সাদাকাতুল ফিতর মাসিক আল কাউসার

সাদাকাতুল ফিতর মাসিক আল কাউসার

প্রিয় পাঠক আসসালামুআলাইকুম আশা করি সবাই ভালো আছেন আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আজকের আর্টিকেলটি হল সাদাকাতুল ফিতর মাসিক আল কাউসার . এটি সবার জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাদাকাতুল ফিতরের পরিমাণ সম্পর্কিত এই প্রবন্ধটি আমার নির্দেশনা ও তত্ত্বাবধানে প্রস্ত্তত হয়েছে।মেয়েদের ব্রা কালেকশন মাত্র ৮০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন  – এখনই ব্রা কিনুন

মারকাযুদ দাওয়াহর ‘আততাখাসসুস ফিলফিকহি ওয়ালইফতা’ বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র মৌলভী ইমদাদুল্লাহ তা লিখেছে। মাশাআল্লাহ অত্যন্ত সুন্দরভাবে এতে প্রাসঙ্গিক তথ্যাবলি একত্রিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে মাসআলাটির জটিল দিকসমূহ সহজ ভাষায় দলিলসহ আলোচনা করাা হয়েছে। মোটা ও লম্বা হওয়ার ঔষধ মাত্র ২২০ টাকা থেকে শুরু ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন  – এখনই ঔষধ কিনুন

সাদাকাতুল ফিতর মাসিক আল কাউসার

সাদাকাতুল ফিতর মাসিক আল কাউসার

প্রবন্ধের শেষে আছে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের দায়িত্বশীলদের প্রতি একটি জরুরি পরামর্শ। সুখের বিষয় এই যে, ইসলামিক ফাউন্ডেশন গত ২১ জুন ২০১১ ঈ., মঙ্গলবার উলামা-মাশায়েখের সাথে এ বিষয়ে দ্বিতীয়বার মতবিনিময় করেছে এবং এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে যে, এটি একটি পুরানো বিষয়। এতে নতুন ইজতিহাদের প্রয়োজন নেই। তাই পূর্বের ন্যায় হাদীস ও ফিকহে বিদ্যমান সাদকাতুল ফিতরের দুটি পরিমাপের কথাই ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে প্রকাশ করা হবে। অর্থাৎ খেজুর, কিসমিস, পনির এবং যবের ক্ষেত্রে কোনো একটির এক সা অথবা তার মূল্য এবং গমের ক্ষেত্রে আধা সা বা তার মূল্য। দুটির যে কোনো একটিকে পরিমাপ ধরে আদায় করলে ফিতরা আদায় হয়ে যাবে। অবশ্য যিনি সামর্থ্য অনুযায়ী যত বেশি আদায় করবেন তিনি তত বেশি ছওয়াবের অধিকারী হবেন।

এই সঠিক সিদ্ধান্তের জন্য আমরা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের দায়িত্বশলীদের মুবারকবাদ জানাই। আশা করি, প্রবন্ধটি পাঠকদের এ বিষয়ে ইলমী (তথ্য ও জ্ঞানগত) প্রশান্তি দান করবে। والتوفيق بيد الله تعالى

সাদাকাতুল ফিতর মাসিক আল কাউসার

প্রবন্ধটিতে বারবার হাদীস ও ফিকহে বর্ণিত কিছু পরিমাণের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। প্রচলিত পরিমাপ অনুযায়ী সে পরিমাণগুলোর হিসাব বুঝে নেওয়া দরকার। এতে প্রবন্ধটির পাঠোদ্ধার সহজ হবে।-তত্ত্বাবধায়ক

সাদাকাতুল ফিতর মুসলিম উম্মাহর একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত, যা রমযানুল মুবারকের শেষে ঈদুল ফিতরের দিন আদায় করতে হয়। এটি যাকাতেরই একটি প্রকার, যার দিকে সূরাতুল আ’লায় (৪-১৫) ইশারা করা হয়েছে-

قد افلح من تزكى وذكر اسم ربه فصلى

রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাদীস ও সুন্নাহয় তা আদায়ের তাকীদ করেছেন এবং এর নিয়ম-নীতি শিক্ষা দিয়েছেন। এ কারণেই নবী যুগ থেকে আজ পর্যন্ত মুসলিম উম্মাহ ইসলামের পাঁচ রোকন ও দ্বীনের অন্যান্য মৌলিক আমল ও ইবাদতের মতো ছদাকাতুল ফিতরও নিয়মিত আদায় করে আসছে। আমাদের এ অঞ্চলে তা পরিচিত ‘ফিতরা’ নামে।

একটি যয়ীফ হাদীসে এই ইবাদতের দুটি হিকমত ও তাৎপর্য স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে।

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আববাস রা. থেকে বর্ণিত অর্থাৎ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাদাকাতুল ফিতরকে অপরিহার্য করেছেন। অর্থহীন, অশালীন কথা ও কাজে রোযার যে ক্ষতি তা পূরণের জন্য এবং নিঃস্ব লোকের আহার যোগানোর জন্য। (সুনানে আবু দাউদ ১/২২৭)

তাই সকলের কর্তব্য, খুশিমনে এই ইবাদতটি আদায় করা, যাতে আল্লাহর গরীব বান্দাদের খেদমত হয় এবং নিজের রোযার ত্রুটি-বিচ্যুতির ক্ষতিপূরণ হয়। সর্বোপরি আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে নির্ধারিত একটি ইবাদত আদায়ের সৌভাগ্য অর্জিত হয়।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পবিত্র সুন্নাহর আলোকে এই ইবাদতের বিস্তারিত আহকাম ও বিধান ফিকহের কিতাবে সংকলিত হয়েছে। সাদাকাতুল ফিতর কার উপর ওয়াজিব হয়, কাদের পক্ষ থেকে আদায় করতে হয়-এইসব বিবরণ হাদীস ও ফিকহের কিতাবে বিস্তারিতভাবে আছে।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *