Sale!

আপনি আচরি ধর্ম শিখাও অপরে

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:<span style=”color: #0000ff;”> 01622913640</span>

&gt;> সারাদেশে ক্যাশ

অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

982 in stock

Description

আপনি আচরি ধর্ম শিখাও অপরে । আচরি ধর্ম বা আচার আন্দোলন হিন্দু ধর্মের একটি সংস্কারবাদী আন্দোলন যা ১৯ শতকের শেষের দিকে বাংলায় উদ্ভূত হয়েছিল। এই আন্দোলন হিন্দু ধর্ম থেকে ব্রাহ্মণ্যবাদ, জাতিব্যবস্থা, মূর্তিপূজা, এবং অন্যান্য কুসংস্কার দূর করার চেষ্টা করেছিল।

আপনি আচরি ধর্ম শিখাও অপরে

আচরি ধর্ম সম্পর্কে কিছু তথ্য:

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

  • উৎপত্তি: আচরি ধর্ম বাংলাদেশের একটি স্থানীয় ধর্ম যা ১৯ শতকের শেষের দিকে উদ্ভূত হয়েছিল।
  • প্রতিষ্ঠাতা: এই ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন শ্রীশ্রী ঠাকুর আচার্য রামচন্দ্র।
  • মূল বিশ্বাস: আচরি ধর্ম বিশ্বাস করে যে একজন ঈশ্বর আছেন যিনি সকল সৃষ্টির উৎস। ঈশ্বরকে “মহাপ্রাণ” বলা হয় এবং তিনি সর্বব্যাপী ও সর্বশক্তিমান।
  • ধর্মীয় অনুশীলন: আচরি ধর্মের অনুসারীরা প্রার্থনা, ধ্যান, গান গাওয়া এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তাদের বিশ্বাস প্রকাশ করে।
  • সমাজ: আচরি ধর্ম সমাজে ভ্রাতৃত্ব, সমতা এবং ন্যায়বিচারের নীতির উপর জোর দেয়।

আপনি যদি এই ধর্ম সম্পর্কে আরও জানতে আগ্রহী হন, তাহলে আপনি নিম্নলিখিত সংস্থানগুলি দেখতে পারেন:

মনে রাখবেন: ধর্ম একটি ব্যক্তিগত বিষয় এবং প্রত্যেকের বিশ্বাসের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

আশা করি এই তথ্যগুলি আপনার জন্য সহায়ক হবে।

আচরি ধর্ম সম্পর্কে

মূল নীতি:

  • এক ঈশ্বরবাদ: আচরি ধর্ম একজন সর্বোচ্চ ঈশ্বরে বিশ্বাস করে।
  • সর্বমানবসমতা: সকল মানুষ সমান, জাতি, ধর্ম, লিঙ্গ, regardless of their caste, religion, gender, or social status.
  • নারীর সম্মান: নারী পুরুষের সমান অধিকারী।
  • সামাজিক ন্যায়বিচার: সকলের জন্য ন্যায়বিচার এবং সামাজিক সুযোগ-সুবিধার সমান অধিকার।
  • বিজ্ঞানমনস্কতা: অন্ধবিশ্বাসের পরিবর্তে বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদের উপর জোর দেওয়া।
  • শিক্ষার গুরুত্ব: সকলের জন্য শিক্ষার গুরুত্ব প্রদান।

আচরি ধর্মের অনুষ্ঠান:

  • সত্যসন্ধান: ঈশ্বরকে জানার জন্য সত্যের অনুসন্ধান।
  • প্রার্থনা: ঈশ্বরের প্রতি নিয়মিত প্রার্থনা।
  • নীতিকথা: নীতিশাস্ত্র ও নৈতিকতার উপর জোর দেওয়া।
  • সেবা: সমাজের দরিদ্র ও অসহায়দের সেবা করা।

আচরি ধর্মের প্রভাব:

 বাংলা সমাজে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে আচরি ধর্ম। এই আন্দোলন হিন্দু ধর্ম থেকে কুসংস্কার দূর করতে এবং সমাজে নারী ও নিম্নবর্ণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আচরি ধর্মের অনুপ্রেরণায় বাংলা সাহিত্য, শিল্প, ও সংস্কৃতিতে নতুন জাগরণ দেখা দেয়।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক আচরি ধর্ম শেখানোর

ধর্মীয় বিশ্বাস:

  • প্রথমত, আপনাকে অবশ্যই নিজে আচরি ধর্ম সম্পর্কে গভীর জ্ঞান থাকতে হবে। ধর্মের মূলনীতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য, এবং অনুশীলন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরি।
  • দ্বিতীয়ত, আপনার আচরি ধর্মের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস থাকতে হবে। আপনার বিশ্বাসই অন্যদের অনুপ্রাণিত করবে এবং তাদের ধর্মের প্রতি আগ্রহী করবে।
  • তৃতীয়ত, আপনাকে সহনশীল হতে হবে। অন্যের মতামতকে সম্মান করুন, এমনকি যদি তারা আপনার সাথে না মিলে। মনে রাখবেন, ধর্মীয় বিশ্বাস একটি ব্যক্তিগত ব্যাপার।

শিক্ষাদানের পদ্ধতি:

  • আকর্ষণীয় উপস্থাপনা: ধর্মীয় বিষয়বস্তু আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করুন। গল্প, গান, নাটক, এবং চিত্র ব্যবহার করুন যাতে শিক্ষার্থীরা মনোযোগ দিতে পারে এবং ধারণাগুলো সহজে বুঝতে পারে।
  • ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ: শুধু তত্ত্বই নয়, বাস্তব জীবনে ধর্মীয় নীতিগুলো কীভাবে প্রয়োগ করা যায় তা শেখান। ধ্যান, যজ্ঞ, এবং অন্যান্য আচরি রীতিনীতি শেখান।
  • প্রশ্নোত্তর: শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করার জন্য উৎসাহিত করুন এবং তাদের প্রশ্নের উত্তর ধৈর্য্য ধরে ও স্পষ্টভাবে দিন।
  • ব্যক্তিগত পরামর্শ: প্রয়োজনে শিক্ষার্থীদের সাথে ব্যক্তিগতভাবে কথা বলুন এবং তাদের ধর্মীয় জীবনে পরামর্শ দিন।

অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দিক:

  • ধৈর্য্য: ধর্ম শেখানো একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া। শিক্ষার্থীদের ধর্মীয় বিষয়বস্তু বুঝতে এবং গ্রহণ করতে সময় লাগবে।
  • নিয়মিত অনুশীলন: শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ধর্মীয় অনুশীলন করার জন্য উৎসাহিত করুন। এতে তাদের বিশ্বাস দৃঢ় হবে এবং ধর্মের সাথে তাদের সংযোগ গভীর হবে।
  • সম্প্রদায় গঠন: শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি সম্প্রদায় গড়ে তুলুন যাতে তারা একে অপরের সাথে ধর্মীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারে এবং 서로কে সমর্থন করতে পারে।

মনে রাখবেন:

  • আপনি একজন শিক্ষক, ধর্মীয় গুরু নন। আপনার কাজ হল শিক্ষার্থীদের ধর্ম সম্পর্কে জানতে সাহায্য করা, তাদের নিজস্ব বিশ্বাস গড়ে তোলার জন্য উৎসাহিত করা।
  • প্রত্যেকের ধর্মীয় অভিজ্ঞতা অনন্য। শিক্ষার্থীদের নিজস্ব পথ অনুসরণ করতে উৎসাহিত করুন।
  • ধর্ম একটি ব্যক্তিগত ব্যাপার। কাউকে ধর্মে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা কর

“আপনি আচরি ধর্ম শিখাও অপরে” – এই প্রবাদটির অর্থ হলো, আমাদের নিজেদের আচরণের মাধ্যমেই অন্যদের ধর্ম সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া উচিত। কেবলমাত্র কথা বলে নয়, বরং আমাদের নিজেদের জীবনে ধর্মের নীতিগুলি প্রয়োগ করে অন্যদের অনুপ্রাণিত করা উচিত।

এই প্রবাদটির গুরুত্ব অনেক। কারণ, অনেক সময় দেখা যায় যে, অনেকে ধর্মীয় বিষয়ে অনেক উপদেশ দেন, কিন্তু তাদের নিজেদের জীবনে সেই উপদেশগুলো প্রতিফলিত হয় না। এতে করে তাদের উপদেশগুলো গ্রহণযোগ্যতা হারিয়ে ফেলে।

অন্যদিকে, যখন আমরা নিজেরা ধর্মের নীতিগুলি অনুসরণ করি, তখন আমাদের আচরণ অন্যদের কাছে একটি দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়ায়। তারা আমাদের দেখে অনুপ্রাণিত হয় এবং ধর্মের প্রতি আগ্রহী হয়।

এছাড়াও, আমাদের আচরণের মাধ্যমেই আমরা ধর্মের সার্বজনীন বার্তাটি ছড়িয়ে দিতে পারি।

ধর্মের নীতিগুলি সকলের জন্য, তাই আমাদের সকলের উচিত সেই নীতিগুলি অনুসরণ করা এবং অন্যদের কাছে শেখানো।

“আপনি আচরি ধর্ম শিখাও অপরে” প্রবাদটি আমাদের সকলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা।

আমাদের উচিত সর্বদা ধর্মের নীতিগুলি অনুসরণ করার চেষ্টা করা এবং আমাদের আচরণের মাধ্যমে অন্যদের ধর্ম সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া।

এই প্রবাদটির সাথে সম্পর্কিত কিছু উক্তি :

  • “চরিত্রই মানুষের প্রকৃত পরিচয়।”
  • “কথায় নয়, কর্মেই প্রমাণ দিতে হয়।”
  • “শিক্ষা দানের চেয়ে শিক্ষা গ্রহণ করা সহজ।”
  • “নিজের আলো নিজেই জ্বালাতে হয়।”

আশা করি এই উত্তরটি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে সাহায্য করেছে।

“আপনি আচরি ধর্ম শিখাও অপরে” –

এই প্রবাদটির অর্থ হলো, আমাদের উচিত আমাদের নিজেদের জীবনে ধর্মের শিক্ষা গ্রহণ করা এবং তারপর সেই শিক্ষা অন্যদের শেখানো। কেবল কথা বলে নয়, বরং আমাদের আচরণের মাধ্যমেও ধর্মের শিক্ষা প্রদর্শন করা উচিত।

এই প্রবাদটির গুরুত্ব অনেক। প্রথমত, এটি আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয় যে ধর্ম কেবল বিশ্বাসের বিষয় নয়, বরং কর্মেরও বিষয়। দ্বিতীয়ত, এটি আমাদেরকে অন্যদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন করে তোলে। তৃতীয়ত, এটি সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সাহায্য করে।

কিভাবে আমরা এই প্রবাদটি অনুসরণ করতে পারি?

  • আমাদের প্রথমে নিজেদের জীবনে ধর্মের শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। এর জন্য আমাদের ধর্মগ্রন্থ পড়া, ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা এবং ধার্মিক ব্যক্তিদের সাথে মেলামেশা করা উচিত।
  • আমাদের আমাদের আচরণে ধর্মের শিক্ষা প্রদর্শন করতে হবে। এর মানে হলো আমাদের নীতিবান, সৎ এবং সত্যবাদী হতে হবে। আমাদের অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল, দানশীল এবং সহায়ক হতে হবে।
  • আমরা অন্যদের ধর্মের শিক্ষা শেখাতে পারি। এর জন্য আমরা ধর্মীয় বিষয়ে কথা বলতে পারি, ধর্মীয় শিক্ষা প্রদান করতে পারি এবং ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে অন্যদের উৎসাহিত করতে পারি।

এই প্রবাদটির কিছু উদাহরণ:

  • একজন পিতামাতা তাদের সন্তানদের নীতিবান ও সৎ হতে শেখান।
  • একজন শিক্ষক তাদের ছাত্রদের অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে শেখান।
  • একজন ধর্মীয় নেতা তাদের অনুসারীদের দানশীল হতে উৎসাহিত করেন।

উপসংহার:

“আপনি আচরি ধর্ম শিখাও অপরে” এই প্রবাদটি আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয় যে ধর্ম কেবল বিশ্বাসের বিষয় নয়, বরং কর্মেরও বিষয়।

আমাদের উচিত আমাদের নিজেদের জীবনে ধর্মের শিক্ষা গ্রহণ করা এবং তারপর সেই শিক্ষা অন্যদের শেখানো।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “আপনি আচরি ধর্ম শিখাও অপরে”

Your email address will not be published. Required fields are marked *