Sale!

কিভাবে বাগান শুরু করব । বাগান পরিচর্যা

2,050.00৳ 

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

কিভাবে বাগান শুরু করব । বাগান পরিচর্যা । বাগান শুরু করার ধাপে ধাপে নির্দেশিকা:

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

কিভাবে বাগান শুরু করব

১. পরিকল্পনা:

  • সময়:
    • কতক্ষণ বাগানে কাজ করতে পারবেন তা নির্ধারণ করুন।
    • সপ্তাহে কতদিন এবং প্রতিদিন কতক্ষণ কাজ করতে পারবেন তার একটি সময়সূচী তৈরি করুন।
    • আপনার সময়সীমা অনুযায়ী বাস্তবসম্মত লক্ষ্য নির্ধারণ করুন।
  • জায়গা:
    • পূর্ণ রোদের জন্য কমপক্ষে 6 ঘন্টা রোদ থাকে এমন জায়গা বাছাই করুন।
    • ভালোভাবে জল নিষ্কাশন করে এমন জায়গা নিশ্চিত করুন।
    • মাটি পরীক্ষা করুন এবং প্রয়োজনে জৈব পদার্থ যোগ করুন।
    • ছোট জায়গা থেকে শুরু করা ভালো, পরে প্রয়োজনে বাড়াতে পারেন।
  • গাছ:
    • আপনার পছন্দের সবজি, ফুল, বা ভেষজ গাছ নির্বাচন করুন।
    • আপনার এলাকার আবহাওয়া এবং ঋতু অনুযায়ী গাছ
    • স্থানীয় নার্সারি বা কৃষি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
    • শুরুতে সহজে পরিচর্যা করা যায় এমন গাছ দিয়ে শুরু করুন।
  • বাজেট:
    • বীজ, চারা, সার, সরঞ্জাম, এবং অন্যান্য খরচের জন্য একটি বাজেট তৈরি করুন।
    • ব্যয় কমাতে বীজ সংগ্রহ করুন, নিজের সার তৈরি করুন, এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য সরঞ্জাম ব্যবহার করুন।

২. প্রস্তুতি:

  • জমি পরিষ্কার:
    • আগাছা, পাতা, এবং ময়লা পরিষ্কার করুন।
    • বড় পাথর সরিয়ে ফেলুন।
    • মাটি আলসা করুন।
  • মাটি তৈরি:
    • জৈব সার যোগ করুন, যেমন কম্পোস্ট, পচা সার, বা গবীর সার।
    • মাটি পরীক্ষা করুন এবং প্রয়োজনে চুন বা অন্যান্য সার যোগ করুন।
    • কেঁচো ব্যবহার করে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করুন।
  • গাছ লাগানোর ব্যবস্থা:
    • বীজ বপন বা চারা রোপণের জন্য সারি তৈরি করুন।
    • বীজের গভীরতা এবং চারাগুলির মধ্যে দূরত্ব নির্দেশাবলী মেনে চলুন।

৩. বীজ বপন বা চারা রোপণ:

  • সঠিক সময়:
    • বিভিন্ন গাছের জন্য উপযুক্ত বপন বা রোপণের সময় আলাদা আলাদা হতে পারে।
    • বীজের প্যাকেটে দেওয়া নির্দেশাবলী মেনে চলুন।
    • স্থানীয় নার্সারি বা কৃষি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
  • বীজ বপন:
    • বীজ সঠিক গভীরতায় এবং সারিতে বপন করুন।
    • বীজগুলি পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন।
  • চারা রোপণ:
    • স্বাস্থ্যকর চারা নির্বাচন করুন।
    • চারাগুলিকে সঠিক গভীরতায় এবং দূরত্বে রোপণ করুন।

৪. যত্ন:

  • বাগানের যত্ন:

    নিয়মিত জলসেচ:

    • মাটি শুষ্ক হলে গাছে নিয়মিত পানি দিন।
    • সকালে পানি দেওয়া ভালো, যাতে পাতা শুকিয়ে যায় না।
    • গাছের গোড়ায় পানি দিন, পাতায় পানি দেবেন না।
    • অতিরিক্ত পানি দেওয়া এড়িয়ে চলুন, যা মূল পচন হতে পারে।

    আগাছা নিয়ন্ত্রণ:

    • নিয়মিত আগাছা পরিষ্কার করুন।
    • আগাছা মাটির পুষ্টি ও জল শোষণ করে।
    • আগাছা টানে ফেলে, কুদাল দিয়ে কেটে, বা আগাছা নিরোধক ব্যবহার করে আগাছা নিয়ন্ত্রণ করুন।

    সার প্রয়োগ:

    • নিয়মিত সার প্রয়োগ করে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করুন।
    • জৈব সার, যেমন কম্পোস্ট, পচা সার, বা গবীর সার ব্যবহার করুন।
    • রাসায়নিক সার ব্যবহারের পরিমাণ কমিয়ে আনুন।
    • সার প্রয়োগের নির্দেশাবলী মেনে চলুন।

    মাটির যত্ন:

    • মাঝে মাঝে মাটি আলসা করুন। কিভাবে বাগান শুরু করব
    • এটি মাটিতে বাতাস চলাচল উন্নত করে এবং জল ধরে রাখার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
    • মাটিতে জৈব পদার্থ যোগ করুন।
    • এটি মাটির গঠন উন্নত করে এবং পুষ্টি ধরে রাখার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

    পোকামাকড় ও রোগ নিয়ন্ত্রণ:

    • নিয়মিত বাগান পরিদর্শন করে পোকামাকড় ও রোগের লক্ষণ পর্যবেক্ষণ করুন।
    • আক্রমণের শুরুতেই ব্যবস্থা নিন।
    • কীটপতঙ্গ ও রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য জৈব পদ্ধতি ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
    • প্রয়োজনে কীটনাশক বা ছত্রাকনাশক ব্যবহার করুন, তবে সাবধানতার সাথে।

    আরও কিছু টিপস:

    • বাগানের চারপাশে বেড়া তৈরি করে خرگوش এবং অন্যান্য প্রাণীদের প্রবেশ রোধ করুন।
    • পাখিদের আকর্ষণ করার জন্য বীজ বপন করুন এবং ফুলের গাছ লাগান।
    • বাগানে নিয়মিত সময় কাটান এবং এর পরিবেশ উপভোগ করুন।

    এই নির্দেশিকাগুলি অনুসরণ করে আপনি একটি সুন্দর এবং ফলপ্রসূ বাগান তৈরি করতে পারবেন। মনে রাখবেন, বাগান করা একটি শেখা এবং অভিজ্ঞতার প্রক্রিয়া। ধৈর্য ধরুন, নতুন জিনিস শিখুন, এবং আপনার বাগান উপভোগ করুন!

৫ . ফসল সংগ্রহ:

পরিপক্বতা নির্ধারণ:

  • প্রতিটি গাছের জন্য ফসল সংগ্রহের সঠিক সময় আলাদা আলাদা হতে পারে।
  • ফসলের রঙ, আকার, গঠন, এবং স্বাদ বিবেচনা করে পরিপক্বতা নির্ধারণ করুন।
  • স্থানীয় কৃষক বা কৃষি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

সংগ্রহের পদ্ধতি:

  • বিভিন্ন ফসলের জন্য বিভিন্ন সংগ্রহের পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
  • হাত, ছুরি, বা অন্যান্য সরঞ্জাম ব্যবহার করে ফসল সংগ্রহ করুন।
  • ফসল ক্ষতিগ্রস্ত না হয় এমনভাবে সাবধানে সংগ্রহ করুন।

সংরক্ষণ:

  • সংগ্রহের পর দ্রুত ফসল শীতল করুন।
  • ফসল পরিষ্কার, শুষ্ক, এবং ঠান্ডা জায়গায় সংরক্ষণ করুন।
  • ফসল দ্রুত খেয়ে ফেলুন বা বাজারজাত করুন।

কিছু টিপস:

  • সকালে ফসল সংগ্রহের জন্য যান, যখন ফসল এখনও ঠান্ডা থাকে।
  • ফসল কেটে নেওয়ার পর কিছু সময় গাছের সাথে লাগিয়ে রাখলে কিছু ফসলের স্বাদ আরও ভালো হয়।
  • অতিরিক্ত ফসল সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজ, ফ্রিজার, বা শুকিয়ে সংরক্ষণ করুন।
  • বীজ সংরক্ষণ করে পরবর্তী বছর বপনের জন্য ব্যবহার করুন।

বাংলাদেশের কিছু জনপ্রিয় ফসল এবং তাদের সংগ্রহের সময়:

  • ধান: যখন ধানের কাণ হলুদ হয়ে যায় এবং শুকিয়ে যায়, তখন ধান কাটার জন্য প্রস্তুত।
  • পাট: যখন পাটের গাছের পাতা হলুদ হয়ে যায় এবং ঝরে যায়, তখন পাট সংগ্রহের জন্য প্রস্তুত।
  • আলু: যখন আলুর গাছ শুকিয়ে যায় এবং মাটি থেকে আলু তুলে ফেলা যায়, তখন আলু সংগ্রহের জন্য প্রস্তুত।
  • আম: যখন আম নরম হয়ে যায় এবং রঙ পরিবর্তন করে, তখন আম সংগ্রহের জন্য প্রস্তুত।
  • লিচু: যখন লিচু লালচে রঙ ধারণ করে এবং সহজেই গাছ থেকে ছিঁড়ে ফেলা যায়, তখন লিচু সংগ্রহের জন্য প্রস্তুত।

উপসংহার:

ফসল সংগ্রহ বাগান করার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। উপরে উল্লেখিত নির্দেশিকাগুলি অনুসরণ করে আপনি আপনার ফসল সঠিক সময়ে এবং সাবধানে সংগ্রহ করতে পারবেন। মনে রাখবেন, অভিজ্ঞতা এবং অনুশীলন আপনাকে আরও ভালো ফসল সংগ্রহকারী হতে সাহায্য করবে।

কিছু টিপস:

  • স্থানীয় নার্সারি বা কৃষি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
  • ইন্টারনেট এবং বই থেকে জ্ঞান অর্জন করুন।
  • ধৈর্য ধরুন এবং নিয়মিত পরিশ্রম করুন।
  • বাগান করার আনন্দ উপভোগ করুন!

বাগান পরিচর্যা

বাগান পরিচর্যা একটি মনোরম ও ফলপ্রসূ অভিজ্ঞতা হতে পারে। তবে, সারা বছর ধরে আপনার বাগান সুন্দর ও স্বাস্থ্যবান রাখতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।

ঋতুভেদে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মনে রাখা উচিত:

বসন্ত

  • নতুন গাছ রোপণ: বসন্তকাল গাছ রোপণের জন্য আদর্শ সময়।
  • মাটি পরীক্ষা: মাটির পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি পরীক্ষা করে প্রয়োজন অনুসারে সার প্রয়োগ করুন।
  • গাছের ছাঁটাই: পুরনো ও রোগাক্রান্ত ডালপালা কেটে ফেলুন।
  • পোকামাকড় ও রোগ নিয়ন্ত্রণ: পোকামাকড় ও রোগের লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত ব্যবস্থা নিন।

গ্রীষ্ম

  • নিয়মিত সেচ: গরমের সময় নিয়মিত পানি সেচ প্রয়োজন।
  • মাটির আর্দ্রতা: মাটির আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য মালচিং ব্যবহার করুন।
  • ছায়া প্রদান: সূর্যের তীব্র আলো থেকে সংবেদনশীল গাছকে রক্ষা করার জন্য ছায়া প্রদান করুন।
  • পোকামাকড় ও রোগ নিয়ন্ত্রণ: গ্রীষ্মে পোকামাকড় ও রোগের উপদ্রব বেশি হতে পারে। তাই নিয়মিত নজরদারি করে প্রয়োজনে ব্যবস্থা নিন।

শরৎ

  • বীজ সংগ্রহ: ফুল ও শাকসবজির বীজ সংগ্রহ করুন।
  • সার প্রয়োগ: শীতকালীন বৃদ্ধির জন্য সার প্রয়োগ করুন।
  • গাছের প্রস্তুতি: শীতকালীন ঠান্ডা থেকে গাছকে রক্ষা করার জন্য প্রস্তুতি নিন।
  • পোকামাকড় ও রোগ নিয়ন্ত্রণ: শীতকালে কিছু পোকামাকড় ও রোগের উপদ্রব থাকতে পারে। তাই নিয়মিত নজরদারি করে প্রয়োজনে ব্যবস্থা নিন।

শীত

  • ঠান্ডা থেকে সুরক্ষা: ঠান্ডা সহিষ্ণু গাছ ছাড়া অন্যান্য গাছকে ঠান্ডা থেকে রক্ষা করুন।
  • সেচ: শীতকালে মাটি শুষ্ক থাকলে সেচ প্রয়োজন।
  • নিষ্ক্রিয় গাছের যত্ন: পাতা ঝরে যাওয়া গাছের যত্ন নিন।
  • পোকামাকড় ও রোগ নিয়ন্ত্রণ: শীতকালে কিছু পোকামাকড় ও রোগের উপদ্রব থাকতে পারে। তাই নিয়মিত নজরদারি করে প্রয়োজনে ব্যবস্থা নিন।

সাধারণ টিপস

  • নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: বাগান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন।
  • আগাছা নিয়ন্ত্রণ: নিয়মিত আগাছা পরিষ্কার করুন।
  • সঠিক সেচ: প্রয়োজন অনুযায়ী ও সঠিক পদ্ধতিতে পানি সেচ করুন।

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “কিভাবে বাগান শুরু করব । বাগান পরিচর্যা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *