Sale!

ভাবসম্প্রসারণ সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:yle=”color: #0000ff;”> 01622913640</h2>

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

ভাবসম্প্রসারণ সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত । এই প্রশ্নটি বেশ জটিল এবং এর উত্তর নির্ভর করে ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গির উপর।

ভাবসম্প্রসারণ সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত

যারা মনে করেন সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত তারা যুক্তি দেখাতে পারেন:

  • সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা:
    • আত্ম-অনুপ্রাণিত: জ্ঞান অর্জনের প্রতি তাদের তীব্র আগ্রহ থাকে এবং তারা নিজেদের শেখানোর জন্য সর্বদা উদ্যমী থাকে।
    • সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা: জ্ঞানকে গ্রহণ করার আগে তারা তথ্য যাচাই করে এবং নিজস্ব বিশ্লেষণ করে।
    • স্ব-নির্দেশিত শেখা: তারা নতুন দক্ষতা ও জ্ঞান অর্জনের জন্য নিজস্ব পদ্ধতি তৈরি করতে পারে।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

  • ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থা:
    • সবসময় সর্বশেষ জ্ঞান বা দক্ষতা প্রদান করে না।
    • সৃজনশীলতা ও স্বাধীন চিন্তাভাবনাকে সীমাবদ্ধ করতে পারে।
    • ব্যক্তির নির্দিষ্ট চাহিদা পূরণ করতে ব্যর্থ হতে পারে।

যারা মনে করেন সুশিক্ষিত লোক সবসময় স্বশিক্ষিত নন তারা যুক্তি দেখাতে পারেন:

  • সকল সুশিক্ষিত ব্যক্তি:
    • আত্ম-অনুপ্রাণিত বা জ্ঞান অর্জনে আগ্রহী নাও হতে পারে।
    • সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা বা স্ব-নির্দেশিত শেখা দক্ষতার অভাব থাকতে পারে।
  • ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থা:
    • গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা ও জ্ঞান প্রদান করে যা স্ব-শিক্ষার মাধ্যমে অর্জন করা কঠিন।
    • শৃঙ্খলা ও নির্দেশিকা প্রদান করে যা কিছু শিক্ষার্থীর জন্য জরুরি।
    • সহকর্মী ও শিক্ষকদের সাথে মূল্যবান যোগাযোগ ও নেটওয়ার্কিং সুযোগ প্রদান করে।

পরিশেষে, “সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত” এই প্রশ্নের কোন সুনির্দিষ্ট উত্তর নেই। এটি ব্যক্তির সংজ্ঞা, অভিজ্ঞতা এবং শেখার ধরণের উপর নির্ভর করে।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল জ্ঞান অর্জনের প্রতি আগ্রহ এবং নিজেকে শেখানোর ক্ষমতা। ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থা এবং স্ব-শিক্ষা উভয়ই মূল্যবান হতে পারে এবং জ্ঞান অর্জনের জন্য কার্যকর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।

এখানে কিছু অতিরিক্ত বিষয় বিবেচনা করা যেতে পারে:

  • শিক্ষার ধরণ:
    • ঐতিহ্যবাহী স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়
    • অনলাইন কোর্স, ওয়ার্কশপ, ট্রেনিং
    • স্ব-অধ্যয়ন, বই পড়া, ডকুমেন্টারি দেখা
  • শেখার দক্ষতা:

ভাবসম্প্রসারণ: সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত?

এই প্রশ্নটি বেশ জটিল এবং এর উত্তর নির্ভর করে আমরা “শিক্ষা” ও “স্বশিক্ষা” কে কিভাবে সংজ্ঞায়িত করি তার উপর।

শিক্ষা বলতে আমরা যদি শুধুমাত্র ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও দক্ষতা বুঝি, তাহলে বলা যায় যে সকল সুশিক্ষিত লোক স্বশিক্ষিত নন। কারণ অনেকেই বিদ্যালয়, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে ডিগ্রি অর্জন করলেও তাদের জ্ঞানের ঐশ্বর্য শুধুমাত্র পাঠ্যপুস্তক ও পরীক্ষার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে।

কিন্তু শিক্ষা যদি জ্ঞান অর্জনের এক বিস্তৃত প্রক্রিয়া হয়, যেখানে জীবনের সকল ক্ষেত্র থেকে অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান অর্জিত হয়, তাহলে বলা যায় যে সকল সুশিক্ষিত লোকই এক अर्थে স্বশিক্ষিত। কারণ তারা কেবল শিক্ষকের উপর নির্ভরশীল না থেকে নিজেদের চেষ্টা ও উদ্যমে জ্ঞান অর্জন করে থাকে।

স্বশিক্ষা বলতে বোঝায় কোন নির্দিষ্ট শিক্ষক বা প্রতিষ্ঠানের সাহায্য ছাড়াই নিজের চেষ্টায় জ্ঞান অর্জনের প্রক্রিয়া। একজন স্বশিক্ষিত ব্যক্তি কৌতূহলী মনোভাব, দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি এবং অনুশীলনের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করে।

অনেক সুশিক্ষিত ব্যক্তিই জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্বশিক্ষার মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন করে থাকেন। যেমন, একজন ডাক্তার যিনি তার পেশাগত জ্ঞানের বাইরেও সাহিত্য, দর্শন, বা বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় জ্ঞান অর্জন করেন, তিনি একজন স্বশিক্ষিত ব্যক্তি।

সুতরাং, স্পষ্টভাবে বলা যায় না যে সকল সুশিক্ষিত লোকই স্বশিক্ষিত। তবে বেশিরভাগ সুশিক্ষিত ব্যক্তিই জীবনের কোন না কোন পর্যায়ে স্বশিক্ষার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করে থাকেন।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক:

  • জ্ঞান অর্জনের প্রক্রিয়া: ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ছাড়াও, জীবনের অভিজ্ঞতা, ভ্রমণ, বই পড়া, আলোচনা, ইন্টারনেট ব্যবহার ইত্যাদির মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞানও গুরুত্বপূর্ণ।
  • কৌতূহল ও আগ্রহ: জ্ঞান অর্জনের জন্য কৌতূহল ও আগ্রহ থাকা অপরিহার্য। একজন স্বশিক্ষিত ব্যক্তি সর্বদা নতুন জিনিস শিখতে আগ্রহী থাকে।
  • স্ব-শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতা: স্বশিক্ষার জন্য শৃঙ্খলাবদ্ধ জীবনযাপন ও নিয়মিত অনুশীলন অপরিহার্য।

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত?

এই প্রশ্নটি বেশ জটিল এবং এর উত্তর নির্ভর করে ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গির উপর।

যারা মনে করেন সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত তারা যুক্তি দিতে পারেন:

  • সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা:

    • আত্ম-শিক্ষার প্রতি প্রবণ:
      • নতুন জিনিস শিখতে এবং জ্ঞানের পরিধি বিস্তৃত করতে সর্বদা আগ্রহী থাকে।
      • নিজেদের গবেষণা করে এবং বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করে।
    • সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা:
      • শুধুমাত্র যা শেখানো হয় তা গ্রহণ করে না বরং তথ্য বিশ্লেষণ করে এবং নিজস্ব মতামত গঠন করে।
      • বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি বিবেচনা করে এবং পক্ষপাত এড়াতে চেষ্টা করে।
    • স্বাধীন শিক্ষার্থী:
      • শুধু শিক্ষকের উপর নির্ভর করে না বরং নিজেরাই শেখার দায়িত্ব গ্রহণ করে।
      • তাদের নিজস্ব শেখার ধরন এবং গতি নির্ধারণ করে।
  • ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাব্যবস্থা:

    • সবসময় সর্বশেষ জ্ঞান বা দক্ষতা প্রদানে ব্যর্থ হতে পারে।
    • সৃজনশীলতা এবং স্বাধীন চিন্তাভাবনার চেয়ে মুখস্থ এবং পরীক্ষায় ভালো করার উপর বেশি জোর দেয়।

অন্যদিকে, যারা মনে করেন সুশিক্ষা ও স্বশিক্ষা আলাদা বিষয় তারা বলতে পারেন:

  • সুশিক্ষা:

    • একটি পদ্ধতিগত প্রক্রিয়া:
      • যা শিক্ষক, পাঠ্যক্রম এবং প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে জ্ঞান এবং দক্ষতা প্রদান করে।
      • নির্দিষ্ট শৃঙ্খলা ও নিয়ম মেনে চলতে হয়।
    • বাহ্যিক স্বীকৃতি:
      • ডিগ্রি, সার্টিফিকেট, বা অন্যান্য যোগ্যতার মাধ্যমে প্রমাণিত হয়।
  • স্বশিক্ষা:

    • আত্ম-নির্দেশিত:
      • ব্যক্তির নিজস্ব আগ্রহ ও চাহিদা অনুযায়ী শেখা হয়।
      • নিয়ম বা কাঠামোর দ্বারা সীমাবদ্ধ নয়।
    • আন্তরিক প্রেরণা:
      • জ্ঞান অর্জনের আগ্রহ এবং ব্যক্তিগত বিকাশের ইচ্ছা দ্বারা চালিত।

উপসংহারে:

  • সুশিক্ষা এবং স্বশিক্ষা একে অপরের পরিপূরক হতে পারে:
    • ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা একটি ভিত্তি সরবরাহ করতে পারে যা স্বশিক্ষার মাধ্যমে আরও গভীরভাবে অন্বেষণ করা যেতে পারে।
    • স্বশিক্ষা নতুন জ্ঞান এবং দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা থেকে অর্জিত জ্ঞানকে প্রয়োগ করার সুযোগ করে দেয়।
  • কোন ব্যক্তি “সত্যিকারের” সুশিক্ষিত তা নির্ধারণ করা কঠিন:

ভাবসম্প্রসারণ: সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত?

যারা মনে করেন সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত তারা যুক্তি দেখাতে পারেন:

  • সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা আনুষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করে থাকেন।
  • এই জ্ঞান তাদের সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, সমস্যা সমাধান এবং যোগাযোগের দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করে।
  • এই দক্ষতাগুলি স্ব-শিক্ষার জন্য অপরিহার্য কারণ এগুলি ব্যক্তিকে নতুন তথ্য শিখতে এবং বুঝতে সাহায্য করে।
  • উপরন্তু, সুশিক্ষিত ব্যক্তিদের প্রায়শই গবেষণা, লেখালেখি এবং জ্ঞান ভাগ করে নেওয়ার মতো ক্ষেত্রগুলিতে অভিজ্ঞতা থাকে যা স্ব-শিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয়।

যারা মনে করেন সুশিক্ষিত লোক সবসময় স্বশিক্ষিত হয় না তারা যুক্তি দেখাতে পারেন:

  • কিছু সুশিক্ষিত ব্যক্তি শুধুমাত্র পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য পড়াশোনা করে এবং জ্ঞান অর্জনের প্রতি তাদের কোন আগ্রহ থাকে না।
  • এই ব্যক্তিরা স্ব-শিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় অনুপ্রেরণা এবং আত্ম-শৃঙ্খলা অভাব করতে পারে।
  • অন্যদিকে, অনেক অশিক্ষিত বা কম শিক্ষিত ব্যক্তি তাদের নিজস্ব জ্ঞান অর্জনের জন্য অত্যন্ত অনুপ্রাণিত এবং কঠোর পরিশ্রমী হতে পারে।
  • তারা তাদের অভিজ্ঞতা, পর্যবেক্ষণ এবং অন্যদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে শিখতে পারে।

পরিশেষে, একজন ব্যক্তি স্বশিক্ষিত কিনা তা নির্ভর করে ব্যক্তির ব্যক্তিগত গুণাবলী, অভিজ্ঞতা এবং শেখার প্রতি মনোভাবের উপর।

কিছু সুশিক্ষিত ব্যক্তি অবশ্যই স্বশিক্ষিত, কিন্তু সকলেই নয়।

অন্যদিকে, অনেক অশিক্ষিত বা কম শিক্ষিত ব্যক্তি তাদের নিজস্ব জ্ঞান অর্জনে অত্যন্ত সফল হতে পারে।

এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে শিক্ষা একটি জীবনযাত্রার দীর্ঘস্থায়ী প্রক্রিয়া এবং সকলেরই শেখার এবং বেড়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে।

বিস্তারিত আলোচনা

ভূমিকা:

এই প্রশ্নটি বেশ জটিল এবং বিতর্কিত। কারণ “শিক্ষিত” এবং “স্বশিক্ষিত” – এই দুটি ধারণার সংজ্ঞা ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে।

আনুষ্ঠানিক শিক্ষা বনাম স্ব-শিক্ষা:

  • আনুষ্ঠানিক শিক্ষা: প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে শিক্ষকের মাধ্যমে পাঠদান গ্রহণ।
  • স্ব-শিক্ষা: নিজের প্রচেষ্টায়, পরিকল্পনা অনুযায়ী জ্ঞান অর্জন।

যারা মনে করেন সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত:

  • তাদের যুক্তি:
    • আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থা শৃঙ্খলা, সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা এবং গবেষণা দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করে।
    • এই দক্ষতা স্ব-শিক্ষার জন্য অপরিহার্য।
    • সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা প্রায়শই লেখালেখি, গবেষণা এবং জ্ঞান ভাগ করে নেওয়ার অভিজ্ঞতা লাভ করে থাকে যা স্বশিক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
  • উদাহরণ:
    • একজন বিজ্ঞানী যিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন এবং গবেষণাগারে কাজ করেছেন তিনি নতুন তথ্য ও ধারণা সম্পর্কে স্ব-শিক্ষিত হতে সক্ষম।
    • একজন আইনজীবী যিনি আইন স্কুলে পড়াশোনা করেছেন এবং আদালতে কাজ করেছেন তিনি আইনি পরিবর্তন সম্পর্কে স্ব-শিক্ষিত হতে সক্ষম।

যারা মনে করেন সুশিক্ষিত লোক সবসময় স্বশিক্ষিত হয় না:

  • তাদের যুক্তি:
    • কিছু সুশিক্ষিত ব্যক্তি শুধুমাত্র ডিগ্রি অর্জনের জন্য পড়াশোনা করে এবং জ্ঞান অর্জনে আগ্রহী হয় না।
    • অনুপ্রেরণা ও আত্ম-শৃঙ্খলার অভাবে তারা স্ব-শিক্ষায় অগ্রসর হতে পারে না।
    • অন্যদিকে, অনেক অশিক্ষিত বা কম শিক্ষিত ব্যক্তি তাদের নিজস্ব জ্ঞান অর্জনে অত্যন্ত আগ্রহী এবং পরিশ্রমী হতে পারে।
  • উদাহরণ:
    • একজন কৃষক যিনি স্কুলে যাননি কিন্তু প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে চলে আসা কৃষি জ্ঞান অর্জন করেছেন তিনি নতুন কৃষি পদ্ধতি সম্পর্কে স্ব-শিক্ষিত হতে পারেন।
    • একজন শিল্পী যিনি আনুষ্ঠানিক শিল্প শিক্ষা লাভ করেননি কিন্তু নিজের অভিজ্ঞতা ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে শিল্পকলা শিখেছেন তিনি নতুন শিল্প মাধ্যম সম্পর্কে স্ব-শিক্ষিত হতে পারেন।

উভয় দৃষ্টিভঙ্গির সমালোচনা:

  • প্রথম দৃষ্টিভঙ্গি: শুধুমাত্র আনুষ্ঠানিক শিক্ষাকেই জ্ঞান অর্জনের একমাত্র উপায় হিসেবে বিবেচনা করে।

সুশিক্ষিত ব্যক্তিদের স্বশিক্ষিত হওয়ার পক্ষে যুক্তি:

  • আনুষ্ঠানিক শিক্ষা জ্ঞান অর্জনের একটি কাঠামোগত পদ্ধতি প্রদান করে।
  • এই জ্ঞান সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, সমস্যা সমাধান এবং যোগাযোগের দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করে।
  • এই দক্ষতাগুলি স্ব-শিক্ষার জন্য অপরিহার্য কারণ এগুলি ব্যক্তিকে নতুন তথ্য শিখতে এবং বুঝতে সহায্য করে।
  • উপরন্তু, সুশিক্ষিত ব্যক্তিদের প্রায়শই গবেষণা, লেখালেখি এবং জ্ঞান ভাগ করে নেওয়ার মতো ক্ষেত্রগুলিতে অভিজ্ঞতা থাকে যা স্ব-শিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয়।

উদাহরণ:

  • একজন বিজ্ঞানী যিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন তাদের গবেষণা প্রবন্ধ লিখতে এবং তাদের কাজ অন্যদের সাথে ভাগ করে নিতে শিখেছেন। এই দক্ষতাগুলি তাদের নতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার সম্পর্কে শিখতে এবং তাদের নিজস্ব গবেষণা চালাতে সহায়তা করে।
  • একজন আইনজীবী যিনি আইন স্কুলে পড়াশোনা করেছেন তারা আইনি নথি পড়তে এবং বুঝতে শিখেছেন। এই দক্ষতা তাদের আইনি পরিবর্তন সম্পর্কে শিখতে এবং তাদের মক্কেলদের আইনি পরামর্শ দিতে সহায়তা করে।

অশিক্ষিত বা কম শিক্ষিত ব্যক্তিদের স্বশিক্ষিত হওয়ার ক্ষেত্রে:

  • আনুষ্ঠানিক শিক্ষার অভাব সত্ত্বেও, অনেকেই তাদের নিজস্ব জ্ঞান অর্জনে অত্যন্ত সফল হতে পারে।
  • তারা তাদের অভিজ্ঞতা, পর্যবেক্ষণ এবং অন্যদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে শিখতে পারে।
  • তাদের প্রায়শই শেখার প্রতি শক্তিশালী আগ্রহ এবং অনুপ্রেরণা থাকে।

উদাহরণ:

  • একজন কৃষক যিনি কখনও স্কুলে যাননি তিনি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে চলে আসা কৃষি কৌশল সম্পর্কে শিখেছেন। এই জ্ঞান তাদের ফসল উৎপাদন এবং তাদের জমি পরিচালনা করতে সহায়তা করে।
  • একজন শিল্পী যিনি কোন আনুষ্ঠানিক শিল্প প্রশিক্ষণ পাননি তিনি তাদের নিজস্ব অনন্য শৈলী বিকাশ করেছেন। এই দক্ষতা তাদের তাদের সৃজনশীলতা প্রকাশ করতে এবং তাদের শিল্প অন্যদের সাথে ভাগ করে নিতে সহায়তা করে।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “ভাবসম্প্রসারণ সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত”

Your email address will not be published. Required fields are marked *