প্রিয় পাঠক আসসালামুআলাইকুম আশা করি সবাই ভালো আছেন আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আজকের আর্টিকেলটি হল মাসিক হওয়ার কতদিন পর বাচ্চা পেটে আসে। এটি সবার জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সন্তানধারণ জীবনের একটা অধ্যায়। মেয়েদের ব্রা কালেকশন মাত্র ৮০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ব্রা কিনুন
যে অধ্যায় একজন পরিণত মহিলা-পুরুষ একযোগে প্রবেশ করতে উদ্য়োগী হন। আর সমাজ এবং সংসার জীবনে সন্তানের জন্ম বা বংশবৃদ্ধি একটা সহজাত ও স্বাভাবিক ক্রিয়া হিসাবে ধরা হয়। কিন্তু, সন্তান ধারনের উপায় নিয়ে অনেকেই মনেই আজও রয়েছে নানা ধোয়াশা। মোটা ও লম্বা হওয়ার ঔষধ মাত্র ২২০ টাকা থেকে শুরু ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ঔষধ কিনুন
পার্সোনাল এবং গোপনীয় পণ্য কিনতে ভিজিট করুন gazivai.com ওয়েবসাইট অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01622913639 এই নাম্বারে
মাসিক হওয়ার কতদিন পর বাচ্চা পেটে আসে
মাসিক চক্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ তা একজন মহিলার গর্ভবতী হওয়ার বয়স নির্ধারণ করে। সাধারণ মাসিক চক্রে জরায়ুর অন্তর্বর্তী লাইনিং ভ্রূণকে ধারন করার জন্য মোটা হতে থাকে। ভ্রূণের অনুপস্থিতিতে এই লাইনিং ভেঙে যায় এবং ঋতুস্রাব হয়। আপনি ঋতুস্রাবের কতদিন পর গর্ভবতী হবেন, তা আপনার মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্যের ওপর নির্ভর করছে। সাধারণত, যেসব মহিলার ২৮ দিনে মাসিক চক্র সম্পূর্ণ হয়, তাঁদের ক্ষেত্রে ১৪-তম দিনে ডিম্বস্ফোটন হয়.
র্তমান সময়ে সন্তানের জন্ম অতিব সহজ এক পদ্ধতি। কিন্তু, তাও বহু মানুষের জীবনে এই আকাঙ্খা অপূর্ণ-ই থেকে যায়। এর পিছনে যতটা না একজন মানুষের শারীরিক সমস্যা দায়ী তার থেকে বেশি দায়ী অজ্ঞানতা। অনেকেই অজ্ঞানতা বশত সন্তান উৎপাদনে জটিলতার শিকার হন।
সন্তান উৎপাদনে পুরুষের থেকেও বেশি ভূমিকা থাকে নারীর। তাই নারীর সন্তান ধারনের সবচেয়ে সেরা মুহূর্তটাকে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় বুঝে নেওয়া যায় তাহলে বলা যেতে পারে এতে সাফল্যের হার অন্তত ৯০ শতাংশ। কিন্তু একটা জিনিস অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে সন্তান উৎপাদনে নারীর শরীরের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ মানে এই নয় যে এতে অসাফল্যে তিনি দোষের কাঠগড়ায় উঠবেন।
অতিতকাল থেকেই সন্তান উৎপাদন না হওয়ায় নারীকেই দায়ী করা হত। কিন্তু, বর্তমান চিকিৎসাশাস্ত্র প্রমাণ করে দিয়েছে একজন পুরুষের পুরুষত্বহীনতাও সন্তান ধারনের পথে অন্তরায় হয়। এখানে সন্তান উৎপাদনের এক বায়োলজিক্যাল ফ্যাক্টরের বিষয়কেই তুলে ধরা হয়েছে। যার মধ্যে এক নারী ও পুরুষ অংশ নিয়ে সফলভাবে ডিম্বাণু ও শুক্রাণু-র মিলন ঘটাতে সক্ষম হন।
সকলেরই একটা সহজাত প্রশ্ন থাকে মাসিকের কতদিন পরে নারী শারীরে শুক্রাণু-র প্রবেশ সন্তান ধারণের সম্ভাবনাকে সবচেয়ে বেশি করে জাগ্রত করতে পারে। চিকিৎসকদের মতে একজন পরিপূর্ণ নারীর মাসিকের পর শরীরে চার ধরনের অবস্থা তৈরি হয়।
এই চার অবস্থার মধ্যে প্রথম দুই অবস্থায় গর্ভধারণের সম্ভাবনা একদমই কম। তৃতীয় অবস্থা থেকে শারীরিক মিলনে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ে এবং চতুর্থ দফায় এই সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। তবে, কখন কোন অবস্থা চলছে তা জেনে নেওয়াটা ভালো। এতে একজন নারী নিজেও অনুধাবন করতে পারবেন তাঁর মাসিক পরবর্তী সঠিক সময়টাকে যা গর্ভধারণের পক্ষে এক্কেবারে উপযুক্ত।
মাসিকের পর যোনিতে সাদা স্রাব এক্কেবারেই যায় না। যোনিপথ কার্যত শুকনো থাকে। এই অবস্থায় সহবাস করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা অতি ক্ষীণ বলেই দাবি করেন চিকিৎসকরা। এতে সাফল্যের হার মাত্র ০.৩ শতাংশ।
মাসিকের পর দ্বিতীয় অবস্থা বলতে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এই সময় যোনিপথকে হালকা ভেজা বলে অনুভূত হয়। কিন্তু সাদা স্রাব দেখাও যায় না, বা আঙুলের স্পর্শে সাদা স্রাবের চিহ্নও থাকে না। এই সময়ও যদি কোনও নারী পুরুষের সঙ্গে শারীরিক মিলন করেন তাহলে তাতে গর্ভধারণের সম্ভাবনা মাত্র ১.৩শতাংশ।
চিকিৎসকরা এই দুই অবস্থা নিয়ে আরও একটি তথ্য দিয়েছেন। এতে বলা হয়েছে, যাদের মাসিকের সাইকেল ছোট, তাদের ক্ষেত্রে মাসিকের পরই যে এই দুই অবস্থা আসবে তার কোনও মানে নেই।
এক্ষেত্রে মাসিকের শেষদিকেই এই দুই অবস্থা সম্পূর্ণ হয়ে যেতে পারে। এর জন্য এখানে বলা তথ্যের সঙ্গে একজন নারীকে তাঁর মাসিককালীন পরিস্থিতিকে খুটিয়ে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। যদিও, তৃতীয় এবং চতুর্থ অবস্থা সকল নারীর ক্ষেত্রেই পরিলক্ষিত হয় বলেই জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
আমরা সব সময় আমাদের আর্টিকেল গুলোতে সঠিক ধরনের প্রোডাক্ট সঠিক প্রশ্ন তুলে ধরার চেষ্টা করি . তাই আপনি কিন্তু খুব সহজে আমাদের আর্টিকেলগুলো কোথাকার প্রোডাক্ট গুলো এবং তথ্যগুলো সম্পর্কে আপনার যাবতীয় প্রশ্ন জিজ্ঞাসা গুলো লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ দারাজে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ছেলেদের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন