প্রিয় পাঠক আসসালামুআলাইকুম আশা করি সবাই ভালো আছেন আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আজকের আর্টিকেলটি হল পুরুষের মেছতা দূর করার উপায় . এটি সবার জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ . আমাদের প্রায় সকলের মুখের দাগ পড়ে থাকে যাকে আমরা মেছতা বলে থাকি আয়নার সামনে গেলে সুন্দর মুখটা বিশ্রী দেখা এবং বাহিরে গেলে এক অপ্রীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে সবাই জিজ্ঞেস করে তোমার মুখে এত মেছতা কিভাবে তখনই কিছু বলতে না পেরে মুখটা আরো কালো হয়ে যায় কিন্তু আপনারা কি আপনার কি মনে আছে যে সকল সমস্যার সমাধান রয়েছে তাহলে এই সমস্যার সমাধান থাকবে না কেন আজকের পোস্টের মাধ্যমে জানিয়ে দেব পুরুষের মেছতা দূর করার উপায়। মোটা ও লম্বা হওয়ার ঔষধ মাত্র ২২০ টাকা থেকে শুরু ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ঔষধ কিনুন
পার্সোনাল এবং গোপনীয় পণ্য কিনতে ভিজিট করুন gazivai.com ওয়েবসাইট অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01622913639 এই নাম্বারে
মেছতা দূর করার উপায়
সাধারণত থাইরয়েড অতৃপ্ত সূর্যের আলোতে যাওয়া কাজের চাপ অতিরিক্ত চিন্তা কম ঘুম সহ বিভিন্ন কারণে আমাদের ত্বকে মেস্তা পড়ে থাকে তাই এগুলো থেকে এড়িয়ে চলতে হবে কাজের চাপ বেশি হলে ধীরে ধীরে কোন নিয়মিত ৮ ঘণ্টা ঘুমান থাইরয়েড ক্ষতিকর মেনে চলুন অতিরিক্ত সূর্যের আলোতে যেতে হলে ছাতা ব্যবহার করুন.
পুরুষের মেছতা দূর করার উপায়
যদি মেছতা প্রতিরোধ করতে চান,তাহলে অব্যশই চেহারার পরিস্কারের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে । চেহারা ছোঁয়ার আগে অব্যশই হাত ধুয়ে নিন , সবসময় নিজের তোয়ালে , লেপ পরিষ্কার রাখুন । প্রতিদিন সকাল ও রাতে চেহারা পরিস্কার করুন এবংমেক-আপ করার পর অব্যশই ভালভাবে নিজেদের চেহারা পরিস্কার করুন ,যাতে চেহারার রোগজীবাণু প্রতিরোধ করা যায় ।
যদি চোকলেট, মিষ্টি, কফি খেতে পছন্দ করেন ,তাহলে এসব খাবার কম খাওয়া ভালো । কারণ বেশি চিনি উপাদান খেলে সহজভাবে মেছতা সৃষ্টি হয় । ঝাল খাবার পছন্দকারীরা কম ঝাল খাওয়াও ভালো । ঝাল খাবার মুখের ফুস্কুড়িও ত্বরান্বিত করে । বেশি ফল খেলে , শরীর যথাযথভাবে প্রয়োজনীয় ভিটামিন গ্রহণ করবে, ফলে মেছতা কম হবে ।কাজে অতি ব্যস্ততার জন্য মাঝে মাঝে আমরা সারারাতে না ঘুমিয়ে তা সম্পন্ন করি । কিন্তু রাতে না ঘুমালে তা চেহারার মেছতার সৃষ্টি ত্বরান্বিত করবে ।
কারণ চামড়ার স্বর্ণ রাসায়নিক রূপান্তর সময় হল রাতে ১১টা থেকে ভোর ২টা পর্যন্ত । এ জন্য সুখী, স্থিতশীল মন বজায় রেখে চিন্তাভাবনা দূর করা এবং যথেষ্ট ঘুম নিশ্চিত করলে , চেহারার মেছতা অবিলম্বে দেখা যায় না । যথেষ্ট ও মিষ্টি ঘুম মেছতা প্রতিরোধ করার পাশাপাশি আরো অনেক রোগ প্রতিরোধ করা যায় । মেছতা প্রতিরোধক মাস্ক : ১. ডিম ও লেবু রস- কিছু লেবু রস এবং একটি ডিমের সঙ্গে মিশিয়ে করুন তার পর চেহারায় রেখে দেন । অর্ধেক ঘন্টা পর পানি দিয়ে তা ধুয়ে ফেলুন ।
অব্যাহতভাবে দু’সপ্তাহ ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের সূক্ষ্মরন্ধ্র ছোট হয়ে যাবে , ফুস্কুড়িও কমে যাবে এবং চামরা আরো নরম ও ফর্সা হবে । ২.ঘৃতকুমারী পাতার রস , শসা ও মধু- ঘৃতকুমারী পাতার রস বিষাক্ত উপাদানের প্রতি বিশেষ ভুমিকা পালন করতে পারে । এ জন্য চেহারা মেছতার ওপর কিছু ঘৃতকুমারী পাতার রস রেখে দেয়, চেহারার ত্বকের নরম হবে এবং কিছু ক্ষতচিহ্ন দেখা যায় না । যদি আপনার মুখের মেছতা খুব গুরুতর , তাহলে ঘৃতকুমারী পাতার রস পানির সঙ্গে মিশিয়ে খান,
প্রতিদিন দু’বার ,প্রত্যেকবার ১০ মিলিলিটার ,কার্যকরভাবে মেছতা প্রতিরোধ করা যায় । ঘৃতকুমারীর একটি পাতা, মধু এ একটি ছোট শসা ছোট করে মিশিয়ে মাস্ক করে এবং মেছতার ওপর রেখে দিন, চামড়ার ফুস্কুড়িও প্রতিরোধ করতে পারে । উল্লেখ্য যে, মুখে যদি মেছতা থাকে, তাহলে মেক-আপ না করা ভালো । কারণ মেক-আপ ক্রিম ত্বকের সূক্ষ্মরন্ধ্রের স্বাভাবিক রূপান্তর বাধা দেবে এবং মুখের মেছতা গুরুতর হবে ।
আমাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য আর্টিকুলাতে আছে সকল নাম্বার গুলো রয়েছে সেগুলো তো ফোন করে বিস্তারিত ভাবে জেনে তারপর প্রায় করে নিতে পারেন আপনি আপনার কাংখিত মেডিসিন তাই অবশ্যই আর্টিকেল এ নাম্বারে ফোন করেন অথবা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে অর্ডার করে দেন ধন্যবাদ.
আরো পড়ুনঃ ব্রণের দাগ, কালো দাগ, কাটা দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ কালো ও হলদে দাত ফর্সা করার ঔষধ কিনতে – এখনই কিনুন