প্রিয় পাঠক আসসালামুআলাইকুম আশা করি সবাই ভালো আছেন আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আজকের আর্টিকেলটি হল মাসিক বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়. এটি সবার জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ.যে কোনো বয়সের নারীদেরই অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা দেখা যায়। মেয়েদের ব্রা কালেকশন মাত্র ৮০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ব্রা কিনুন
বিশেষ করে যারা অবিবাহিত। সাধারণত অনেক বেশি স্ট্রেস, পরিশ্রম, দুর্বলতা, জীবনযাত্রায় বড় কোন পরিবর্ত- এসব কারণে অনিয়মিত পিরিয়ড হতে পারে। আবার শারীরিক ত্রুটির কারণেও পিরিয়ড ইরেগুলার হতে পারে।মোটা ও লম্বা হওয়ার ঔষধ মাত্র ২২০ টাকা থেকে শুরু ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ঔষধ কিনুন
পার্সোনাল এবং গোপনীয় পণ্য কিনতে ভিজিট করুন gazivai.com ওয়েবসাইট অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01622913639 এই নাম্বারে
মাসিক বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়
অতিরিক্ত রক্তপাত থেকে কিন্তু অ্যানিমিয়ার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই ডাক্তার দেখানো বা তার পরামর্শ মেনে চলার পাশাপাশি আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খান খুব বেশি রক্তক্ষয় হলে ক্লান্তিবোধ থাকবে নিয়মিত কাজকর্ম করতে পারবেন না সে ক্ষেত্রে বিশ্রাম নিন জোর করে কাজ করতে যাবেন না ব্যায়াম করা বন্ধ রাখেন কয়েকদিন।
খুব বেশি রক্তপাত হলে কিন্তু আপনার কোষগুলো যথেষ্ট অক্সিজেন পাবে না সে ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্টের মত সমস্যাও দেখা দিতে পারে তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে একেবারে দেরি করবেন না
এক গ্লাস পানিতে ২ চা চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে প্রতিদিন খাবার খাওয়ার আগে খেয়ে নিন। আপনার পিরিয়ড সাইকেল নিয়ন্ত্রণে এটি অনেক সাহায্য করবে। ৫) আদা: ১ কাপ পানিতে ১ চা চামচ পরিমাণ মিহি আদা কুঁচি নিয়ে ৫-৭ মিনিট ফুটিয়ে নিন। এখন এর সঙ্গে অল্প পরিমাণে চিনি বা মধু মিশিয়ে নিন।
কাঁচা ;পেঁপে কাঁচা পেঁপে পিরিয়ড রেগুলেশন এর সাহায্য করে এটি জরায়ুর মাশুল ফাইবার কন্টাকশনের সাহায্য করে পরপর কয়েক মাস নিয়মিত কাজের রস খেলে পিরিয়ড নিয়মিত হয় তবে পিরিয়ড চলাকালীন এটি না খাওয়াই ভালো পিরিয়ড নিয়মিত করা ছাড়াও কাজে পেতে হজমের সাহায্য করে ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং তার মিশ্রণ রাখে।
কাঁচা হলুদ হলুদ মসলা জাতীয় দ্রব্য হল প্রাচীনকাল থেকে চিকিৎসা শাস্ত্রে এর ব্যবহার নানামুখী এটি পিরিয়ড নিয়মিত করতে এবং শরীরে হরমোন ব্যালেন্স ঠিক রাখতে সাহায্য করে কাঁচা হলুদ জরায়ুর মাংসপেশির সংকোচন প্রসারণ নিয়ন্ত্রণ করে এবং এটি এন্টি ইনফ্লেমেটরি গুণ পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে এক কাপ দুধের চা চামচের চামচের চার ভাগের এক ভাগ কাঁচা হলুদ নিয়ে মধু বাবর দিয়ে কিছুদিন খেয়ে দেখুন পরিবর্তন নিজে টের পাবেন।
পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্লিডিং প্রতিরোধের ঘরোয়া উপায়
পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্লিডিং প্রতিরোধের ঘরোয়া উপাঅতিরিক্ত ব্লিডিং হওয়াকে চিকিৎসাবিদ্যায় menorrhagia বলা হয়। অতিরিক্তি ব্লিডিং হওয়ার সমস্যায় কিছু পরিচিত কারণ ও লক্ষণ দেখা যায় যেমন- পিরিয়ড হলে তা ৭ দিন পর্যন্ত থেকে যায় এবং অতিরিক্তি ব্লিডিং হওয়ার কারণে ২ থাকে ৩ ঘণ্টা পর পর প্যাড পরিবর্তন করতে হয়, ব্লিডিং এর সাথে জমাট রক্ত বের হয়,
পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে তলপেটে প্রচণ্ড ব্যথা থাকে, ক্লান্ত দেহ, শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, বমি বমি ভাব, মাথাব্যথা, মেজাজে পরিবর্তন এবং চরম দুর্বলতা। এই সমস্যাগুলো যেকোন বয়সের নারীদেরই হতে পারে বিশেষ করে যাঁদের পিরিয়ড সবে শুরু হয়েছে এবং নারীদের মেনোপজ হওয়ার আগেও পিরিয়ডের সময় অতিরিক্তি ব্লিডিং-এর সম্মুখীন হতে হয়। যাঁদের ওজন অনেক বেশি, কিছু ওষুধ যেমন- blood thinners পিল, এবং বংশগত কারণেও অতিরিক্তি ব্লিডিং হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এছাড়াও অতিরিক্ত ব্লিডিং হওয়ার আরও কিছু কারণ আছে যা হল- দেহের হরমোনের ইমব্যালেন্স, জরায়ুতে টিউমার, জরায়ুতে পলিপ, গর্ভপাত বা গর্ভাবস্থায়, জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল সেবনের কারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। এই সমস্যা আরও দেখা দিতে পারি যদি নারীর adenomyosis, pelvic inflammatory অসুখ থাকে। অতিরিক্তি ব্লিডিং দেহের পাশাপাশি প্রতিদিনের কাজকর্মেও বাঁধা প্রদান করে, মানসিক ভাবে ও সামাজিক জীবন হতাশাগ্রস্থ করে তোলে।
অতিরিক্ত ব্লিডিং এর সমস্যা দেখা দিতে পারে আরও একটি কারণে যদি দেহে আয়রনের অভাব থাকে এবং অ্যানিমিয়া (রক্তশূন্যতা) রোগ থাকে। অতিরিক্তি ব্লিডিং এর কঠিন সমস্যায় অবশ্যই ডাক্তার দেখিয়ে চিকিৎসা নেয়া প্রয়োজন। এবং আপনি চাইলে এই সমস্যার সমাধান ঘরে বসেই করতে পারেন। চলুন তাহলে জেনে নিই এই সমস্যার কিছু সমাধান।
অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার
পিরিয়ডের সময় অতিরিক্তি ব্লিডিং হলে আপনি অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এটি দেহে টনিক হিসেবে কাজ করে যা দেহ হতে টক্সিন বের করে দেয় এবং হরমোন এর ভারসাম্য নিয়ন্ত্রনে রাখে। এছাড়াও আরও কিছু শারীরিক লক্ষন যেমন- পেটে ব্যথা, মাথা ব্যথা, বিরক্ত ও ক্লান্তির সময় অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার খুব কার্যকরী। ১। এক গ্লাস পানিতে ১/২ চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে খেয়ে নিন। ২। ভালো ফলাফল পেতে পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্লিডিং সমস্যায় প্রতিদিন ৩ বার এই পানীয়টি পান করুন।
লাল মরিচ গুঁড়ো
অতিরিক্ত ব্লিডিং এর সমস্যায় পরিত্রাণ পেতে আপনি ব্যবহার করতে পারেন লাল মরিচ গুঁড়ো। এটি দেহের রক্তপ্রবাহ নিয়ন্ত্রনে রাখে, হরমোনের ইমব্যালেন্স সমস্যা রোধ করে এবং অতিরিক্ত ব্লিডিং হওয়ার লক্ষণগুলোও প্রতিরোধ করে। ১। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ১/২ চামচ লাল মরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। ২। সামান্য মধু মিশিয়ে নিন। ৩। পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্লিডিং সমস্যায় এই পানীয়টি ২/৩ বার পান করুন। ৪। আপনি চাইলে পিরিয়ডের এই সমস্যায় লাল মরিচের গুঁড়ো দিয়ে তৈরি ওষুধ খেতে পারেন কিন্তু অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নেবেন।
আয়রন সমৃদ্ধ খাবার
নারীদেহের জন্য আয়রন খুব গুরুত্বপূর্ণ মিনারেল উপাদান যা নারীর অতিরিক্ত ব্লিডিং সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে এবং এটি দেহের এনিমিয়া (রক্তশূন্যতা) সমস্যাও রোধ করতে সহায়ক। ১। আয়রন সমৃদ্ধ খাবার যেমন- গাঢ় সবুজ শাকসবজি, শিম, কুমড়ার বীজ, ডিমের কুসুম, কলিজা, লাল মাংস, কিশমিশ, আলুবোখারা ইত্যাদি। ২। আপনি চাইলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে আয়রন সমৃদ্ধ ওষুধ খেতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ যোয়ানী শক্তি পাউডার – ভেজষ শক্তিতে পুরুষত্ব বাড়ান – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ শিমুল মূল– ভেজষ শক্তিতে পুরুষত্ব বাড়ান – এখনই কিনুন