এম এম কিট খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়

এম এম কিট খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়

আজকের এই আর্টিক্যালে এম এম কিট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করবো। সবাইকে অনুরোধ করবো এম এম কিট খাওয়ার আগে সম্পূর্ণ আর্টিক্যালটি মনোযোগ সহকারে পড়তে। মেয়েদের ব্রা কালেকশন মাত্র ৮০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন  – এখনই ব্রা কিনুন

কেননা এই আর্টিক্যালে এম এম কিট খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয় , MM Kit বা এম এম কিট কি, এম এম খাওয়ার সঠিক নিয়ম বা কখন খেতে হয়, এম এম কিট এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, এম এম কিটের দাম, কোথায় কিনতে পাওয়া যায় ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত শেয়ার করবো। মেয়েদের গুপ্ত স্থান মেয়েদের পু -শি  ক্রয় করার জন্য ক্লিক করুন এখনই কিনুন

পার্সোনাল এবং গোপনীয় পণ্য কিনতে ভিজিট করুন gazivai.com ওয়েবসাইট অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন   01622913639  এই নাম্বারে

এম এম কিট খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়

এম এম কিট খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়

সাধারণত এম এম কিট খাওয়ার চার থেকে পাঁচ দিন পর্যন্ত ব্লিডিং হতে পারে। কারো কারোর ক্ষেত্রে ১০ দিন ও ব্লিডিং দেখা যায়। যদি ১০-১২ দিনের পরে ও ব্লিডিং হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

এম এম কিট খাওয়ার পর তার পার্শপ্রতিক্রিয়ার কারণে অনেক সময় ১৫-২০ দিন মাসিক বন্ধ থাকে। তবে এম এম কিট খাওয়ার ৭-১০ দিন পর আবার টেস্ট করবেন যে গর্ভপাত হয়েছে কিনা। অনেক সময় এম এম কিট খাওয়ার পরে ও গর্ভপাত হয়না। যদি গর্ভপাত হয়ে যায় এবং মাসিক বন্ধ থাকে তাহলে ঔষধের সাইড ইফেক্ট এর কারণে। যদি ১৫ দিনের বেশি হয়ে যায় মাসিক না হয় তাহলে গাইনী বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখাতে পারেন।a

এম এম কিট খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়

এম এম কিট কি

এম এম কিট মূলত হল একধরনের ঔষধ বা পিল। যা মহিলাদের অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণের ৬৩ দিন বা ৯ সপ্তাহের মধ্যে এম এম কিট গ্রহণ করে গর্ভের বাচ্চা নষ্ট করে তাদের মাসিক নিয়মিত করার জন্যই এই পিল ব্যবহার করা হয়। আর যদি ৯ সপ্তাহের বেশি হয়ে যায় তাহলে এই ঔষধ আর গ্রহণ করা যাবেনা। তাই যদি কোন কারণে গর্ভধারণ এর সময় ৯ সপ্তাহের বেশি হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

এম এম কিট কেন খায়

বিয়ের পর অনেক সময় আমরা দ্রুত বাচ্চা নিতে চাইনা। কিন্তু ইন্টারকোর্স করার পর অসতর্কতার কারণে দেখা গেছে বাচ্চা পেটে চলে আসে অর্থাৎ গর্ভবতী হয়ে যায়। তখন আমরা চিন্তিত হয়ে পড়ি কি করবো। ইন্টারকোর্স বা সহবাস করার পর থেকে যদি ৯ সপ্তাহের মধ্যে এম এম কিট নিয়ম অনুযায়ী খেতে পারেন তাহলে পেটের বাচ্চা নষ্ট হয়ে ব্লিডিং এর মাধ্যমে বের হয়ে যাবে এবং মাসিক শুরু হবে।


এম এম কিট ঔষধ এর উপাদান

এম এম কিটে মূলত দুই ধরনের ট্যাবলেট থাকে। একটি মিফেপ্রিষ্টোন ২০০ মি. গ্রা. উপাদান দিয়ে তৈরি একটি বড় ট্যাবলেট। আরেকটিতে মিসোপ্রোষ্টল ২০০ মাইক্রো গ্রাম উপাদান দিয়ে তৈরি ৪ টি ছোট ট্যাবলেট রয়েছে। এম এম কিট নামে এই ঔষধ টি বাজারে এনেছে হল জিসকা ফার্মাসিকিউটিক্যালস লিমিটেড কোম্পানি। এছাড়া ও এই ধরনের ঔষধ আরো বিভিন্ন কোম্পানি বিভিন্ন নাম দিয়ে বের করেছে।

এম এম কিট খাওয়ার নিয়ম

এম এম কিট খাওয়ার আগে আপনাকে ১০০% নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে যে আপনি গর্ভবতী হয়েছেন। অনেকেই কোন কারণে মাসিক বন্ধ হয়ে গেলে ভাবে যে হয়তো প্রেগন্যান্ট হয়ে গেছে। প্রেগন্যান্ট না হয়ে এই ট্যাবলেট খেলে আপনার জীবন মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে থাকবে। তাই অবশ্যই ১০০% সিউর হয়ে তারপর এই ট্যাবলেট খেতে হবে।

প্রেগন্যান্সি টেস্ট আপনি দুইভাবে করতে পারেন, হসপিটালে গিয়ে অথবা ফার্মেসী থেকে প্রেগন্যান্সি কিট কিনে ঘরে বসেই টেস্ট করতে পারবেন। প্রেগন্যান্সি টেস্ট করার পর নিশ্চিত হয়ে গর্ভধারণের ৯ সপ্তাহের মধ্যে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে এই এম এম কিট ট্যাবলেট গ্রহণ করবেন।

আরো পড়ুনঃ চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

এম এম কিট খাওয়ার সঠিক নিয়ম
এম এম কিট এর একটি প্যাকেটে মোট ৫ টি ট্যাবলেট থাকে। যেখানে একটি বড় ২০০ মি.গ্রা ট্যাবলেট রয়েছে যাকে বলা হয় মিফেপ্রিস্টোন এবং বাকি ৪ টি ছোট ছোট আকারের ট্যাবলেট রয়েছে যাকে মিসোপ্রোস্টল বলা হয়।

mm kit খাওয়ার সঠিক নিয়ম হচ্ছে প্রথমে বড় ট্যাবলেটটি যথাসম্ভব ডাক্তারের সামনে বসে খাবেন। তারপর ২৪ ঘন্টা পরে বাকি ৪ টি ছোট ছোট ট্যাবলেট বের করে জিহবার নিচে রেখে দিন। আধা ঘণ্টা এভাবে রাখতে হবে যেন ট্যাবলেট গুলো গলে পেটে যায়। ঐ সময় মুখে থুথু আসলে ও ফেলা যাবেনা। আধা ঘণ্টায় যদি ট্যাবলেট শেষ না হয় বা মুখে আটকে থাকে তাহলে পানি দিয়ে খেয়ে নিবেন।

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট করার ভিগা স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

ওষুধগুলো সেবনের পর যদি মারাত্মক কোন সমস্যা দেখা দেয় বা অতিরিক্ত ব্লিডিং হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। এবং ঔষধ খাওয়ার কিছুদিন পর হসপিটালের গিয়ে টেস্ট করে নিশ্চিত হয়ে নিবেন যে গর্ভপাত হয়েছে কিনা। যদি না হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন

এম এম কিট বাচ্চা নষ্ট করার জন্য গ্রহণ করা হয়। এতে প্রচুর ব্লিডিং হয় থাকে কখনো এটা মারাত্মক হয় যায়। অনেকেই MM Kit সম্পর্কে ভালভাবে না জেনে খেয়ে ফেলে ফলে মারাত্মক সমস্যায় পড়ে যায়। তাই এম এম কিট খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে বিস্তারিত জেনে তারপর গ্রহণ করুন।

আরো পড়ুনঃ জিনসিন পাউডার সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান সান্ডার তেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *