Description
৩ মাসের শিশুর ঘুম । ৩ মাস বয়সী শিশুরা দ্রুত বেড়ে ওঠে এবং তাদের সুস্থতা ও বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম অপরিহার্য। এই বয়সে, শিশুরা সাধারণত প্রতিদিন ১৪-১৭ ঘণ্টা ঘুমায়, তবে কিছু শিশু ১২ ঘণ্টা ঘুমালেও যথেষ্ট থাকে এবং অন্যরা ১৯ ঘণ্টা ঘুমাতে পারে।
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
৩ মাসের শিশুর ঘুম : গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
ঘুমের ধরণ:
- দিনের বেলা: ৩ মাসের শিশুরা সাধারণত ৩-৪ ঘণ্টা করে ৩ বার দিনের বেলা ঘুমায়।
- রাতের বেলা: এই বয়সে শিশুরা ৫-৮ ঘণ্টা একটানা ঘুমাতে পারে।
**কিছু লক্ষণ যা আপনার শিশু ঘুমাতে প্রস্তুত: **
- চোখ ঘষা
- জ্বালা
- হাই তোলা
- বিরক্তি প্রকাশ করা
- কান্না
আপনার শিশুর ঘুমের রুটিন তৈরি করতে কিছু টিপস:
- একটি নিয়মিত ঘুমের সময়সূচী তৈরি করুন এবং প্রতিদিন তা মেনে চলুন। এর মধ্যে দিনের বেলা ঘুম এবং রাতের ঘুমের জন্য নির্দিষ্ট সময় অন্তর্ভুক্ত থাকা উচিত।
- শিশুকে শান্ত করার জন্য একটি ঘুমের আগের রুটিন তৈরি করুন। এতে গোসল, ম্যাসাজ, গান শোনা বা গল্প পড়া অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এই রুটিনটি প্রতি রাতে একই রকম রাখুন যাতে শিশু বুঝতে পারে যে এটি ঘুমের সময়।
- শিশুর ঘুমের ঘর অন্ধকার, শান্ত এবং শীতল রাখুন। অন্ধকার মেলাটোনিন নিঃসরণকে উদ্দীপিত করে, একটি হরমোন যা ঘুম নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। শব্দ এবং আলো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
- শিশুকে বিছানায় শুইয়ে দিন যখন সে ঘুমিয়ে পড়তে শুরু করে। এটি শিশুকে শিখতে সাহায্য করবে যে বিছানা হল ঘুমানোর জায়গা।
- যদি শিশু রাতে জেগে ওঠে, তাকে শান্ত করুন কিন্তু খেলা করবেন না বা তাকে উত্তেজিত করবেন না। আপনি শিশুকে হালকাভাবে ম্যাসাজ করতে পারেন, তার পিঠে হালকাভাবে থাপড়াতে পারেন বা শান্ত গান গাইতে পারেন।
- ধৈর্য ধরুন। শিশুরা ঘুমের রুটিন শিখতে সময় নেয়। ধৈর্য ধরুন এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ থাকুন, এবং শেষ পর্যন্ত আপনার শিশু ভালভাবে ঘুমাতে শিখবে।
কিছু সমস্যা যা ৩ মাসের শিশুর ঘুমের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে:
- দাঁত tumbuh: কিছু শিশুর দাঁত tumbuh করার সময় ঘুমের সমস্যা হয়।
- অসুস্থতা: জ্বর, সর্দি বা কাশি শিশুর ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
- অতিরিক্ত উদ্দীপনা: শিশুকে ঘুমাতে যাওয়ার আগে খুব বেশি উত্তেজিত করলে ঘুমাতে সমস্যা হতে পারে।
- অস্বস্তিকর পরিবেশ: যদি শিশুর ঘুমের ঘর খুব গরম, ঠান্ডা, উজ্জ্বল বা শব্দশূন্য হয় তবে তা ঘুমাতে সমস্যা হতে পারে।
আপনার শিশুর ঘুমের সাথে সমস্যা হলে আপনার শিশুর ডাক্তারের সাথে কথা বলুন।
মনে রাখবেন, প্রতিটি শিশু আলাদা এবং তাদের নিজস্ব ঘুমের চাহিদা থাকে। আপনার শিশুর জন্য সর্বোত্তম ঘুমের রুটিন খুঁজ
৩ মাসের শিশুর পায়খানা না হলে করনীয়
ভূমিকা:
৩ মাসের শিশুর পায়খানা না হলে অভিভাবকদের মনে উদ্বেগ দেখা দেওয়া স্বাভাবিক। তবে, শিশুর বয়স, খাদ্যতালিকা এবং মলত্যাগের ধরণ বিবেচনা করে চিন্তাভাবনা করা উচিত।
প্রথমত, শিশুর পায়খানা না হলে কতটা উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত তা বুঝতে হবে।
- বুকের দুধ খাওয়া শিশুদের প্রতি সপ্তাহে ৩ বার মলত্যাগ না হলেও স্বাভাবিক হতে পারে।
- ফর্মুলা দুধ খাওয়া শিশুদের প্রতি সপ্তাহে ২ বার মলত্যাগ না হলেও স্বাভাবিক হতে পারে।
- শিশুর মল যদি নরম, পানিশূন্য না হয় এবং শিশু যদি সুস্থ থাকে, তাহলে উদ্বিগ্ন হওয়ার দরকার নেই।
তবে, নীচের লক্ষণগুলি দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত:
- শিশু যদি ২ সপ্তাহের বেশি মলত্যাগ না করে।
- শিশুর মল যদি শক্ত, শুষ্ক হয় এবং মলত্যাগ করার সময় ব্যথা হয়।
- শিশুর পেট যদি ফুলে যায় বা ব্যথা করে।
- শিশু যদি অরুচি, বমি বমি ভাব, জ্বর অনুভব করে।
- শিশুর মল যদি রক্ত মিশ্রিত থাকে।
কারণ:
- অপর্যাপ্ত তরল: শিশুর শরীরে পর্যাপ্ত পানি না থাকলে মল শক্ত হয়ে যেতে পারে।
- অপর্যাপ্ত আঁশ: শাকসবজি ও ফলের অভাবে মলত্যাগে সমস্যা হতে পারে।
- খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন: নতুন খাবার শুরু করলে বা বুকের দুধ থেকে ফর্মুলা দুধে পরিবর্তন করলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
- কিছু ওষুধ: কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে।
- চিকিৎসাগত সমস্যা: কিছু বিরল চিকিৎসাগত সমস্যার কারণেও কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
৩ মাসের শিশুর পায়খানা না হলে কিছু করণীয়:
- শিশুর খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন আনুন:
- বুকের দুধ খাওয়া শিশুদের জন্য, মা আরও বেশি পানি পান করুন এবং শিশুর জন্য ম্যাসাজ করুন।
- ফর্মুলা দুধ খাওয়া শিশুদের জন্য, ফর্মুলার সাথে অতিরিক্ত পানি মিশিয়ে দিন।
- ৬ মাসের বেশি বয়সের শিশুদের জন্য, আঁশযুক্ত খাবার, যেমন ফল, সবজি এবং ওটমিল খাওয়ান।
- শিশুকে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে উৎসাহিত করুন।
- শিশুর নিয়মিত টয়লেটে যাওয়ার অভ্যাস তৈরি করুন।
- শিশুর পেটে ম্যাসাজ করুন।
- শিশুর ব্যায়াম করতে সাহায্য করুন।
- খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন:
- বুকের দুধ খাওয়া শিশুদের জন্য: মা আরও বেশি পানি পান করুন এবং শিশুর জন্য ম্যাসাজ করুন।
- ফর্মুলা দুধ খাওয়া শিশুদের জন্য: ফর্মুলার সাথে অতিরিক্ত পানি মিশিয়ে দিন।
- ৬ মাসের বেশি বয়সের শিশুদের জন্য: আঁশযুক্ত খাবার, যেমন ফল, সবজি এবং ওটমিল খাওয়ান।
- পানি: শিশুকে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে উৎসাহিত করুন।
- টয়লেট অভ্যাস: শিশুর নিয়মিত টয়লেটে যাওয়ার অভ্যাস তৈরি করুন। একই সময়ে টয়লেটে যেতে উৎসাহিত করুন।
- ব্যায়াম: শিশুর ব্যায়াম করতে সাহায্য করুন। পেটের ব্যায়াম ও ম্যাসাজ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
- কৃত্রিম উপায়: শিশুর মলত্যাগে সাহায্য করার জন্য গ্লিসারিন সাপোজিটরি বা এনিমা ব্যবহার করা যে
মনে রাখবেন:
- এই পরামর্শগুলি শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে। কোন চিকিৎসা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
- শিশুর প্রতিটি ক্ষেত্রে আলাদা হতে পারে, তাই ডাক্তারই সঠিকভাবে নির্ণয় করতে পারবেন।
পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
Reviews
There are no reviews yet.