Sale!

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত উক্তিটি কার

Original price was: 1,500.00৳ .Current price is: 1,150.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:&amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;lt;span style=”color: #0000ff;”&amp;gt; 01622913640&amp;amp;lt;/span>

&gt;&amp;gt; সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !</p>

&amp;gt;> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

SKU: (31) ম্যাজিক কনডম কোডঃ 110 Category: Tag:

Description

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত উক্তিটি কার । “সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত” এই উক্তিটি প্রমথ চৌধুরীর।

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত উক্তিটি কার

প্রমথ চৌধুরী ছিলেন একজন বিখ্যাত বাঙালি লেখক, শিক্ষাবিদ, সমালোচক, ও চিন্তাবিদ। তিনি বাংলা সাহিত্য ও শিক্ষাক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রেখেছেন।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

এই উক্তিটি তার শিক্ষা দর্শনের একটি মূল ভাব। প্রমথ চৌধুরীর মতে, শিক্ষা কেবলমাত্র বই পড়া ও পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। বরং, জ্ঞান অর্জনের প্রক্রিয়া জীবনজ্যোটা। একজন সত্যিকারের শিক্ষিত মানুষ কেবলমাত্র শিক্ষকের উপর নির্ভরশীল না হয়ে নিজের চেষ্টায় জ্ঞান অর্জন করে এবং জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে শেখা চালিয়ে যায়।

তাই, প্রমথ চৌধুরী বিশ্বাস করতেন যে, শুধুমাত্র যারা নিজের চেষ্টায় জ্ঞান অর্জন করে এবং

জীবনজ্যোটা শেখা চালিয়ে যায় তারাই সত্যিকারের অর্থে শিক্ষিত।

উক্তিটির তাৎপর্য:

  • শিক্ষা একটি সারাজীবন প্রক্রিয়া।
  • জ্ঞান অর্জনের জন্য শুধুমাত্র শিক্ষকের উপর নির্ভর করা যাবে না।
  • নিজের চেষ্টায় এবং অনুশীলনের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করা গুরুত্বপূর্ণ।
  • জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে শেখা চালিয়ে যাওয়া উচিত।

উক্তির প্রাসঙ্গিকতা:

আজকের দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে প্রমথ চৌধুরীর এই উক্তিটির প্রাসঙ্গিকতা অপরিসীম। জ্ঞান অর্জনের জন্য কেবলমাত্র ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার উপর নির্ভর করা যাবে না। বরং, নিজের চেষ্টায় এবং বিভিন্ন উৎস থেকে জ্ঞান অর্জন করে জীবনে এগিয়ে যেতে হবে।

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত” এই উক্তিটি বিখ্যাত বাঙালি লেখক, শিক্ষাবিদ এবং দার্শনিক প্রমথ চৌধুরী (১৮৬৮-১৯৪৮) এর।

তিনি শিক্ষা বিষয়ে একজন proponent ছিলেন এবং বিশ্বাস করতেন যে শিক্ষা কেবলমাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সীমাবদ্ধ থাকা উচিত নয়, বরং জীবনের সকল ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

তার মতে, একজন সত্যিকারের শিক্ষিত ব্যক্তি কেবলমাত্র বইয়ের জ্ঞান অর্জন করেই থেমে থাকে না, বরং নিজের চেষ্টায়, জিজ্ঞাসা করার মাধ্যমে এবং অভিজ্ঞতার মাধ্যমে নতুন জ্ঞান অর্জন করে থাকে।

প্রমথ চৌধুরী বিশ্বাস করতেন যে, শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য হল ব্যক্তির মনকে মুক্ত করা এবং তাকে স্বাধীন চিন্তাভাবনার ক্ষমতা प्रदान করা।

তার এই উক্তিটি আজও শিক্ষা বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে।

উক্তির তাৎপর্য:

  • শিক্ষা কেবলমাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সীমাবদ্ধ নয়।
  • জীবনের সকল ক্ষেত্রেই শেখা সম্ভব।
  • একজন সত্যিকারের শিক্ষিত ব্যক্তি কেবলমাত্র বইয়ের জ্ঞান অর্জন করেই থেমে থাকে না।
  • শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য হল ব্যক্তির মনকে মুক্ত করা এবং তাকে স্বাধীন চিন্তাভাবনার ক্ষমতা प्रदान করা।

উক্তির প্রাসঙ্গিকতা:

  • আজকের দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে, নতুন জ্ঞান অর্জনের জন্য সারাজীবন শেখা অপরিহার্য।
  • প্রমথ চৌধুরীর উক্তিটি আমাদেরকে স্বশিক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করে তোলে।
  • শিক্ষা ব্যবস্থাকে আরও কার্যকর করার জন্য আমাদের শিক্ষার্থীদের স্বশিক্ষার জন্য উৎসাহিত করা উচিত।

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত” এই উক্তিটি বিখ্যাত বাঙালি লেখক প্রমথ চৌধুরী-র।

তিনি তার “বই পড়া” প্রবন্ধে এই উক্তিটি ব্যবহার করেছিলেন। এই প্রবন্ধে তিনি বই পড়ার গুরুত্ব এবং জ্ঞান অর্জনের প্রক্রিয়ায় এর ভূমিকা তুলে ধরেছেন।

প্রমথ চৌধুরীর মতে, শুধুমাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে ডিগ্রি অর্জন করা সত্যিকারের শিক্ষা নয়। বরং, জ্ঞানপিপাসু মন নিয়ে নিজের চেষ্টায় জ্ঞান অর্জনই প্রকৃত শিক্ষার লক্ষণ।

তিনি বিশ্বাস করতেন যে, একজন সুশিক্ষিত ব্যক্তি কেবল পাঠ্যপুস্তকের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেন না, বরং জীবনের সকল ক্ষেত্র থেকে জ্ঞান আহরণ করেন এবং নিজেকে निरंतर শিক্ষিত করার চেষ্টা করেন।

সুতরাং, “সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত” এই উক্তির মাধ্যমে প্রমথ চৌধুরী শিক্ষা ও জ্ঞান অর্জনের প্রকৃত ধারণার উপর জোর দিয়েছিলেন।

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত উক্তিটি কার

প্রমথ চৌধুরীর বিখ্যাত উক্তি “সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত” শিক্ষা দর্শনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা প্রকাশ করে। এই উক্তির মাধ্যমে তিনি শিক্ষাগ্রহণের প্রক্রিয়া সম্পর্কে একটি ব্যাপক ধারণা তুলে ধরেছেন।

উক্তির তাৎপর্য:

  • শিক্ষা কেবল শিক্ষকের উপর নির্ভরশীল নয়: প্রমথ চৌধুরী বিশ্বাস করতেন যে, শিক্ষা কেবল শিক্ষকের কাছ থেকে জ্ঞান অর্জনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। বরং, একজন শিক্ষার্থীকে নিজের চেষ্টায় জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং শেখার প্রক্রিয়া জীবনজ্যোটা চালিয়ে যেতে হবে।
  • স্ব-অনুপ্রেরণা ও জিজ্ঞাসাশীল মনোভাব: একজন সুশিক্ষিত ব্যক্তি কেবল নির্দেশাবলী মেনে চলে না, বরং জ্ঞান অর্জনের প্রতি তীব্র আগ্রহী থাকে। তারা নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে, প্রশ্ন করতে এবং নিজেরাই উত্তর খুঁজে বের করতে পছন্দ করে।
  • সক্রিয় শেখা: প্রমথ চৌধুরী বিশ্বাস করতেন যে, শুধু বই পড়া যথেষ্ট নয়। বরং, জ্ঞান অর্জনের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা উচিত, যেমন: আলোচনা, গবেষণা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা, এবং বাস্তব জগতের অভিজ্ঞতা।
  • জীবনব্যাপী শেখা: শিক্ষা কেবল স্কুল বা কলেজের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। বরং, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্র থেকে শেখা সম্ভব। একজন সুশিক্ষিত ব্যক্তি নতুন জিনিস শিখতে এবং নিজেকে বিকশিত করতে সর্বদা উন্মুখ থাকে।

উদাহরণ:

  • বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইন: শিক্ষকের উপর নির্ভরশীল না হয়ে নিজের চেষ্টায় জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে তিনি একজন বিখ্যাত বিজ্ঞানীতে পরিণত হন।
  • লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর: শুধু বই পড়া ছাড়াও, তিনি বিভিন্ন ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিলেন যা
  • তাকে একজন বিখ্যাত লেখক ও দার্শনিক হতে সাহায্য করে।
  • সমাজসেবী মাদার টেরিজা: তিনি শুধু বইয়ের জ্ঞান অর্জন করেননি, বরং বাস্তব জগতের অভিজ্ঞতার মাধ্যমে মানুষের সেবার জ্ঞান অর্জন করেছিলেন।

উক্তির প্রাসঙ্গিকতা:

আজকের দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে প্রমথ চৌধুরীর এই উক্তিটির প্রাসঙ্গিকতা অপরিসীম।

জ্ঞান অর্জনের জন্য কেবলমাত্র ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার উপর নির্ভর করা যাবে না। বরং, নিজের চেষ্টায় এবং

প্রমথ চৌধুরীর “সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত” উক্তি: বিস্তারিত আলোচনা

ভূমিকা:

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত” – এই উক্তিটি বাংলা সাহিত্য ও শিক্ষাক্ষেত্রের একজন বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব, প্রমথ চৌধুরীর

শিক্ষা দর্শনের ক্ষেত্রে তার অসামান্য অবদানের জন্য তিনি বিশেষভাবে পরিচিত। এই উক্তিটি তার শিক্ষা সম্পর্কে ধারণার মূল ভিত্তি।

উক্তির ব্যাখ্যা:

প্রমথ চৌধুরীর মতে, শিক্ষা কেবলমাত্র বই পড়া ও পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। বরং, জ্ঞান অর্জনের প্রক্রিয়াটি জীবনজ্যোটা। একজন সত্যিকারের শিক্ষিত মানুষ কেবলমাত্র শিক্ষকের উপর নির্ভরশীল না হয়ে নিজের চেষ্টায় জ্ঞান অর্জন করে এবং জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে শেখা চালিয়ে যায়।

উদাহরণ:

  • আলবर्ट আইনস্টাইন: বিখ্যাত পদার্থবিদ আলবर्ट আইনস্টাইন ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থায় খুব একটা ভালো করতে পারেননি। কিন্তু নিজের চেষ্টায় এবং অনুশীলনের মাধ্যমে তিনি তত্কালীন বিজ্ঞানের অসাধারণ জ্ঞান অর্জন করেন এবং বিশ্বকে নতুন করে চিন্তা করতে বাধ্য করেন।
  • মাদার টেরিজা: বিখ্যাত মিশনারি মাদার টেরিজা শিক্ষিকা হিসেবে কর্মজীবন শুরু করলেও পরবর্তীতে তিনি দরিদ্র ও অসহায় মানুষের সেবার জন্য নিজেকে উৎসর্গ করেন। তিনি শুধুমাত্র বইয়ের জ্ঞান অর্জন করেননি, বরং বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করেছিলেন এবং মানবতার সেবার মাধ্যমে তা বাস্তবায়িত করেছিলেন।

বিস্তারিত আলোচনা:

প্রমথ চৌধুরী বিশ্বাস করতেন যে, শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হল জ্ঞান অর্জন এবং চরিত্র গঠন। জ্ঞান অর্জনের জন্য শুধুমাত্র ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার উপর নির্ভর করা যাবে না। বরং, নিজের চেষ্টায় এবং বিভিন্ন উৎস থেকে জ্ঞান অর্জন করা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি মনে করতেন যে, একজন শিক্ষিত মানুষের মধ্যে থাকা উচিত:

  • জিজ্ঞাসা করার মনোভাব: একজন শিক্ষিত মানুষের সবসময় জিজ্ঞাসা করার মনোভাব থাকে। তারা নতুন জিনিস শিখতে এ
  • বং জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করতে আগ্রহী থাকে।
  • সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা: একজন শিক্ষিত মানুষ কেবলমাত্র যা শোনে বা পড়ে তা blindly বিশ্বাস করে না।
  • বরং, তারা বিষয়টি সমালোচনামূলকভাবে বিশ্লেষণ করে এবং নিজের মতামত গঠন করে।
  • সৃজনশীলতা: একজন শিক

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত” এই উক্তিটি বিখ্যাত বাঙালি লেখক প্রমথ চৌধুরী-র।

তিনি তার “বই পড়া” প্রবন্ধে এই উক্তিটি ব্যবহার করেছিলেন।

এই উক্তির মাধ্যমে তিনি বোঝাতে চেয়েছিলেন যে, সত্যিকারের শিক্ষা কেবলমাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে পাঠ্যক্রম অনুসরণ করার মাধ্যমে অর্জিত হয় না। বরং, জ্ঞান অর্জনের প্রতি আগ্রহ, নিয়মিত পড়াশোনা এবং নিজের চেষ্টার মাধ্যমেই একজন মানুষ স্বশিক্ষিত হয়ে উঠতে পারে।

প্রমথ চৌধুরী বিশ্বাস করতেন যে, শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হল জ্ঞান অর্জন এবং জীবনে প্রয়োগ করা। শুধুমাত্র ডিগ্রি অর্জনের জন্যে পড়াশোনা করা যথেষ্ট নয়। বরং, একজন সুশিক্ষিত মানুষের জ্ঞানকে তার জীবনে প্রয়োগ করতে হবে এবং সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে হবে।

উক্তির তাৎপর্য:

  • জ্ঞান অর্জনের প্রতি আগ্রহ: সুশিক্ষিত হওয়ার জন্য জ্ঞান অর্জনের প্রতি আগ্রহ থাকা অপরিহার্য।
  • নিয়মিত পড়াশোনা: জ্ঞান অর্জনের জন্য নিয়মিত পড়াশোনা করা জরুরি।
  • নিজের চেষ্টা: শুধুমাত্র শিক্ষকের উপর নির্ভর না করে নিজের চেষ্টায় জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
  • জ্ঞানের প্রয়োগ: জ্ঞানকে কেবলমাত্র পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য ব্যবহার না করে বরং জীবনে প্রয়োগ করতে হবে।
  • সমাজের প্রতি দায়িত্ব: একজন সুশিক্ষিত মানুষের সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে হবে এবং সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে হবে।

উপসংহার:

“সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত” এই উক্তিটি আমাদেরকে শেখায় যে, সত্যিকারের শিক্ষা অর্জনের জন্য শুধুমাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়া যথেষ্ট নয়। বরং, জ্ঞান অর্জনের প্রতি আগ্রহ, নিয়মিত পড়াশোনা এবং নিজের চেষ্টার মাধ্যমেই একজন মানুষ স্বশিক্ষিত হয়ে উঠতে পারে। একজন সুশিক্ষিত মানুষের জ্ঞানকে তার জীবনে প্রয়োগ করতে হবে এবং সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে হবে।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত উক্তিটি কার”

Your email address will not be published. Required fields are marked *