Sale!

নবজাতক শিশুর যত্ন: গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয় টিপস

500.00৳ 

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

981 in stock

Description

নবজাতক শিশুর যত্ন: গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয় টিপস । নবজাতক শিশুর যত্ন নেওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব, কারণ এই সময়ে শিশু দ্রুত বৃদ্ধি এবং বিকাশ লাভ করে। তাদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করার জন্য সঠিক যত্ন অপরিহার্য।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

এই বিভাগে, আমরা নবজাতক শিশুর যত্ন নেওয়ার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব, যার মধ্যে রয়েছে খাবার, ঘুম, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, স্বাস্থ্যসেবা এবং স্নেহ ও যত্ন।

নবজাতক শিশুর যত্ন: গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয় টিপস

গুরুত্ব:

  • শারীরিক বৃদ্ধি ও বিকাশ: নবজাতক শিশুর শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি এবং বিকাশ দ্রুত ঘটে। সঠিক যত্ন তাদের এই প্রক্রিয়া সহায়তা করে।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: নবজাতক শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল থাকে। সঠিক যত্ন তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  • মানসিক সুস্থতা: নবজাতক শিশুর মানসিক সুস্থতা তাদের ভবিষ্যতের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সঠিক যত্ন তাদের মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করে।
  • মাতৃ-শিশু বন্ধন: নবজাতক শিশুর যত্ন নেওয়ার মাধ্যমে মায়ের সাথে শিশুর বন্ধন শক্তিশালী হয়।

প্রয়োজনীয় টিপস:

  • খাবার:
    • মায়ের বুকের দুধ: নবজাতক শিশুর জন্য সবচেয়ে ভালো খাবার হলো মায়ের বুকের দুধ। এতে রয়েছে শিশুর প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টি উপাদান যা তাদের সুস্থ বৃদ্ধি ও বিকাশে সহায়তা করে।
    • Exclusive breastfeeding: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) অনুসারে, প্রথম ছয় মাস শুধুমাত্র মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো উচিত। এরপর, স্তন্যদান চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি পরিপূরক খাবার শুরু করা যেতে পারে।
    • পরিপূরক খাবার: ছয় মাস পর থেকে, শিশুর খাদ্য তালিকায় পরিপূরক খাবার যোগ করা যেতে পারে। পরিপূরক খাবারগুলি পুষ্টিকর এবং সহজ হজমযোগ্য হওয়া উচিত।
    • খাবারের সময়সূচী: নবজাতক শিশুরা প্রায় প্রতি দুই থেকে তিন ঘণ্টা অন্তর খাওয়ার প্রয়োজন হয়।
    • ডিমান্ড অনুযায়ী স্তন্যদান: শিশুর যখন খাবার লাগবে তখন তাকে স্তন্যদান করুন।
    • বোতল দিয়ে খাওয়ানো: যদি মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো সম্ভব না হয়, তাহলে শিশুকে বোতল দিয়ে ফর্মুলা দুধ খাওয়ানো যেতে পারে।
    • কিছু খাবার এড়িয়ে চলুন: মধু, চকোলেট, ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় এবং অ্যালার্জিজেনিক খাবার ছয় মাসের কম বয়সী শিশুদের জন্য উপযুক্ত নয়।

    ঘুম:

    • নবজাতক শিশুরা প্রচুর ঘুমায়। দিনের বেশিরভাগ সময় তাদের ঘুমিয়ে কাটানো উচিত।
    • শিশুকে নিরাপদ ও আরামদায়ক পরিবেশে ঘুমাতে দিন। শিশুর বিছানা নরম এবং পরিষ্কার রাখুন।
    • শিশুকে পেটের উপর বা পাশে ঘুমাতে দেবেন না। শিশুকে পিঠের উপর ঘুমাতে দিন যা SIDS (Sudden Infant Death Syndrome) এর ঝুঁকি কমায়।
    • শিশুর ঘুমের রুটিন তৈরি করুন। প্রতিদিন একই সময়ে শিশুকে ঘুমাতে ও জাগাতে চেষ্টা করুন।
    • শিশুকে ঘুমাতে সাহায্য করার জন্য আপনি কিছু জিনিস করতে পারেন, যেমন লullaby গাওয়া,

      নবজাতক শিশুর যত্ন: পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, স্বাস্থ্যসেবা এবং স্নেহ ও যত্ন

      পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:

      • নিয়মিত শিশুর ন্যাপি পরিবর্তন করুন। ন্যাপি ভিজে গেলে বা নোংরা হলে অবিলম্বে পরিবর্তন করুন।
      • শিশুর স্নান নিয়মিত করুন। প্রতিদিন বা দিন পরপর শিশুকে স্নান করান।
      • শিশুর নাভি পরিষ্কার রাখুন। নাভি শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত নিয়মিত নাভি পরিষ্কার করুন।
      • শিশুর হাত ও মুখ নিয়মিত পরিষ্কার করুন। খাওয়ার আগে এবং পরে এবং নোংরা হলে শিশুর হাত ও মুখ পরিষ্কার করুন।
      • শিশুর পোশাক নিয়মিত পরিবর্তন করুন। নোংরা বা ভেজা হলে শিশুর পোশাক পরিবর্তন করুন।

      স্বাস্থ্যসেবা:

      • শিশুর নিয়মিত টিকা দেওয়া নিশ্চিত করুন। সরকারের টিকাদান প্রোগ্রাম অনুসারে শিশুকে সকল প্রয়োজনীয় টিকা দিন।
      • শিশুর নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান। শিশুর বৃদ্ধি ও বিকাশ নিরীক্ষণের জন্য নিয়মিত ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান।
      • শিশুর অসুস্থ হলে দ্রুত চিকিৎসা নিন। শিশুর যদি কোনো অসুস্থতা বা জ্বর থাকে তাহলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান।

      স্নেহ ও যত্ন:

      • শিশুর সাথে নিয়মিত কথা বলুন এবং খেলুন। শিশুর সাথে কথা বলা, গান গাওয়া এবং খেলা তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক ও মানসিক বিকাশে সহায়তা করে।
      • শিশুকে স্পর্শ করুন এবং আলিঙ্গন করুন। শিশুকে স্পর্শ করা এবং আলিঙ্গন করা তাদের ভালোবাসা ও নিরাপত্তা বোধ দেয়।
      • শিশুর প্রয়োজনের প্রতি মনোযোগ দিন। শিশুর যখন কান্না বা অন্য কোন উপায়ে প্রয়োজন প্রকাশ করে তখন তার প্রতি মনোযোগ দিন এবং তার প্রয়োজন পূরণ করার চেষ্টা করুন।
      • শিশুর সাথে ধৈর্য ধরুন। নবজাতক শিশুরা অনেক কিছু শিখতে এবং বুঝতে সময় নেয়। তাদের সাথে ধৈর্য ধরুন এবং তাদের শেখার প্রক্রিয়ায় সহায়তা করুন।

      কিছু অতিরিক্ত টিপস:

      • শিশুর জন্য একটি নিরাপদ ও আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করুন। শিশুর বিছানা, খেলার জিনিসপত্র এবং অন্যান্য জিনিসপত্র নিরাপদ এবং শিশুর জন্য উপযুক্ত কিনা তা নিশ্চিত করুন।
      • শিশুর জন্য একটি রুটিন তৈরি করুন। খাওয়া, ঘুমানো এবং খেলাধুলার জন্য একটি নিয়মিত রুটিন তৈরি করলে শিশু নিরাপদ ও নিশ্চিন্ত বোধ করবে।
      • **আপনার শিশুর যত্ন নেওয়ার বিষয়ে আপনার যদি কোন প্রশ্ন বা উদ্বেগ থ

কিছু বিষয় মনে রাখবেন:

  • নবজাতক শিশুর প্রতি সাবধানতা অবলম্বন করুন।
  • তাদের কোনো ক্ষতিকর জিনিসের কাছাকাছি যেতে দেবেন না।
  • শিশু যদি অসুস্থ হয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

উপসংহার:

নবজাতক শিশুর যত্ন নেওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। সঠিক যত্ন তাদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করা ।

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “নবজাতক শিশুর যত্ন: গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয় টিপস”

Your email address will not be published. Required fields are marked *