Sale!

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত ভাব সম্প্রসারণ

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 1,950.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:style=”color: #0000ff;”> 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

979 in stock

SKU: (30) ম্যাজিক কনডম কোডঃ 126 Category: Tag:

Description

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত ভাব সম্প্রসারণ । “সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত ভাব সম্প্রসারণ” এই বাক্যটির ব্যাখ্যা করার জন্য, আমাদের বিবেচনা করা উচিত যে “শিক্ষিত” এবং “স্বশিক্ষিত” এর মধ্যে পার্থক্য কী।

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত ভাব সম্প্রসারণ

শিক্ষিত ব্যক্তি হলেন যে ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করেছেন, যেমন স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়। অন্যদিকে, স্বশিক্ষিত ব্যক্তি নিজে নিজে জ্ঞান অর্জন করেছেন, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার উপর নির্ভর না করে।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

এই বাক্যটির অর্থ হতে পারে যে সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা কেবল তাদের শিক্ষাগত প্রতিষ্ঠানে অর্জিত জ্ঞানের উপর নির্ভর করে না, বরং তারা নিজেদের জ্ঞানের ভাণ্ডার সমৃদ্ধ করতে সর্বদা নতুন জিনিস শিখতে এবং অন্বেষণ করতে থাকে। তারা কেবল তথ্য গ্রহণ করে না, বরং তারা সমালোচনামূলকভাবে চিন্তা করে, প্রশ্ন করে এবং তাদের নিজস্ব ধারণা তৈরি করে।

এই ব্যাখ্যার কিছু সম্ভাব্য সমর্থন নিম্নরূপ:

  • জীবনযাত্রার দীর্ঘায়িতকরণ: আজকের দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে, সফল হওয়ার জন্য মানুষকে অবশ্যই নতুন জিনিস শিখতে এবং তাদের দক্ষতা অ্যাডাপ্ট করতে সক্ষম হতে হবে। যারা জীবনযাপন জুড়ে শিখতে থাকে তারা পরিবর্তনের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে এবং নতুন সুযোগের সুবিধা নিতে সক্ষম হবে।
  • সমস্যা সমাধানের দক্ষতা: শুধুমাত্র তথ্য জানা যথেষ্ট নয়; জটিল সমস্যা সমাধানের জন্য সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রয়োজন। স্বশিক্ষিত ব্যক্তিরা প্রায়শই এই দক্ষতাগুলি বিকাশের জন্য আরও বেশি প্রস্তুত কারণ তারা নিজেদের জন্য চিন্তা করতে এবং সৃজনশীল সমাধান তৈরি করতে শিখেছেন।
  • ব্যক্তিগত বৃদ্ধি: শেখা একটি জীবনযাত্রার দীর্ঘস্থায়ী প্রক্রিয়া যা ব্যক্তিগত পরিপূর্ণতা এবং আত্ম-সাধনার দিকে নিয়ে যেতে পারে। নতুন জিনিস শেখা আমাদের বিশ্ব সম্পর্কে আমাদের বোঝার প্রসারিত করতে পারে, আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে পারে এবং আমাদের জীবনে নতুন অর্থ এবং উদ্দেশ্য খুঁজে পেতে সাহায্য করতে পারে।

অবশ্যই, এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে সকল শিক্ষিত ব্যক্তি স্বশিক্ষিত নন এবং সকল স্বশিক্ষিত ব্যক্তিই সমানভাবে সফল হন না।

শেষ পর্যন্ত, ব্যক্তির সাফল্য তার নিজস্ব প্রচেষ্টা, আগ্রহ এবং শেখার ক্ষমতার উপর নির্ভর করে।

সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত ভাব সম্প্রসারণ

“সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত ভাব সম্প্রসারণ” এই বাক্যটির সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত নই।

শিক্ষা অবশ্যই জ্ঞান অর্জন এবং বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থা আমাদেরকে বিভিন্ন বিষয়ের উপর নিয়মিত ও গঠিত জ্ঞান প্রদান করে, যা চিন্তাভাবনার কাঠামো তৈরিতে সহায়তা করে এবং সমালোচনামূলক দক্ষতা বিকাশে ভূমিকা রাখে।

তবে, শিক্ষা কেবল শ্রেণীকক্ষ পর্যন্ত সীমাবদ্ধ নয়। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা শিখতে পারি,

অভিজ্ঞতা থেকে, অন্যদের সাথে মিথস্ক্রিয়া থেকে, এবং স্বাধীনভাবে জ্ঞান অন্বেষণ করে।

সুতরাং, স্বশিক্ষা একটি অপরিহার্য প্রক্রিয়া যা আমাদের জ্ঞানের ভিত্তি প্রসারিত করতে এবং ব্যক্তি হিসেবে বিকশিত হতে সাহায্য করে।

সুশিক্ষিত ব্যক্তি কেবল শিক্ষাগত প্রতিষ্ঠান থেকে সনদপত্র অর্জনই করে না, বরং জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্র থেকে জ্ঞান অর্জন করে এবং নিরলসভাবে শেখা চালিয়ে যায়।

স্বশিক্ষার মাধ্যমে, আমরা:

  • আমাদের জ্ঞানের ভিত্তি প্রসারিত করতে পারি: নতুন ধারণা এবং দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে আমরা আমাদের চিন্তাভাবনার পরিধি বিস্তৃত করতে পারি।
  • আমাদের দক্ষতা বিকাশ করতে পারি: নতুন দক্ষতা শিখে এবং বিদ্যমান দক্ষতা উন্নত করে আমরা আমাদের কর্মজীবনে এগিয়ে যেতে পারি এবং ব্যক্তিগত জীবনে আরও সফল হতে পারি।
  • আমাদের সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা দক্ষতা উন্নত করতে পারি: তথ্য বিশ্লেষণ এবং মূল্যায়ন করার মাধ্যমে আমরা পক্ষপাতহীন সিদ্ধান্ত নিতে এবং জটিল সমস্যা সমাধান করতে সক্ষম হই।
  • আমাদের সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করতে পারি: নতুন ধারণা তৈরি এবং সমস্যা সমাধানের জন্য অভিনব পন্থা উদ্ভাবনের মাধ্যমে

আমরা আমাদের জীবনে আরও পরিপূর্ণতা অর্জন করতে পারি।

  • আমাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করতে পারি: নিজের জ্ঞান ও দক্ষতার উপর আস্থা রাখার মাধ্যমে আমরা আমাদের লক্ষ্য অর্জনে এগিয়ে যেতে পারি।

উপসংহারে, শিক্ষা এবং স্বশিক্ষা একে অপরের পরিপূরক। ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা আমাদেরকে জ্ঞানের ভিত্তি প্রদান করে,

যখন স্বশিক্ষা আমাদেরকে সেই ভিত্তির উপর নির্মাণ করতে এবং একজন জ্ঞানী ও সফল ব্যক্তি হিসেবে বিকশিত হতে সাহায্য করে।

“সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত ভাব সম্প্রসারণ” এই বক্তব্যটি সম্পূর্ণ সত্য নয়।

শিক্ষা অবশ্যই জ্ঞান অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থা আমাদের জ্ঞানের একটি শক্তিশালী ভিত্তি প্রদান করে,

যা সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, সমস্যা সমাধান এবং যোগাযোগের দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করে।

তবে, শিক্ষা কেবল শ্রেণিকক্ষে সীমাবদ্ধ নয়। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা শিখতে পারি, অভিজ্ঞতা থেকে, অন্যদের সাথে মিথস্ক্রিয়া থেকে এবং নিজেদের চেষ্টার মাধ্যমে।

স্বশিক্ষা জ্ঞান অর্জনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। এটি আমাদের নিজস্ব আগ্রহ অনুসরণ করতে, নতুন দক্ষতা শিখতে

এবং আমাদের জ্ঞানের ভিত্তি প্রসারিত করতে সুযোগ করে দেয়।

অতএব, সুশিক্ষিত লোক কেবল স্বশিক্ষিত ভাব প্রসারিত করে না, বরং তারা ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থা

এবং স্বশিক্ষা উভয়ের মাধ্যমেই জ্ঞান অর্জন করে।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক:

  • ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা:
    • জ্ঞানের একটি শক্তিশালী ভিত্তি প্রদান করে
    • সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, সমস্যা সমাধান এবং যোগাযোগের দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করে
    • নিয়মিত শৃঙ্খলা এবং গঠন প্রদান করে
  • স্বশিক্ষা:
    • নিজস্ব আগ্রহ অনুসরণ করার সুযোগ করে দেয়
    • নতুন দক্ষতা শিখতে এবং জ্ঞানের ভিত্তি প্রসারিত করতে সহায়তা করে
    • ব্যক্তিগত এবং পেশাগত উন্নয়নে অবদান রাখে

উপসংহার:

সুশিক্ষিত লোক জ্ঞান অর্জনের জন্য বিভিন্ন উৎস ব্যবহার করে, যার মধ্যে ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা এবং স্বশিক্ষা উভয়ই অন্তর্ভুক্ত। জ্ঞান অর্জনের কোন একক “সঠিক” উপায় নেই, এবং ব্যক্তিরা তাদের নিজস্ব চাহিদা এবং শেখা পছন্দের উপর ভিত্তি করে তাদের জন্য সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতিগুলি খুঁজে পেতে পারে।

এই বাক্যটি সম্পর্কে আমার কিছু মতামত রয়েছে:

একমত পক্ষ:

  • স্ব-শিক্ষা জ্ঞান অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়: শুধুমাত্র ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমেই জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব নয়। জিজ্ঞাসা, পর্যবেক্ষণ, এবং নিজের অভিজ্ঞতার মাধ্যমেও অনেক কিছু শেখা যায়। সুশিক্ষিত লোকেরা প্রায়শই এই ধরনের স্ব-শিক্ষার মাধ্যমে তাদের জ্ঞানের ভিত্তি প্রসারিত করে।
  • সক্রিয় শেখা: শুধু তথ্য মুখস্থ করার চেয়ে সক্রিয়ভাবে জ্ঞান অর্জন করা বেশি কার্যকর। সুশিক্ষিত লোকেরা প্রায়শই নতুন ধারণা অন্বেষণ করে, প্রশ্ন করে এবং তাদের জ্ঞানকে বাস্তব জগতে প্রয়োগ করে। এই প্রক্রিয়াটি তাদের শেখাটিকে আরও গভীর করে তোলে এবং তাদের জ্ঞানের ভিত্তি প্রসারিত করে।
  • জীবনজীবন শেখা: জ্ঞান অর্জন একটি ক্রমাগত প্রক্রিয়া। পৃথিবী সবসময় পরিবর্তিত হচ্ছে এবং নতুন তথ্য সবসময় আবিষ্কৃত হচ্ছে।
  • সুশিক্ষিত লোকেরা বুঝতে পারে যে শেখা কখনই থামে না এবং তারা নতুন জিনিস শিখতে এবং তাদের জ্ঞানের ভিত্তি প্রসারিত করতে সর্বদা উন্মুখ থাকে।

অসম্মত পক্ষ:

  • ঐতিহ্যবাহী শিক্ষার গুরুত্ব: ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি শিক্ষার্থীদের একটি শক্তিশালী জ্ঞানের ভিত্তি প্রদান করে এবং তাদের সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, সমস্যা সমাধান এবং যোগাযোগের দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করে। সুশিক্ষিত লোকেরা প্রায়শই ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে এই দক্ষতা অর্জন করে যা তাদের জ্ঞানের ভিত্তি প্রসারিত করতে সহায়তা করে।
  • বিশেষজ্ঞ জ্ঞান: কিছু ক্ষেত্রে, উন্নত জ্ঞান অর্জনের জন্য বিশেষজ্ঞদের দিকনির্দেশনা এবং প্রশিক্ষণ প্রয়োজন।
  • সুশিক্ষিত লোকেরা প্রায়শই এই ধরনের জ্ঞান অর্জনের জন্য শিক্ষক, গবেষক এবং অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে সহায়তা নেয়।
  • সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা: শুধু তথ্য মুখস্থ করার চেয়ে তথ্য বিশ্লেষণ এবং মূল্যায়ন করতে সক্ষম হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। সুশিক্ষিত লোকেরা প্রায়শই ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে এই দক্ষতা বিকাশ করে যা তাদের জ্ঞানের ভিত্তি প্রসারিত করতে এবং ভুল তথ্য থেকে সত্য তথ্য আলাদা করতে সহায়তা করে।

সম্প্রসারণ সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত ভাব

শিক্ষা অবশ্যই জ্ঞান অর্জন এবং বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থা আমাদেরকে বিভিন্ন বিষয়ের উপর নিয়মিত ও গঠিত জ্ঞান প্রদান করে, যা সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, সমস্যা সমাধান এবং যোগাযোগের দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করে।

তবে, শিক্ষা কেবল শ্রেণিকক্ষে সীমাবদ্ধ নয়। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা শিখতে পারি, অভিজ্ঞতা থেকে, পর্যবেক্ষণ থেকে, এবং অন্যদের সাথে মিথস্ক্রিয়া থেকে। স্ব-শিক্ষা, জ্ঞান অর্জনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম, যেখানে আমরা নিজেদের আগ্রহ অনুসারে বিষয় নির্বাচন করে এবং নিজের ইচ্ছায় শিখি।

সুতরাং, শিক্ষিত ব্যক্তিরা কেবল স্বশিক্ষিত ভাব প্রসারিত করে না, বরং তারা ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ব্যবস্থা

এবং স্ব-শিক্ষা উভয় মাধ্যমের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করে।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক:

  • ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা:
    • নিয়মিত ও গঠিত জ্ঞান প্রদান করে।
    • সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, সমস্যা সমাধান এবং যোগাযোগের দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করে।
    • শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতা শেখায়।
  • স্ব-শিক্ষা:
    • ব্যক্তিগত আগ্রহ অনুসারে জ্ঞান অর্জনের সুযোগ করে দেয়।
    • সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনাকে উৎসাহিত করে।
    • আত্ম-নির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে।

উপসংহার:

শিক্ষা একটি জীবনযাত্রা। ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা এবং স্ব-শিক্ষা উভয়ই জ্ঞান অর্জনের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।

সুশিক্ষিত ব্যক্তিরা জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে শেখে এবং তাদের জ্ঞানের ভাণ্ডার সমৃদ্ধ করে।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতেএখনইক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত ভাব সম্প্রসারণ”

Your email address will not be published. Required fields are marked *