Sale!

২ মাসের শিশুর পায়খানা । ২ মাসের শিশুর ওজন

1,500.00৳ 

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

২ মাসের শিশুর পায়খানা । ২ মাসের শিশুর ওজন

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

২ মাসের শিশুর পায়খানা:

সাধারণ:

  • মলত্যাগের বারবারতা:

    • স্তন্যপানকারী শিশুরা: দিনে ৪-১০ বার মলত্যাগ করতে পারে।
    • ফর্মুলা খাওয়া শিশুরা: দিনে ১-৪ বার মলত্যাগ করতে পারে।
    • কিছু শিশু: এক সপ্তাহে একবার মলত্যাগ না করেও থাকতে পারে, যা স্বাভাবিক হতে পারে যদি তারা সুস্থ থাকে এবং ওজন বৃদ্ধি পায়।

    মলের ধরন:

    • স্তন্যপানকারী শিশুরা:
      • মল: নরম, পাতলা, পেস্টের মতো, হলুদ-বাদামী বা সবুজাভ বর্ণের।
      • গন্ধ: হালকা টক গন্ধ।
    • ফর্মুলা খাওয়া শিশুরা:
      • মল: শক্ত, বাদামী রঙের, তীব্র গন্ধযুক্ত।
  • গন্ধ: তীব্র গন্ধ না থাকলেও, হালকা টক গন্ধ থাকতে পারে।

কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত:

  • রঙ:
    • লাল: রক্ত ​​থাকার ইঙ্গিত হতে পারে (যা ফাটল, খাদ্য এলার্জি, সংক্রমণ ইত্যাদির কারণে হতে পারে)।
    • কালচে: লৌহের পরিপূরক বা রক্ত ​​পরিপাকের সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে।
    • সাদা: পিত্তের সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে।
  • কঠিনতা:
    • কোষ্ঠকাঠিন্য:
      • লক্ষণ: ২ দিনের বেশি মলত্যাগ না হলে, মল শক্ত ও শুষ্ক হয়।
      • কারণ: পর্যাপ্ত তরল পান না করা, খাদ্যে আঁশের অভাব, কিছু ওষুধ।
    • ডায়রিয়া:
      • লক্ষণ: পাতলা, জলীয় মল, ঘন ঘন মলত্যাগ।
      • কারণ: ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, খাদ্য বিষক্রিয়া, খাদ্য এলার্জি।
  • অন্যান্য:
    • শ্লেষ্মা: সংক্রমণের ইঙ্গিত হতে পারে।
    • খাবারের টুকরো: শিশু যদি কঠিন খাবার খেতে শুরু করে থাকে।

যদি আপনি এই লক্ষণগুলির মধ্যে কোনটি লক্ষ্য করেন, তাহলে আপনার শিশুর ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

কিছু টিপস:

  • শিশুকে প্রচুর পরিমাণে মায়ের দুধ বা ফর্মুলা দিন।
  • শিশুর পেট নিয়মিত ম্যাসাজ করুন।
  • শিশুর পায়ের ব্যায়াম করুন।
  • শিশুর প্রচুর পরিমাণে তরল পান করুন।
  • শিশুর খাদ্য তালিকায় আঁশযুক্ত খাবার যুক্ত করুন।

মনে রাখবেন: প্রতিটি শিশু আলাদা এবং তাদের মলত্যাগের নিয়মও আলাদা হতে পারে। আপনার শিশুর জন্য কোনটি স্বাভাবিক তা নির্ধারণের জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

২ মাসের শিশুর ওজন

২ মাস বয়সী শিশুর সুস্থ বৃদ্ধির জন্য ওজন একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক। শিশুরা দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং তাদের খাদ্য এবং পরিবেশের উপর নির্ভর করে তাদের ওজন পরিবর্তিত হতে পারে।

গড় ওজন:

  • ছেলে: ৪.৬ – ৬.৫ কেজি (১০.১ – ১৪.৩ পাউন্ড)
  • মেয়ে: ৪.১ – ৬.০ কেজি (৯.০ – ১৩.২ পাউন্ড)

বৃদ্ধির হার:

  • প্রথম মাস: শিশুরা সাধারণত তাদের জন্মের ওজনের ৫-১১% বৃদ্ধি করে।
  • দ্বিতীয় মাস: শিশুরা সাধারণত তাদের জন্মের ওজনের ৩-৬% বৃদ্ধি করে।

ওজন পর্যবেক্ষণ:

  • শিশুর ওজন নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
  • শিশুর ওজন ঘরে বা ডাক্তারের ক্লিনিকে ওজন করতে পারেন।
  • ওজন পর্যবেক্ষণের জন্য একটি বৃদ্ধি চার্ট ব্যবহার করা যেতে পারে।

ওজন বৃদ্ধিতে প্রভাব ফেলে এমন বিষয়গুলি:

  • লিঙ্গ: ছেলেদের সাধারণত মেয়েদের তুলনায় একটু বেশি ওজন থাকে।
  • জন্মের সময় ওজন: কম ওজনের সাথে জন্মগ্রহণকারী শিশুরা পূর্ণাঙ্গ ওজনের সাথে জন্মগ্রহণকারী শিশুদের তুলনায় ধীরে ধীরে ওজন বৃদ্ধি করতে পারে।
  • খাদ্য:
    • মায়ের দুধ: মায়ের দুধ শিশুর জন্য সেরা খাবার এবং এতে প্রয়োজনীয় সমস্ত পুষ্টি থাকে।
    • ফর্মুলা: ফর্মুলা খাওয়া শিশুরা মায়ের দুধ খাওয়া শিশুদের তুলনায় একটু দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করতে পারে।
    • সলিড খাবার: শিশুরা ৪-৬ মাস বয়সে সলিড খাবার খাওয়া শুরু করতে পারে, যা তাদের ওজন বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে পারে।
  • স্বাস্থ্য:
    • সংক্রমণ: সংক্রমণ শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে বাধা দিতে পারে।
    • অন্যান্য চিকিৎসা অবস্থা: কিছু চিকিৎসা অবস্থা শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে প্রভাব ফেলতে পারে।

কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত:

  • শিশুর ওজন নিয়মিত পরীক্ষা করুন।
  • শিশুর খাদ্যের পরিমাণ পর্যবেক্ষণ করুন।
  • শিশুর খাদ্যের ধরণ পর্যবেক্ষণ করুন।
  • শিশুর সামগ্রিক স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ করুন।

উদ্বেগের লক্ষণ:

  • ওজন বৃদ্ধিতে বাধা: যদি আপনার শিশুর ওজন দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে না বাড়ে তবে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
  • ওজন হ্রাস: যদি আপনার শিশুর ওজন হ্রাস পায় তবে অবিলম্বে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
  • অন্যান্য লক্ষণ:
    • **খাওয়াতে অসুবিধা
    • **অস্বাভাবিক ক্লান্তি
    • **অস্বাভাবিক বিরক্তি

যদি আপনি আপনার শিশুর ওজন নিয়ে উদ্বিগ্ন হন, তাহলে আপনার শিশুর ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।

কিছু টিপস:

  • শিশুকে প্রচুর পরিমাণে মায়ের দুধ বা ফর্মুলা দিন।
  • শিশুকে নিয়মিতভাবে বুকের দুধ খাওয়ান বা বোতল থেকে খাওয়ান।
  • শিশুকে বিভিন্ন ধরণের পুষ্টিকর খাবার পরিবেশন করুন।
  • শিশুকে পর্যাপ্ত ঘুমাতে দিন।
  • শিশুর সাথে খেলাধুলা করুন এবং তাকে সক্রিয় রাখুন।

মনে রাখবেন, প্রতিটি শিশু আলাদা এবং তার নিজস্ব বৃদ্ধির হার থাকে। আপনার শিশুর ডাক্তার আপনাকে আপনার শিশুর জন্য সবচেয়ে ভালো কি তা সম্পর্কে পরামর্শ দিতে পারবেন।

২ মাসের শিশুর ওজন

২ মাসের শিশুর ওজন নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর, যেমন:

  • লিঙ্গ: ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের ওজন গড়ে একটু কম থাকে।
  • জন্মের সময় ওজন: বড় জন্মের ওজন নিয়ে জন্মগ্রহণকারী শিশুরা সাধারণত ২ মাস বয়সেও বড় ওজনের থাকে।
  • খাওয়ার ধরন: स्तनपानকারী শিশুরা সাধারণত ফর্মুলা খাওয়ার শিশুদের তুলনায় একটু কম ওজনের থাকে।
  • পূর্ববর্তী স্বাস্থ্য: যারা সুস্থ থাকে তাদের ওজন সাধারণত অসুস্থ শিশুদের তুলনায় বেশি থাকে।
  • জিনগতগত কারণ: পিতামাতার ওজন শিশুর ওজনকে প্রভাবিত করতে পারে।
  • পরিবেশগত কারণ: যেমন পর্যাপ্ত খাবার, পরিষ্কার জল ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশের অ্যাক্সেস।

সাধারণভাবে, ২ মাস বয়সী শিশুর ওজন:

  • ছেলেদের জন্য: 4.2 থেকে 6.5 কেজি (9.3 থেকে 14.3 পাউন্ড)
  • মেয়েদের জন্য: 3.8 থেকে 6.1 কেজি (8.4 থেকে 13.5 পাউন্ড)

ওজন বৃদ্ধির হার:

  • প্রথম মাস: শিশুরা সাধারণত তাদের জন্মের ওজনের 500-600 গ্রাম (1.1 থেকে 1.3 পাউন্ড) বৃদ্ধি করে।
  • দ্বিতীয় মাস: শিশুরা সাধারণত তাদের জন্মের ওজনের 300-400 গ্রাম (0.7 থেকে 0.9 পাউন্ড) বৃদ্ধি করে।
  • তৃতীয় থেকে ষষ্ঠ মাস: শিশুরা সাধারণত প্রতি মাসে 200-300 গ্রাম (0.4 থেকে 0.7 পাউন্ড) বৃদ্ধি করে।

উদ্বেগের লক্ষণ:

  • ওজন বৃদ্ধির হার হঠাৎ কমে যাওয়া
  • খাওয়াতে অসুবিধা
  • অস্বাভাবিক ক্লান্তি বা বিরক্তি
  • বারবার ডায়রিয়া বা বমি
  • মূত্রের পরিমাণ কমে যাওয়া

ডাক্তারের সাথে পরামর্শ:

  • নিয়মিত ওজন পরীক্ষার জন্য আপনার শিশুর ডাক্তারের সাথে দেখা করুন।
  • আপনার শিশুর ওজন বা খাওয়ার অভ্যাস সম্পর্কে কোন প্রশ্ন বা উদ্বেগ থাকলে ডাক্তারের সাথে কথা বলুন।
  • ডাক্তার আপনার শিশুর জন্য একটি ব্যক্তিগতকৃত ওজন বৃদ্ধির চার্ট তৈরি করতে পারেন।

তবে, মনে রাখবেন এটি শুধুমাত্র একটি গড়। আপনার শিশুর ওজন এই পরিসরের বাইরে থাকলেও স্বাভাবিক হতে পারে।

আপনার শিশুর ওজন স্বাভাবিক কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য, আপনার শিশুর ডাক্তারের সাথে নিয়মিত পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ।

ডাক্তার আপনার শিশুর ওজন, উচ্চতা এবং মাথার পরিধি পরিমাপ করবেন এবং এই পরিমাপগুলি একটি বৃদ্ধি চার্টের সাথে তুলনা করবেন। এটি তাদেরকে নির্ধারণ করতে সাহায্য করবে যে আপনার শিশু সঠিকভাবে বেড়ে উঠছে কিনা।

আপনার শিশুর ওজন সম্পর্কে আপনার যদি কোন প্রশ্ন বা উদ্বেগ থাকে, তাহলে আপনার শিশুর ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। ২ মাসের শিশুর পায়খানা

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতেএখনইক্লিককরুন

আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “২ মাসের শিশুর পায়খানা । ২ মাসের শিশুর ওজন”

Your email address will not be published. Required fields are marked *