বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না

এই উক্তির মাধ্যমে সৈয়দ মুজতবা আলী আমাদের বোঝাতে চেয়েছেন যে, বই জ্ঞানের ভাণ্ডার। জ্ঞান অর্জনের জন্য অর্থের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আগ্রহ ও ইচ্ছাশক্তি। বই কিনে আমরা জ্ঞান অর্জন করি, যা আমাদের জীবনকে সমৃদ্ধ করে তোলে। জ্ঞান আমাদের চিন্তা-ভাবনাকে প্রসারিত করে, নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

অর্থ নষ্ট হলে পুনরায় অর্জন করা সম্ভব, কিন্তু জ্ঞান অর্জনের সুযোগ হাতছাড়া হয়ে গেলে তা কখনোই ফিরে পাওয়া যায় না।

তাই বই কিনে আমরা অর্থ নষ্ট করি না, বরং জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেদের জীবনকে সমৃদ্ধ করি।

এই উক্তির ব্যাখ্যা:

• জ্ঞানের গুরুত্ব: বই জ্ঞানের ভাণ্ডার। জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে আমরা জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারি।
• অর্থের তুলনায় জ্ঞানের মূল্য: অর্থ নষ্ট হলে পুনরায় অর্জন করা সম্ভব, কিন্তু জ্ঞান অর্জনের সুযোগ হাতছাড়া হয়ে গেলে তা কখনোই ফিরে পাওয়া যায় না। তাই জ্ঞান অর্জনের জন্য অর্থ ব্যয় করা কোনো অপচয় নয়।
• পাঠনকর্মের প্রতি আগ্রহ: বই কিনে আমাদের পাঠনকর্মের প্রতি আগ্রহ বাড়ানো উচিত। নিয়মিত বই পড়ার মাধ্যমে আমরা জ্ঞান অর্জন করতে পারি এবং নিজেদের জীবনকে সমৃদ্ধ করতে পারি।
• সংস্কৃতির চর্চা: বই পড়া একটি গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড। বই পড়ার মাধ্যমে আমরা আমাদের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে পারি
• এবং নিজেদের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করতে পারি।

উপসংহার:

“বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না” এই উক্তি আমাদের জ্ঞান ও সংস্কৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধাশীল করে তোলে। নিয়মিত বই পড়ার মাধ্যমে আমরা জ্ঞান অর্জন করতে পারি, নিজেদের জীবনকে সমৃদ্ধ করতে পারি এবং সমাজের একজন মূল্যবান সদস্য হিসেবে গড়ে তুলতে পারি।

সত্যিই বলা যায়, বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না।

এই উক্তিটি সৈয়দ মুজতবা আলী, একজন বিখ্যাত বাঙালি লেখক ও ঔপন্যাসিকের।

বইয়ের প্রতি তার গভীর ভালোবাসা এবং জ্ঞানের প্রতি শ্রদ্ধার প্রতীক হিসেবেই তিনি এই কথা বলেছিলেন।

বই জ্ঞানের ভাণ্ডার। বই পড়ার মাধ্যমে আমরা নতুন জ্ঞান অর্জন করি, বিশ্ব সম্পর্কে আমাদের ধারণা সমৃদ্ধ করি, এবং চিন্তাভাবনার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করি। জ্ঞান কখনোই অর্থের সাথে তুলনা করা যায় না। জ্ঞান আমাদের জীবনকে সমৃদ্ধ করে, আমাদেরকে আরও ভালো মানুষ হতে সাহায্য করে।

অবশ্যই, বই কেনার সময় আমাদের অবস্থার কথা মাথায় রাখা উচিত। যদি আমাদের আয়ের চেয়ে বেশি খরচ করি, তাহলে তা অর্থনৈতিক সংকটের কারণ হতে পারে। তবে, বই কেনার জন্য কিছুটা ত্যাগ স্বীকার করা উচিত। কম খরচে বই কেনার অনেক উপায় আছে, যেমন:

• পুরনো বইয়ের দোকান থেকে বই কেনা: পুরনো বইয়ের দোকানে অনেক ভালো বই কম দামে পাওয়া যায়।
• লাইব্রেরি থেকে বই ধার নেওয়া: লাইব্রেরিতে বিভিন্ন বিষয়ের উপর প্রচুর বই থাকে।
• লাইব্রেরির সদস্য হলে বিনামূল্যে অথবা খুব কম খরচে বই ধার নেওয়া যায়।
• ই-বই পড়া: ইন্টারনেটে অনেক বই বিনামূল্যে অথবা কম দামে পাওয়া যায়। ই-বুক রিডার ব্যবহার করে এই বইগুলো পড়া যায়।

বই আমাদের জীবনকে সমৃদ্ধ করে। বই পড়ে আমরা জ্ঞান অর্জন করি, চিন্তাভাবনা করি, এবং নতুন নতুন বিষয় শিখি।

তাই, বই কিনতে ভয় পাবেন না। বই কিনে আপনি কখনোই দেউলিয়া হবেন না।

দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

সৈয়দ মুজতবা আলীর বিখ্যাত উক্তি “বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না”

শুধুমাত্র একটি সাহিত্যিক বাক্য নয়, বরং জ্ঞান ও শিক্ষার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও বিশ্বাসের প্রতীক।

এই উক্তির বেশ কিছু দিক বিবেচনা করা যেতে পারে:

১) জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব: বই জ্ঞানের ভাণ্ডার। বই পড়ার মাধ্যমে আমরা নতুন জ্ঞান অর্জন করতে পারি, বিশ্ব সম্পর্কে আমাদের ধারণা সমৃদ্ধ করতে পারি এবং নিজেদের বিকশিত করতে পারি। জ্ঞান অর্জন আমাদের জীবনকে আরও সমৃদ্ধ ও সুন্দর করে তোলে।

২) বইয়ের মূল্য: বইয়ের দাম অর্থে পরিমাপ করা যায় না। একটি ভালো বই আমাদের জীবনকে পরিবর্তন করে দিতে পারে,

আমাদের চিন্তাভাবনার দিগন্তকে বিস্তৃত করে দিতে পারে এবং আমাদের নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দিতে পারে।

৩) পড়ার অভ্যাস: নিয়মিত বই পড়ার অভ্যাস আমাদের মনকে করে তোলে সক্রিয় ও চিন্তাশীল।

এটি আমাদের কল্পনাশক্তিকে উদ্দীপিত করে এবং আমাদের সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে।

৪) বই সংগ্রহ: বই সংগ্রহ শুধুমাত্র একটি শখ নয়, বরং জ্ঞান ও সংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসার প্রমাণ। একটি ভালো বইয়ের সংগ্রহ

আমাদের জীবনে আনন্দের উৎস হতে পারে এবং আমাদের জ্ঞানের পথকে আরও সমৃদ্ধ করে তুলতে পারে।

৫) লেখকদের প্রতি সম্মান: বই কিনে আমরা লেখকদের প্রতি আমাদের সম্মান ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি।

লেখকরা তাদের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে ভাগ করে নেন এবং আমাদের জীবনকে আরও সমৃদ্ধ করে তোলেন।

অবশ্যই, বই কেনার সময় আমাদের অর্থনৈতিক সামর্থ্যের কথা বিবেচনা করা উচিত। তবে, মনে রাখতে হবে যে, জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রে কোনো বাধা থাকতে পারে না। আমরা যদি বই কিনতে না পারি, তাহলে লাইব্রেরি থেকে বই ধার করে পড়তে পারি। এছাড়াও, বর্তমানে অনলাইনে প্রচুর বই বিনামূল্যে পাওয়া যায়।

সর্বোপরি, “বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না” এই উক্তি আমাদের জ্ঞান ও শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব দেওয়ার জন্য একটি সুন্দর স্মারক। বই পড়া আমাদের জীবনকে সমৃদ্ধ করে, আমাদের চিন্তাভাবনাকে উন্নত করে এবং আমাদেরকে একজন ভালো মানুষ হতে সাহায্য করে।

সৈয়দ মুজতবা আলীর বিখ্যাত উক্তি “বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না” সাহিত্য ও জ্ঞানপ্রেমী মানুষের কাছে বহু প্রিয়।

এই উক্তিটির বেশ কিছু দিক থেকে গুরুত্ব আছে:

১) জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব: বই জ্ঞানের ভাণ্ডার। বই পড়ার মাধ্যমে আমরা নতুন জ্ঞান অর্জন করি, বিশ্ব সম্পর্কে আমাদের ধারণা পরিষ্কার হয় এবং বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ ঘটে। জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে আমরা জীবনে সফল হতে পারি এবং সমাজের একজন মূল্যবান সদস্য হতে পারি।

২) বইয়ের মাধ্যমে বিনোদন: বই পড়া কেবল জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমই নয়, বরং বিনোদনের মাধ্যমও বটে।

উপন্যাস, গল্প, কবিতা ইত্যাদি পড়ার মাধ্যমে আমরা আনন্দ পেতে পারি, মানসিক চাপ কমাতে পারি এবং ক্লান্তি দূর করতে পারি।

৩) বইয়ের সংগ্রহ: বই সংগ্রহ করা এক ধরণের শখ। বইয়ের প্রতি ভালোবাসা থাকলে অনেকেই বিভিন্ন বিষয়ের উপর বই সংগ্রহ করতে পছন্দ করেন। এই সংগ্রহের মাধ্যমে ব্যক্তিগত লাইব্রেরি তৈরি করা সম্ভব হয় যা জ্ঞানের এক অমূল্য সম্পদ হিসেবে কাজ করে।

৪) লেখকদের সাহায্য: বই কেনার মাধ্যমে আমরা লেখকদের সাহায্য করি। লেখকরা তাদের চিন্তাভাবনা, জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বইয়ের মাধ্যমে পাঠকদের সাথে ভাগ করে নেন। বই কিনে আমরা তাদের লেখার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করি এবং তাদের অর্থনৈতিকভাবে সাহায্য করি।

৫) সমাজের উন্নয়ন: বই সমাজের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বইয়ের মাধ্যমে মানুষ নতুন ধারণা সম্পর্কে জানতে পারে, সমাজের বিভিন্ন সমস্যা সম্পর্কে সচেতন হতে পারে এবং সমাজের উন্নয়নের জন্য কাজ করতে পারে।

অবশ্যই, বই কেনার সময় আমাদের অর্থনৈতিক সামর্থ্যের কথা বিবেচনা করা উচিত। অতিরিক্ত বই কেনার মাধ্যমে আর্থিক বিপদে পড়া ঠিক নয়। তবে, নিয়মিত বই কেনার মাধ্যমে আমরা জ্ঞান অর্জন করতে পারি, মনোরঞ্জন পেতে পারি এবং সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারি।

সৈয়দ মুজতবা আলীর উক্তিটি আমাদের বইয়ের প্রতি ভালোবাসা ও জ্ঞানপিপাসার প্রতীক।

বই আমাদের জীবনকে সমৃদ্ধ করে তোলে এবং আমাদেরকে একজন উন্নত মানুষ হতে সাহায্য করে।

সৈয়দ মুজতবা আলী বলেছিলেন, “বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না।”

এই উক্তিটি বাংলা সাহিত্যে একটি সুপরিচিত বাণী, যা বইয়ের প্রতি তাঁর গভীর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা প্রকাশ করে।

এই উক্তির মাধ্যমে তিনি বোঝাতে চেয়েছিলেন যে, বই কেনা একটি অপচয় নয়, বরং জ্ঞান অর্জনের একটি উপায়। বই আমাদের জ্ঞান, চিন্তাভাবনা, ও দৃষ্টিভঙ্গি সমৃদ্ধ করে। বইয়ের মাধ্যমে আমরা নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পারি, বিভিন্ন সংস্কৃতি ও দর্শন সম্পর্কে ধারণা পেতে পারি, এবং আমাদের নিজস্ব জীবনকে আরও সমৃদ্ধ করতে পারি।

বই কেনার অর্থ শুধুমাত্র টাকা খরচ করা নয়, বরং সময় ও শক্তির বিনিয়োগ করাও বটে। বই পড়ার জন্য সময় বের করা ও মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু এই বিনিয়োগের ফল অপরিসীম। বই আমাদের জীবনকে আরও সুন্দর ও অর্থপূর্ণ করে তোলে।

বই কিনে দেউলিয়া হওয়ার সম্ভাবনা কম কারণ:

• বই তুলনামূলকভাবে সস্তা: বাজারে বিভিন্ন ধরণের বই পাওয়া যায়, যার মূল্যও বিভিন্ন। অনেক ভালো বই তুলনামূলকভাবে কম দামে পাওয়া যায়।
• বই বারবার পড়া যায়: একটি বই কিনলেই বারবার পড়া যায়। বইয়ের জ্ঞান ও অনুপ্রেরণা দীর্ঘস্থায়ী হয়।
• বই উপহার দেওয়া যায়: পড়া বই অন্যদের উপহারও দেওয়া যায়। এতে বইয়ের জ্ঞান আরও বেশি মানুষের কাছে ছড়িয়ে পড়ে।
• লাইব্রেরি থেকে বই ধার নেওয়া যায়: অনেক লাইব্রেরি আছে যেখান থেকে বিনামূল্যে বা কম খরচে বই ধার নেওয়া যায়।

অবশ্যই, বই কেনার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিত:

• আপনার বাজেট: বই কেনার আগে আপনার বাজেট নির্ধারণ করুন এবং সেই অনুযায়ী বই কিনুন।
• আপনার আগ্রহ: আপনার আগ্রহের বিষয়ের উপর বই কিনুন।
• বইয়ের সমালোচনা: বই কেনার আগে বইয়ের সমালোচনা পড়ে নিন।
• বইয়ের মান: ভালো মানের বই কিনুন যাতে দীর্ঘস্থায়ী হয়।

সর্বোপরি, মনে রাখবেন যে বই কেনা একটি ভালো অভ্যাস। বই আমাদের জীবনকে সমৃদ্ধ করে

এবং আমাদের জ্ঞান ও বুদ্ধি বৃদ্ধি করে।

 পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতেএখনইক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম