Description
ব্রেস্ট বড় হওয়ার কারণ । স্তনের আকার বৃদ্ধির অনেকগুলো কারণ আছে।
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
ব্রেস্ট বড় হওয়ার কারণ
-
ব্রেস্ট বড় হওয়ার বিস্তারিত আলোচনা:
জৈবিক কারণ:
- জিনগত:
- মা ও মেয়ের স্তনের আকার মিল থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
- যমজ ভাইবোনের স্তনের আকারও অনেক সময় একে অপরের সাথে মিলে।
- নির্দিষ্ট জিনগত বৈশিষ্ট্য স্তনের চর্বিযুক্ত টিস্যুর পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, যা আকারকে প্রভাবিত করে।
- হরমোন:
- ইস্ট্রোজেন:
- মাসিকের শুরুতে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে স্তন বৃদ্ধি পেতে শুরু করে।
- গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানের সময় ইস্ট্রোজেনের মাত্রা আরও বেশি বৃদ্ধি পায়, যার ফলে স্তন বড় ও পূর্ণ হয়।
- মেনোপজের পর ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমে যাওয়ায় স্তন ছোট হতে পারে।
- প্রোজেস্টেরন:
- গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানের সময় প্রোজেস্টেরন স্তনের অ্যালভিওলি (দুধ উৎপাদনকারী গ্রন্থি) বৃদ্ধি করে, যার ফলে স্তন বড় হয়।
- গ্রোথ হরমোন:
- Puberty-তে গ্রোথ হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- ইস্ট্রোজেন:
- শারীরিক ওজন:
- শরীরে চর্বির পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে স্তনও বড় হতে পারে।
- কারণ স্তনের বেশিরভাগ অংশই চর্বি দিয়ে তৈরি।
- দ্রুত ওজন বৃদ্ধি বা ওজন হ্রাস স্তনের আকারে পরিবর্তন আনতে পারে।
- বয়স:
- Puberty: মাসিকের শুরুতে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে স্তন বৃদ্ধি পেতে শুরু করে।
- গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদান: এই সময়গুলোতে হরমোনের পরিবর্তনের ফলে স্তন আরও বড় ও পূর্ণ হয়ে ওঠে।
- মেনোপজ: রজোবন্ধের পর ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমে যাওয়ায় স্তন ছোট হতে পারে।
অন্যান্য কারণ:
- জন্ম নিয়ন্ত্রণের ঔষধ: কিছু জন্ম নিয়ন্ত্রণের ঔষধে ইস্ট্রোজেন থাকে, যা স্তনের আকার বাড়াতে পারে।
- ওজন বৃদ্ধি: সামগ্রিকভাবে ওজন বৃদ্ধি পেলে স্তনও বড় হতে পারে।
- কিছু চিকিৎসা: কিছু ওষুধ, যেমন অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট ও স্টেরয়েড, স্তনের আকার বৃদ্ধি করতে পারে।
মনে রাখবেন:
- স্তনের আকার কোন স্বাস্থ্যের মানদণ্ড নয়।
- প্রতিটি নারীর শরীর আলাদা এবং স্তনের আকারও আলাদা হবে।
- স্তনের আকার নিয়ে অসন্তুষ্ট থাকলে একজন ডাক্তার বা পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
কিছু ভুল ধারণা:
- জিনগত:
স্তনের আকার বৃদ্ধির দাবি করা কিছু পণ্য ও পদ্ধতি কার্যকর নয় এবং এমনকি ক্ষতিকরও হতে পারে।
আপনার স্তনের আকার নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকলে একজন ডাক্তারের সাথে কথা বলাই সবচেয়ে ভালো পদক্ষেপ।
মেয়েদের দুধ কত কেজি হয়
মেয়েদের দুধের পরিমাণ নির্ধারণ করা একটি জটিল বিষয় কারণ এটি বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে। এই বিষয়ে আরও স্পষ্ট ধারণা পেতে, আমরা বয়স, দুধের ধরন, খাওয়ার অভ্যাস, স্বাস্থ্যের অবস্থা ইত্যাদি বিষয়গুলো বিশ্লেষণ করব। এটি বেশ কিছু বিষয়ের উপর নির্ভর করে, যেমন:
- বয়স:
- শিশু (০-২ বছর): এই বয়সে, শিশুরা তাদের দ্রুত বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য প্রচুর পরিমাণে পুষ্টির প্রয়োজন হয়। মায়ের দুধ বা গরুর দুধ তাদের প্রধান খাদ্য হিসেবে কাজ করে। সাধারণত, এই বয়সের শিশুরা প্রতিদিন ৬০০-৮০০ মিলিলিটার দুধ পান করে।
- শিশু (২-৫ বছর): এই বয়সে, শিশুদের দুধের চাহিদা কিছুটা কমে, তবে এটি এখনও তাদের খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তারা প্রতিদিন ৫০০-৭০০ মিলিলিটার দুধ পান করে।
- বয়স্ক (৫ বছরের বেশি): বয়স্কদের দুধ খাওয়ার কোন নির্দিষ্ট সুপারিশ নেই। তবে, অনেকেই তাদের স্বাস্থ্যের জন্য নিয়মিত দুধ পান করেন। বিশেষ করে, হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য দুধ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
গ দিয়ে ছেলেদের নাম / গ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম
আরো পড়ুনঃ দ দিয়ে ছেলেদের নাম / দ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম
আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম
-
দুধের ধরন অনুযায়ী পরিমাণ:
- মায়ের দুধ: মায়ের দুধ শিশুদের জন্য সবচেয়ে আদর্শ খাদ্য। এটিতে শিশুর বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টি উপাদান থাকে। মায়ের দুধের ঘনত্ব গরুর দুধের তুলনায় কম, তাই শিশুরা প্রতিদিন বেশি পরিমাণে মায়ের দুধ পান করে।
- গরুর দুধ: গরুর দুধেও প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান থাকে, তবে মায়ের দুধের তুলনায় এতে কিছু পুষ্টি উপাদানের পরিমাণ কম থাকে। গরুর দুধের ঘনত্ব বেশি, তাই শিশুরা প্রতিদিন তুলনামূলক কম পরিমাণে গরুর দুধ পান করে।
- খাওয়ার অভ্যাস:
- কিছু শিশু দিনে বেশিবার দুধ খায়, আবার কিছু শিশু দিনে দুইবার বা তিনবার খায়।
- শিশুরা যখন ক্ষুধার্ত থাকে তখন তারা বেশি দুধ খায়।
- রোগাক্রান্ত হলে বা অন্য কোন কারণে শিশুরা তাদের খাওয়ার অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারে।
- স্বাস্থ্যের অবস্থা:
- কিছু স্বাস্থ্যের অবস্থা শিশুদের দুধের চাহিদা বাড়াতে পারে।
- কিছু স্বাস্থ্যের অবস্থা, যেমন ডায়াবেটিস বা অ্যালার্জি, শিশুদের দুধের চাহিদা বাড়াতে পারে।
- কিছু ওষুধ শিশুদের দুধের স্বাদ বা গন্ধ পরিবর্তন করে, যার ফলে তারা দুধ খাওয়া ক
মোট কথা, মেয়েদের দুধের পরিমাণ নির্ধারণ করা ব্যক্তিভেদে এবং পরিস্থিতিভেদে ভিন্ন হতে পারে।
আপনার মেয়ের দুধের পরিমাণ সম্পর্কে আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে আপনার ডাক্তার বা একজন নিবন্ধিত পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম
Reviews
There are no reviews yet.