সিরাপ আপেলিন ( সেব ) এর কাজ কি

পুরুষাঙ্গে ইনফেকশন.যৌনাঙ্গে ইনফেকশন হলে কী করবেন

প্রিয় পাঠক আসসালামুআলাইকুম আশা করি সবাই ভালো আছেন আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আজকের আর্টিকেলটি হল পুরুষাঙ্গে ইনফেকশন.যৌনাঙ্গে ইনফেকশন হলে কী করবেন . এটি সবার জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ . ইনফেকশনের কারণে পুরুষাঙ্গে জ্বালাপোড়া ও ব্যথা হয়, ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি অস্বস্তিকর অবস্থার সম্মুখীন হয়ে থাকে। এই সমস্যাটি যে কারো হতে পারে। মোটা ও লম্বা হওয়ার ঔষধ মাত্র ২২০ টাকা থেকে শুরু ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ঔষধ কিনুন

পার্সোনাল এবং গোপনীয় পণ্য কিনতে ভিজিট করুন gazivai.com ওয়েবসাইট অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন   01622913639  এই নাম্বারে

পুরুষাঙ্গে ইনফেকশন

পুরুষাঙ্গে ইনফেকশন

জেনিটাল সোর (Genital sores) হলো পুরুষাঙ্গের এক ধরনের ইনফেকশন। এর কারণে পুরুষাঙ্গ, স্ক্রোটাম বা ইউরেথ্রাতে ঘা দেখা যায়। এটি সাধারণত যৌনমিলনজনিত ইনফেকশনের কারণে হয়ে থাকে।জেনিটাল ওয়ার্টস (Genital warts) হলো যৌনাঙ্গ, উরু বা পায়ুপথের আঁচিল। এটি দেখতে কখনও কখনও ফুলকপির মত হয় আবার কখনও কখনও ত্বকের সাথে লেগে থাকে।

যৌনমিলনের কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাসের মধ্যে এটি দেখা যায়। এর কারণে ব্যথা হতেও পারে, নাও হতে পারে। পুরুষাঙ্গে যে ইনফেকশন বেশি হয় তা ক্ল্যামাইডিয়া ট্র্যাকোমেটিস নামক ছোট ও ওব্লিগেট ইন্ট্রাসেলুলার ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়ে থাকে, যা হিউম্যান কলামনার এবং ট্রাঞ্জিশনাল এপিথেলিয়ামকে আক্রান্ত করে।

এর কারণে অকুলার ইনফেকশন, জেনিটোইউরিনারী ইনফেকশন এবং লিম্ফোগ্রেনুলোমা ভেনেরাম হয়ে থাকে। লিম্ফোগ্রেনুলোমা ভেনেরাম হলো যৌন ইনফেকশনের একটি বিরল প্রকারভেদ, যার কারণে জেনিটাল আলসার এবং লিম্ফ্যাডেনোপ্যাথি হয়ে থাকে।

পুরুষাঙ্গে ইনফেকশন

কারণ
এই ইনফেকশন সাধারণত ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং ফাঙ্গাসের কারণে হয়ে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই ইনফেকশন ছোঁয়াচে হয়ে থাকে। তাই এই অবস্থায় যৌন মিলনে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

লক্ষণ
এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে চিকিৎসকেরা নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি চিহ্নিত করে থাকেন:
পেনিস বা পুরুষাঙ্গে লালভাব দেখা দেওয়া (Penis redness) অণ্ডথলি ফুলে যাওয়া (Swelling of scrotum)
শুক্রাশয়ে ব্যথা হওয়া (Pain in testicles) অণ্ডথলিতে চাকা/পিণ্ড (Mass in scrotum)
ত্বকের বৃদ্ধি (Skin growth) অস্বাভাবিক ত্বক (Abnormal appearing skin)
পুরুষাঙ্গে ব্যথা হওয়া (Penis pain) পেনিস বা পুরুষাঙ্গ ফুলে যাওয়া (Bumps on penis)
আঁচিল (Warts) কুঁচকিতে ব্যথা (Groin pain)
শিশুর খিটখিটে স্বভাব (Irritable Infant) পেট ফুলে যাওয়া (Swollen abdomen)
চিকিৎসা
ঔষধ
এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
azithromycin ceftriaxone
cephalexin clindamycin phosphate
vancomycin hydrochloride
ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়
যে যে বিষয়ের কারণে এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায় সেগুলো হলো:
দেহের ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে পড়া।
স্থূলতা।
ডায়াবেটিস।
অনিরাপদ যৌনসম্পর্ক।
একাধিক যৌনসঙ্গী থাকা।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাব।
আর্থ-সামাজিক অবস্থার অবনতি।

যৌনাঙ্গে ইনফেকশন হলে কী করবেন

নারীদের যৌনাঙ্গের খুব পরিচিত একটি সমস্যা ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফেকশন বা ক্যানডিডিয়াসিস। যোনি থেকে অস্বাভাবিক ক্ষরণ, সহবাস বা মূত্রত্যাগের সময়ে জ্বালা করা, যৌনাঙ্গে চুলকানি ইত্যাদি এর অন্যতম লক্ষণ। ইস্ট ইনফেকশন হলে তা নিয়ে তেমন ভয় পাওয়ার দরকার নেই, কারণ সহজেই চিকিৎসার মাধ্যমে এর নিরাময় সম্ভব।

শরীরের বাইরে ত্বকের উপরে এবং শরীরের মধ্যে গলায়, মুখের ভিতরে, যৌনাঙ্গের ভিতরের বিভিন্ন জায়গায় থাকতে পারে এই ফাঙ্গাস, কোনও ক্ষতি না করেই।
হরমোনের তারতম্য, শরীরের অনাক্রম্যতার পার্থক্য, ওষুধ বা অ্যান্টিবায়োটিকের প্রভাব ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে ক্যানডিডার গ্রোথ বাড়তে পারে যৌনাঙ্গে। তখনই তা ইনফেকশনের রূপ নেয় ও ব্যাথাজনক হয়ে ওঠে।

উপসর্গ

যৌনাঙ্গের চারপাশে ও ভিতরে চুলকানি, জ্বালা করা ও লাল হয়ে যাওয়া।

মূত্রত্যাগের সময়ে জ্বালা করা।

সহবাসের সময়ে ব্যথা বা জ্বালা করা।

যৌনাঙ্গ থেকে সাদা, দুর্গন্ধহীন স্রাব নিঃসরণ।

এই ধরনের উপসর্গ দেখা দিলে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এসটিআই কিংবা ব্যাকটিরিয়াল ভ্যাজাইনোসিসের উপসর্গও সমগোত্রীয়, যার চিকিৎসা যথাসময়ে শুরু না করলে তা অন্যান্য অসুখ ডেকে আনতে পারে।

কাদের ঝুঁকি বেশি

ইস্ট ইনফেকশন যে কোনও বয়সি নারীর হতে পারে। তবে পিউবার্টির আগে কিংবা মেনোপজ়ের পরে সাধারণত এই রোগের উপসর্গ দেখা যায় না। সন্তানসম্ভাবনার সময়ে, হরমোনাল বার্থ কন্ট্রোল পিল সেবন করলে, স্টেরয়েড বা অ্যান্টিবায়োটিক নিয়মিত খেলে, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হলে, রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি থাকলে সেই সকল নারীরা এই সংক্রমণের কবলে পড়ার সম্ভাবনা বেশি। এই কারণগুলির মধ্যে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঠিক মাত্রায় হরমোনের ওষুধ বা স্টেরয়েড খাওয়া— এগুলি নিজেদের আয়ত্তেই থাকে। এ ছাড়া সুতির অন্তর্বাস ব্যবহার করলে এই ধরনের ইনফেকশনে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে।

প্রতিকার

সাধারণত অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধের সাহায্যেই এই ধরনের ইনফেকশন সারিয়ে তোলেন চিকিৎসকেরা। অনেক সময়ে ওষুধের দোকানে প্রেসক্রিপশন ছাড়াই এই ধরনের অ্যান্টিফাঙ্গাল মলম বিক্রি করা হয়। তবে আপনার ইস্ট ইনফেকশনই হয়েছে, নাকি অন্য যৌনবাহিত সংক্রমণ, সে বিষয়ে আগে নিশ্চিত হয়ে নিন চিকিৎসকের কাছে গিয়ে। ক্রিম, ট্যাবলেট, জেল বা মলম, সাপোজ়িটরিস… বিভিন্ন ফর্মে এর ওষুধ পাওয়া যায়। খাওয়ার ওষুধও দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা।

প্রতিরোধ:

যৌনাঙ্গের সাধারণ সংক্রমণ থেকে বাঁচতে পরিচ্ছন্ন থাকার পাশাপাশি কয়েকটি সাধারণ নিয়ম মেনে চলুন। যৌনাঙ্গে সুগন্ধিযুক্ত কোনও প্রডাক্ট, বাবল বাথ, স্প্রে, সুগন্ধি প্যাড কিংবা ট্যাম্পনের ব্যবহার না করাই ভাল। নিয়মিত প্যাড পরিবর্তন করুন। তা যেন খুব টাইট না হয়। অনেক সময় বেশিক্ষণ জিনস পরে থাকলেও ঘাম ও ময়শ্চারে ফাঙ্গাল ইনফেকশন দেখা দিতে পারে। অন্তর্বাস সুতির তৈরি হলেই ভাল।

আরো পড়ুনঃলিংগ মোটা বড় করারম্যাক্সম্যান জেল কিনতে ক্লিক– এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ওয়ান টাইম সেক্স টেবলেট সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন