Sale!

জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাবসম্প্রসারণ

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 1,950.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:style=”color: #0000ff;”> 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

979 in stock

Description

জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাবসম্প্রসারণ । এই সুন্দর বাংলা প্রবচনটিতে লুকিয়ে আছে জীবনের এক গভীর তত্ত্ব।

জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাবসম্প্রসারণ

1 ) জন্ম 

  • জন্ম: আমাদের জন্ম কোথায়, কার পরিবারে, কেমন পরিবেশে হয় – এসব বিষয় আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে।
  • ভাগ্য: আমাদের জন্মগত পরিস্থিতি আমাদের ভাগ্য নির্ধারণ করে না।
  • সুযোগ: জন্মগত সীমাবদ্ধতা থাকলেও, আমাদের সকলের জীবনে সফলতার সুযোগ থাকে।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

কর্ম:

  • কর্ম: আমাদের কর্মই আমাদের জীবনের প্রকৃত পরিচয় নির্ধারণ করে।
  • পরিশ্রম: ভালো কর্মের জন্য পরিশ্রম, ধৈর্য্য এবং অধ্যবসায় অপরিহার্য।
  • ফলাফল: কর্মের ফলাফল ঈশ্বরের ইচ্ছার উপর নির্ভর করলেও, আমাদের চেষ্টার মাধ্যমে আমরা আমাদের ভাগ্যকে অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি।

সারসংক্ষেপ:

  • জন্মের পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণে না থাকলেও, আমাদের কর্মের মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবনকে সুন্দর করে তুলতে পারি।
  • ভালো কর্মের মাধ্যমে আমরা সমাজে সম্মান অর্জন করতে পারি এবং চিরস্মরণীয় হয়ে থাকতে পারি।
  • এই প্রবচনটি আমাদের কর্মের প্রতি গুরুত্বারোপ করে এবং জীবনে সফলতার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

উদাহরণ:

  • একজন গরিব ঘরে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তিও তার পরিশ্রম ও প্রতিভার মাধ্যমে সমাজে উচ্চ স্থান অর্জন করতে পারেন।
  • উচ্চ বংশে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তি যদি অকর্মণ্য হয়, তবে সে সমাজে সম্মান অর্জন করতে পারবে না।

উপসংহার:

“জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” এই প্রবচনটি আমাদের জীবনকে সুন্দর ও অর্থপূর্ণ করে তোলার জন্য একটি মূল্যবান শিক্ষা प्रदान করে।

“জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” – ভাবসম্প্রসারণ

অর্থ:

এই উক্তির অর্থ হলো, আমাদের জন্ম কোথায়, কোন পরিবারে হয় তা নিয়ন্ত্রণ আমাদের হাতে নেই। কিন্তু আমরা আমাদের কর্ম নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। তাই আমাদের উচিত ভালো কর্ম করা, যাতে সমাজে আমাদের সুনাম হয়।

ভাবসম্প্রসারণ:

  • জন্ম নিয়ন্ত্রণের বাইরে: আমরা কোথায়, কোন পরিবারে জন্মগ্রহণ করবো তা আমাদের পছন্দের বাইরে। আমরা ধনী বা দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করতে পারি, উচ্চ বা নিম্ন বর্ণে জন্মগ্রহণ করতে পারি। আমাদের জাতি, ধর্ম, লিঙ্গ ইত্যাদিও আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে।
  • কর্ম নিয়ন্ত্রণের মধ্যে: কিন্তু আমরা আমাদের কর্ম নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। আমরা ভালো কাজ করতে পারি, খারাপ কাজ করতে পারি। আমরা পরিশ্রমী হতে পারি, অলস হতে পারি। আমরা ন্যায়পরায়ণ হতে পারি, অন্যায়কারী হতে পারি।
  • ভালো কর্মের গুরুত্ব: আমাদের উচিত ভালো কর্ম করা। কারণ ভালো কর্মের ফল ভালো হয়। ভালো কর্মের মাধ্যমে আমরা সমাজে সম্মান অর্জন করতে পারি। আমাদের জীবন সুন্দর ও সার্থক হতে পারে।
  • উদাহরণ:
    • একজন দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তি যদি পরিশ্রমী হয় এবং ভালো কর্ম করে, তাহলে সে সমাজে সম্মান অর্জন করতে পারে।
    • একজন উচ্চ বর্ণে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তি যদি অলস ও অন্যায়কারী হয়, তাহলে সে সমাজে সম্মান হারাতে পারে।
  • উপসংহার:
    • জন্ম হলেই আমাদের সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে এমন নয়।
    • আমাদের ভালো কর্মের মাধ্যমেই আমরা জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারি এবং সমাজে সম্মান অর্জন করতে পারি।

অন্যান্য দিক:

  • এই উক্তিটি আমাদেরকে কর্মের উপর গুরুত্ব দিতে শেখায়।
  • এটি আমাদেরকে ভাগ্যবাদী না হয়ে পরিশ্রমী হতে উৎসাহিত করে।
  • এটি আমাদেরকে সকলের প্রতি সমান দৃষ্টিভঙ্গি রাখতে শেখায়।

উক্তির গুরুত্ব:

  • আজকের সমাজে এই উক্তির গুরুত্ব অনেক বেশি।
  • সমাজে অনেকে আছেন যারা তাদের জন্মের কারণে নিজেদের অধম মনে করেন।
  • এই উক্তি তাদেরকে বোঝায় যে, জন্মের চেয়ে কর্মই গুরুত্বপূর্ণ।
  • এটি সমাজে সকলের মধ্যে সমতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করতে পারে।

উপসংহারে, “জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” একটি মহান উক্তি যা আমাদেরকে জীবনের সঠিক পথ দেখায়।

জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো

এই উক্তিটির মাধ্যমে আমাদের জীবনের দুটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরা হয়েছে: জন্ম ও কর্ম।

জীবণঃ

  • আমাদের জন্ম কোথায়, কার পরিবারে, কেমন পরিবেশে হয় তা আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে।
  • আমরা ধনী বা দরিদ্র, উচ্চবর্ণের বা নিম্নবর্ণের, সুস্থ বা অসুস্থ – এসব বিষয় আমাদের পছন্দ অনুযায়ী নির্ধারণ করা যায় না।
  • জন্মগত পরিস্থিতি আমাদের জীবনে প্রভাব ফেলতে পারে, তবে এটি আমাদের ভাগ্য নির্ধারণ করে না।

কর্ম:

  • আমাদের কর্ম হল আমাদের জীবনের প্রকৃত পরিচয়।
  • আমরা কীভাবে জীবনযাপন করি, কীভাবে অন্যদের সাথে আচরণ করি, সমাজে কী অবদান রাখি – এসব বিষয় আমাদের কর্মের মাধ্যমে প্রকাশ পায়।
  • আমাদের কর্মের মাধ্যমেই আমরা জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারি, সমাজে সম্মান অর্জন করতে পারি এবং চিরস্মরণীয় হয়ে থাকতে পারি।

উক্তির তাৎপর্য:

  • জন্মগত পরিস্থিতি নিয়ে দুঃখিত হওয়ার কোন কারণ নেই।
  • বরং আমাদের উচিত মনোযোগ দেওয়া আমাদের কর্মের উপর।
  • যদি আমরা ভালো কর্ম করি, তাহলে অবশ্যই ভালো ফলাফল পাব।
  • আমাদের জীবনের লক্ষ্য হওয়া উচিত ভালো কর্ম সম্পাদন করা এবং সমাজের জন্য অবদান রাখা।

উদাহরণ:

  • ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ছিলেন একজন দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারের সন্তান। কিন্তু তিনি তার কর্মের মাধ্যমে বাংলা সাহিত্য ও শিক্ষাক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রেখেছেন এবং আজও তিনি একজন সম্মানিত ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত।
  • মাদার টেরেসা ছিলেন একজন ধনী পরিবারের মেয়ে। কিন্তু তিনি তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন দরিদ্র ও অসহায় মানুষের সেবার জন্য। আজও তিনি বিশ্বব্যাপী একজন অনুপ্রেরণাদায়ী ব্যক্তিত্ব হিসেবে স্মরণীয়।

উপসংহার:

“জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” এই উক্তিটি আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা দেয়। আমাদের জন্মগত পরিস্থিতি নিয়ে দুঃখিত হওয়ার পরিবর্তে আমাদের উচিত মনোযোগ দেওয়া আমাদের কর্মের উপর। যদি আমরা ভালো কর্ম করি, তাহলে অবশ্যই ভালো ফলাফল পাব।

এই উক্তিটির সাথে আরও কিছু বিষয় যুক্ত করা যেতে পারে:

  • আমাদের সর্বদা ন্যায়পরায়ণ ও সৎ হওয়া উচিত।
  • অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল ও সহায়ক হওয়া উচিত।
  • পরিশ্রমী ও দৃঢ়চেতা হওয়া উচিত।
  • আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত সমাজ ও দেশের উন্নয়নে অবদান রাখা।

অর্থ:

এই উক্তির অর্থ হলো, আমাদের জন্ম কোথায়, কোন পরিবারে হয় তা নিয়ন্ত্রণ আমাদের হাতে নেই। কিন্তু আমরা আমাদের কর্ম নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। আমাদের উচিত ভালো কর্ম করা, যাতে সমাজে আমাদের সুনাম থাকে এবং মৃত্যুর পরও আমরা স্মরণীয় হয়ে থাকি।

ভাবসম্প্রসারণ:

  • জন্ম নিয়ন্ত্রণের বাইরে: আমরা কোথায় জন্মাবো, কোন পরিবারে জন্মাবো, তা আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। আমরা עש্বর, ভাগ্য, নিয়তি, প্রকৃতি – যেকোনো নামেই ডাকি না কেন, তার ইচ্ছার অধীনে জন্মগ্রহণ করি।
  • কর্ম নিয়ন্ত্রণের মধ্যে: কিন্তু আমাদের কর্ম নিয়ন্ত্রণ আমাদের হাতে। আমরা ভালো কাজ করতে পারি, মন্দ কাজ করতে পারি। আমরা ন্যায়পরায়ণ হতে পারি, অন্যায়কারী হতে পারি। আমরা সত্যবাদী হতে পারি, মিথ্যাবাদী হতে পারি।
  • ভালো কর্মের গুরুত্ব: আমাদের উচিত ভালো কর্ম করা। ভালো কর্ম আমাদের জীবনে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনে। ভালো কর্মের মাধ্যমে আমরা সমাজে সম্মান অর্জন করি। মৃত্যুর পরও আমাদের ভালো কর্মের স্মৃতি অমলিন থাকে।
  • উদাহরণ:
    • ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব: ইতিহাসে অনেক মহান ব্যক্তিত্ব এসেছেন যারা তাদের ভালো কর্মের জন্য স্মরণীয় হয়ে আছেন। যেমন: মহাত্মা গান্ধী, নেলসন ম্যান্ডেলা, মাদার টেরেসা।
    • সাধারণ মানুষ: আমাদের আশেপাশেও অনেক সাধারণ মানুষ আছেন যারা তাদের ভালো কর্মের মাধ্যমে সমাজে সম্মান অর্জন করেছেন। যেমন: একজন শিক্ষক, একজন ডাক্তার, একজন কৃষক।
  • উপসংহার: জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো – এই উক্তি আমাদের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা দেয়। আমাদের উচিত ভালো কর্মের মাধ্যমে জীবনকে সার্থক করে তোলা।

আরও কিছু চিন্তা:

  • আমাদের কি শুধু ভালো কর্মের জন্যই চেষ্টা করবো? মন্দ কর্ম এড়িয়ে চলবো?
  • যদি ভালো কর্মের জন্য চেষ্টা করেও আমাদের সাফল্য না হয়, তাহলে কি আমরা হতাশ হবো?
  • সমাজ কি সবসময় ভালো কর্মের প্রশংসা করে?

প্রশ্নগুলো নিয়ে চিন্তা করলে আমরা জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো – এই উক্তির আরও গভীর অর্থ উপলব্ধি করতে পারবো।

ভাবসম্প্রসারণ জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো

এই উক্তিটির মূল বার্তা হলো, আমাদের জন্ম কোথায়, কোন পরিবারে হয় তার উপর আমাদের নিয়ন্ত্রণ নেই। কিন্তু আমরা আমাদের কর্মের মাধ্যমে জীবনে সফলতা ও সম্মান অর্জন করতে পারি।

উক্তির ব্যাখ্যা:

  • “জন্ম হোক যথা তথা”: মানুষের জন্ম হয় বিভিন্ন পরিবেশে, বিভিন্ন পরিবারে। কেউ ধনী পরিবারে জন্মগ্রহণ করে, কেউ আবার গরিব পরিবারে। কেউ উচ্চ বর্ণে জন্মায়, কেউ নিম্ন বর্ণে। আমাদের জন্মের উপর আমাদের নিয়ন্ত্রণ নেই। এটি সম্পূর্ণ ভাগ্যের উপর নির্ভর করে।
  • “কর্ম হোক ভালো”: আমাদের কর্মের মাধ্যমে আমরা জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারি। ভালো কর্মের মাধ্যমে আমরা সমাজে সম্মান অর্জন করতে পারি।

উক্তির তাৎপর্য:

  • আমাদের জন্মের পরিবেশ বা পরিবার আমাদের জীবনের সাফল্য নির্ধারণ করে না।
  • আমরা আমাদের কর্মের মাধ্যমে ভাগ্যকে পরিবর্তন করতে পারি।
  • ভালো কর্মের মাধ্যমে আমরা সুখী ও সমৃদ্ধ জীবনযাপন করতে পারি।
  • এই উক্তি আমাদেরকে সৎ ও ন্যায়পরায়ণভাবে জীবনযাপন করার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

উদাহরণ:

  • ঢাকার একটি গরিব পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কিন্তু তার অসাধারণ কর্মের মাধ্যমে তিনি বিশ্বখ্যাত কবি, লেখক, দার্শনিক ও সঙ্গীতজ্ঞ হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছেন।
  • নেলসন ম্যান্ডেলা দক্ষিণ আফ্রিকার একটি গরিব বর্ণে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু তার অক্লান্ত পরিশ্রম ও ত্যাগের মাধ্যমে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ রাষ্ট্রপতি হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছেন।

উপসংহার:

“জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” এই উক্তিটি আমাদেরকে শেখায় যে, জীবনে সফল হতে হলে আমাদেরকে কঠোর পরিশ্রম ও ন্যায়পরায়ণভাবে জীবনযাপন করতে হবে। আমাদের জন্মের পরিবেশ বা পরিবার আমাদের সাফল্যের পথে বাধা হতে পারে না।

“জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” – ভাবসম্প্রসারণ

অর্থ:

এই উক্তির মাধ্যমে বোঝানো হচ্ছে যে, আমাদের জন্ম কোথায়, কোন পরিবারে, কোন পরিস্থিতিতে হয় তা আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। কিন্তু আমাদের কর্ম, আমাদের চিন্তাভাবনা, আমাদের আচরণ – এগুলো সম্পূর্ণ আমাদের নিয়ন্ত্রণে। তাই আমাদের জন্ম যাই হোক না কেন, আমাদের চেষ্টা করা উচিত ভালো কর্ম সম্পাদন করার। কারণ ভালো কর্মই আমাদের জীবনকে সুন্দর করে তোলে, সমাজে আমাদের সম্মান এনে দেয় এবং পরকালে মুক্তি दिलाয়।

বিস্তারিত আলোচনা:

  • জন্: আমাদের জন্ম কোথায়, কোন পরিবারে, কোন ধর্মে, কোন জাতিতে হয় – এসব বিষয় আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। এগুলো আমাদের ভাগ্যের বিষয়।
  • কর্ম: কিন্তু আমাদের কর্ম আমাদের নিয়ন্ত্রণে। আমরা যা ভাববো, যা বলবো, যা করবো – এসব আমাদের কর্ম। আমাদের কর্মের মাধ্যমেই আমরা আমাদের জীবনকে গড়ে তুলি।
  • ভালো কর্মের গুরুত্ব: ভালো কর্ম আমাদের জীবনে সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি বয়ে আনে। ভালো কর্মের মাধ্যমে আমরা সমাজের কল্যাণ করতে পারি। ভালো কর্মের মাধ্যমে আমরা পরকালে মুক্তি লাভ করতে পারি।
  • উদাহরণ: ইতিহাসে অনেক মহান ব্যক্তি ছিলেন যাদের জন্ম হয়েছিল অত্যন্ত দুঃখজনক পরিবেশে। কিন্তু তাদের ভালো কর্মের মাধ্যমে তারা সমাজে সম্মান অর্জন করেছেন এবং অন্যদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছেন।
  • উপসংহার:

“জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” এই উক্তি আমাদের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা দেয়। আমাদের জন্ম যাই হোক না কেন, আমাদের উচিত ভালো কর্ম সম্পাদন করার চেষ্টা করা। কারণ ভালো কর্মই আমাদের জীবনকে সার্থক করে তোলে।

অন্যান্য দিক:

  • এই উক্তির মাধ্যমে আমাদের নিয়তিবাদ ও কর্মবাদের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করার শিক্ষা দেওয়া হয়।
  • ভালো কর্মের মাধ্যমে আমরা আমাদের ভাগ্যকেও পরিবর্তন করতে পারি।
  • সমাজের সকল মানুষের উচিত ভালো কর্ম সম্পাদন করা, তা নির্বিশেষে তাদের জাতি, ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ ইত্যাদি।

উপসংহারে, “জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো” এই উক্তি একটি জীবনমন্ত্র। আমাদের সকলের উচিত এই মন্ত্রটিকে অনুসরণ করা এবং আমাদের জীবনে ভালো কর্ম সম্পাদন করার চেষ্টা করা।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাবসম্প্রসারণ”

Your email address will not be published. Required fields are marked *