Description
জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো কার উক্তি । “জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো” উক্তিটির সঠিক উৎস নির্ধারণ করা কঠিন কারণ এটি বহু প্রাচীন এবং বিভিন্ন লেখক, ঋষি ও মনীষী দ্বারা ব্যবহৃত হয়েছে।
জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো কার উক্তি
তবে, কিছু সম্ভাব্য উৎস নিম্নরূপ:
মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
- চণক্য: বিখ্যাত কৌশলবিদ ও লেখক চণক্য তার “অর্থশাস্ত্র” গ্রন্থে এই উক্তি ব্যবহার করেছেন।
- হিন্দু ধর্মগ্রন্থ: “মহাভারত” ও “রামায়ণ” এর মতো হিন্দু ধর্মগ্রন্থেও এই ধারণার অনুরূপ উক্তি পাওয়া যায়।
- লোককথা: বাংলা লোককথায়ও এই উক্তির প্রচলন রয়েছে, যা এটিকে আরও প্রাচীন করে তোলে।
সুতরাং, “জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো” উক্তিটির নির্দিষ্ট উৎস নির্ধারণ করা সম্ভব না হলেও, এটি একটি দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত বাংলা প্রবাদ যা কর্মের গুরুত্বের উপর জোর দেয়।
এই উক্তির অর্থ হলো: জন্ম কোথায় হয়েছে তা গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং কর্মের মাধ্যমেই একজন মানুষ তার জীবনে সফলতা ও সম্মান অর্জন করতে পারে।
এটি একটি অনুপ্রেরণামূলক উক্তি যা আমাদেরকে আমাদের কর্মের উপর মনোযোগ দিতে এবং জীবনে ভালো কিছু করার জন্য চেষ্টা করতে উৎসাহিত করে।
“জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো” উক্তিটির সঠিক উৎস নির্ধারণ করা কঠিন কারণ এটি বহুল ব্যবহৃত একটি বাংলা প্রবাদ।
তবে, এই প্রবাদটি বিভিন্ন লেখক, কবি এবং দার্শনিকের দ্বারা ব্যবহৃত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
কিছু সম্ভাব্য উৎসের মধ্যে রয়েছে:
- মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্য: এই প্রবাদটি মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন রচনায় পাওয়া যায়, যেমন “চণ্ডীদাসের গীতিকাব্য” এবং “শাহ মুহম্মদ সাগরের পদাবলী”।
- লোককাহিনী: এই প্রবাদটি বাংলার বিভিন্ন লোককাহিনী এবং কিংবদন্তিতেও পাওয়া যায়।
- ধর্মীয় গ্রন্থ: এই প্রবাদটি কিছু হিন্দু এবং বৌদ্ধ ধর্মীয় গ্রন্থেও পাওয়া যায়।
যাইহোক, এই প্রবাদের সঠিক উৎস নির্ধারণের জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন।
উল্লেখ্য:
- কিছু লোক মনে করেন এই প্রবাদটি মহাত্মা গান্ধীর। তবে, এর কোন ঐতিহাসিক ভিত্তি নেই।
- এই প্রবাদের একটি বিকল্প রূপ হল “জন্ম নির্ধারিত, কর্ম স্বাধীন”। এই রূপটিও ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
প্রবাদের ভাবার্থ:
এই প্রবাদের মূল ভাবার্থ হলো জন্ম এবং বংশগতি আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে হতে পারে, কিন্তু আমাদের কর্ম আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকে। আমাদের ভালো কর্মের মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবনকে উন্নত করতে পারি এবং সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারি।
“জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো” উক্তিটির উৎস নির্দিষ্টভাবে কার তা নিশ্চিত করা কঠিন কারণ এটি একটি বহুল প্রচলিত বাণী যা সময়ের সাথে সাথে বিভিন্ন লেখক, ঋষি এবং মনীষীদের দ্বারা ব্যবহৃত হয়েছে।
তবে, এই উক্তির সাথে যুক্ত কিছু উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব হলেন:
- চাণক্য: প্রাচীন ভারতের বিখ্যাত কূটনীতিবিদ এবং লেখক, যিনি তার “অর্থশাস্ত্র” গ্রন্থে অনুরূপ ধারণা প্রকাশ করেছিলেন।
- স্বামী বিবেকানন্দ: আধুনিক যুগের একজন বিখ্যাত হিন্দু ধর্মীয় গুরু, যিনি তার বক্তৃতা এবং লেখায় এই ধারণার উপর জোর দিয়েছিলেন।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর: বাঙালি সাহিত্যের একজন নোবেল বিজয়ী লেখক, যিনি তার কবিতা এবং গল্পে অনুরূপ ভাব প্রকাশ করেছিলেন।
জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো
এই উক্তির মূল বার্তা হল জন্ম বা পরিবারের সামাজিক অবস্থানের চেয়ে কর্মের গুরুত্ব। একজন ব্যক্তির চরিত্র এবং মূল্য তার কর্মের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়, তার জন্মগত পরিচয় দ্বারা নয়।
এই বাণীটি আমাদের সকলকে আমাদের কর্মের প্রতি মনোযোগী হতে এবং নীতিবান ও সৎ জীবনযাপন করার জন্য অনুপ্রাণিত করে।
“জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো” উক্তিটির সঠিক উৎস নির্ধারণ করা কঠিন কারণ এটি একটি বিখ্যাত বাণী যা দীর্ঘকাল ধরে মুখে মুখে চলে আসছে।
তবে, এই উক্তির সাথে বেশ কয়েকজন বিখ্যাত ব্যক্তির নাম যুক্ত করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছেন:
- চাণক্য: প্রাচীন ভারতের বিখ্যাত কূটনীতিবিদ এবং লেখক।
- বিদ্যাসাগর: উনিশ শতকের বাঙালি সমাজ সংস্কারক এবং শিক্ষাবিদ।
- স্বামী বিবেকানন্দ: উনিশ শতকের বিখ্যাত হিন্দু ধর্মগুরু এবং দার্শনিক।
এছাড়াও, কিছু লোক মনে করেন এটি একটি লোককথার উক্তি যা কালক্রমে বিভিন্ন সংস্কৃতিতে ছড়িয়ে পড়েছে।
উল্লেখ্য যে, উক্তির ভাবটি বিভিন্ন ধর্ম ও দর্শনে পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ, হিন্দু ধর্মের কর্মফলের ধারণা অনুসারে, একজন ব্যক্তির জন্ম তার পূর্ববর্তী জীবনের কর্মের ফসল। অনুরূপভাবে, ইসলামে, “কর্মের দ্বারা মানুষ তার ভাগ্য নির্ধারণ করে” এই ধারণাটি প্রচলিত।
সুতরাং, “জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো” উক্তিটির উৎস নির্দিষ্টভাবে বলা অসম্ভব, তবে এর ভাবটি বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ধর্মে পাওয়া যায়।
“জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো” উক্তিটির বিস্তারিত আলোচনা:
উক্তির ব্যাখ্যা:
“জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো” উক্তির অর্থ হল জন্মগত পরিচয় বা বংশগত উৎপত্তি গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং একজন ব্যক্তির কর্মই তার মূল্য নির্ধারণ করে। ভালো কর্মের মাধ্যমেই মানুষ সমাজে সম্মান অর্জন করতে পারে এবং সুখী জীবনযাপন করতে পারে।
উদাহরণ:
- চাণক্য: একজন সাধারণ ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করলেও, চাণক্য তার জ্ঞান, দক্ষতা এবং কর্মের মাধ্যমে মৌর্য সাম্রাজ্যের প্রধান মন্ত্রী হয়ে ওঠেন এবং ভারতীয় ইতিহাসে একজন বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব হিসেবে স্থান অর্জন করেন।
- স্বামী বিবেকানন্দ: একজন উচ্চবর্ণের কায়স্থ পরিবারে জন্মগ্রহণ করলেও, স্বামী বিবেকানন্দ তার আধ্যাত্মিকতা,
জ্ঞান এবং সেবামূলক কর্মের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেন এবং হিন্দু ধর্মের একজন প্রভাবশালী প্রচারক হয়ে ওঠেন।
- ল্যাটিন আমেরিকার মুক্তিযোদ্ধারা: বেশিরভাগ ল্যাটিন আমেরিকার মুক্তিযোদ্ধারা ছিলেন সাধারণ মানুষের বংশোদ্ভূত। কিন্তু তাদের সাহস, ত্যাগ এবং দেশপ্রেমের মাধ্যমে তারা স্প্যানিশ শাসন থেকে মুক্তি অর্জন করে তাদের দেশগুলিকে স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত করতে সাহায্য করেন।
বিভিন্ন সংস্কৃতিতে উক্তির প্রতিফলন:
“জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো” উক্তির ভাবটি বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ধর্মে পাওয়া যায়।
- হিন্দু ধর্ম: কর্মফলের ধারণা অনুসারে, একজন ব্যক্তির জন্ম তার পূর্ববর্তী জীবনের কর্মের ফসল। ভালো কর্মের মাধ্যমে সে পরবর্তী জন্মে উচ্চ জাতিতে জন্মগ্রহণ করতে পারে, অন্যদিকে মন্দ কর্মের ফলে সে নিম্ন জাতিতে জন্মগ্রহণ করতে পারে।
- ইসলাম: “কর্মের দ্বারা মানুষ তার ভাগ্য নির্ধারণ করে” এই ধারণাটি ইসলামেও প্রচলিত।
- হজরত মোহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, “মানুষের কর্মের প্রতিফলন তার কর্মের চেয়ে দ্রুত আসে।”
- খ্রিস্টধর্ম: খ্রিস্টধর্মেও “তোমার কাজ তোমার পরিচয়” এই ধারণাটি বিদ্যমান। বাইবেলে বলা হয়েছে,
“একজন মানুষকে তার ফলের দ্বারাই চেনা যায়।”
উক্তির গুরুত্ব:
“জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো” উক্তিটি আমাদেরকে শেখায় যে, জীবনে সফলতা অর্জনের জন্য জন্মগত পরিচয় বা
বংশগত উৎপত্তি গুরুত্বপূর্ণ নয়। বরং আমাদের নিজেদের কর্মের মাধ্যমেই আমাদের লক্ষ্য অর্জন করতে হবে।
পড়ুনঃ ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
Reviews
There are no reviews yet.