবে” প্রশ্নটি অমরত্বের অসারতা এবং অন্বেষণের ব্যর্থতার দিকে ইঙ্গিত করে। “চিরস্থির কবে নীর” বাক্যাংশটি মৃত্যুর অপরিহার্যতা এবং শান্তির প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়। “হায় রে জীবন -নদে” বিলাপ জীবনের ক্ষণস্থায়িত্ব এবং অনিশ্চয়তার প্রতি কবির দুঃখ প্রকাশ করে।

“বঙ্গভূমির প্রতি” কবিতাটি কেবল প্রকৃতির সৌন্দর্য বর্ণনা করে না, বরং বাংলার জনগণের দুঃখ-কষ্ট এবং সংগ্রামের কথাও বলে।

“জন্মিলে মরিতে হবে” বাক্যটি এই কবিতার একটি কেন্দ্রীয় ভাব যা মানুষের জীবনের নश्वরতা এবং অমরত্বের অন্বেষণের ব্যর্থতাকে স্মরণ করিয়ে দেয়।

 দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

মাইকেল মধুসূদন দত্তের “জন্মিলে মরিতে হবে” পঙ্ক্তির বিস্তারিত বিশ্লেষণ:

মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের “বঙ্গভূমির প্রতি” কবিতা থেকে “জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে, চিরস্থির কবে নীর, হায় রে জীবন -নদে?” এই পঙ্ক্তিটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম বিখ্যাত উক্তি। এই পংক্তিগুলো কেবল সুন্দর কবিতা নয়, বরং জীবনের নश्वরতা, অমরত্বের অন্বেষণ এবং প্রকৃতির অমরত্বের সাথে মানুষের জীবনের বিপরীততার গভীর তাৎপর্য ধারণ করে।

1. জীবনের নश्वরতা:

“জন্মিলে মরিতে হবে” – এই সরল বাক্যটিতে লুকিয়ে আছে জীবনের কঠোর সত্য। জন্মগ্রহণের পর প্রতিটি জীবন্ত প্রাণীর মৃত্যু অবধারিত। এই অনিবার্য সত্যটি আমাদের জীবনকে আরও অর্থপূর্ণ করে তোলে। প্রতিটি মুহূর্ত আমাদের জন্য মূল্যবান, কারণ আমরা জানি যে সেগুলো সীমিত। এই চিন্তাভাবনা আমাদের জীবনকে আরও ইতিবাচকভাবে বাঁচতে অনুপ্রাণিত করে এবং প্রতিটি মুহূর্তকে সর্বোচ্চভাবে কাজে লাগাতে উৎসাহিত করে।

2. অমরত্বের অন্বেষণ:

“অমর কে কোথা কবে” – এই প্রশ্নটি অমরত্বের ধারণার সাথে সম্পর্কিত। মানুষ সর্বদা অমরত্বের স্বপ্ন দেখেছে, মৃত্যুর হাত থেকে মুক্তির আকাঙ্ক্ষা করেছে। কিন্তু ইতিহাস জুড়ে, অমরত্ব অর্জনের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এই প্রশ্নটি আমাদের অস্তিত্বের অর্থ এবং মৃত্যুর পরের জীবনের সম্ভাবনা নিয়ে চিন্তা করতে বাধ্য করে।

3. প্রকৃতির অমরত্ব:

কবিতার দ্বিতীয় পংক্তিতে কবি প্রকৃতির অমরত্বের দিকে মনোযোগ আকর্ষণ করেন। ঋতু পরিবর্তন হলেও প্রকৃতি চিরন্তন। নদী প্রবাহিত হয়, পাহাড় দাঁড়িয়ে থাকে, আর গাছপালা নতুন করে জন্মায়। প্রকৃতির এই চিরস্থায়িত্ব মানুষের নश्वর জীবনের তীব্র বিপরীত। প্রকৃতির সাথে মিশে, মানুষ নিজের সীমাবদ্ধতাকে অনুভব করতে পারে এবং জীবনের অর্থ সম্পর্কে আরও গভীরভাবে চিন্তা করতে পারে।

4. বিলাপ এবং উপলব্ধি:

“হায় রে জীবন -নদে” এই বিলাপের মাধ্যমে কবি জীবনের ক্ষণস্থায়িত্ব এবং অনিশ্চয়তার প্রতি দুঃখ প্রকাশ করেন। জীবন একটি নদীর মতো প্রবাহিত হয়, কখনো থেমে থাকে না। এই অবিরাম প্রবাহ আমাদের জীবনের অস্থিরতা এবং অনিশ্চয়তাকে স্মরণ করিয়ে দেয়।

জন্মিলে মরিতে হবে” পঙ্ক্তিটির উদাহরণ:

সাহিত্যে:

  • মহাকাব্য “মেঘদূত” -এ কবি কালিদাস মেঘের মাধ্যমে প্রিয়তমার কাছে বার্তা পাঠান। মেঘ যাত্রা শুরু করে বিভিন্ন স্থান অতিক্রম করে, কিন্তু প্রিয়তমার কাছে পৌঁছাতে অনেক সময় লাগে। এই দীর্ঘ সময়ের মধ্যে ঋতু পরিবর্তন হয়, প্রকৃতি তার রূপ বদলায়, কিন্তু মেঘ থেমে থাকে না। অবশেষে সে প্রিয়তমার কাছে পৌঁছালেও, তখন অনেক কিছুই বদলে গেছে। এখানে কবি প্রকৃতির চিরস্থায়িত্ব এবং মানবজীবনের নश्वরতার বিপরীততা তুলে ধরেছেন।

  • “বঙ্গভূমির প্রতি” কবিতায় মাইকেল মধুসূদন দত্ত লিখেছেন:

“জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে, চিরস্থির কবে নীর, হায় রে জীবন -নদে?”

এই পঙ্ক্তিগুলোতে কবি জীবনের অমরত্বের অন্বেষণ এবং প্রকৃতির অমরত্বের সাথে মানুষের জীবনের বিপরীততা ফুটিয়ে তুলেছেন।

দৈনন্দিন জীবনে:

  • আমাদের চারপাশে প্রতিদিনই আমরা জীবনের নश्वরতার প্রমাণ দেখতে পাই। প্রিয়জনের মৃত্যু, ঋতুর পরিবর্তন, প্রকৃতির ক্রমবর্ধমান পরিবর্তন – এসবকিছুই আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে জীবন চিরস্থায়ী নয়।
  • জীবনের এই নश्वরতা আমাদেরকে প্রতিটি মুহূর্তকে মূল্য দিতে শেখায়। আমাদের উচিত আমাদের জীবনকে পূর্ণতা দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করা এবং প্রতিটি মুহূর্তকে সর্বোচ্চভাবে কাজে লাগানো।
  • মৃত্যু ভয়ের বিষয় নয়। বরং, এটি জীবনের একটি স্বাভাবিক অংশ। জীবনের নश्वরতা সম্পর্কে সচেতন থাকা আমাদেরকে আরও ভালো মানুষ হতে এবং জীবনের প্রতি কৃতজ্ঞ হতে অনুপ্রাণিত করে।

এই পঙ্ক্তিটি কেবল একটি সাহিত্যিক উক্তি নয়, বরং জীবনের একটি গভীর সত্য।

এই সত্যটি আমাদেরকে জীবনকে আরও অর্থপূর্ণভাবে বাঁচতে এবং প্রতিটি মুহূর্তকে উপভোগ করতে শেখায়।

জন্মিলে মরিতে হবে

“জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে” এই পঙ্কটি মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত “বঙ্গভূমির প্রতি” কবিতা থেকে উদ্ধৃত।

এই কবিতায়, কবি প্রকৃতির অনন্ত সৌন্দর্য ও মহিমা বর্ণনা করার মাধ্যমে জীবনের অস্থায়িত্ব ও মৃত্যুর অনিবার্যতার উপর চিন্তাভাবনা করেছেন।

পঙ্কটির তাৎপর্য:

  • জন্ম ও মৃত্যু: জন্মগ্রহণ করলে অবশ্যই মৃত্যুবরণ করতে হবে।
  • অমরত্বের অনুসন্ধান: কেউই অমর নয়, কেউই চিরকাল বেঁচে থাকতে পারে না।
  • জীবনের অস্থায়িত্ব: জীবন ক্ষণস্থায়ী, চোখের পলকেই চলে যায়।
  • মৃত্যুর অনিবার্যতা: মৃত্যু জীবনের অংশ, এটাকে এড়িয়ে চলা যায় না।
  • শোক ও হতাশা: জীবনের এই অস্থায়িত্ব ও মৃত্যুর অনিবার্যতা কবির মনে শোক ও হতাশা জাগিয়ে তোলে।

কবিতার প্রেক্ষাপট:

এই কবিতাটি ১৮৬০ সালে রচিত হয়েছিল যখন মাইকেল মধুসূদন দত্ত বাংলাদেশে নির্বাসিত ছিলেন।

নির্বাসনের বেদনা ও দেশপ্রেমের তীব্র অনুভূতি থেকেই এই কবিতাটি রচিত হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়।

উল্লেখ্য:

  • এই পঙ্কটি বাংলা সাহিত্যের একটি বিখ্যাত উক্তি এবং এটি বহুবার ব্যবহৃত হয়েছে।
  • এই পঙ্কটি আমাদের জীবনের অর্থ ও উদ্দেশ্য নিয়ে চিন্তা করতে উৎসাহিত করে।
  • এই পঙ্কটি আমাদেরকে জীবনকে আরও বেশি উপভোগ করতে এবং প্রতিটি মুহূর্তকে মূল্য দিতে শেখায়।

আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার জন্য সহায়ক হবে।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ খ দিয়ে ছেলেদের নাম / খ দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে”

Your email address will not be published. Required fields are marked *