পুরুষ পুরুষের সঙ্গম

পুরুষ পুরুষের সঙ্গম. পুরুষ পুরুষ যৌনক্রিয়ার চর্চা

প্রিয় পাঠক আসসালামুআলাইকুম আশা করি সবাই ভালো আছেন আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আজকের আর্টিকেলটি হল পুরুষ পুরুষের সঙ্গম . এটি সবার জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ . পুরুষে-পুরুষে যৌনতা (ইংরেজিতেএমএসএম) হচ্ছে এমন এক প্রকার যৌনাচারণ; যেখানে পুরুষ তার সমলিঙ্গের সদস্যের সাথে যৌন ক্রিয়ায় লিপ্ত হয়। মোটা ও লম্বা হওয়ার ঔষধ মাত্র ২২০ টাকা থেকে শুরু ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন  – এখনই ঔষধ কিনুন

পুরুষ পুরুষের সঙ্গম

পুরুষে-পুরুষে যৌনতা (ইংরেজিতেএমএসএম) হচ্ছে এমন এক প্রকার যৌনাচারণ; যেখানে পুরুষ তার সমলিঙ্গের সদস্যের সাথে যৌন ক্রিয়ায় লিপ্ত হয়। এই ধরনের যৌনাচারণ যারা করে; তারা সবাই সুনির্দিষ্টভাবে সমকামী বা উভকামী হবে; এমন কোনো কথা নেই। একজন বিষমকামী ব্যক্তিও জীবনের কোনো পর্যায়ে এই যৌনাচারণে লিপ্ত হতে পারে।[১]

পুরুষ পুরুষের সঙ্গম

১৯৯০ সালে মহামারী-রোগ বিশেষজ্ঞরা এমএসএম শব্দটি ব্যবহার করেন। এই শব্দটি ব্যবহারের মুল কারণ ছিল; এই ধরনের যৌনাচারনে কী পরিমাণ রোগ ছড়াতে পারে তা অন্বেষণ করা। তবে তাদের এই শব্দটি কোনো বিশেষ যৌন প্রকরণ বিশিষ্ট সম্প্রদায়কে (সমকামী, উভকামী) উদ্দেশ্য করে ব্যবহারের অভিপ্রায় ছিল না।[১] এমএসএম শব্দটি সমাজ তাত্ত্বিক গবেষণা ও চিকিৎসা শাস্ত্রে কোনো যৌন পরিচয়কে নির্দেশ করে না।

পুরুষ পুরুষ যৌনক্রিয়ার চর্চা

পুরুষ যৌনক্রিয়ার চর্চা হচ্ছে মানুষের যৌন ক্রিয়াকলাপের সেই বিষয় যেখানে যৌন আচরণ ও যৌন পরিচয়কে বিবেচনায় না নিয়ে পুরুষে পুরুষে সঙ্গম নিয়ে আলোচনা করা হয়। ১৯৪৮ সালে গবেষক কিনসে তার প্রতিবেদন অনুসারে জানান, ৩৭ শতাংশ পুরুষ জীবনে একবারের জন্য হলেও সমলৈঙ্গিক যৌনাচারণের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে। এই জাতীয় বিষয়ের উপর জরিপ গুলোতে প্রাপ্ত ফলাফল সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির দরুণ সম্পূর্ণ সঠিক ভাবে উল্লেখ করা হয় না.

যৌন ক্রিয়ার ফলে বিভিন্ন ধরনের যৌন সংক্রমণ রোগ দেখা যায়। ২০০৭ সালে দুটি বড় জনসংখ্যা সার্ভেতে করা গবেষণা প্রতিবেদনে অনুসারে দেখা যায়, “বেশির ভাগ গে পুরুষ এর অনিরাপদ বাৎসরিক যৌন সঙ্গীর সংখ্যা বিষমকামী নারী পুরুষের যৌন সঙ্গীর সমান।”

পুরুষ পুরুষের সঙ্গম

অর্জিত প্রতিরক্ষার অভাবজনিত রোগলক্ষণসমষ্টি (এইডস) হচ্ছে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার একটি রোগ; যা অনাক্রম্য স্বল্পতা ভাইরাস (এইচআইভি) দ্বারা হয়ে থাকে।[৬][৭][৮] বিশ্বজুড়ে এইচ আইভি সংক্রমণের ৫-১০% হয় পুরুষ কর্তৃক পুরুষে সঙ্গমের ফলে। ] যাইহোক, পশ্চিমা সমাজের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পুরুষে এই রোগ অন্য পুরুষ দ্বারা সঙ্গমের দরুণ হয়।

যুক্তরাষ্ট্রে ২০১৭ সালে ৩৮৭৩৯ জন এইডস আক্রান্ত রোগীর মধ্যে ৭০ শতাংশ ছিলেন সমকামী বা উভকামী পুরুষ। ] ২০১৬ সালে লণ্ডনে প্রাপ্ত ৫১৬৪ জন এইচআইভি পাওয়া গিয়েছে এমন রোগীর মধ্যে ৫৪ শতাংশ রোগী সমকামী এবং উভকামী পুরুষ।[১২] যদিও ২০১৭ সালে পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ডের প্রতিবেদন অনুসারে এই হার হ্রাস পাচ্ছে.

আরো পড়ুনঃ সুলতানি পাওয়ার – ভেজষ শক্তিতে পুরুষত্ব বাড়ান  ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম – ওজন কমানোর ভেজষ ঔষধ – এখনই কিনুন