Sale!

জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাব সম্প্রসারণ

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:<span style=”color: #0000ff;”> 01622913640</span>

&gt;> সারাদেশে ক্যাশ

অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

982 in stock

Description

জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাব সম্প্রসারণ । অর্থ: এই উক্তিটির মূল বার্তা হলো জন্মগত পরিচয় কিংবা বংশগত উৎসের চেয়ে কর্মের গুরুত্ব অনেক বেশি। একজন মানুষ যে পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছে, তার চেয়ে সে যদি ভালো কর্ম করে, তাহলে সমাজে সম্মান অর্জন করতে পারে এবং সুখী জীবনযাপন করতে পারে।

জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো: ভাব সম্প্রসারণ

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

বিস্তারিত আলোচনা:

  • জন্মগত পরিচয়ের প্রভাব:
    • সমাজে অনেক ভুল ধারণা প্রচলিত আছে যে, একজন মানুষের জন্ম যদি উচ্চ বংশে হয়, তাহলে সে স্বভাবতই ভালো মানুষ হবে।
    • অন্যদিকে, নিম্ন বংশে জন্মগ্রহণকারী মানুষদেরকে সমাজে অবহেলা করা হয় এবং তাদেরকে ভালো কাজের সুযোগ দেওয়া হয় না।
  • কর্মের গুরুত্ব:
    • এই উক্তিটি আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয় যে, জন্মগত পরিচয়ের চেয়ে কর্মের গুরুত্ব অনেক বেশি।
    • একজন মানুষ যদি ভালো কর্ম করে, তাহলে সে যেকোনো পরিস্থিতি থেকে উঠে আসতে পারে এবং সমাজে সম্মান অর্জন করতে পারে।
    • ভালো কর্মের মাধ্যমে মানুষ সুখী ও সার্থক জীবনযাপন করতে পারে।
  • উদাহরণ:
    • ইতিহাসে আমরা অনেক উদাহরণ পাই যারা নিম্ন বংশে জন্মগ্রহণ করেও তাদের কর্মের মাধ্যমে খ্যাতি অর্জন করেছেন।
  • উপসংহার:
    • “জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” এই উক্তিটি আমাদেরকে শেখায় যে, জীবনে সফল হতে হলে আমাদেরকে ভালো কর্মের উপর জোর দিতে হবে।
    • জন্মগত পরিচয়ের ভিত্তিতে মানুষকে বিচার করা উচিত নয়, বরং তাদের কর্মের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা উচিত।

এই উক্তির সাথে আরও কিছু বিষয় যুক্ত করা যেতে পারে:

  • পরিশ্রমের গুরুত্ব: ভালো কর্মের জন্য পরিশ্রম অপরিহার্য।
  • নৈতিকতা: ভালো কর্মের জন্য নৈতিকতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া জরুরি।
  • সহানুভূতি: অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হলে ভালো কর্ম করা সহজ হয়।
  • ত্যাগ: ভালো কর্মের জন্য অনেক সময় ত্যাগ স্বীকার করতে হয়।

উপসংহারে বলা যায় যে, “জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” এই উক্তিটি একটি জীবনবোধ।এই উক্তিটি আমাদেরকে সঠিক পথে চলতে এবং সুন্দর জীবন গড়ে তুলতে সাহায্য করে।

জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো

ভূমিকা:

“জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” – এই সহজ বাক্যটিতে লুকিয়ে আছে জীবনের এক গভীর তত্ত্ব। জন্ম কেউ বেছে নিতে পারে না, তা হয় পরিস্থিতির ফসল। কিন্তু কর্ম – তা পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে। আমরা যদি ভালো কর্ম করি, তাহলে জীবন সুন্দর হবে, আর যদি মন্দ কর্ম করি, তাহলে জীবন হবে দুঃখের।

জন্মের উপর নিয়ন্ত্রণ নেই:

মানুষ কোথায় জন্মগ্রহণ করবে, কোন পরিবারে জন্মগ্রহণ করবে, তা সে নির্ধারণ করতে পারে না। জাতি, ধর্ম, লিঙ্গ, বর্ণ, সম্পদ – এসব জন্মগত বিষয় আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। অনেক সময় দেখা যায়, ধনী-সম্পন্ন পরিবারে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তি সুখী হয় না, অথবা দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তি মহান কৃতিত্ব অর্জন করে।

কর্মের উপর নিয়ন্ত্রণ আছে:

কিন্তু কর্মের উপর আমাদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আছে। আমরা যা ভাবব, যা বলব, যা করব – সবই আমাদের কর্ম। আমাদের চিন্তা-ভাবনা, কর্ম-কাণ্ড, আচরণ – এসবই আমাদের ভাগ্য নির্ধারণ করে।

ভালো কর্মের ফলাফল:

যদি আমরা সৎ, ন্যায়পরায়ণ, দানশীল, পরোপকারী ইত্যাদি ভালো কর্ম করি, তাহলে আমাদের জীবনে সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি আসবে। সমাজ আমাদের শ্রদ্ধা করবে, মানুষ আমাদের ভালোবাসবে। মৃত্যুর পর আমাদের সুখ্য স্মৃতি চিরকাল টিকে থাকবে।

মন্দ কর্মের ফলাফল:

অন্যদিকে, যদি আমরা মিথ্যা, লোভ, হিংসা, অবিচার ইত্যাদি মন্দ কর্ম করি, তাহলে আমাদের জীবনে দুঃখ, কষ্ট, বিপদ আসবে। সমাজ আমাদের ঘৃণা করবে, মানুষ আমাদের এড়িয়ে চলবে। মৃত্যুর পর আমাদের অশুভ স্মৃতি চিরকাল টিকে থাকবে।

উপসংহার:

সুতরাং, “জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” এই বাক্যটি আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা দেয়। জন্মের ব্যাপারে আমরা যদিও কিছু করতে না পারি, তবুও আমরা যদি ভালো কর্ম করি, তাহলে জীবনকে সুন্দর করে তুলতে পারি।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক:

  • এই ভাবটি আমাদের কর্মের প্রতি সচেতন করে তোলে।
  • ভালো কর্মের মাধ্যমে আমরা সুখী ও সফল জীবন লাভ করতে পারি।
  • মন্দ কর্মের মাধ্যমে আমরা কেবল নিজেদেরই নয়, বরং অন্যদেরও ক্ষতি করি।
  • জীবনে সুখ ও সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য আমাদের সর্বদা ভালো কর্ম করতে হবে।

“জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” ভাব সম্প্রসারণ:

এই উক্তিটির মূল বার্তা হলো, আমাদের জন্ম কোথায় বা কেমন পরিস্থিতিতে হয়েছে সেটা নিয়ন্ত্রণ করা আমাদের হাতে নেই। কিন্তু আমাদের কর্ম, আমাদের কাজের মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবনকে সুন্দর করে তুলতে পারি।

এই ভাবনাকে আরও স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করা যায়:

  • জন্ম: আমাদের জন্ম কোথায়, কোন পরিবারে, কোন ধর্মে, কোন জাতিতে হয় – এসব বিষয় আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। আমরা হয়তো ধনী পরিবারে জন্মগ্রহণ করতে পারি, আবার হয়তো গরিব পরিবারেও জন্মগ্রহণ করতে পারি। আমরা হয়তো শহরে জন্মগ্রহণ করতে পারি, আবার হয়তো গ্রামেও জন্মগ্রহণ করতে পারি। আমরা হয়তো হিন্দু, মুসলিম, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, অথবা অন্য কোন ধর্মে জন্মগ্রহণ করতে পারি। আমরা হয়তো বাঙালি, জাপানি, আমেরিকান, ইত্যাদি যেকোন জাতিতে জন্মগ্রহণ করতে পারি।
  • কর্ম: কিন্তু আমাদের জন্মের পর আমরা যে কাজ করি, সেগুলো আমাদের নিয়ন্ত্রণের মধ্যে। আমরা কঠোর পরিশ্রম করে আমাদের জীবনকে উন্নত করতে পারি। আমরা আমাদের জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি করে ভালো চাকরি পেতে পারি। আমরা আমাদের পরিবার ও সমাজের জন্য ভালো কাজ করে সমাজের একজন সম্মানিত সদস্য হতে পারি। আমরা আমাদের জীবনকে অর্থপূর্ণ করে তুলতে পারি।

উদাহরণ:

  • একজন ছেলে গরিব পরিবারে জন্মগ্রহণ করে। কিন্তু সে কঠোর পরিশ্রম করে লেখাপড়া করে এবং একজন ডাক্তার হয়। সে তার গ্রামের মানুষদের বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান করে।
  • একজন মেয়ে ধনী পরিবারে জন্মগ্রহণ করে। কিন্তু সে তার সম্পদকে অন্যদের সাহায্য করার জন্য ব্যবহার করে। সে একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠান চালু করে এবং গরিব মানুষদের সাহায্য করে।

উপসংহার:

“জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” এই উক্তিটি আমাদেরকে শেখায় যে, আমাদের জন্মের পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, আমরা আমাদের কর্মের মাধ্যমে আমাদের জীবনকে সুন্দর করে তুলতে পারি। আমাদের উচিত ভালো কাজ করা এবং সমাজের জন্য অবদান রাখা।

এই ভাবনার সাথে আরও কিছু বিষয় যুক্ত করা যায়:

  • আমাদের সবসময় ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করা উচিত।
  • আমাদের কখনো হতাশ হওয়া উচিত নয়।
  • আমাদের সবসময় আমাদের লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।
  • আমাদের অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে।
  • আমাদের সৎ ও ন্যায়পরায়ণভাবে জীবনযাপন করতে হবে।

শেষ কথা:

“জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” এই উক্তিটি একটি জীবন দর্শন। এই দর্শন অনুসরণ করলে আমরা আমাদের জীবনকে সু

ভাবসম্প্রসারণ জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো

অর্থ:

এই উক্তিটির মূল বার্তা হলো আমাদের জন্মের পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, আমাদের কর্মের মাধ্যমে জীবনে সফলতা ও সম্মান অর্জন করা সম্ভব। জন্মগত বৈষম্য, সমাজের স্তরবিন্যাস, বা অন্যান্য বাইরের কারণগুলো আমাদের ভাগ্য নির্ধারণ করে না। বরং, আমাদের নিজস্ব কর্ম, চেষ্টা, এবং ইতিবাচক মনোভাবের মাধ্যমেই আমরা জীবনে উন্নতি করতে পারি এবং সমাজে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারি।

বিস্তারিত আলোচনা:

  • জন্মের উপর আমাদের নিয়ন্ত্রণ নেই: আমরা কোথায়, কখন, এবং কার পরিবারে জন্মগ্রহণ করবো তা আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। জন্মগতভাবে আমরা ধনী, গরিব, উচ্চবর্ণের, নিম্নবর্ণের, সুস্থ, অসুস্থ ইত্যাদি হতে পারি। এইসব বিষয় আমাদের জীবনের শুরুতে প্রভাব ফেলতে পারে, তবে আমাদের ভাগ্য নির্ধারণ করে না।
  • কর্মের মাধ্যমে পরিবর্তন সম্ভব: আমাদের কর্মের মাধ্যমে আমরা জীবনে যেকোনো পরিস্থিতি পরিবর্তন করতে পারি। পরিশ্রম, দক্ষতা অর্জন, জ্ঞান অর্জন, এবং ইতিবাচক মনোভাবের মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবনকে আরও উন্নত করতে পারি।
  • সফলতা ও সম্মান অর্জনের জন্য কর্ম: জীবনে সফলতা ও সম্মান অর্জনের জন্য কেবল ভালো জন্মই যথেষ্ট নয়। বরং, আমাদের সেই লক্ষ্য অর্জনের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। আমাদের জ্ঞান অর্জন করতে হবে, দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে, এবং নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হবে।
  • সমাজে ইতিবাচক অবদান: আমাদের কর্মের মাধ্যমে আমরা সমাজে ইতিবাচক অবদান রাখতে পারি। অন্যদের সাহায্য করা, সমাজের উন্নয়নে কাজ করা, এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করার মাধ্যমে আমরা জীবনে অর্থপূর্ণতা লাভ করতে পারি।

উদাহরণ:

  • নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু: উচ্চবর্ণের সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করলেও, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু কেবল তার জন্মগত সুবিধার উপর নির্ভর করেননি। বরং, তিনি দেশের স্বাধীনতার জন্য নিরলসভাবে কাজ করেছেন এবং ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান নেতা হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছেন।
  • মাদার টেরেসা: মাদার টেরেসা ধনী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন গরিব, অসুস্থ, এবং অসহায় মানুষের সেবার জন্য। তার কর্মের মাধ্যমে তিনি বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনে আলো এনেছেন এবং একজন মহান মানবতাবাদী হ

ভাব সম্প্রসারণ জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো

এই উক্তিটির মূল বার্তা হলো, মানুষের জন্ম যেকোনো পরিস্থিতিতে হতে পারে, কিন্তু তার কর্মই তার জীবনের প্রকৃত মূল্য নির্ধারণ করে।

জন্ম:

  • আমাদের জন্ম কোথায়, কোন পরিবারে, কোন সমাজে হয়, সেটা আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে।
  • কেউ ধনী পরিবারে জন্মগ্রহণ করে, আবার কেউ فقیر পরিবারে।
  • কেউ শহরে জন্মগ্রহণ করে, আবার কেউ গ্রামে।
  • আমাদের জন্মগত পরিস্থিতি আমাদের ভাগ্য নির্ধারণ করে না।

কর্ম:

  • আমাদের কর্মই আমাদের জীবনের প্রকৃত পরিচয় বহন করে।
  • আমরা যদি ভালো কর্ম করি, তাহলে সমাজে সম্মান অর্জন করি এবং সুখী জীবনযাপন করি।
  • আর যদি মন্দ কর্ম করি, তাহলে সমাজে অপমানিত হই এবং দুঃখ ভোগ করি।

উদাহরণ:

  • ঢাকার একটি গরিব পরিবারে জন্মগ্রহণকারী ছেলেটি তার অধ্যবসায় ও মেধার মাধ্যমে একজন বিখ্যাত ডাক্তার হয়ে ওঠে।
  • একজন ধনী ব্যবসায়ীর ছেলে, অলস ও নেশাগ্রস্ত জীবনযাপন করার কারণে সমাজে তার সম্মান হারিয়ে ফেলে।

উপসংহার:

“জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” এই উক্তি আমাদের শেখায় যে, জীবনে সফল হতে হলে আমাদের ভালো কর্ম করতে হবে। আমাদের জন্মগত পরিস্থিতি আমাদের সাফল্যের পথে বাধা হতে পারে না।

এই উক্তিটি আমাদের অনুপ্রাণিত করে কঠোর পরিশ্রম করতে এবং ভালো মানুষ হওয়ার চেষ্টা করতে।

অতিরিক্ত চিন্তা:

  • এই উক্তিটি কি শুধুমাত্র সাংসারিক সাফল্যের কথা বলছে, নাকি এর মধ্যে নৈতিকতার বার্তাও নিহিত আছে?
  • আমাদের কি সবসময় ভালো কর্মের ফলাফল ভালোই হবে বলে আশা করা উচিত?
  • জন্মগত প্রতিভা কি আমাদের সাফল্যের ক্ষেত্রে কোন ভূমিকা পালন করে?

এই প্রশ্নগুলো নিয়ে চিন্তাভাবনা আমাদের এই উক্তির বার্তা আরও গভীরভাবে বুঝতে সাহায্য করবে।

ভাব সম্প্রসারণ জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো:

এই উক্তিটির মূল বার্তা হলো, আমাদের জন্ম কোথায় ও কার ঘরে হয়েছে তা নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা আমাদের নেই। কিন্তু আমাদের কর্মের মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবনকে সুন্দর ও অর্থপূর্ণ করে তুলতে পারি।

জন্ম হোক যথা তথা:

  • আমাদের জাতি, ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ, পরিবার, সম্পদ – এসব আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে।
  • জন্মের সময় আমাদের পরিস্থিতি যেমনই হোক না কেন, তা আমাদের ভাগ্য নির্ধারণ করে না।
  • আমাদের জীবনের দিকনির্দেশনা আমাদের নিজস্ব হাতে।

কর্ম হোক ভালো:

  • আমাদের কর্মই আমাদের চরিত্র গঠন করে এবং আমাদের জীবনের গতি নির্ধারণ করে।
  • ভালো কর্মের মাধ্যমে আমরা সমাজে সুনাম অর্জন করতে পারি এবং পরকালে মুক্তি লাভ করতে পারি।
  • নীতিবান, সৎ ও পরোপকারী জীবনযাপন করাই আমাদের প্রকৃত লক্ষ্য।

উক্তির তাৎপর্য:

  • এই উক্তিটি আমাদেরকে কর্মফলবাদে বিশ্বাস করতে শেখায়।
  • জীবনের প্রতি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পরিহার করে ইতিবাচক চিন্তা করতে উৎসাহিত করে।
  • আমাদের কর্মের মাধ্যমে জীবনে সাফল্য অর্জনের জন্য অনুপ্রাণিত করে।

উদাহরণ:

  • একজন দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তি তার পরিশ্রম ও নীতিবান জীবনের মাধ্যমে সমাজে সম্মান অর্জন করতে পারেন।
  • উচ্চ বংশে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তি যদি অকৃতজ্ঞ ও অসৎ হয়, তবে সে সমাজে সম্মান হারাবে।

উপসংহার:

“জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” এই উক্তিটি আমাদের জীবনযাপনের একটি মূল্যবান নীতি শিক্ষা প্রদান করে। আমাদের সকলের উচিত এই নীতি অনুসরণ করে সৎ ও ন্যায়পরায়ণ জীবনযাপন করা এবং সমাজের কল্যাণে কাজ করা।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাব সম্প্রসারণ”

Your email address will not be published. Required fields are marked *