Sale!

মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায় । মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য ঔষধ

1,500.00৳ 

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায় । মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য ঔষধ

মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায়:

সাধারণ টিপস:

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

শিশুকে স্তন্যপান করানো:

  • প্রাথমিক স্তন্যপান: জন্মের পরপরই, যখনই সম্ভব শিশুকে স্তন্যপান করান। প্রথম দুধ (কোলোস্ট্রাম) শিশুর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি দুধের উৎপাদন শুরু করতে সাহায্য করে।
  • সঠিক অবস্থান এবং আঁকড়ে ধরা: নিশ্চিত করুন যে শিশু সঠিকভাবে স্তন্যপান করছে এবং সম্পূর্ণ স্তনবোটা মুখে ধরেছে। এটি দুধের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং নিপেল ব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করবে।
  • ডিম্যান্ড ফিডিং: শিশু যখনই চায় তখনই স্তন্যপান করান। দিনের বেলায় প্রতি দুই থেকে তিন ঘন্টা অন্তর এবং রাতে কমপক্ষে একবার স্তন্যপান করান।
  • রাতের স্তন্যপান: রাতের স্তন্যপান দুধের উৎপাদন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • ট্যান্ডেম নার্সিং: যদি আপনার দুটি শিশু থাকে, একই সাথে দুটি স্তন থেকে স্তন্যপান করান।

দুধ পাম্পিং:

  • হাতে দুধ পাম্পিং: যদি আপনি শিশুকে স্তন্যপান করাতে না পারেন, অথবা আপনি দীর্ঘ সময়ের জন্য শিশু থেকে আলাদা থাকেন, তাহলে নিয়মিতভাবে দুধ পাম্পিং করুন। প্রতি তিন ঘন্টা অন্তর অন্তত ১০-১৫ মিনিট করে প্রতিটি স্তন পাম্প করুন।
  • বৈদ্যুতিক ব্রেস্ট পাম্প: আপনি একটি বৈদ্যুতিক ব্রেস্ট পাম্প ব্যবহার করতে পারেন, বিশেষ করে যদি আপনার প্রচুর পরিমাণে দুধ পাম্প করার প্রয়োজন হয়।
  • ডাবল পাম্পিং: একই সাথে দুটি স্তন থেকে দুধ পাম্প করার জন্য একটি ডাবল ব্রেস্ট পাম্প ব্যবহার করুন। এটি সময় বাঁচাতে এবং দুধের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।

খাদ্য এবং পানীয়:

  • স্বাস্থ্যকর খাবার: প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খান যাতে আপনার শরীরে পর্যাপ্ত ক্যালোরি এবং প্রোটিন থাকে। শাকসবজি, ফলমূল, গোটা শস্য, এবং চর্বিযুক্ত মাছ খান।
  • প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন: প্রতিদিন কমপক্ষে 8-10 গ্লাস পানি পান করুন। পানিশূন্যতা দুধের উৎপাদন কমাতে পারে।
  • গ্যাল্যাক্টোজেন-সমৃদ্ধ খাবার: কিছু খাবার, যেমন ওটমিল, মেথি, শাকসবজি, লবঙ্গ, জিরা, এবং আদা, দুধের উৎপাদন বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে।
  • স্যুপ এবং স্টু: তরল পদার্থ, যেমন স্যুপ এবং স্টু, আপনাকে হাইড্রেটেড থাকতে এবং দুধের উৎপাদন বৃদ্ধ
  • পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন: যখনই সম্ভব বিশ্রাম নিন এবং ঘুমান।
  • মানসিক চাপ কমান: চাপ দুধের উৎপাদন কমাতে পারে। তাই যোগব্যায়াম, ধ্যান, অথবা অন্যান্য শিথিলকরণ কৌশল অনুশীলন করে মানসিক চাপ কমান।
  • স্তন্যপানের সমর্থন পান: আপনার পরিবার, বন্ধু, অথবা একজন স্তন্যদান পরামর্শদাতার কাছ থেকে সমর্থন নিন।

খাবার যা বুকের দুধ বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে:

  • ওটমিল: ওটমিল বিটা-গ্লুকান সমৃদ্ধ, যা দুধের উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
  • মেথি: মেথি দীর্ঘদিন ধরে দুধের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য একটি ঐতিহ্যবাহী ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
  • শাকসবজি: শাকসবজি, বিশেষ করে পালং শাক, ল্যাকটেশনের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ।
  • লবঙ্গ: লবঙ্গ দুধের উৎপাদন বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে এবং এটিতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
  • জিরা: জিরা হজম উন্নত করতে এবং দুধের উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
  • আদা: আদা বমি বমি ভাব কমাতে এবং দুধের উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।

কিছু সতর্কতা:

  • ক্যাফেইন, অ্যালকোহল, এবং নেশাজাতক দ্রব্য এড়িয়ে চলুন: এই পদার্থগুলি দুধের উৎপাদন কমাতে পারে এবং শিশুর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
  • ওষুধ সেবনের আগে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন: কিছু ওষুধ দুধের উৎপাদনকে প্রভাবিত করতে পারে।

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতেএখনইক্লিককরুন

মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য ঔষধ

মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য ঔষধ ব্যবহার সম্পর্কে:

সাধারণ পরামর্শ:

  • প্রথমে অন্যান্য উপায় চেষ্টা করুন: বুকের দুধের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ঔষধ ব্যবহারের আগে, অন্যান্য উপায়গুলি চেষ্টা করা গুরুত্বপূর্ণ, যেমন নিয়মিত স্তন্যপান, দুধ পাম্পিং, এবং একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়া।
  • আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন: আপনি যদি বুকের দুধের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ঔষধ ব্যবহার করার কথা বিবেচনা করেন, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ। তারা আপনার সাথে আপনার বিকল্পগুলি নিয়ে আলোচনা করতে পারবে এবং আপনার জন্য সঠিক কিনা তা নির্ধারণ করতে সাহায্য করতে পারবে।
  • ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন থাকুন: সমস্ত ঔষধের মতো, বুকের দুধের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত ঔষধের কিছু ঝুঁকি থাকতে পারে। আপনার ডাক্তারের সাথে সম্ভাব্য ঝুঁকি এবং সুবিধাগুলি নিয়ে আলোচনা করা গুরুত্বপূর্ণ।

বুকের দুধের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত কিছু ঔষধ:

  • ডোমেপিরিডোন (মোটিলিউম): এই ঔষধটি গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল গতিশীলতা বৃদ্ধি করে কাজ করে, যা দুধের উৎপাদনে সহায়তা করতে পারে। এটি সাধারণত নিরাপদ বলে বিবেচিত হয়, তবে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে, যেমন বমি বমি ভাব এবং ডায়রিয়া।
  • মেথোফেনামিন (ল্যাকটোজেন): এই ঔষধটি প্রোল্যাক্টিন নামক হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে কাজ করে, যা দুধের উৎপাদনের জন্য দায়ী। এটি সাধারণত নিরাপদ বলে বিবেচিত হয়, তবে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে, যেমন মাথাব্যথা এবং উচ্চ রক্তচাপ।
  • ক্লোমিফেন সাইট্রেট: এই ঔষধটি ডিম্বাশয়ে এস্ট্রোজেন উৎপাদন বাড়িয়ে কাজ করে, যা প্রোল্যাক্টিন উৎপাদনকে উদ্দীপিত করতে পারে। এটি সাধারণত শুধুমাত্র অন্যান্য চিকিৎসা ব্যর্থ হলেই ব্যবহৃত হয়, কারণ এর কিছু গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায়

মনে রাখবেন:

  • বুকের দুধের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ঔষধ একটি দীর্ঘমেয়াদী সমাধান নয়।
  • স্তন্যপান বন্ধ করার পরে, ঔষধগুলি আর দুধের উৎপাদন বৃদ্ধি করবে না।
  • স্তন্যপানের সময় ঔষধ ব্যবহার করার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ।

বুকের দুধের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ঔষধ ছাড়াও অনেকগুলি উপায় রয়েছে। উপরে ত

মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য বিস্তারিত নির্দেশিকা (প্রসারিত)

শিশুকে স্তন্যপান করানো:

  • প্রাথমিক স্তন্যপান: জন্মের পরপরই, যখনই সম্ভব শিশুকে স্তন্যপান করান। প্রথম দুধ (কোলোস্ট্রাম) শিশুর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

এবং এটি দুধের উৎপাদন শুরু করতে সাহায্য করে।

  • এক ঘন্টার মধ্যে স্তন্যপান: প্রসবের পর প্রথম এক ঘন্টার মধ্যে শিশুকে স্তন্যপান করানো দুধের উৎপাদন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
  • ত্বক-থেকে-ত্বকে সংস্পর্শ: শিশুকে জন্মের পরপরই আপনার বুকে নগ্ন অবস্থায় রাখুন। এটি ত্বক-থেকে-ত্বকে সংস্পর্শ তৈরি করে

যা হরমোনের মাত্রা বাড়ায় এবং দুধের উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে।

  • ডিম্যান্ড ফিডিং: শিশু যখনই চায় তখনই স্তন্যপান করান। দিনের বেলায় প্রতি দুই থেকে তিন ঘন্টা অন্তর এবং রাতে কমপক্ষে একবার স্তন্যপান করান।
  • দীর্ঘ স্তন্যপান: প্রতিটি স্তন্যপানের সময় কমপক্ষে ২০-৩০ মিনিট স্তন্যপান করান। এটি নিশ্চিত করবে যে শিশু সমস্ত পশ্চাৎ স্তন্য পায়, যা দুধের উৎপাদন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
  • নিপেলের যত্ন: শুষ্ক এবং ফাটা নিপেল দুধের উৎপাদন হ্রাস করতে পারে। প্রতিটি স্তন্যপানের পর নিপেলগুলিকে বাতাসে শুকিয়ে নিন

এবং ল্যানোলিন বা নারকেল তেল ব্যবহার করে ময়েশ্চারাইজ করুন।

দুধ পাম্পিং:

  • হাতে দুধ পাম্পিং: যদি আপনি শিশুকে স্তন্যপান করাতে না পারেন, অথবা আপনি দীর্ঘ সময়ের জন্য শিশু থেকে আলাদা থাকেন, তাহলে নিয়মিতভাবে দুধ পাম্পিং করুন। প্রতি তিন ঘন্টা অন্তর অন্তত ১০-১৫ মিনিট করে প্রতিটি স্তন পাম্প করুন।
  • বৈদ্যুতিক ব্রেস্ট পাম্প: আপনি একটি বৈদ্যুতিক ব্রেস্ট পাম্প ব্যবহার করতে পারেন, বিশেষ করে যদি আপনার প্রচুর পরিমাণে দুধ পাম্প করার প্রয়োজন হয়।
  • ডাবল পাম্পিং: একই সাথে দুটি স্তন থেকে দুধ পাম্প করার জন্য একটি ডাবল ব্রেস্ট পাম্প ব্যবহার করুন। এটি সময় বাঁচাতে

এবং দুধের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।

  • পাম্পিংয়ের সময়: শিশু যখন ঘুমিয়ে থাকে বা আপনি যখন শিশুর সাথে থাকতে না পারেন তখন পাম্প করার চেষ্টা করুন।

খাদ্য এবং পানীয়:

  • স্বাস্থ্যকর খাবার: প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খান যাতে আপনার শরীরে পর্যাপ্ত ক্যালোরি এবং প্রোটিন থাকে। শাকসবজি, ফলমূল,

পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায় । মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য ঔষধ”

Your email address will not be published. Required fields are marked *