Description
শখের বাগান । বাংলাদেশের মানুষের মাঝে শখের বাগান তৈরির প্রবণতা বহুদিন ধরে চলে আসছে। শহরের কোলাহলপূর্ণ পরিবেশেও, ছোট্ট বারান্দা বা ছাদে হোক, একটু সবুজের ছোঁয়া মনের আনন্দ এনে দেয়।
শখের বাগান
শখের বাগান: সবুজের ছোঁয়া, মনের আনন্দ
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
শখের বাগানের আকর্ষণ:
- প্রকৃতির সান্নিধ্য: শহরের জঞ্জালপূর্ণ পরিবেশে প্রকৃতির সান্নিধ্য বিরল। শখের বাগান আমাদেরকে প্রকৃতির কাছে নিয়ে যায়, মনকে প্রশান্ত করে।
- সৌন্দর্য বৃদ্ধি: ফুলের রঙিন দল, সবুজ পাতার সমাহার ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
- পরিবেশ রক্ষা: গাছপালা বাতাস পরিশোধন করে, পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা: বাগান করার কাজ শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে সুস্থতা বৃদ্ধি করে। গাছপালার যত্ন নেওয়া মনকে প্রফুল্ল করে।
- স্ব-নির্ভরতা: কিছু কিছু ফল ও শাকসবজি নিজের বাগানে উৎপাদন করে খাবারে ব্যবহার করা যায়, যা স্ব-নির্ভরতা বৃদ্ধি করে।
- শিশুদের শিক্ষা: বাচ্চাদেরকে প্রকৃতি ও পরিবেশ সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার জন্য শখের বাগান একটি চমৎকার মাধ্যম।
শখের বাগানের উপকারিতা:
- মানসিক প্রশান্তি: প্রকৃতির সান্নিধ্য মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। গাছপালার যত্ন নেওয়া, মাটিতে হাত দেওয়া মনকে প্রফুল্ল করে।
- শারীরিক সুস্থতা: বাগান করার কাজ শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে সুস্থতা বৃদ্ধি করে। নিয়মিত বাগানে কাজ করলে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপের ঝুঁকি কমে।
- পরিবেশ রক্ষা: গাছপালা বাতাস পরিশোধন করে, পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- সৌন্দর্য বৃদ্ধি: ফুলের রঙিন দল, সবুজ পাতার সমাহার ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
- স্ব-নির্ভরতা: কিছু কিছু ফল ও শাকসবজি নিজের বাগানে উৎপাদন করে খাবারে ব্যবহার করা যায়, যা স্ব-নির্ভরতা বৃদ্ধি করে।
- শিশুদের শিক্ষা: বাচ্চাদেরকে প্রকৃতি ও পরিবেশ সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার জন্য শখের বাগান একটি চমৎকার মাধ্যম।
শখের বাগান তৈরির ধরন:
- স্থান নির্বাচন: বাগানের জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ। যথেষ্ট আলো-বাতাস ও জল নিষ্কাশনের ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। ছাদ, বারান্দা, এমনকি ছোট্ট জায়গাতেও বাগান করা সম্ভব।
- গাছপালা নির্বাচন: আবহাওয়া, মাটির ধরন ও ব্যক্তিগত পছন্দ অনুযায়ী গাছপালা নির্বাচন করা উচিত। ফুলের গাছ, ফলের গাছ, শাকসবজি, ঔষধি গাছ ইত্যাদি বিভিন্ন ধরণের গাছপালা রোপণ করা যায়।
- মাটির প্রস্তুতি: বাগান করার জন্য মাটি ভালোভাবে তৈরি করে নিতে হবে। মাটিতে জৈব সার মিশিয়ে মাটির উর্বরতা বাড়াতে হবে।
- রোপণ: নির্বাচিত গাছপালার চারা বা বীজ রোপণ করা হবে। রোপণের সময় গাছের মধ্যে পর্যাপ্ত দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
- পরিচর্যা: নিয়মিত পানি সেচ, সার প্রয়োগ, আগাছা পরিষ্কার, মাটি আলগা করা, রোগ-পোকার আক্রমণ থেকে রক্ষা করা ইত্যাদি গাছপালার যত্ন নেওয়ার জন্য প্রয়োজন।
- সাজানো: বাগানকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য বিভিন্ন ধরণের সাজসজ্জা ব্যবহার
- সার প্রয়োগ: নিয়মিত সার প্রয়োগ করে গাছপালার সঠিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করা যায়।
- পানি সেচ: নিয়মিত পানি সেচ গাছপালার জন্য অপরিহার্য।
- পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: বাগান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
- পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণ: পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে গাছপালাকে রক্ষা করতে হবে।
শখের বাগান তৈরির টিপস:
- ছোট দিয়ে শুরু করুন: শুরুতে ছোট আকারের বাগান তৈরি করা ভালো।
- পছন্দের গাছপালা রোপণ করুন: যেসব গাছপালা আপনার পছন্দের, সেগুলো রোপণ করুন।
- নিয়মিত যত্ন নিন: নিয়মিত গাছপালা পরিচর্যা করুন।
- অন্যদের সাথে অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন: অন্যান্য বাগান愛好者দের সাথে অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন।
পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম
Reviews
There are no reviews yet.